গরমে ঘামের সঙ্গে শরীরের প্রয়োজনীয় পানি অনেকটাই বের হয়ে যায়। সেই ঘাটতি পূরণ না হলে দেখা দিতে পারে ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দিলে পানির পাশাপাশি খনিজ পদার্থেরও ঘাটতি হয়। এসময় ফলের রস, আখের রস ইত্যাদি পানীয় পানে এ ঘাটতি অনেকখানি পূরণ হতে পারে। পটাশিয়ামের অভাব পূরণের জন্য নিয়মিত পাকা কলাও খেতে পারেন। শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ করতে যেসব ফল উপকারী।
লেবু : ভিটামিন সি যুক্ত এই ফলের রস আপনাকে সতেজ অনুভূতি দেবে সারাদিন। তবে লেবুর শরবতে খুব বেশি চিনি মেশাবেন না। লেবুতে থাকা পটাশিয়াম শরীর সুস বাকি অংশ পড়ুন...
তীব্র দাবদাহ আর হাঁসফাঁস গরমে জনজীবন নানাভাবে বিপর্যস্ত আর সেই সাথে বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি। তীব্র দাবদাহে হঠাৎ ক্লান্তি, অতিরিক্ত ঘাম আর জ্ঞানশূন্য হওয়ার মতো পরিস্থিতি হতে পারে। ঘামের সাথে শরীর থেকে বেরিয়ে যায় অনেকটা লবণ। কেবল পানি পান করে হয় না।
শরীর থেকে ইলেট্রলাইটও বেরিয়ে যাচ্ছে। তাই কারও কারও পেশিতে পড়ে টান। কেউ হন খুব দুর্বল। খুব ক্লান্তি লাগে। তাই সেই সময় লবণ চিনির পানি বা ওরস্যালাইন খেলে অনেকটা সামাল দেওয়া যায়।
আবার প্রচ- গরমে কাজ করতে করতে অনেকে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। ধরা যাক, কেউ তীব্র গরম থেকে এসেই ঢুকে পড়লেন শীতল বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১. ওজন বেশি থাকলে কমিয়ে ফেলতে হবে তাহলে গ্যাস্ট্রিক প্রতিরোধ সহজ হবে।
২. যেসব খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিক হয় সেসব খাবার খাবেন না।
৩. একসঙ্গে অনেক খাবার না খেয়ে অল্প অল্প করে কিছুক্ষণ পর পর খেতে হবে।
৪. ঘুমানোর অন্তত তিন ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন ।
৫. হারাম দ্রব্য তথা ধূমপান ও এলকোহল ছাড়াও কোমল পানীয় পরিত্যাগ করতে হবে।
৬. চা, কফি মাত্রাতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে।
৭. বেশি করে আঁশসমৃদ্ধ খাবার খান। এগুলো হজমে সাহায্য করে।
বাকি অংশ পড়ুন...
ডেঙ্গু আর ভাইরাল জ্বর এখন ঘরে ঘরে। জ্বর ও জ্বর পরবর্তী সময়ে চিকিৎসকরা পরামর্শ দেন প্রচুর পরিমাণে পানি এবং পানিজাতীয় খাবার খাওয়ার। পুষ্টিগুণে ভরপুর ডাবের পানি খুবই উপকারী জ্বরের রোগীদের জন্য। ডাবের ফ্রেশ পানি পান করার পাশাপাশি স্বাদে বদল আনতে বানিয়ে ফেলতে পারেন শরবত ও পুডিং। জানুন ৩ রেসিপি।
ডাব-তোকমার শরবত:
ডাবের পানি গ্লাসে ঢেলে নিন। ডাবের ভেতরের অংশে থাকা শাঁস চামচ দিয়ে আঁচড়ে বের করে মিশিয়ে নিন পানির সঙ্গে। এক চিমটি লবণ ও ভিজিয়ে রাখা তোকমা মিশিয়ে পরিবেশন করুন।
ডাবের পুডিং:
৫ গ্রাম চায়না গ্রাস ১ কাপ গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন বাকি অংশ পড়ুন...
হঠাৎ পেট খারাপ হলেই ভেবে নেবেন না যে, ফুড পয়জনিং হয়েছে। আবার সব খাবার খেলেই ফুড পয়জনিং হয়না। কেবলমাত্র ব্যাকটেরিয়া বা টক্সিনযুক্ত খাবার খেলে ফুড পয়জনিংয়ের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ফুড পয়জনিং এর কারণগুলো :
দুধ ও দুধজাতীয় খাবার : সাধারণত নির্দিষ্ট কিছু খাবার থেকে ফুড পয়জনিং হতে পারে। প্রথমত যেমন, দুধ ও অন্যান্য মিল্ক প্রডাক্ট। দুধ ভালো করে না ফুটালে তার মধ্যে ব্যাকটেরিয়া থেকে যায়। ফলে ফুড পয়জনিং হতে পারে ।
রান্না করা গোশত তুলনামূলকভাবে রান্না গোশতের থেকে কাঁচা গোশত বেশি নিরাপদ। যদি কাঁচা গোশত ভালো করে প্যাক করে ফ্রিজে রেখে দেন, বাকি অংশ পড়ুন...
উচ্চ রক্তচাপ খুব পরিচিত রোগ। বিভিন্ন অঙ্গ উচ্চ রক্তচাপের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চোখ এর মধ্যে অন্যতম। অনেক বছর ধরে উচ্চ রক্তচাপ থাকলে চোখের রেটিনায় বিভিন্ন পরিবর্তন দেখা যায়। একে বলা হয় হাইপারটেনসিভ রেটিনোপ্যাথি। হাইপারটেনসিভ রেটিনোপ্যাথির প্রথমেই রেটিনার রক্তনালিগুলো সরু হতে থাকে। কোনো কোনো রক্তনালির রঙের পরিবর্তন হতে পারে। একে বলা হয় সিলভার অয়ারিং। রক্তনালি থেকে বিভিন্ন উপাদান চোখের ভেতরে রেটিনার সামনে চলে আসে। ডিস্ক ইডিমা তৈরি হয় শেষ পর্যায়ে। এসব অবস্থাকেই একত্রে বলা হয় হাইপারটেনসিভ রেটিনোপ্যাথি।
গঠনশৈল বাকি অংশ পড়ুন...
সাবএরাকনয়েড রক্তক্ষরণ হলো মস্তিষ্কের অভ্যন্তরীণ একধরনের রক্তক্ষরণ, যা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মাথার আঘাতের কারণে হয়ে থাকে। আঘাত ছাড়াও মস্তিষ্কের অ্যানিউরিজমের কারণেও হয়। অ্যানিউরিজম হলো মস্তিষ্কের ধমনির একটি বেলুনিং বা ফোলা অংশ, যা আকস্মিক ফেটে গিয়ে রক্তপাত ঘটায়। সাবএরাকনয়েড হেমোরেজ একটি জরুরি অবস্থা। এ রকম অবস্থা হঠাৎ ঘটলে অতি দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে।
উপসর্গ
যখন এ রকম কোনো রক্তপাতের ঘটনা ঘটে, তখন সাধারণত যেসব উপসর্গ দেখা দেয়, তার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো হঠাৎ মারাত্মক মাথাব্যথা শুরু হওয়া। এটিকে রোগী বাকি অংশ পড়ুন...
ডেঙ্গুর প্রকোপ থেকে বাঁচতে সতর্ক থাকা জরুরী। ডেঙ্গুর লক্ষণগুলো সবারই জেনে রাখা উচিত। কোনো ধরনের উপসর্গ দেখা দিলেই যাতে সতর্ক হওয়া যায়। ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে জ্বর, র্যাশ, গায়ে ও হাত-পায়ে ব্যথা ইত্যাদি হলো প্রাথমিক লক্ষণ। এই রোগে আক্রান্ত হলে শরীর অনেকটাই দুর্বল হয়ে যেতে পারে। তাই ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ দেখা দিলে বা ডেঙ্গু ধরা পড়লে খাবার নির্বাচনের ক্ষেত্রেও গুরুত্ব দিতে হবে। এমনভাবে খাবার নির্বাচন করতে হবে, যা অল্প খেলেও ক্যালরির চাহিদা পূরণ করতে পারে অর্থাৎ অধিক ক্যালরিযুক্ত খাবার যেমন নরম পাতলা মুগ ডালের খিচুড়ি, স্যুপ, বাকি অংশ পড়ুন...
অটিজম বা অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার একটি স্নায়ুবিকাশজনিত সমস্যা, যেখানে সামাজিক সম্পর্ক স্থাপনে এবং চারপাশের পরিবেশ ও ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগে সমস্যা হয় আর বারবার একই ধরনের সীমাবদ্ধ আচরণ করতে দেখা যায়।
অটিজমের সাধারণ বৈশিষ্ট্য
জন্মের পর শিশুর ১২ মাস বয়সের মধ্যে আধো আধো কোন কথা না বলা কিংবা পছন্দের বস্তুর দিকে ইশারা না করা। ১৬ মাসের মধ্যে কোনো একটি শব্দ বলতে না পারা। শিশুর বয়স বেড়ে যখন ২৪ মাস, তখনো দুই বা ততোধিক শব্দ দিয়ে মনের ভাব প্রকাশ করতে না পারা কিংবা ভাষার ব্যবহার রপ্ত করতে পারার পর আবার ভুলে যাওয়া। এমন শিশুদের বাকি অংশ পড়ুন...
দেশে প্রতিনিয়ত ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে। মশাবাহিত এই ভাইরাস জ্বর সাধারণত সপ্তাহখানেকের ভেতর সেরে যায়। তবে জটিল পরিস্থিতিতে দ্বিতীয়, এমনকি তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত ভুগতে হতে পারে। ডেঙ্গু জ্বর হলে তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কিছু ক্ষেত্রে রোগীকে বাসায় রাখাটা ঝুঁকিপূর্ণ। তাই প্রয়োজনে অবশ্যই রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে।
ডেঙ্গুর সাধারণ উপসর্গ
১। জ্বর (১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত উঠতে পারে)
২। মাথাব্যথা
৩। বমি ভাব
৪। পেটব্যথা
৫। পেশি এবং জয়েন্টে ব্যথা
৬। চোখের পিছনে ব্যথার অনুভূতি
৭। মাথাঘোরা
৮। গ্রন্থি ফুলে যাওয়া
৯। বাকি অংশ পড়ুন...












