যেহেতু আখিরী যামানা, ফিৎনার যুগ। সেটাই আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন যে, ‘আখিরী যামানায় ঈমান রক্ষা করা খুব কঠিন হবে। একটা লোক সকালে ঈমানদার থাকবে, সন্ধ্যায় সে ঈমানহারা হয়ে যাবে। আবার সন্ধ্যায় ঈমানদার হবে, সকালে ঈমানহারা হয়ে যাবে। পরিবেশ পরিস্থিতিতে চলার কারণে, মানুষের বদ ছোহবতের কারণে, সেটা হতে পারে।
কাজেই এরপরেও পর্দার হুকুম-আহকাম জেনে, শুনে, বুঝে নিজের আমলগুলো শুদ্ধ রাখতে হবে, মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে দোয়া করতে হবে, আরজু করতে হবে যাতে মহান আল্লাহ পাক তিনি সেই শর বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামের দৃষ্টিতে ও ইসলামের নামে ভোট, নির্বাচন, পদপ্রার্থী হওয়া কখনোই গ্রহণযোগ্য নয় সে প্রসঙ্গে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاللهِ لاَ نُوَلِّى عَلٰى هٰذَا الْعَمَلِ أَحَدًا سَأَلَهٗ وَلاَ أَحَدًا حَرَصَ عَلَيْهِ
অর্থ: এই কাজে (শাসক পদে) যারা পদপ্রার্থী হয় বা পদের আকাঙ্খা করে আমরা তাদের পদ দেই না। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
যেখানে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নির্বাচন পদ্ধতি শুধু অপছন্দই করেননি সাথে সাথে নিষেধও করেছেন। তাহলে নির্ব বাকি অংশ পড়ুন...
গইরুল্লাহ দূর করে দেয়া হয়।
কুদরতী রিযিক দেয়া হয়।
তাওয়াক্কুল নছিব করা হয়।
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ বা ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “হযরত ঈসা রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আয় আমাদের রব তায়ালা! আমাদের জন্য আপনি আসমান হতে (বেহেশ্তী) খাদ্যসহ একটি খাঞ্চা নাযিল করুন। খাঞ্চা নাযিলের উপলক্ষ্যটি আমাদের জন্য, আমাদের পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সকলের জন্য ঈদ (খুশি) স্বরূপ হবে এবং আপনার পক্ষ হতে একটি নিদর্শন হবে। আমাদেরকে রিযিক দান করুন। নিশ্চয়ই আপনিই উত্তম রিযিকদাতা। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: রাজারবাগ শরীফ সিলসিলা ভুক্তদেরকে সম্মানিত মীলাদ শরীফ পাঠকালে ছলাত শরীফ বলার সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক না বলে লক্বব মুবারক যথা রসূলিল্লাহ ও হাবীবিল্লাহ বলে থাকেন। আর অন্য যারা মীলাদ শরীফ পড়েন উনারা সরাসরি নাম মুবারক বলেন।
আবার সালাম পেশ করার সময় আপনারা আসসালামু আলাইকুম ইয়া রসূলাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া নাবিয়্যাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া হাবীবাল্লাহ বলেন। আর অন্যরা ইয়া নাবী সালামু আলাইকা, ইয়া রসূল সালামু আলাইকা, ইয়া হাবীব সালামু আলাইকা বলে থাকেন।
বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই চাল-চলন, আচার-ব্যবহার, পোশাক-পরিচ্ছদে কোন মতেই যেন তাদের কোন সৌন্দর্য প্রকাশ না পায়। সেটাই মহান আল্লাহ পাক তিনি বলে দিয়েছেন। সেদিক থেকে সাবধান থাকতে হবে।
কারণ, যদি তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ পায় এবং বেগানা পুরুষ আকৃষ্ট হয় তাহলে অবশ্যই সে زَانِيَةٌ অর্থাৎ ব্যভিচারিণী হিসেবে মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে সাব্যস্ত হবে। কিন্তু সে জানবে না, মনে করবে সে তো শরীয়ত মতই চলে, হয়ত সে বোরকাও পরেছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, বোরকার ভিতরে সে এমন সুঘ্রাণ ব্যবহার করতেছে অথবা সে রাস্তায় চলার সময় এমনভাবে হাঁটছে, তার সৌন্দর্য ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় প্রকাশ পেয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
যে ব্যক্তি পারলৌকিক সৌভাগ্য থেকে বঞ্চিত রয়েছে, বুঝতে হবে যে, সৌভাগ্যের পথে সে ব্যক্তি আদৌ চলেনি। না চলার কারণ অনুসন্ধান করলে জানা যাবে যে, সে ব্যক্তি সৌভাগ্যের পথ চিনতেই পারেনি অথবা চিনতে পেরেছিলো বটে, কিন্তু চলতে পারেনি। চিনেও চলতে না পারার কারণ অনুসন্ধান করলে বুঝা যাবে যে, প্রবৃত্তির কবলে বন্দী হয়ে পড়েছিলো। কুপ্রবৃত্তির সাথে সংগ্রাম করে জয়ী হতে পারেনি। সুতরাং পারলৌকিক সৌভাগ্যের পথ চিনেও প্রবৃত্তি কর্তৃক বাধাপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে দ্বীনি পথে চলতে অক্ষম হয়েছিলো। যারা পারলৌকিক পথ চিনতেই পারেনি, সেদিকে চলতে না পেরে সৌভাগ্য হ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الَّذِينَ اتَّخَذُوا دِينَكُمْ هُزُوًا وَلَعِبًا مِّنَ الَّذِينَ أُوتُوا الْكِتَابَ مِن قَبْلِكُمْ وَالْكُفَّارَ أَوْلِيَاءَ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ إِن كُنتُم مُّؤْمِنِينَ ﴿٥٧﴾
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! তোমাদের পূর্ববর্তী আহলে কিতাবদের মধ্য থেকে যারা তোমাদের দ্বীন উনাকে খেল-তামাশা হিসেবে গ্রহণ করে এবং যারা কাফির, তাদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো যদি মু’মিন হয়ে থাকো। (পবিত্র সূরা মায়িদা: আয়াত শরীফ ৫৭)
বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা জানি যে, প্রতিটি আরবী হরফ উনার নিজস্ব সাংখ্যমান রয়েছে। উল্লেখ্য, আমরা যেভাবে ‘আলিফ’, ‘বা’ এরপর ‘তা’ পড়ে এসেছি মক্তবের সিপারাহসমূহে, সাংখ্যমান অনুযায়ী আরবী মানের ক্রম সেরকম নয়। সাংখ্যমান অনুযায়ী ‘আলিফ’, ‘বা’ তারপর ‘জীম’ তারপর ‘দাল’ এরকম হয়ে থাকে। যেমন ‘আলিফ’ হরফ উনার সাংখ্যমান ১, ‘বা’ হরফ উনার ২। এভাবে ১ থেকে ১০ পর্যন্ত সংখ্যা ও তাদের সাথে সংশ্লিষ্ট আরবী হরফসমূহ হচ্ছে, আলিফ (ا) -১, বা (ب) -২, জীম (ج) -৩, দাল (د) -৪, ছোট হা (ه) -৫, ওয়াও (و) -৬, ঝা (ز) -৭, বড় হা (ح) -৮, তোয়া (ط) -৯, ইয়া (ي) -১০।
এরপর স্বাভাবিকভাবেই পরবর্তী মানটি ১০ এর পর হওয়ার কথা ১১। কিন্তু আ বাকি অংশ পড়ুন...












