ডায়াবেটিসে উপকারী, বাড়ায় ইনসুলিনের কার্যকারিতা:
ডায়াবেটিসে ভুগছেন এমন সবার জন্য খেজুরের বীজ হতে পারে মহার্ঘ্য। কারণ, অগ্ন্যাশয়ের বিটা সেল কর্তৃক ইনসুলিন উৎপাদনকে সুরক্ষিত রাখতে এর ভূমিকা রয়েছে। ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতেও এটি সহায়ক।
ফলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা, কখনো বেড়ে গেলে তা কমায়। টাইপ ওয়ান এবং বিশেষত টাইপ টু ডায়াবেটিসে খেজুরের বীজ সেবনের উপকারিতা রয়েছে বলে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ গবেষণায় প্রমাণ মিলেছে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আছে কি না, তা বোঝার একটি সূচক হলো রক্তের এইচবিএওয়ানসি, নিয়মিত খেজুরের বী বাকি অংশ পড়ুন...
খেজুরের বীজ কিন্তু ফেলে দেওয়া হয়। অথচ এ এক মস্ত পুষ্টিখনি! ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন, মিনারেল- সব আছে। আপাত নগণ্য এই বীজ বিধিমতো গুঁড়া করে খেয়ে নিশ্চিত করতে পারেন নিজের এবং পরিবারের সুস্বাস্থ্য। মুক্তি পেতে পারেন বিচিত্র স্বাস্থ্য জটিলতা থেকে। শুধু তাই নয়, এই বীজ রোস্ট করে বানানো ডেট সিড কফি ক্যাফেইনমুক্ত এবং অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে পান করা যেতে পারে। বর্তমান সময়ে কফির বিকল্প হিসেবে ও ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের নিরিখে বহুল আলোচিত এই উষ্ণ পানীয়।
আঁশের সমৃদ্ধ উৎস, কোষ্ঠবদ্ধতার বাকি অংশ পড়ুন...
অঞ্জনি হলো চোখের পাপড়ির গোড়ার গ্রন্থিতে ঘটে যাওয়া একটি সাধারণ প্রদাহজনিত সমস্যা।
অঞ্জনি সাধারণত স্ট্যাফাইলোকক্কাস নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। চোখের পাঁপড়ির গোড়ার তৈল গ্রন্থি আক্রান্ত হয়ে ফোঁড়া হয়। এই সমস্যা স্বল্প সময়ে সেরে যায়, তবে তীব্র হলে অস্বস্তি ও ব্যাথার কারণ হতে পারে।
অঞ্জনির লক্ষণগুলো কি কি?
অঞ্জনির প্রাথমিক লক্ষণসমূহ হলো- চোখের পাঁপড়ির গোড়ায় লালচে ফোঁড়া হয়; যা ফুলে উঠতে থাকে। চোখের আশপাশে চুলকানি বা জ্বালা অনুভব হয়। অঞ্জনি হলে অতিরিক্ত পানি পড়া বা চোখের চারপাশে অস্বস্তিকর অনুভূতি হতে পারে। এছাড়া কিছু ক্ষেত বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশ আমলে ঢাকার প্রথম পরিকল্পিত আবাসিক এলাকা ছিলো ওয়ারি। পাকিস্তান আমলে তৈরি হয় ধানমন্ডি। এর আগে জায়গাটি পরিচিত ছিলো ‘ধানমন্ডাইয়ের মাঠ’ নামে।
ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুনের ঢাকার স্মৃতি-৩ বই থেকে জানা যায়, ধানমন্ডাইয়ের মাঠ ছিলো ধু ধু মাঠ। মাঠ ঘিরে ছিলো ফুটবল ক্লাব। কলকাতা থেকে ফুটবল দল এলে এখানে বড় আসরের আয়োজন করা হতো।
দেশভাগের পর সি অ্যান্ড বি অধিগ্রহণ করে ধানমন্ডাই মাঠের প্রায় ৫০০ একর জমি। ঐতিহাসিকদের মতে, ‘ধানমন্ডাই’ নাম থেকেই ধানমন্ডি নামটি এসেছে। ধানমন্ডাই মানে ধানের আড়ৎ। প্রবীণরা বলেন, একসময় এখানে ধানের ক্ষেতও বাকি অংশ পড়ুন...
শুধু স্বাদেই নয়; আঙুর শরীর, ত্বক, মন-সব কিছুর জন্য উপকারী। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত আঙুর খাওয়ার অভ্যাস বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে।
জেনে নিন, প্রতিদিন আঙুর কিভাবে আপনার পুরো শরীরের জন্য কাজ করতে পারে।
আঙুরের ১২টি চমৎকার উপকারিতা:
শরীরকে টক্সিনমুক্ত করে: আঙুর শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে।
ওজন কমায়: ১৫০ গ্রাম আঙুরে মাত্র ১০০ ক্যালরি, তাই যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাদের জন্য দারুণ।
ক্যানসার প্রতিরোধে: আঙুরে থাকা পলিফেনল ও রেসভেরাট্রল নামক উপাদান ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
হার্টের যতেœ: এলড বাকি অংশ পড়ুন...
এক রহস্যময় বৈজ্ঞানিক গবেষণা চলছে যুক্তরাষ্ট্রে। ১৪৪ বছর ধরে উদ্ভিদের বীজ নিয়ে চলছে এ গবেষণা। ১৮৭৯ সালে শুরু হওয়া এ গবেষণার শুরুতে মিশিগান স্টেট বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ২০টি কাচের বোতলে ভেজা বালু ও ২৩ প্রজাতির ৫০টি বীজ ভরে মাটিতে পুঁতে রাখেন উদ্ভিদবিদরা। বীজ অঙ্কুরিত হবে কি না, তা দেখতে ২০ বছর পর একটি করে বোতল মাটি থেকে বের করে আনা হয়।
মাঝারি আর্দ্র বালুতে ভালোভাবে মিশিয়ে বোতলে রাখা হয়েছে বীজগুলো।
দীর্ঘদিন ধরে চলা এ বৈজ্ঞানিক প্রকল্পের গবেষক ওয়েবার বলেছে, প্রথম দিকে উদ্ভিদবিদরা প্রতি পাঁচ বছর পর একটি করে বোতল মাটি থেকে ব বাকি অংশ পড়ুন...
সৌরজগতে একটি নতুন বস্তু আবিষ্কৃত হয়েছে। প্লুটোর চেয়েও অনেক দূরে সেটা, ঘুরছে সূর্যকে কেন্দ্র করে। বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছে অ্যামোনাইট।
জাপানি জ্যোতির্বিদেরা হাওয়াইয়ের সুবারু টেলিস্কোপের মাধ্যমে খুঁজে পেয়েছে এই বস্তু। আনুষ্ঠানিকভাবে এর নাম দেওয়া হয়েছে ২০২৩ কেকিউ১৪। কিন্তু সবাই একে ডাকছে অ্যামোনাইট বলে। এই নাম এসেছে এক প্রাচীন সামুদ্রিক প্রাণীর ফসিল থেকে। সেই প্রাণীরা লাখ লাখ বছর আগে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিলো। সম্প্রতি এই আবিষ্কারের খবর প্রকাশিত হয়েছে নেচার অ্যাস্ট্রোনমি জার্নালে।
অ্যামোনাইট কিন্তু কোনো বাকি অংশ পড়ুন...
বিজ্ঞান জগতে এই প্রথমবার স্তব্ধ হলো আলো। বিশ্বের সবচেয়ে গতিশীল তরঙ্গ বিশেষ পদ্ধতিতে ‘জমে গেলো’ বরফের মতো। আলোকে বিজ্ঞানের পরিভাষায় ‘ফ্রিজ’ করার পদ্ধতি খুঁজে পেলো বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল নেচার-এ প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণা।
গবেষকদের কথায়, আলোকে ‘ফ্রিজ’ করে দেওয়ার ফলে তৈরি হয়েছে একটি সুপারসলিড। যা একইসঙ্গে সলিড, আবার সুপারফ্লুইডও। বিজ্ঞানের নিরিখে এটি পদার্থের একটি বিরল অবস্থা।
সহজ করে বুঝে নেয়া যাক-
আলো আসলে তরঙ্গ। এটিকে বিজ্ঞানে পদার্থ হিসেবে গণ্য করা হয় না। কারণ এরা কোনও স্থান দখল করে থাকে না। তাছা বাকি অংশ পড়ুন...
রাশিয়ায় মস্কোতে সবচেয়ে বড় সবজি প্রদর্শনী ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত জুমুয়াবার অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় মস্কো অঞ্চলের কৃষি জমিতে চাষ করা ৯৬৯ কেজি ওজনের একটি বিশাল কুমড়া প্রদর্শন করে সেরা পুরস্কার জিতেছে মস্কোর এক কৃষক। এটি রাশিয়ায় সবচেয়ে বেশি ওজনের কুমড়ার নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে।
ছয় মাসেরও বেশি সময় ধরে কুমড়াটি চাষ করা হয়েছে।
কৃষক আলেকজান্ডার বলেছে, ‘শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমি বিজ্ঞানভিত্তিক সবজি চাষ করেছি। শুরুটা হয় সবচেয়ে ভালো বীজ থেকে। এরপর আসে সঠিক কৃষি প্রযুক্তি, যেখানে প্রতিটি প্রক্রিয়া প্রতিদিন নজরদারি করা হয়। সবজ বাকি অংশ পড়ুন...
বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছে যে, প্রায় ৪৩ মিলিয়ন বছর আগে একটি বিশাল অ্যাস্টেরয়েড সমুদ্রের তলদেশে আঘাত হেনেছিলো। গবেষকরা সিসমিক ইমেজিং ও সমুদ্রতলের নিচের তথ্য বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত করেছে, সমুদ্রতলে পিরামিড-আকারের অ্যাস্টেরয়েডের আঘাতটি ৪৩ মিলিয়ন বছরের পুরনো।
আর এ মহাজাগতিক ঘটনারই প্রমাণ মিলেছে ইয়র্কশায়ারের উপকূল থেকে প্রায় ৮০ মাইল দূরে অবস্থিত ‘সিলভারপিট ক্রেটার’-এ। খবর ডেইলি মেইল।
ক্রেটার সমুদ্রের তলদেশে অবস্থিত বিশাল গর্তকে বোঝায়। সিলভারপিট ক্রেটারটি প্রথম আবিষ্কৃত হয় ২০০২ সালে। আবিষ্কৃত হওয়ার পর থেকে গত দুই দশকেরও বাকি অংশ পড়ুন...
থানকুনি পাতা প্রাচীনকাল থেকেই প্রাকৃতিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আয়ুর্বেদ ও অন্যান্য প্রথাগত চিকিৎসায় এটি নানা ধরনের স্বাস্থ্য উপকারের জন্য পরিচিত। বিশেষজ্ঞদের মতে, সঠিকভাবে থানকুনি পাতা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, হজম শক্তি বাড়ে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
থানকুনি পাতার কিছু মূল উপকার:
থানকুনি পাতা খাবারের হজম সহজ করে এবং পাকস্থলীর সমস্যা কমায়। এটি নিয়মিত খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং পাতা বা পাতা থেকে তৈরি প্রাকৃতিক রস ত্বককে মসৃণ ও সতেজ রাখ বাকি অংশ পড়ুন...
মশার কামড় থেকে বাঁচতে মানুষ কত কিছুই প্রয়োগ করে। কিন্তু এমন একটি দেশ আছে যেখানে একটি মশাও খুঁজে পাওয়া যাবে না।
দেশটির নাম আইসল্যান্ড। বিস্ময়ের ব্যাপার হলো, পৃথিবীর প্রায় সব মহাদেশেই কোনো না কোনোভাবে মশা পাওয়া গেলেও আইসল্যান্ডে একটিও মশা নেই। এই কারণে দেশটি বিশ্ববাসীর কাছে আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে।
এই দেশে মশা ছাড়াও কোনো পোকামাকড় এমনকি সাপও নেই। দেশটির প্রতিবেশী দেশ নরওয়ে, ডেনমার্ক, স্কটল্যান্ড এমনকি গ্রীনল্যান্ডেও যথেষ্ট মশার উৎপাত আছে। নেই শুধু আইসল্যান্ডে। আইসল্যান্ডের আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারে না মশারা।
আ বাকি অংশ পড়ুন...












