প্রত্যেকটি প্রাণীর কিছু না কিছু বিশেষ দক্ষতা রয়েছে যেটা তার টিকে থাকার মূল শক্তি। কিন্তু এর মধ্যে কিছু এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা বিস্ময়ের জন্ম দেয়। এমন দশটি প্রাণীর বিস্ময়ের সন্ধান জানা গিয়েছে।
৮. কুমির:
পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি চোয়ালের জোর আছে যে প্রাণীর সেটি হল কুমির। বিশেষজ্ঞরা বলছে, কুমিরের চোয়াল দুই হাজার কিলোগ্রাম শক্তিতে তার শিকারকে ঘায়েল করে।
আর একবার চোয়াল খুলে বন্ধ করতে তার সময় লাগে মাত্র ৫০ মিলি সেকেন্ড। অর্থাৎ চোখের পলক ফেলার চেয়ে ছয় গুণ দ্রুত।
অথচ কুমিরের পুরো শরীর বিশেষ করে তার চোয়াল ভীষণ সংবেদনশীল। মানুষের আঙ্গু বাকি অংশ পড়ুন...
মাছ কাটার পর আঁশটে গন্ধ যেতে চায় না সহজে হাত থেকে। সাবান দিলেও বিরক্তিকর এই গন্ধ রয়েই যায় হাতে। ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে এই বিড়ম্বনা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
লেবুর রস ঘষে নিন দুই হাতে। কমলা ঘষলেও উপকার পাবেন। দুই হাতে সামান্য কফি পাউডার নিয়ে ঘষে নিন। ৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
হাত শুকনা করে মুছে তেল ও হলুদ লাগিয়ে ঘষে নিন দুই হাত। এরপর ধুয়ে ফেলুন পানি দিয়ে।
সমপরিমাণ সিরকা ও বেকিং সোডা মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। দুই হাতের তালুতে ঘষে নিন এটি। ৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন। এতে মাছের গন্ধ দূর হবে।
বাকি অংশ পড়ুন...
শুরুতেই বলা হয়েছে হৃদপিন্ডে ছিদ্র হওয়া একটি জন্মগত ত্রুটি। অর্থাৎ শিশু হার্টে ছিদ্র নিয়েই জন্মায়। বাহ্যিক কোন কারণে হার্টে ছিদ্র হওয়ার নজির নেই।
মাতৃগর্ভে শিশুর হৃৎপি- একটি নল থেকে বিকশিত হয়, এরপর সেটি চারটি প্রকোষ্ঠে ভাগ হয়। সেই প্রকোষ্ঠের দুটি অংশ আলাদা করতে পর্দা গড়ে ওঠে। এই প্রক্রিয়া চলাকালীন কোন সমস্যা হলে ছিদ্র দেখা দিতে পারে বলে জানিয়েছেন ডাক্তাররা।
জেনেটিক সমস্যা যেমন: ডাউন সিনড্রোম থাকলে শিশুর হার্টে ছিদ্র দেখা দিতে পারে।
সেইসাথে সন্তানসম্ভাবা হওয়ার প্রথম কয়েক মাসের মধ্যে যদি মায়ের রুবেলা হয় তাহলে শিশুর হার বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেকটি প্রাণীর কিছু না কিছু বিশেষ দক্ষতা রয়েছে যেটা তার টিকে থাকার মূল শক্তি। কিন্তু এর মধ্যে কিছু এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা বিস্ময়ের জন্ম দেয়। এমন দশটি প্রাণীর বিস্ময়ের সন্ধান জানা গিয়েছে।
৫. শিয়াল:
লাল শিয়ালের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল এটি শিকার করতে পৃথিবীর চুম্বকীয় ক্ষেত্র কাজে লাগায়। এজন্য তারা ব্যবহার করে ক্রিপ্টোক্রোম নামক চোখের প্রোটিন। বিজ্ঞানীরা বলছে, এই প্রোটিনের মাধ্যমে তারা হয়তো পৃথিবীর চুম্বকীয় ক্ষেত্র দেখতে পারে।
শিকার যদি ঘন বরফ বা ঘন ঘাসের মধ্যে লুকিয়ে থাকে তাহলে চুম্বকীয় ক্ষেত্রের সাহায্যে শিকারের সঠ বাকি অংশ পড়ুন...
এক দেশ থেকে অন্য দেশে দ্রুত যাতায়াতের জন্য সবচেয়ে ভালো মাধ্যম উড়োজাহাজ বা বিমান। অনেকেই বিমানে চড়েছেন কিংবা আকাশে উড়ে যেতে দেখেছেন সাদা রঙের বিশাল বিমান। কখনো কি মনে প্রশ্ন জেগেছে আকাশী, নীল, সবুজ, হলুদ, গোলাপী, বেগুনি এত রঙ থাকতে বিমানের রঙ কেন সাদা হয়?
বিমান আকাশে চলাচল করার সময় মাটি থেকে অনেকটা উপরে থাকে অর্থাৎ সূর্যের বেশ তাপ পরে সেখানে। তাছাড়া বিমানবন্দরে বিমান রাখা হয় খোলা আকাশের নিচে। এতে করেও সূর্যের প্রখর তাপ এসে লাগে বিমানে। সূর্য থেকে আসা ইনফ্রয়েড রশ্মির কারণে যেন বিমান গরম বা উত্তপ্ত না হয় এ জন্য ব্যবহার করা হয় সাদা বাকি অংশ পড়ুন...
রাস্তায় দিয়ে হাঁটার সময় কলার খোসাতে পা পিছলে হুমড়ি খেয়ে পড়েন অনেকেই। এ নিয়ে অনেকে হাসাহাসি পর্যন্ত করেন। কিন্তু কেন কলার খোসায় মানুষের পা পিছলায় এ বিষয় কোনো ব্যাখ্যা দিতে পারেনি কেউই।
তবে সম্প্রতি জাপানি একদল গবেষকরা কলার খোসায় মানুষের পা পিছলিয়ে যাওয়ার কারণ নিয়ে গবেষণা করেছে।
রাস্তায় আপেল কিংবা কমলার খোসাতে মানুষের পা পিছলায় না, কিন্তু কলার খোসায় কেন মানুষ পিছলে পরে যায় তা নিয়ে গবেষণা করেছে জাপানের একটি দল।
তারা কলার খোসায় পিচ্ছিল পর্দাথের পরিমাণ পরিমাপ করেছে এবং কীভাবে তৈলাক্ত ও ঘর্ষণপূর্ণ পদার্থ মানুষের শরীরের অঙ্গপ বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীর জনসংখ্যার দিক থেকে ক্ষুদ্রতম দশটি দেশ রয়েছে।
জাতিসংঘের এই সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রত্যেকটি স্বাভাবিকভাবেই কম জনসংখ্যার জন্য নাম কামিয়েছে। জেনে অবাক হবেন এই তালিকায় সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যার দেশটিতে ৭৩ হাজার মানুষের বাস, আর কম জনসংখ্যার দেশের বেলায় এটি ৫০০-র কিছু ওপরে। ও একটি কথা বিবিসি সায়েন্স ফোকাস অবলম্বনে তালিকাটি আমরা করেছি উল্টো দিক থেকে, অর্থাৎ কম জনসংখ্যার দিক থেকে তালিকায় দশে থাকা দেশটি থেকে এর শুরু।
১০. ডোমিনিকা
জাতিসংঘের হিসেবে ডোমিনিকার জনসংখ্যা ৭৩ হাজার ৬ জন। আয়তনেও অবশ্য বড় নয় দেশটি, ৭৫১ বর্গ কিলোমিটার। ক্ বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতে একটি কুকুর একদল বন্যপ্রাণীর তাড়া খেয়ে আশ্রয় নেয় একটি নদীতে। আর তখন তার অবস্থা হয় অনেকটা ‘পানিতে কুমির ডাঙায় বাঘের’ মতো। কারণ পানিতে নামার সঙ্গে সঙ্গে তিনটি কুমির তাকে ঘিরে ধরে। ওগুলোর পক্ষে কুকুরটিকে মেরে খেয়ে ফেলাটা ছিল খুব সহজ এক কাজ। কিন্তু এর বদলে কুমিরগুলো অসহায় প্রাণীটিকে তীরের নিরাপদ জায়গায় পৌঁছাতে সাহায্য করে।
এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, আশ্চর্য এ ঘটনার বর্ণনা উঠে আসে সম্প্রতি জার্নাল অব থ্রিটেনড টেক্সায় প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে। এটি যে বিজ্ঞানীরা লিখেছে, তারা ভারতের মহারাষ্ট্রে কয়েক বছর ধরে পানিভূমির ক বাকি অংশ পড়ুন...












