বাইরের কোনো কোলাহল বা শব্দের উৎস ছাড়াই অনেকে কানে বিভিন্ন ধরনের আওয়াজ শোনেন। কেউ অস্বাভাবিক আঘাতের মতো শব্দ শোনেন, কারও কানে বাতাসের প্রবাহের মতো শোঁ শোঁ শব্দ হয়, কেউবা ভোঁ ভোঁ, ঝিঁ ঝি , টিকটিক, এমনকি সমুদ্রের গর্জনের মতো তীব্র বা মৃদু শব্দ শোনেন। এ সমস্যাকে টিনিটাস নামে অভিহিত করা হয়। এটি আসলে কানের বা শরীরের অন্য কোনো রোগের উপসর্গ।
কারণ
বয়সের কারণ, শ্রবণশক্তি কমে গেলে, কোলাহলপূর্ণ পরিবেশে বসবাস, উচ্চমাত্রার পটকার শব্দ, অতিরিক্ত হেডফোন ব্যবহার, কানে ময়লা জমা, কানের সংক্রমণ বা পর্দা ফেটে গেলে কিংবা কানে পানি গেলে, আঘাত পে বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোই বড় চ্যালেঞ্জ। খাদ্যে ভেজাল, খাবারে অনিয়ম, সঠিক পুষ্টি না পাওয়া, অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন এই চ্যালেঞ্জের পথে বড় বাধা। বর্ষাকালে তার সঙ্গে যোগ হয় আরও অনেক রোগ। অথচ নিজেকে ভালো রাখা সবার আগে জরুরি।
ঘন ঘন অসুখ হওয়ার বড় কারণ দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। সুস্থ সবল থাকতে হলে এজন্য খেয়াল রাখতে হবে কিছু বিষয়।
প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর খাবার:
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। শরীরের জন্য কোন ভিটামিনগুলো বেশি জরুরি সেদিকে খেয়াল করুন। রোগ প্রতিরো বাকি অংশ পড়ুন...
হঠাৎ মাথা ঘোরালে করণীয়
হঠাৎ মাথা ঘোরার কারণে কেউ পড়ে যেতে পারে, দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে, তাই এটিকে অবহেলা করা উচিত নয়। অনেক কারণেই মাথা ঘুরতে পারে। তবে কানের ভেতর ভেস্টিবুলোককলিয়ার নামক স্নায়ুতে সমস্যার কারণে বেশি মাথা ঘোরে।
কারণ
অতিরিক্ত পরিশ্রম, দুশ্চিন্তা, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, অন্তঃকর্ণের রক্তনালির অস্বাভাবিকতা, অন্তঃকর্ণের প্রদাহ, মেনিয়ারস রোগ, অস্বাভাবিক দৃষ্টিগত সমস্যা, অনেক উঁচুতে উঠে নিচের দিকে তাকালে এবং চলন্ত ট্রেন বা গাড়ি থেকে প্ল্যাটফর্মের দিকে তাকালে মাথা ঘোরে। এ ছাড়া অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচা বাকি অংশ পড়ুন...
খাবার চিবানো, মুখ খোলা–বন্ধ বা নড়ানোর জন্য মুখের একমাত্র যে অস্থিসন্ধি আমরা ব্যবহার করি, তাকে টেম্পোরোম্যান্ডিবুলার জয়েন্ট (টিএমজে) বলে। কানের সামনে মুখের দুই পাশে নিচের চোয়াল ও ওপরের চোয়ালের হাড় সংযুক্ত হয় পেশি, লিগামেন্টস ও ডিস্কের সাহায্যে বল ও সকেট তৈরির মাধ্যমে। এই অস্থিসন্ধিতে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।
টেম্পোরোম্যান্ডিবুলার জয়েন্টে সমস্যা হলে খাবার চিবোতে, মুখ খোলা–বন্ধ বা নাড়াতে, হাই তুলতে, কথা বলতে টিকটিক বা অস্বাভাবিক শব্দ হতে পারে, কানের সামনে মুখের দুই পাশে ব্যথা অনুভূত হতে পারে। চিকিৎসা না করালে একপর্ বাকি অংশ পড়ুন...
বয়স একই। তবু শরীরে নানা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ব্যথায় পুরুষদের চেয়ে নারীরাই বেশি জর্জরিত হচ্ছেন। বহু বছর ধরে চলা বিভিন্ন গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে বার বার।
• দেশে ২৭.৬ শতাংশ মানুষ বাতের ব্যথায় আক্রান্ত।
• ৬০ বছরের উপরে ১৮% মহিলা ও ৯.৬% পুরুষ বাতের ব্যথায় আক্রান্ত।
এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মহিলা এবং পুরুষদের মধ্যে এমন ফারাকের কারণ সম্ভবত হরমোন। অনেকেই মনে করেন, বাতের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে কেউ কেউ মনে করেন, এই ধরনের ব্যথার ক্ষেত্রে পারিবারিক ইতিহাস বা জিন অনে বাকি অংশ পড়ুন...
ছোটদের দুধ দাঁত নির্দিষ্ট সময় পর নড়ে গিয়ে পড়ে যায়, সেখানে স্থায়ী দাঁত ওঠার প্রক্রিয়াটি স্বাভাবিক হলেও যে কোন স্থায়ী দাঁত নড়ার বিষয়টি স্বাভাবিক নয়। কোনো না কোনো অস্বাভাবিক কারণে স্থায়ী দাঁত নড়ে বা পড়ে যায়। কারও ৮০ বছর বয়সেও দাঁত মজবুত, কারও কম বয়সেই দাঁত নড়ে যায়। তাই দাঁতের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখার জন্য মুখের সঠিক পরিচর্যার নিয়মিত অনুশীলন অবশ্যক। সুস্থ দাঁত শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষার অন্যতম একটি শর্ত। অনেক কারণেই দাঁত নড়তে পারে।
কারণ
● সঠিক নিয়মে দাঁত পরিষ্কার না করলে অথবা দাঁতের ফাঁকে খাবার বাকি অংশ পড়ুন...
কোরবানির ঈদ মানেই ভারি খাবারের আয়োজন। পোলাও, বিরিয়ানি, তেহারি থেকে শুরু করে গোশতের বাহারি সব পদ তো থাকেই। এ সময় হঠাৎ বেশি খাবার খেয়ে অসুস্থও হতে পারেন। তাই খাবার সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান এবং স্বাস্থ্য সচেতনতা থাকা দরকার। সেইসাথে বেশি খাবার দাবারের বিষয়ে সতর্কও থাকা দরকার।
খাবারের পরিমাণ
সকল বয়সীদেরই খাবারের পরিমাণের দিকে নজর রাখতে হবে। অনেকেই একসঙ্গে বেশি তৈলাক্ত বা চর্বিযুক্ত খাবার খেয়ে হজম করতে পারেন না। পর্যাপ্ত পানি পান না করায় অনেকে কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। এ ক্ষেত্রে শুরু থেকেই পরিকল্পনা থাকা দরকার। দিনের মূল খা বাকি অংশ পড়ুন...
এখন ডেঙ্গু রোগের প্রকোপ বাড়ছে। ডেঙ্গু জ্বর একটি মশাবাহিত ভাইরাল রোগ। এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গু রোগ হয়ে থাকে। ডেঙ্গু সনাক্ত হলে মোটেই অবহেলা করা ঠিক নয়, কারণ হল এটি গুরুতর পর্যায়ে চলে গেলে মৃত্যুর আশঙ্কা থাকে।
লক্ষণ
ডেঙ্গুর প্রধান লক্ষণ —জ্বর। ৯৯ থেকে ১০৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত তাপমাত্রা উঠতে পারে। জ্বর টানা থাকতে পারে, আবার ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়ে দেওয়ার পর আবারও আসতে পারে। এর সঙ্গে শরীরে ব্যথা, মাথাব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা এবং চামড়ায় লালচে দাগ বা ফুসকুড়ি দেখা যায়।
গুরুতর ক্ষেত্রে তীব্র পেট ব্যথা, পেট ফুলে যাওয়া, রক্তবমি, মাড়ি বাকি অংশ পড়ুন...
কিডনি সম্পূর্ণ অকেজো বা বিকল হবার পর বৈজ্ঞানিক উপায়ে রক্ত পরিশোধিত করাকে ডায়ালাইসিস বলে। শরীরের দুটি কিডনিই যখন বিকল হয়ে যায়, তখন ডায়ালাইসিসের প্রয়োজন হয়। আমাদের শরীরে প্রতি মুহূর্তে বিপাক কার্যক্রম চলমান। এতে তৈরি হয় প্রচুর বর্জ্য পদার্থ। প্রতিদিন এসব বর্জ্য শরীর থেকে বের করে থাকে কিডনি। এর সঙ্গে মূত্র তৈরির মাধ্যমে শরীরে লবণ-পানির ভারসাম্য রক্ষায় ও রক্ত প্রস্তুতেও কিডনির রয়েছে ভূমিকা। রক্তকণিকা তৈরির জন্য অতি আবশ্যক ইরাইথ্রোপয়েটিন ও কোলসিট্রায়াল হরমোনও উৎপাদন করে। ডায়ালাইসিস পদ্ধতিতে রক্ত পরিষ্কার হ বাকি অংশ পড়ুন...
কনজাংটিভাইটিস বা চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত হতে পারে সব বয়সের মানুষ। সাধারণত গরমে বা বর্ষার সময় চোখ ওঠার প্রকোপ বাড়ে। চিকিৎসা পরিভাষায় একে বলা হয় কনজাংটিভাইটিস বা চোখের আবরণ কনজাংটিভার প্রদাহ। এটি হচ্ছে চোখের ভাইরাসজনিত ইনফেকশন। এটি চোখ ওঠা নামেই বেশী পরিচিত। সাধারণত এ রোগে বড় বা দীর্ঘস্থায়ী কোনো সমস্যা না হলেও লক্ষণগুলো নিয়ন্ত্রণে রাখলে রোগীর কষ্ট লাঘব হতে পারে।
লক্ষণ
১। কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ চোখের নিচের অংশ লাল হয়ে যাওয়া।
২। চোখে ব্যথা, খচখচ করা বা অস্বস্তি লাগা।
৩। প্রথমে সাধারণত এক চোখ আক্রান্ত হয়, তারপর অন্ বাকি অংশ পড়ুন...
২. স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: সন্তান জন্মদানের জন্য আপনাকে আপনার সেরা চেষ্টা করে যেতে হবে। সন্তান সম্ভবা অবস্থায় স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে আপনি এবং আপনার সন্তান উভয়ে সুস্থ থাকবেন। এই সময় নিজেকে সুষ্ঠ রাখাটাই মুখ্য।
-চিনি/শর্করা খাওয়া কমাতে হবে।
-ফল, শাকসবজি, গোস্ত এবং দুগ্ধজাত খাবার খাদ্য তালিকায় রাখা বাঞ্চনীয়।
-এই সময়ে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। রঙ্গিন শাক-সবজি, বিশেষ করে সবুজ শাক, পাতাকপি, পালং শাক এবং ব্রকলি। পেঁপে এবং সাইট্রাস আপনার খাবারের ম্যানুতে রাখতে পারেন।
-ডাক্তার দ্বারা সুপারিশকৃত বাকি অংশ পড়ুন...
এলার্জি সর্দি নাকের একটি সমস্যা যা নাসিকা ঝিল্লীর প্রদাহের ফলে হয়ে থাকে। যেহেতু এর ব্যাপ্তি চারদিকে তাই বলা যায় এটি বিশ্বময় স্বাস্থ্য সমস্যা। পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার শতকরা ১০-২৫ ভাগ জনসমষ্টি নাকের এ রোগের শিকার। যদিও নাকের এলার্জি সর্দি কোন মারাত্মক রোগ নয়, তবে এ রোগের কারণে দৈনন্দিন জীবন প্রবাহ ব্যাহত হয়।
কারণ
যদিও অতিসংবেদনশীলতা এলার্জীর মূল কারণ তবে ব্যক্তি বিশেষে তা আলাদা হতে পারে। মাইট (এক ধরনের কীট) যা পুরাতন বইপত্র বা পত্রিকায় থাকে, বাসার পুরাতন ধুলা (ঘুনে ধরা); কসমেটিকস, ফুলের রেনু ও পশু পাখির লোমে এলার্জেন (যা এল বাকি অংশ পড়ুন...












