রসগোল্লা খেতে পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর! এই মিষ্টি শুধু বাংলাদেশ কিংবা উপমহাদেশে নয় বিদেশেও অনেক জায়গায় জনপ্রিয়।
বহু বছর ধরেই বাঙালির জীবনে রসগোল্লা তার জায়গা দৃঢ়ভাবে ধরে রেখেছে। বাঙালির সব কিছুতেই রসগোল্লা জড়িত।
আনন্দের উপলক্ষ বা দুঃখের মুহূর্ত, বেশিরভাগ সময়ই রসগোল্লা মুখ মিষ্টি করে তোলে। সাধারণ রসগোল্লা (সাদা রঙের ছোলার বল রসে ডুবিয়ে) ছাড়াও আজকাল বিভিন্ন ধরনের রসগোল্লা (গুড়ের রসগোল্লা, কমলাভোগ, চকলেট রসগোল্লা, স্ট্রবেরি রসগোল্লা, আমের রসগোল্লা, আনারসের রসগোল্লা ইত্যাদি) পাওয়া যায়।
আধুনিকীকরণ রসগোল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
রান্না করতে গিয়ে কিংবা কাটাকাটি করতে গিয়ে হাতে মরিচ লেগে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। এরপর সঙ্গে সঙ্গে হাত না ধুয়ে নিলে সেই হাত পরবর্তীতে অসাবধানতাবশত চোখে লাগতে পারে। ফলস্বরূপ চোখ জ্বলতে থাকে। আর একবার চোখে মরিচ লাগলে সেই জ্বালা অনেকক্ষণ ধরে থাকে। তখন বারবার ধুয়েও কাজ হয় না। এমন অবস্থায় কী করতে হবে?
দুধ দিয়ে চোখের পাতা ধুতে হবে:
ত্বকের কোনো অংশে বা চোখে মরিচ লাগলে জ্বলে কেন জানা আছে? এর অন্যতম কারণ হলো মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন। এই ক্যাপসাইসিন প্রতিরোধে সাহায্য করে তরল দুধ। বেশিরভাগ মরিচে এক ধরনের তেল থাকে, দুধ দিয়ে সেই তেল ধুয়ে পরিষ্ক বাকি অংশ পড়ুন...
চেক প্রজাতন্ত্রের জেসেনকি পর্বতমালা। সেখানে পর্বতের এক চূড়ার সঙ্গে আরেক চূড়াকে যুক্ত করেছে একটি ঝুলন্ত সেতু। গত ১৩ মে সেটি দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে বিশ্বের দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতু এটি।
সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, সেতুটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্কাই ব্রিজ ৭২১’। চার বছর ধরে এর নির্মাণকাজ চলে। নির্মাণে চেক সরকারের খরচ হয়েছে ৮৪ লাখ মার্কিন ডলার। রাজধানী প্রাগ থেকে গাড়িতে করে সেতুটিতে যেতে সময় লাগবে প্রায় আড়াই ঘণ্টা।
ঝুলন্ত সেতুটির উচ্চতা মাটি থেকে ৯৫ মিটার ওপরে। আর সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা ১ হাজার ১১০ থেকে ১ হাজ বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৭২ সালে থানা প্রতিষ্ঠিত হয়
২০০৪ সালে শুরু হয় বাণিজ্যিক স্থাপনা
এটি একসময় “ভোলা গ্রাম” নামে পরিচিত ছিল। সবুজে ঘেরা যে গ্রামে ছিল বিস্তৃত ফসলের জমি, ছিল ফসলের ঘন আবাদ। উপকূলীয় জেলা ভোলা থেকে আসা কৃষকদের বাস ছিল এখানে। তারা খাল-বিলে মাছ ধরতো। শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন ছিল তাদের। এলাকাটি তখন “ভোলা সামাইর” নামেও পরিচিত ছিল।
১৯৬১ সালে ঢাকা ইমপ্রুভমেন্ট ট্রাস্টের (ডিআইটি) তৎকালীন প্রধান জিএ মাদানি গুলশান মডেল টাউন বাস্তবায়নের জন্য এই এলাকাটিকে বেছে নিয়েছিলেন। এটি ছিল অভিজাত একটি আবাসিক এলাকা নির্মাণের প্রকল্প, যা পাকিস্তানে বাকি অংশ পড়ুন...
ডায়রিয়া, শরীরে পানি শূন্যতা ঠেকাতে কার্যকর উপায় খাওয়ার স্যালাইন। এছাড়াও প্রচুর বমি, ঘাম হলে শরীরে পানি ও লবণের ঘাটতি দেখা দেয়। এ অবস্থায় খাওয়ার স্যালাইন পানি ও লবণের ঘাটতি পূরণ করে। স্যালাইন শরীরে বাড়তি শক্তি জোগাতেও সহায়তা করে। কিন্তু অনেকে স্যালাইন মেশানো পানি খেতে পারেন না বিশেষ করে শিশুরা। কেউ যদি স্যালাইন খেতে না পারেন তাহলে তাদের বিকল্প কিছু দিয়ে স্যালাইনের অভাব পূরণ করতে হবে। স্যালাইনের বিকল্প যা খেতে পারেন-
ডাবের পানি:
ডাবের পানি শরীরে পানির ঘাটতি ভালো কার্যকর। সেই সঙ্গে এতে থাকা ইলেকট্রোলাইট কম্পোজিশন ডায়রিয়া, ব বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে কার্যকর হওয়া নতুন আয়কর আইন অনুযায়ী এখন থেকে জমি বিক্রি করে পাওয়া লাভ বা মুনাফা করদাতার আয়ের সঙ্গে যোগ হবে এবং করদাতা ব্যক্তিকে এ আয়ের ওপর কর দিতে হবে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী জমি বিক্রি থেকে হওয়া মুনাফার ওপর ১৫ শতাংশ হারে কর দিতে হবে, যা গেইন ট্যাক্স হিসেবে পরিচিত। একই সঙ্গে কেউ যদি কাউকে জমি হেবা বা দান করে দেয়, বা অন্যের নামে রেজিস্ট্রি করে পাঁচ বছরের মধ্যে আবার নিজের নামে রেজিস্ট্রি করে সেই জমি বিক্রি করে, তাহলে তাকেও ওই মুনাফার ওপর কর দিতে হবে। যদিও এই কর নির্ধারণের সময় বিক্রেতা জমি ক্রয়ের সময় উৎসে যে কর দিয়েছিলেন সে অংশ বাকি অংশ পড়ুন...
গোশত খেতে সবাই পছন্দ করেন। গোশতের নানা পদ উপভোগ করার পাশাপাশি, জেনে নিন গোশত সম্পর্কে চমকপ্রদ কিছু তথ্যও।
* শুধু পৃথিবীতেই নয়, চাঁদেও গোশত একটি জনপ্রিয় খাবার! এপোলো-১১ মিশনে ‘বিফ উইথ ভেজিটেবল’ ছিল নভোচারীদের পছন্দের খাদ্যতালিকায়।
* ১৮৭৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকি শহরবাসীরা প্রত্যক্ষ করেন এক রহস্যময় গোশত-বৃষ্টি, যা ‘কেন্টাকি মিট শাওয়ার’ নামে খ্যাত।
* প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তৎকালীন জার্মান নাগরিকদের বিফ সসেজ খাওয়া নিষিদ্ধ ছিল। কারণ জেপলিন নামক প্রত্যেকটি গ্যাস বেলুন চেম্বারযুক্ত জার্মান বোমারু বিমান বানাতে প্রায় ২৫০১০ বাকি অংশ পড়ুন...
একসময় সব জায়গায় দেখা মিলতো দৃষ্টিনন্দন ছোট্ট পাখি টুনটুনির। এদের হাক-ডাকে মুখর থাকতো গ্রামীণ পরিবেশ। তবে এখন তেমন একটা দেখা মেলে না টুনটুনি পাখির।
টুনটুনির ইংরেজি নাম ‘ডার্ক নেকড টেইলরবার্ড’। ঠোঁটের সাহায্যে গাছের পাতা ঠোঙার মতো মুড়িয়ে সেলাই করে বাসা বানায় এরা। তাই একে ‘দরজি পাখি’ নামেও ডাকা হয়। টুনটুনি আকারে প্রায় ১৩ সেন্টিমিটার। বুক ও পেট সাদাটে। ডানার উপরিভাগ ও মাথা জলপাই লালচে। লেজ খাড়া, এতে কালচে দাগ আছে।
পৃথিবীতে ১৫ প্রজাতির টুনটুনি পাখি আছে। বাংলাদেশে আছে কালো গলা, পাহাড়ি ও পাতি প্রজাতির। শিম, কদু, কাঁঠাল, সূর্যমুখ বাকি অংশ পড়ুন...












