ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার
ওমেগা-৩' হল এক ধরনের অসম্পৃক্ত চর্বি। সম্পৃক্ত চর্বি হল হৃদযন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু অসম্পৃক্ত চর্বিযুক্ত খাবার খেতে বাঁধা নেই, বরং এটি রক্তে উপকারী চর্বির পরিমাণ বাড়ায় এবং দেহের নানা উপকার করে। প্রকৃতিতে কয়েক ধরনের ‘ওমেগা-৩' চর্বি আছে। এর মধ্যে 'আলফা লিনোলেইক' এসিড পাওয়া যায় কিছু উদ্ভিজ্জ্ব খাবার বা তেলে। অন্যদিকে সামুদ্রিক খাবারে পাওয়া যায় 'ইকোসা পেন্টানোয়িক অ্যাসিড' এবং 'ডোকোসা হেক্সানোয়িক অ্যাসিড'। দুধ, ঘি, মাখন, গোশত, ক্রিম, ডিম, চকোলেট ইত্যাদি সম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিডের উৎস বাকি অংশ পড়ুন...
অন্তঃস্বত্তা অবস্থায় প্রথম তিন মাস রক্তচাপ স্বাভাবিকভাবে কিছুটা কমের দিকে থাকে। পাঁচ মাসের পর থেকে কারও কারও উচ্চ রক্তচাপের প্রবণতা দেখা যায়। গর্ভকালীন রক্তচাপ বেড়ে গেলে নানা জটিলতার আশঙ্কা থাকে। প্রি-একলাম্পসিয়া এদের মধ্যে অন্যতম।
প্রথম পাঁচ মাসের মধ্যেই যদি উচ্চ রক্তচাপ ধরা পড়ে, তবে তাকে ক্রনিক উচ্চ রক্তচাপের রোগী বলা হয়। অর্থাৎ আগে থেকেই তাঁর উচ্চ রক্তচাপ আছে বলে ধরতে হবে। আর গর্ভধারণের পাঁচ মাস অতিক্রম করার পর যদি প্রথম কারও উচ্চ রক্তচাপ ধরা পড়ে, তবেই তাকে গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ বলা হয়।
রক্তচাপ ১৪০ মিলিমিটা বাকি অংশ পড়ুন...
স্টেরয়েড হল হর্মোনের মতো একটি পদার্থ, যা বানানো হয় কৃত্রিম উপায়ে। স্টেরয়েড এক ধরনের ওষুধ যার শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি প্রভাব রয়েছে। শ্বাসকষ্ট, মারাত্মক অ্যালার্জি ও অন্যান্য রোগে সংকটাপন্ন ব্যক্তির জীবন বাঁচাতে ওষুধ হিসেবে অনেক সময় স্টেরয়েড দেওয়া হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন চর্মরোগ, আর্থ্রাইটিস, হাঁপানি ও ফুসফুসের কিছু রোগ, পরিপাকতন্ত্র ও কিডনির কিছু সমস্যায় প্রভৃতি রোগে নির্দিষ্ট সময় ও মাত্রা অনুযায়ী চিকিৎসকেরা স্টেরয়েড দিয়ে চিকিৎসা করে থাকেন। কিন্তু এই ওষুধের অপব্যবহার আমাদের দেশে অনেক। ব্যথা, চুলকা বাকি অংশ পড়ুন...
নেক রোগের কারণেই চোখ ব্যথা হতে পারে। যেমন- চোখ উঠা, চোখের মণির কোনো রোগ, আঘাতজনিত কোনো রোগ, চোখের ভেতরের রোগ ইত্যাদি। শরীরের রোগের মধ্যে মাইগ্রেন, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি কারণে চোখ ব্যথা হতে পারে। শুধু যে চোখ ব্যথা হলেই চোখের অসুখ তা নয়, চোখ ব্যথা চোখের রোগ থেকেও হতে পারে আবার শারীরিক অন্য রোগ থেকেও হতে পারে। কোনো রোগ ছাড়াও ব্যথা হতে পারে। এ ক্ষেত্রে যদি চশমার প্রয়োজন হয়, তা হলে চোখ পরীক্ষা করে প্রয়োজনমতো চশমা ব্যবহার করা উচিত।
কারণ
চোখ ব্যথার সাধারণ কারণগুলোর মধ্যে আছে-
১। কনজাংটিভাইটিস বা চোখ উঠলে চোখ লালচে হয়, চুলকায়, জ বাকি অংশ পড়ুন...
ওজন বাড়াতে চান, কী করবেন, এমন প্রশ্ন অনেকেই করেন। আসলে ওজন বেড়ে গেলে যেমন কষ্ট, ঠিক ওজন কম থাকলেও কষ্ট। যাদের ওজন কম, তাদের নানা চেষ্টা থাকে কি করে ওজন বাড়ানো যায় সে বিষয়ে। তাই বলে অনেক বেশি বেশি খেয়ে ওজন বাড়ানোই সমাধান নয়, ওজন কী কারণে কম তা প্রথমে জানা জরুরি। ওজন বাড়ানোর সঠিক নিয়ম হলো, কারণ বের করার পর সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া। জীবনযাত্রা যদি কারণ হয়, তবে ওজন বাড়াতে অবশ্যই সেটি পরির্বতন করতে হবে।
ওজন বাড়াতে করণীয়
আপনার বর্তমান ওজনের সঙ্গে কমপক্ষে ৩০ থেকে ৩৫ কিলোক্যালরি হিসাব করে ডায়েট শুরু করতে হবে। যেমন কারো ওজন যদি ৪৫ কেজি হয়, তবে ওজন বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেকটি অপারেশনের পর সাধারণ কিছু সমস্যা দেখা যায়। যার সমাধানও খুব সহজ আবার কিছু হতে পারে কঠিন। সেগুলো রোগীর এবং রোগীর লোকদের জানা থাকলে তা সহজভাবে ম্যানেজ করা যায়। বড় কোনো অস্ত্রোপচারের পর সেই ক্ষতস্থান বা সেলাইয়ের জায়গাটা বেশ কিছুদিন পর্যন্ত দুর্বল থাকে। যদি এই দুর্বল ফাঁক দিয়ে কোনো কিছু বেরিয়ে আসে, তাকে বলা হয় ইনসিশনাল হার্নিয়া। শরীরের কোনো গঠনগত দুর্বল অংশ দিয়ে যদি ভেতরের কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অংশ বেরিয়ে আসে, তাকে বলা হয় হার্নিয়া।
অস্ত্রোপচারের ধকলের সঙ্গে যদি হার্নিয়া হয়, তাহলে তা অনেক ভোগান্তির বাকি অংশ পড়ুন...
এই গরমে শরীর সুস্থ রাখাটাই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অতিরিক্ত গরমে ছোট—বড় সবাই এরই মধ্যে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, যেমন পানিস্বল্পতা, হিট স্ট্রোক, কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, মূত্র সংক্রমণ, আমাশয়, গরমজনিত সর্দি–কাশি, জ্বর, ইনফ্লুয়েঞ্জা ও জন্ডিস। এ জন্য গরমে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনা জরুরি। গরমে খাদ্যাভ্যাসসহ পোশাক পরার বিষয়েও বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। এই গরমে সুস্থ থাকতে—
১। দৈনিক দু—তিন লিটার বিশুদ্ধ পানির পাশাপাশি ডাবের পানি, স্যালাইন, লেবুপানি, কাঁচা আমের জুস, বেলের শরবত, মাঠা, চিনি ছাড়া তাজা ফলের রস ইত্যাদি স্বাস্থ্যকর পানীয় বাকি অংশ পড়ুন...
শিশুদের ছোট থেকে বড় হওয়ার সঙ্গে উচ্চতা ও ওজনের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। কেননা শিশুর উচ্চতা ও ওজন বলে দেয় তার শরীর সুস্থ আছে কি না। যদিও ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ উচ্চতা জেনেটিক্স দ্বারা নির্ধারিত হয়। ২০ শতাংশ নির্ভর করে পুষ্টি এবং জীবনযাত্রার অভ্যাসের উপর।
তাই শিশুর বৃদ্ধি ও বিকাশ সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা, তা নিয়মিত জানতে হবে। শিশু ভূমিষ্ঠের পর ১ম সপ্তাহে ওজন কমে এবং ২-৩ সপ্তাহে ওজন স্থির থাকে। এটা স্বাভাবিক। এরপর থেকে ধীরে ধীরে ওজন বাড়তে থাকে। প্রথম ৩ মাসে দৈনিক গড়ে ওজন বাড়ে ২৫-৩০ গ্রাম এবং পরবর্তী মাসগুলোতে কিছুটা ধীরে ওজন বাড়তে থাকে। ৩-১২ বাকি অংশ পড়ুন...
হৃৎস্পন্দনের হার হলো প্রতি মিনিটে হৃৎস্পন্দনের সংকোচন সংখ্যা যা বিট/মিনিট এককে প্রকাশ করা হয়। একজন সুস্থ মানুষের হার্ট সাধারণত প্রতি মিনিটে ৬০ থেকে একশর মধ্যে বিট করে। এটা নাড়ির গতি দেখে বোঝা যায়। কোনো কারণে হৃৎস্পন্দন ষাটের নিচে নেমে যেতে পারে অথবা একশর ওপরে চলে যেতে পারে। এই ষাঠের নিচে নেমে যাওয়া এবং একশর ওপরে চলে যাওয়া, এটি নিয়মিতভাবে হতে পারে, আবার অনিয়মিতভাবে হতে পারে। একে বলা হয় অনিয়মিত হৃদস্পন্দন। অনেক অনিয়মিত হৃদস্পন্দন কোনো সমস্যা সৃষ্টি করে না, কিন্তু বেশকিছু অনিয়মিত হৃদস্পন্দন থেকে মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি হতে প বাকি অংশ পড়ুন...
শীতে শ্বাসকষ্ট অনেক বেড়ে যায়। শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে ইনহেলার ব্যবহার করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। তবে ইনহেলার ব্যবহার নিয়ে অনেকের ভেতর ভীতি কাজ করে। ইনহেলার মূলত হলো সবচেয়ে নিরাপদ ওষুধ। কারণ, আপনি যদি ওষুধ খান, তাহলে সেটি রক্তে যাবে, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হবে। ইনহেলার একমাত্র ওষুধ, যেটি রক্তে যাবে না। তাই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই বললেই চলে। তাই ইনহেলার সবচেয়ে নিরাপদ ওষুধ। নানা রকমের ইনহেলারের মধ্যে একেকটির ব্যবহারবিধি একেক রকম। সঠিক নিয়মে ব্যবহার না করলে ইনহেলারের ওষুধ ঠিকমতো ফুসফুসে পৌঁছায় না এবং কাজও হয় না। জেনে বাকি অংশ পড়ুন...
হিমোগ্লোবিন একটি প্রোটিন, যা লোহিত রক্তকণিকায় পাওয়া যায়। রক্তকণিকার কাজ হলো শরীরে অক্সিজেন বহন করা। যদি সবসময় ক্লান্তি, দুর্বলতা বা মাথা ব্যথার মতো সমস্যা থাকে, তবে হতে পারে রক্তে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি রয়েছে বা আপনি রক্তশূন্যতায় ভুগছেন।
হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। হিমোগ্লোবিনের উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি আয়রন লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতেও সাহায্য করে। জেনে নিন রক্তশূন্যতা দূর করতে চাইলে খাদ্য তালিকায় কোন কোন খাবার রাখবেন।
খেজুর:
খেজুর আয়রনের ভালো উৎস, যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। প্রতিদিন ক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
আরামদায়ক ঘুম আমাদেরকে সক্রিয় ও সতেজ করে তোলে। একটি ভালো ঘুমের জন্য এর পরিমাণ যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি গুরুত্বপূর্ণ হলো গুণগত মান। নিয়মিত আরামদায়ক ও সামঞ্জস্যপূর্ণ ঘুম আমাদের সামগ্রিক সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য প্রয়োজন।
ঘুমের পরিমাণ বলতে বোঝায় আপনি প্রতি রাতে কত ঘণ্টা ঘুমান। বয়সভেদে মানুষের ঘুমের সময় তারতম্য হয়।
এটি একটি সাধারণ নির্দেশিকা করা হয়েছে। এমন অনেক লোক রয়েছে যাদের তাদের বয়সের জন্য প্রস্তাবিত পরিমাণের চেয়ে বেশি বা কম ঘুমের প্রয়োজন। এমনকি কিছু নিয়মের ব্যতিক্রমগুলো বিবেচনা করেও এমন অনেক লোক বাকি অংশ পড়ুন...












