মধু ক্রেতারা মধুর জমাকে ভুল বোঝেন। তারা একে ভেজাল মনে করেন। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে মধু জমে যাওয়া একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। তরল থেকে দানাদার অর্ধ-কঠিন অবস্থায় যাওয়ার এ প্রক্রিয়াকে গ্র্যানুলেশন (মৎধহঁষধঃরড়হ) বা কঠিন বাংলায় স্ফটিকায়ন বলে।
মৌচাক থেকে আলাদা করার পর মধু যত দ্রুত জমে, চাকের ভেতর মোমের কোষে থাকলে তত দ্রুত জমে না। প্রতিটি মধুর স্ফটিকায়নের একটা নির্দিষ্ট সময় আছে। ওই সময়ের মধ্যে মধু যদি না জমে তবে সম্ভাবনা আছে যে ওই মধুতে ভেজাল আছে।
জমে যাওয়ায় মধুর রং বদলে যায়, তরল থেকে দানাদার হয়ে যায় কিন্তু মধুর গুণগত মান কমে না।
১
মো বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা চোখের পলক কেন ফেলি?
গবেষণায় দেখা গেছে, ঘুম থেকে জাগার পর থেকে ফের ঘুমাতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত পুরো সময় অধিকাংশ মানুষ প্রতি মিনিটে ১০ থেকে ২৫ বার চোখের পলক ফেলে। অর্থাৎ ঘণ্টায় চোখের পলক ফেলে ১,২০০ বার। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না, চোখ খোলা বা বন্ধ থাকলে কি হয়!
চোখের মণি পরিষ্কার এবং চোখের আদ্রতা ধরে রাখতে আমরা পলক ফেলি। এর বাইরেও কিছু শারীরিক এবং মানসিক বিষয় খুঁজে বের করেছে গবেষকরা।
একটি গবেষণায় উঠে এসেছে কোনো বিষয়ের প্রতি মনোযোগ ধরে রাখতে আমরা চোখের পলক ফেলি। এতে আমাদের দৃষ্টি সুনির্দিষ্ট হয়। “আমাদের চোখের পেশিগুলো তেমন সতর বাকি অংশ পড়ুন...
ডিম নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যকর একটি খাবার। যুগ যুগ ধরে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের খাবারের তালিকায় স্থান পেলে আসছে ডিম। দিনে একটি ডিম খেলে তা ১৩টি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং পুষ্টি সরবরাহ করতে পারে। কিন্তু আজকাল ডিমের হলুদ অংশ বাদ দিয়ে খাওয়ার প্রচলন বেড়েছে। এটিকে অস্বাস্থ্যকর এবং উচ্চ কোলেস্টেরল বলে আখ্যায়িত করার প্রবণতাও বাড়ছে। ফিটনেস উৎসাহীদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়। সত্যি বলতে, ডিমের হলুদ বাদ দিলে শরীর বেশ কিছু পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হবে এবং খাবারে এই সুপারফুড যোগ করার অর্ধেক সুবিধা পাবেন।
কুসুমে কী আছে?
একটি ডিমের ক বাকি অংশ পড়ুন...
মরীচিকা হচ্ছে আলোর পূর্ণ আভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের (total internal reflection) ক্রিয়া স্বরূপ। আলোকরশ্মি যখন ঘন মাধ্যম (cool air) থেকে হালকা মাধ্যমে (hot air) প্রবেশ করে তখন প্রতিসরণের দরুণ অভিলম্ব থেকে দূরে সরে যায়। আর আলো যখন ক্রান্তি কোণের (critical angle) চেয়ে বড় মানের কোণে বিভেদতলে আপতিত হয় তখন প্রতিসরিত না হয়ে প্রথম মাধ্যমেই ফিরে আসে। আর এভাবেই ঘটে পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন। আর এর ফলেই সৃষ্টি হয় মরীচিকার।
চিত্র-০১
T = original image বা প্রকৃত ছবি
T' = virtual image বা অস্বদবিম্ব
B = critical angle বা ক্রান্তি কোণ
Cool Air = ঘন মাধ্যম
Hot Air = হালকা মাধ্যম
চিত্র-০২
আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের কারণ বাকি অংশ পড়ুন...
সীপেজ ¯িপ্রং:
চিত্র:৩
মাটির নিচে বিশাল আকারে জমে থাকা পানি বিভিন্ন কারণে মাটির হালকা স্তর ভেদ করে আস্তে আস্তে উঠে আসে। বিশেষ করে নিচু জমিতে এটা বেশি হয়। এভাবে এক সময় সেই এলাকায় তৈরি হয় লেক বা বড় পুকুর মত। পানির পরিমাণ বেশি হলে এক সময় সেই লেক বা পুকুর এর পানি ভূমিতে প্রবাহিত হয়ে তৈরি করে ঝিরি বা খাল।
এছাড়াও আছে টিউবুলার ¯িপ্রং ও ফিশার ¯িপ্রং। আমরা দেখতে পেলাম মোটামুটি সব ঝর্ণাকে মূল দু ভাগে ভাগ করা যায়, এক হল বৃষ্টির পানি জমে জমে এক সময় বের হয়ে আসা, আর এক হল মাটির গভীরে জমে থাকা পানি বিভিন্ন কারণে বের হয়ে আসা। পৃথিবীর বেশিরভাগ ঝর্ণাই বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
চলতি বছরেই বিআরটিসির বহরে যুক্ত হবে একশটি ইলেকট্রিক ডাবল ডেকার এসি বাস। গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
এদিন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার ড. বিনয় জর্জ।
এছাড়া ভারতীয় ঋণ সহায়তা চুক্তির আওতায় বিআরটিসির জন্য ৩০০টি ইলেকট্রিক ডাবল ডেকার এসি বাস সংগ্রহের বিষয়ে আলোচনা হয়। এরমধ্যে প্রাথমিকভাবে একশটি বাস এ বছরের মধ্যেই ঢ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সব খাবারেই নির্দিষ্ট সময় পর পচন ধরে। কোনও কোনও খাবারে জন্মায় ছত্রাক। ব্যতিক্রম হচ্ছে মধু। মধু ভালো রাখার জন্য ফ্রিজে সংরক্ষণের কোনও প্রয়োজন নেই। রুমের তাপমাত্রাতে রাখলেই বছরের পর বছর জুড়ে মধু থাকে টাটকা। ব্যাকটেরিয়া বা কোনও কিছুই নষ্ট করতে পারে না একে। মধুর পুষ্টিগুণও বজায় থাকে পুরোপুরি। এর কারণ কী?
একটি মুখবন্ধ বয়ামে হাজার বছর পর্যন্তও ভালো থাকতে পারে মধু! মধুর এই শক্তিশালী জীবনীশক্তির পেছনে মূল হাত রয়েছে স্বয়ং এর কারিগর মৌমাছির। নেকটার তৈরি করার সময় গ্লুকোনিক অ্যাসিডের ক্ষরণ বেড়ে যায়। মৌমাছি নেকটারে গ্ল বাকি অংশ পড়ুন...
মাটির অভ্যন্তরে বিভিন্ন ভাবে জমা থাকে পানি। কখনও সেটা মাটির বিভিন্ন স্তর ভেদ করে উঠে আসে উপরে, আর জন্ম হয় ঝর্ণার। আবার কখনও পাহাড়গুলো বৃষ্টির পানি জমিয়ে রাখে, আর আস্তে আস্তে সেটা বের করে দিতে থাকে, ঝর্ণার জন্ম হয় এভাবেও। আবার সরাসরি বৃষ্টিতেও পাহাড়ের শরীর বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়তে থাকে, সেটাও ঝর্ণায় রূপ নেয়, তবে সেটা হয় সাময়িক। এক দুদিন পরে সেটার পানির প্রবাহ আবার কমে যায়।
ঝর্ণার ইংরেজি হল ¯িপ্রং, এই শব্দটি এসেছে জার্মান ¯িপ্রঙ্গার শব্দ থেকে, যার মানে হল, মাটির অভ্যন্তর থেকে বের হয়ে আসা।
বিভিন্ন ভাবে বিজ্ঞানীরা ঝর্ণার প্রকারভেদ করে বাকি অংশ পড়ুন...
সূর্য একটি জি-ধরনের প্রধান ধারার তারা। যার ভর সৌর জগতের মোট ভরের শতকরা ৯৯.৮৬৩২ ভাগ। এর গঠন প্রায় নিখুঁত গোলকের মত, কিন্তু উত্তর ও দক্ষিণ মেরুর দিকে কমলালেবুর মত একটু চাপা। এই কমলাকৃতির পরিমাণ প্রতি ৯০ লক্ষ ভাগে এক ভাগ। অর্থাৎ সূর্যের মেরু অঞ্চলীয় ব্যস বিষুবীয় ব্যসের চেয়ে মাত্র ১০ কিলোমিটার কম।
সৌরজগতের কেন্দ্রে আছে সূর্য। পৃথিবীর সব জীব-প্রাণীর জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সৌরশক্তি গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। সৌরশক্তি তথা সূর্যের আলো ও তাপ একটা চক্রের মতো করে কাজ করে। সূর্যের আলোয় পৃথিবী আলোকিত হয়। সূর্যের আলো দ্বারা সালোকসংশ বাকি অংশ পড়ুন...
জাপান:
২০১১ সালের ১১ই মার্চ জাপানের পূর্ব উপকূল তোহুকুতে এক ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়। ভূমিকম্পটি ৯.০ মাত্রার ছিল। ভূমিকম্পের পর হয় ভয়ঙ্কর সুনামি। এতে জাপানের ১৫ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় পারমাণবিক চুল্লি।
কামচাটকা:
১৯৫২ সালের ৪ নভেম্বর রাশিয়া ও হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে ৯.০ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল। এর ফলে প্রশান্ত মহাসাগরে সৃষ্টি হয় সুনামি। এ ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল কামচাটকা উপদ্বীপ। তিন হাজার মাইলজুড়ে অনুভূত হয়েছিল এ ভূ-কম্পন। এতে নিহতের তথ্য পাওয়া যায়নি।
আরিকা, পেরু (বর্তমান চিলি):
১৮৬৮ সালের ১৩ আগস্ট প্রশান্ত বাকি অংশ পড়ুন...












