বাংলাদেশ এখন রড উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। দেশীয় রড ব্যবহার করা হচ্ছে ভবন নির্মাণে। ভবনের কাঠামো রড দিয়ে তৈরি। এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভবন নির্মাণে রড ব্যবহারের ক্ষেত্রে গাফিলতি করলে দুর্ঘটনা এড়ানোর উপায় নেই। নির্মাণে নিম্নমানের রড ব্যবহার করা হলে ঝুঁকি বেশি।
অ্যাসুরেন্স ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের রাইসা প্রজেক্টের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার জায়েদ সুমন বলেন, “অনেকে ভবন নির্মাণের খরচ কমাতে যেয়ে রড কম দেয়ার কথা ভাবেন, যা মোটেও ঠিক না। স্থাপনা নির্মানে ভালো রড ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। ভালো মানের রড ব্যবহার করলে ভবনের ঝুঁকির পরি বাকি অংশ পড়ুন...
প্রচণ্ড গরমে শিশু ও বৃদ্ধসহ নানা বয়সের মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এই সময় সতর্ক না হলে পানিশূন্যতা-বদহজম কিংবা হিটস্ট্রোকের মতো সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই পরিস্থিতিতে সবার স্বাস্থ্যের দিকে বিশেষ নজর রাখা উচিত। এ সময় সুস্থ থাকাতে অবশ্যই খাদ্যাভ্যাসের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা গ্রহণ করতে হবে।
পানিস্বল্পতা
গরমে অতিরিক্ত ঘামার কারণে দেহ থেকে প্রয়োজনীয় পানি বেরিয়ে যায়, ফলে পানিস্বল্পতা দেখা দিতে পারে। তাই গরমকালে তরল খাবারের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে। সব তরলের মধ্যে পানি শ্রেষ্ঠ। এই সময় দৈনিক দু-তিন লিটার বিশুদ্ধ পানির পাশাপাশি বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা বিভিন্ন স্থানের গর্ত ভরাট করার জন্য ড্রেজারে মাটি কেটে থাকি। তখন যায়গাটা কতটুকু রয়েছে তা মাপতে হয় এবং ঐমাপ অনুযায়ী ড্রেজার মালিককে টাকা পরিশোধ করতে হয়। আপনি যদি না জানেন কিভাবে মাটি বা বালি মাপতে হয়, তাহলে ড্রেজার মালিক আপনাকে বোকা বানিয়ে আপনার থেকে অধিক টাকা হাতিয়ে নিতে পারে। এছাড়াও বিল্ডিং বা বিভিন্ন স্থাপনার জন্য বালি ও কনক্রিট বা পাথর ক্রয় করতে হয়। তখনও ঐ বালি, কনক্রিট বা পাথর মাপার প্রয়োজন হয়। আপনি যদি মাপ জানেন, তাহলে আপনার বালি, কনক্রিট বা পাথর আপনি হিসাব করে আনতে পারবেন এবং আপনাকে পরিমানে কম দিতে পারবে না। এই জন্য বাকি অংশ পড়ুন...
দালানকোঠা নির্মাণের জন্য রড একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। রড ছাড়া উঁচু ভবন নির্মাণ সম্ভব নয়। বর্তমানে রডের দাম দিন দিন বেড়েই চলেছে। এত গুরুত্বপূর্ণ ও দামি উপাদানটি ক্রয় করতে যেয়ে অনেকে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। কারণ ব্যস্ততার কারণে অনেকে দোকান থেকে সরাসরি ওজন করে ক্রয় করতে পারেন না। ফোনের মাধ্যমে অর্ডার দিয়ে রড পাঠিয়ে দিতে বলেন, ব্যস্ততার কারণে যেতে পারেন না। এই সুযোগটা কিছু প্রতারক ব্যবসায়ী কাজে লাগায় এবং ওজনে কম দিয়ে থাকে। আবার কিছু অসৎ ব্যবসায়ী ওজন মিটারে কারসাজি করে রাখে, ফলে আপনার সামনে ওজন করলেও ধরতে পারবেন না। কিন্তু আপ বাকি অংশ পড়ুন...
বাজার থেকে কেটে নিয়ে আসা হোক কিংবা বাড়িতেই কাটা হোক, মাছ তো না ধুয়ে রান্না করা যাবে না। ভালো করে না ধোয়া হলে মাছে এক ধরনের কটু গন্ধ থেকে যায়। তখন খাওয়ার রুচিই চলে যায়। তাই ভালো করে মাছ পরিষ্কার করতে হবে। কিন্তু এরপর হাতে যে গন্ধ থেকে যাবে তা দূর করার জন্য কী করণীয়? জানুন মাছ ধোয়ার পর হাত থেকে গন্ধ দূর করার উপায়-
তেল ও হলুদ ব্যবহার:
মাছ কাটা কিংবা ধোয়ার পর হাতের গন্ধ দূর করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে তেল ও হলুদ। এই পদ্ধতি বেশ পুরোনো। মাছ ধোয়ার পর হাত ধুয়ে ভালো করে মুছে নিতে হবে। এরপর তাতে তেল ও হলুদ মিশিয়ে ভালো করে ঘষতে হবে। এরপর সাবান বাকি অংশ পড়ুন...
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় সাত পা ও দুই মুখ নিয়ে একটি গরুর বাছুরের জন্ম হয়েছে। গত ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) (১১ মার্চ) সকালে উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের ফতেপুর গ্রামের কৃষক সোহেল মৃধার বাড়িতে ঘটনাটি ঘটে। এসময় বাছুরটিকে এক নজর দেখতে সোহেল মিয়ার বাড়িতে ভিড় জমান উৎসুক জনতা। এদিকে, জন্মের তিন ঘণ্টা পরই বাছুরটি মারা যায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সোহেল মৃধার ১৩টি গরু রয়েছে। এর মধ্যে একটি গাভী সকালে বাছুর প্রসব করে। বাছুরটি সাতটি পা ও দুটি মুখ ছিলো। এছাড়াও এটির চারটি কানও ছিলো। জন্মের মাত্র তিন ঘণ্টা পরই বাছুরটি মারা যায়। পরে সেটিকে মাটিচাপা দ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি মহাকাশে একটি গ্রহাণুর আবিষ্কার হয়েছে। এটির আকার একটি বড় সুইমিংপুলের সমান। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী ২৩ বছরের মধ্যে, সম্ভাব্য ২০৪৬ সালের মধ্যে পৃথিবীর পাশ দিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে গ্রহাণুটির। নাসার প্ল্যানেটরি প্রতিরক্ষা সমন্বয় অফিস এই তথ্য জানিয়েছে। খবর সিএনএনের।
গ্রহাণুটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘২০২৩ ডিডব্লিউ’। নাসার ঝুঁকিপূর্ণ বস্তুর তালিকায় থাকা গ্রহাণুটি টরিনো ইমপ্যাক্ট হাজার্ড স্কেলে ১০ এর মধ্যে এক নম্বরে রয়েছে। অন্যান্য বস্তুর র্যাংকিং ১০ এর মধ্যে শূন্য।
জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি অনুসারে, যদিও ‘২০২৩ ডিডব্ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে কম বয়সীদের মধ্যে চোখে লেন্স পরার প্রবণতা বাড়ছে। বর্তমান যুগের নতুন প্রজন্মের মনে এমন একটা ভাব বিরাজ করছে যে, ফ্যাশন শো করা। বেপর্দা হওয়া। নগ্নতা প্রকাশ করা। বর্তমান প্রজন্মের দামাল ছেলেদের মাধ্যমে এটাই প্রকাশ পায়, বেহায়াপনা, বেলেল্লাপনা করাই যেন ফ্যাশন। এখন নানা রঙের চোখের লেন্স না হলে যেন সাজ অসম্পূর্ণ থেকে যায় এরকম একটি ধারণা বদ্ধমূল হয়ে গিয়েছে জাতির অন্তরে। আবার অনেকেই প্রয়োজন ব্যতিরেকেই চোখের চশমার পরিবর্তে লেন্স পরতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে থাকে।
তবে সত্যিকার চোখের সমস্যা হলে লেন্স পরার ক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু বাকি অংশ পড়ুন...
হাম্মামখানায় (গোসলখানা) হোক কিংবা পুকুরে, সুইমিংপুলে- গোসল করতে গিয়ে অনেক সময় কানে পানি ঢুকে যায়। যা খুব অস্বস্তিকর এক অবস্থার সৃষ্টি করে। কানে আঙ্গুল ঢুকিয়ে বা মাথা ঝাকিয়ে পানি বের করার চেষ্টা করলেও, সবসময় সেই পদ্ধতি কাজে দেয় না। অথচ কানের মধ্যে দীর্ঘক্ষণ পানি জমে থাকলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।
খুব সহজ কিছু ঘরোয়া উপায়ের মাধ্যমে কানের পানি সহজেই বের করা যায়। যেমন:
কানের লতি ধরে ঝাঁকানো:
এই পদ্ধতিতে খুব সহজেই কান থেকে পানি বেরিয়ে আসবে। যে কানে পানি ঢুকেছে সেই দিকে মাথা কাত করে কানের লতি ধরে আলতোভাবে টেনে ধরা কিংবা ঝাঁকালে বাকি অংশ পড়ুন...
সবজির দাম আর কত! ৩০ টাকা, ৪০ টাকা কিংবা কখনো হতে পারে ১০০ টাকা কেজি। বিক্রেতা যা চাইবে তাও কিন্তু ক্রয় মূল্য নয়। দামাদামি করে যতটা কম মূল্যে কেনা যায় ক্রেতা সেই চেষ্টা করেন। ফলে ৩০ টাকার সবজি অনেক সময় এর চেয়ে কমে পাওয়া যায়। তবে কেজি প্রতি এই সবজির দাম ৮৫ হাজার টাকা!
নাম তার ‘হপ শটস’ যার দেখা হরহামেশা পাওয়া যায় না। এই বিশেষ ধরনের সবজির দেখা মিলবে হিমাচল প্রদেশে। দাম বেশি হলেও চাহিদা রয়েছে এর।
সারা বিশ্বের কাছে এই সবজির আলাদা একটি পরিচয় রয়েছে। বাংলাদেশ কিংবা এশিয়ায় এর চাহিদা না থাকায় খুব একটা চাষ দেখা যায় না। ইউরোপ ও আমেরিকায় এর বহু বাকি অংশ পড়ুন...
পাট শারীরিকভাবে মোটা, রূঢ়, অনিয়মিত, দৈর্ঘ্য ও ব্যাসে ছোট আঁশ। এই বৈশিষ্ট্যগুলোর কারণে পাট প্রধানত প্রচলিত পণ্য, যেমন- কার্পেট ব্যাকিং ক্লথ (সিবিসি), হেসিয়ান, স্যাকিং, সুতা এবং দড়ি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। যদি গবেষণা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে যথাযথ মনোযোগ দেওয়া হয়। তবে এটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের পাশাপাশি অত্যাধুনিক টেক্সটাইল পণ্য যেমন- কম্বল, ফার্নিশিং কাপড়, পোশাক পরিধান, সুতা বুনন, পাট-ভূ-টেক্সটাইল, আলো ইত্যাদিতে; এমনকি ওজন শপিং ব্যাগ, স্যানিটারি ন্যাপকিন ইত্যাদিতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
উচ্চমূল্যের পাটের বৈচিত্র্যময় পণ্য উৎপাদন এবং পাটের বাকি অংশ পড়ুন...












