সুস্থতা মহান আল্লাহপাক উনার তরফ থেকে অনেক বড় একটি নিয়ামত। সুস্থতা রক্ষায় আমাদেরকে যত্মশীল হতে হবে। অনেক সময় অনেকেই নিজের বয়স বা দৈহিক অবস্থা বিবেচনা না করে যে কোনো কিছু ভরপুর খাওয়া-দাওয়া করে থাকেন। তবে তা তা দেহের জন্য ভালো নাও হতে পারে। বেশি খাওয়ার ফলে বুক জ্বালাপোড়াসহ বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর থেকে বাঁচতে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে পারেন-
>> অনেক বেশি পরিমাণে চর্বি বা চিনিযুক্ত খাবার থেকে বিরত থাকুন। কারণ তা বুকজ্বালা পোড়ার অন্যতম কারণ। দুগ্ধজাত খাবার, মিষ্টান্ন, মসলাদার এবং তৈলাক্ত খাবারগুলো পরিমিত পরিমাণে খাওয়ার চ বাকি অংশ পড়ুন...
যদি দেখা যায় যে, প্রতি সপ্তাহে ধারাবাহিকভাবে আপনার বাচ্চার ওজন ৪ আউন্সের চেয়ে কম বাড়ছে, তবে আপনাকে ওজন সম্পর্কিত সমস্যা খুঁজে বের করে তা সমাধানের উপায় নির্ণয় করতে হবে। এই ধরনের সমস্যার জন্য সাধারণত কিছু কারণ দায়ী হতে পারে। যেমন-
হয়তো আপনার শিশু পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পাচ্ছে না। ওজন বাড়াতে হলে ২৪ ঘন্টায় কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ বার দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। কখনো দিনের বেলা তিন ঘণ্টার বেশি বা রাতে চার ঘন্টার বেশি না খাইয়ে রাখা যাবেনা।
খেয়াল রাখবেন বাচ্চা যেন বুকের দুধ একটা পুরোপুরি খাওয়া শেষে অন্যটা খায়, কারণ সর্বোচ্চ পুষ্টি সমৃদ্ধ হ বাকি অংশ পড়ুন...
যদিও আপনার শিশু তার তিন চার দিন বয়স থেকেই আপনাকে চিনতে পারে, কিন্তু এ মাসে সে তা প্রকাশ করতে শুরু করবে। হয়তো সে অপরিচিত কারো সাথে হাসবে যারা তার সাথে হাসে বা শব্দ করে কিন্তু সে তার প্রিয় মানুষদের ক্ষেত্রে অন্য ধরণের অনুভূতি প্রকাশ করবে। প্রায় অর্ধেক শিশুই এ সময় মাকে দেখলে বা তাদের গলা শুনলে প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করে।
আপনার শিশু আপনার সাথে শান্ত থাকবে এবং চোখে চোখ রাখবে বা রুমে আপনাকে খুঁজে বেড়াবে। যখনই খুঁজে পাবে সে হয়তো হেঁসে উঠবে বা আনন্দে হাত পা ছুড়তে থাকবে। এ মাসে আপনার শিশুর মস্তিষ্কের উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হচ্ছে যার ফলে ত বাকি অংশ পড়ুন...
২ মাস বয়সে শিশুর ঘুম:
জন্মের পর থেকে শুরু করে এক মাস অতিক্রম হবার পর, বাচ্চার ঘুমের তেমন কোন বড় পরিবর্তন আসে না হয়তো, বেশ করেক ঘন্টা একটানা ঘুমানো এই বয়সী শিশুর কাছ থেকে আশা না করাই ভালো। এরা অল্প সময় ঘুমাবে, এবং ঘন ঘন খাবে, আবার ঘুমিয়ে পড়বে।
রাতে কোন কোন বাচ্চা অনেকটুকু সময় ঘুমিয়েও কাটাতে পারে, সেক্ষেত্রে, আপনি হবেন গুটি-কয়েক সৌভাগ্যবান বাবা-মায়ের মধ্যে একজন। এ সময়ের পর থেকে আস্তে আস্তে জেগে থাকা এবং ঘুম-উভয়টির সময়ই আস্তে আস্তে প্রলম্বিত হতে থাকবে। বাচ্চার নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানোর কোলে নেয়া না নেয়া, কিংবা নির্দিষ্ট সময়ে খাওয়ানো ই বাকি অংশ পড়ুন...
শীতে ছোট-বড় সবার শরীরের জন্যই প্রয়োজন হয় বাড়তি যতেœর। কারণ এসময় আবহাওয়া শুস্ক থাকায় সর্দি, কাশি, গলাব্যথা সহ ত্বকের নানা সমস্যাও দেখা দেয়। বিশেষ করে এ সময় শিশুদের সুস্থ রাখতে প্রয়োজন বাড়তি সতর্কতা ও বাড়তি যতেœর। তাই এক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মানাটাই নিরাপদ।
শীতে শিশুরা সর্দি, কাশি, গলাব্যথা, জ্বর, নিউমোনিয়ায় বেশি আক্রান্ত হয়। সঙ্গে ত্বকের নানা সমস্যাও দেখা দিতে পারে। আবহাওয়া শুষ্ক ও ধুলাবালু থাকার কারণেই মূলত শিশুরা এসব রোগে আক্রান্ত হয়। তাই এ সময়টায় অভিভাবকদের কিছুটা সচেতন থাকতে হবে।
শিশুদের ঠান্ডা বাতাস এবং বাকি অংশ পড়ুন...
শীতে সবচেয়ে সাধারণ সমস্যা হলো সর্দি লাগা। শীত এলেই এই সমস্যা প্রকট আকারে দেখা দেয়। শীতের বাতাসে তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা দুটোই কমে যায় বলে দেহে রোগ প্রতিরোধের সার্মথ্য লোপ পায়। শীতে বাতাসে ধুলাবালির পরিমাণ বেড়ে যায়। হাঁপানি অথবা শ্বাসকষ্ট রোগীদের শ্বাসনালি চিকন হয়ে যায় বলে রোগীর হাঁপানির টান অনেক বেড়ে যায়।
সর্তকতা:
১. প্রয়োজনমতো গরম কাপড় পরিধান করা। কান ও গলা ঢেকে রাখা। প্রয়োজনে অতিরিক্ত কাপড় ব্যবহার করা।
২. খাবারের ব্যপারেও সতর্ক থাকা উচিত। বাসি ও ঠান্ডা খাবার না খাওয়া ভালো।
৩. ধুলাবালি এড়িয়ে চলা এবং বাইরে থেকে এসে ভাল বাকি অংশ পড়ুন...
পাইলস বা হেমরয়েড কি?
সাধারণত মানুষের মলদ্বার এর দৈর্ঘ্য হচ্ছে ২-৩ ইঞ্চি, এই ২-৩ ইঞ্চির উপরের অংশকে বলা হয় রেক্টাম, রেক্টামের নিচের অংশে তথা মলদ্বারের আশেপাশে কিছু রক্তনালী থাকে, যাকে রেক্টাল ভেইন বলা হয়, এই রেক্টাল ভেইন গুলি যদি কোনো কারণে ফুলে যায়, কিংবা এখাকে যদি কোনো প্রদাহ হয়, যদি ইস্তিঞ্জার সময় (মলত্যাগ) সময় তা থেকে ব্লিডিং হয় তথা রক্ত যায়, এই অবস্থাকে পাইলস বা হেমোরয়েড বলা হয়।
পাইলস বা হেমরয়েড এর প্রকার :
১। এক্সটারনাল হেমোরয়েড: এক্ষেত্রে মলদ্বারের বাহিরের রক্তনালীগুলিতে প্রদাহ হয়, এবং মলত্যাগের সময় ব্যাথা হয়, রক্তও যেতে বাকি অংশ পড়ুন...
নারীদের জন্য হাড়ক্ষয় খুব কমন সমস্যা। বয়স ত্রিশ পার হতেই এ দেশের নারীদের গিটে গিটে ব্যথা শুরু হয়ে যায়।
এ হাড় ক্ষয়ের পেছনে অনেক কারণই থাকে।
তবে জানেন কি? টুথপেস্টের জন্যও হতে পারে হাড়ক্ষয়।
দাঁত পরিষ্কার রাখার পাশাপাশি আরও কত কাজে আমরা টুথপেস্ট ব্যবহার করি। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, টুথপেস্টে থাকা এক ধরনের রাসায়নিক নারীদের হাড় ক্ষয়ের জন্য দায়ি।
ক্লিনিক্যাল অ্যান্ডোক্রিনোলজি অ্যান্ড মেটাবলিজিম জার্নালে প্রকাশিত হওয়া এক গবেষণায় দেখানো হয়েছে, ট্রাইক্লোসানের সঙ্গে অস্টিওপোরোসিসের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। এ যৌগ বাকি অংশ পড়ুন...
মূলত খাবার যেমন মহান আল্লাহ পাক উনার অসীম নেয়ামত, তেমনি এই খাবার আমাদের শরীরে যেভাবে শক্তির যোগানে কাজ করে এটি মহান আল্লাহ পাক উনার মহান কুদরত। মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরতী এ বিষয় সম্পর্কে মানুষ যতটুকু জানে, তার চেয়েও লক্ষকোটি বিষয় রয়ে গেছে অজানা। যা মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা জানেন। আর উনারা যাদেরকে জানিয়ে থাকেন উনারা জানেন। সুবহানাল্লাহ!
খাদ্য থেকে প্রাপ্ত পুষ্টি উপাদানগুলো আমাদের দেহে বিভিন্ন কাজ করে থাকে। আমাদের শরীরে খাদ্য গ্রহণের ফলে যে কাজগু বাকি অংশ পড়ুন...
একসময় মনে করা হতো, কেবল বয়স্ক ব্যক্তিরা এতে আক্রান্ত হন। কিন্তু বর্তমানে অল্পবয়সীদেরও এ রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে। তবে তুলনামূলকভাবে শহরের মানুষ উচ্চ রক্তচাপে বেশি ভোগেন।
উচ্চ রক্তচাপ সম্পর্কে অনেকেরই স্পষ্ট ধারণা নেই। বরং রোগটি নিয়ে নানা রকম ভুল ধারণা রয়েছে। সচেতনতাও কম।
১২০/৮০ মিলিমিটার পারদ এটি হচ্ছে একজনের রক্তচাপের স্বাভাবিক মাত্রা। বয়স কিংবা পরিবেশভেদে একটু এদিক-ওদিক হলেও মোটামুটি এটিই হচ্ছে আদর্শ মান। কিন্তু যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে এটি বেড়ে যায়। সাধারণত টানা দুই দিন যদি কারও রক্ত বাকি অংশ পড়ুন...
আয়রন: আয়রনের ঘাটতি লোহিত রক্ত কণিকা কমে যাওয়ার বড় কারণ। একজন মহিলার শরীরে প্রতিদিন ১৮ এমজি আয়রন প্রয়োজন। একজন ফলিক অ্যাসিড ফলিক অ্যাসিডও লোহিত রক্ত কণিকা উৎপন্ন করতে সাহায্য করে। যেসব খাবারে ফলিক অ্যাসিড পাওয়া যায় সেগুলি হল - খাদ্যশস্য, সবুজ শাকসবজি, বিনস, কড়াইশুঁটি, বাদাম।
ভিটামিন বি-১২: ভিটামিন ১২ সমৃদ্ধ খাবার লোহিত রক্ত কণিকা উৎপন্ন করতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি-১২ আছে এমন খাবারগুলি হল - মাছ, খাসি বা গরুর মাংস, ডিম, দুগ্ধ জাতীয় খাবার।
ভিটামিন এ: লোহিত রক্ত কণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে ভিটামিন এ। ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ খাবার হল - সবুজ বাকি অংশ পড়ুন...
সুস্থতা মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে খাছ নিয়ামত মুবারক। তাই সুস্থতার সময় বেশি বেশি নেক কাজে মশগুল থেকে শুকরিয়া আদায় করতে হবে।
সুস্থ থাকতে দৈনন্দিন জীবনে খুব বেশি পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই। প্রতিদিন নিয়ম করে হাঁটার অভ্যাস করতে পারলেও অনেক রোগব্যাধি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। দৈনন্দিন শারীরিক পরিশ্রম না করা বা কম হওয়ার কারণে এখন শরীরে বাসা বাঁধছে নানান অসুখ। এর মধ্যে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, আর্থ্রাইটিস (বাত), ওবেসিটি বা স্থূলতা, পেশির শক্তি কমে যাওয়া, অস্টিওপোরোসিস অন্যতম। অথচ শুধু হাঁটার মাধ্যমে এর অনেকগুলো থেকে বেঁচে থাকা সম্ বাকি অংশ পড়ুন...












