টমেটো তাজা, রসালো, মিষ্টি এবং সামান্য টক জাতীয় ফল যেটি সাধারণত সবজি হিসেবেই বেশি পরিচিত। এটি সালাদ, স্যুপ, রান্না করা খাবার, সস এবং পিউরির মতো বিভিন্ন রূপে ব্যবহার করা যায়। রান্না করা টমেটোতে লাইকোপিনের শোষণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, যা শরীরের জন্য উপকারী। টমেটোতে ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান রয়েছে যা স্বাস্থ্যকর।
টমেটোর উপকারিতা:
টমেটোর স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় টমেটো অন্তর্ভুক্ত করলে রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা হ্রাস পায়। টমেটো পোস্টপ্র্যান্ডিয়াল লিপেমিয়া প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে এবং এটি করার ফলে এ বাকি অংশ পড়ুন...
শুক্রকে কখনো কখনো পৃথিবীর যমজ গ্রহ নামেও ডাকা হয়। পূর্বে ধারণা করা হতো, শুক্র গ্রহে কোনো এক সময় সাগর ছিল।
তবে এবার বিজ্ঞানীরা জানালো ভিন্ন কথা। তাদের দাবি, শুক্র গ্রহের বায়ুম-লের রাসায়নিক গঠন পর্যালোচনা করে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, শুক্র গ্রহে কখনই কোনো সাগর ছিলো না। শুক্র গ্রহের পৃষ্ঠের নিচে কোনো ধরনের পানির আধার নেই। আর তাই শুক্র গ্রহ প্রথম থেকেই কঠিন ও শুষ্ক। নেচার অ্যাস্ট্রোনমি সাময়িকীতে শুক্র গ্রহবিষয়ক একটি গবেষণাপত্রে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
শুক্র গ্রহের অভ্যন্তরের গ্যাসীয় পদার্থ বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, পৃথিব বাকি অংশ পড়ুন...
বিটরুট পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত সবজি। নানারকম পুষ্টি উপাদানের ভরপুর লালচে-বেগুনি রঙের এই সবজিকে সুপারফুডও বলা হয়। এই সবজি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বিটরুটে রয়েছে ভিটামিন সি, আয়রন, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়ামের মতো খনিজ উপাদান। আছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার।
বিটরুট কেন খাবেন?
বিটরুটে রয়েছে ভিটামিন সি ও বিটালাইন নামের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ফলে শরীর রোগমুক্ত থাকে।
ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং চুলকে স্বাস্থ্যকর রাখে।
পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার আছে বলে শক্তি বাড়াত বাকি অংশ পড়ুন...
সমুদ্রের তলদেশে অদ্ভুত সব প্রাণীদের বসবাস। যেমন অদ্ভুত এদের আচরণ, কারও কারও চেহারাতেই থাকে বিশেষ চমক। এমনই একটা প্রাণী হলো লিফি সি ড্রাগন।
এর শরীরের কিছু অঙ্গ দেখতে হুবহু সামুদ্রিক উদ্ভিদের পাতার মতো। এই প্রাণীটিকে অনেকেই সমুদ্রের জীবন্ত শিল্পকর্ম হিসেবে মনে করে।
এই প্রাণীটি পাওয়া যায় অস্ট্রেলিয়ার উপকূলবর্তী সমুদ্রে। এদের চেহারার মতো জীবনযাপনও বিস্ময়কর!
লিফি সি ড্রাগনের শরীর পাতার মতো বেশে অঙ্গ দিয়ে আবৃত। এই পাতার মতো অঙ্গ তাকে গভীর সমুদ্রে টিকে থাকতে সাহায্য করে।
সবুজ, হলুদ এবং বাদামি রঙের সংমিশ্রণে তৈরি এদের গায়ের বাকি অংশ পড়ুন...
২০২৩ সালের ১৩ অক্টোবর একটি গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশনের সূচনা করেছে নাসা। এই মিশনের লক্ষ্য হলো-সিক্সটিন-সাইকি নামে একটি গ্রহাণু। মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝখানে অবস্থান করা এই গ্রহাণুটি মূল্যবান সব ধাতু দিয়ে তৈরি। এসব ধাতুর মধ্যে রয়েছে প্লাটিনাম, স্বর্ণ এবং নিকেলের মতো মূল্যবান উপাদান।গবেষকরা বলছে, গ্রহটিতে যে পরিমাণ মূল্যবান খনিজ রয়েছে তার মূল্য প্রায় ১০ হাজার বিলিয়ন ট্রিলিয়ন বা ১ লাখ কোয়াড্রিলিয়ন ডলার! তবে এই গ্রহাণু থেকে খনিজ আহরণ করা নাসার বিজ্ঞানীদের প্রধান লক্ষ্য নয়। বরং এর গঠন ও উৎপত্তি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করাই তাদের উদ বাকি অংশ পড়ুন...
শীতে প্রতিদিন একটি করে আমলকী খাওয়াতে নানা উপকারিতা রয়েছে। কেননা, ভেষজগুণসম্পন্ন আমলকীতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এ ছাড়া আমলকী ফল ও পাতা উভয়ই ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
খাওয়ার রুচি বাড়াতে আমলকী বিশেষভাবে কার্যকরী। টকজাতীয় এ ফল এতই ভিটামিন ‘সি’ উপাদানে ভরপুর যে ছোট একটি আমলকী খেলে ভিটামিন সি’র জন্য অন্য কোনো ফল খাওয়ার প্রয়োজন হবে না।
পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকীতে পেয়ারা ও কাগজি লেবুর চেয়ে ৩ গুণ ও ১০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। আমলকীতে কমলার চেয়ে ১৫ থেকে ২০ গুণ বেশি, আপেলের চেয়ে ১২০ গু বাকি অংশ পড়ুন...
কামরাঙ্গা কেবল ভিটামিন ‘সি’তেই সমৃদ্ধ নয়, রয়েছে আরও অনেক গুণ। কামরাঙ্গা মৌসুমি ফল হলেও কোনো কোনো গাছে সারা বছর বা একাধিকবারও ফলে। এর রয়েছে রোগ প্রতিরোধকারী ক্ষমতা।কামরাঙ্গার পুষ্টি গুণ সম্পর্কে জানা যায়, প্রতি ১০০ গ্রাম কামরাঙ্গায় আছে ৫০ কিলো ক্যালোরি খাদ্য শক্তি, ০.৫ গ্রাম প্রোটিন, ০.১ গ্রাম ফ্যাট, ৫.১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট।এছাড়াও কামরাঙ্গায় পাওয়া যায় কিছু ভিটামিন ও খনিজ উপাদান। প্রতি ১০০ গ্রাম কামরাঙ্গায় ৬.১ মি.গ্রাম ভিটামিন সি, ০.৪ গ্রাম খনিজ, ১.২০ মি. গ্রাম আয়রন এবং ১১ মি.গ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।মানবদেহে কামরাঙ্গা ঔষধে বাকি অংশ পড়ুন...
শনির চাঁদে জীবনের সন্ধানে জন্য ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের সঙ্গে ২৫ কোটি ৬৬ লাখ ডলার মূল্যের চুক্তি করেছে নাসা। এই চুক্তি ড্রাগনফ্লাই মিশনকে সমর্থন দেবে। ড্রাগনফ্লাই একটি রোটোরক্রাফট ল্যান্ডার মিশন যা নাসার ‘নিউ ফন্ট্রেটিয়ার্স প্রোগ্রাম’ এর অধীনে রয়েছে। সৌরজগৎ অনুসন্ধানের জন্য মাঝারি আকারের মহাকাশযান মিশনের জন্য অর্থ সরবরাহ করে এই প্রোগ্রামটি। ড্রাগনফ্লাই এই প্রোগ্রামের চতুর্থ মিশন এবং এর মোট ব্যয় প্রায় ৩৩৫ কোটি ডলার হবে।
পারমাণবিক শক্তি চালিত মহাকাশযান হলো ‘ড্রাগনফ্লাই’। এটি মঙ্গলের রোভার (মঙ্গলে পৃষ্ঠের ওপর চলাচল ক বাকি অংশ পড়ুন...












