দ্বীন ইসলামের ইতিহাস:
- ৮ম শতাব্দীতে মধ্য এশিয়ায় আরব বিজয়ের সাথে তুর্কমেনিস্তানে ইসলামের আগমন ঘটে।
- সময়ের সাথে সাথে এই অঞ্চলে দ্বীন ইসলামের আলো ব্যাপকতা লাভ করে, বিভিন্ন রাজবংশ এবং তুর্কি জনগণ দ্বীন ইসলাম প্রচারে ভূমিকা রাখে।
ইসলামিক স্থাপত্য:
- তুর্কমেনিস্তান একটি সমৃদ্ধ ইসলামী স্থাপত্য ঐতিহ্যের গর্ব করে।
- মার্ভ শহর, একসময় ইসলামী সভ্যতার প্রধান কেন্দ্র, গ্রেট কিজ কালা এবং সুলতান সানজারের সমাধির মতো চিত্তাকর্ষক কাঠামো প্রদর্শন করে।
- নিসার সুলতান তেকেশ সমাধি এবং আশগাবাতের তুর্কমেনবাশি রুহি মসজিদ ইসলামিক স্থাপত্যের অন বাকি অংশ পড়ুন...
প্রথমবারের মতো মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি বা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের বাইরে একটি নক্ষত্রের মৃত্যুর মুহূর্তের বিস্তারিত ছবি তুলতে সক্ষম হয়েছে বিজ্ঞানীরা।
ছবিতে সুপারনোভা বিস্ফোরণের আগের পরিস্থিতি তুলে ধরেছে। ছবিতে নক্ষত্রটিকে অদ্ভুত ডিম আকারের কোকুনের (রেশমগুটি) মতো দেখা যায়।
এই নক্ষত্রটির নাম ‘ডব্লিউওএইচ জি৬৪’ রেখেছে বিজ্ঞানীরা। এটি আমাদের ছায়াপথ থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার আলোকবর্ষ দূরে বৃহৎ ‘ম্যাগেলানিক’ মেঘে অবস্থিত। সেই সঙ্গে নক্ষত্রটি গ্যাস ও ধূলিকণার একটি স্তূপ দ্বারা পরিবেষ্টিত। এটি তারকাটি মৃত্যুকালে থাকার লক্ষণ। নক্ষত্র বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীর অন্যতম বিষধর সাপ নিয়ে নয়া তথ্য প্রকাশ্যে। ভয়ঙ্কর সেই সাপের একটিই প্রজাতির কথা এত দিন জানা যেত। তবে, বিজ্ঞানীরা শঙ্খচূড় নিয়ে সম্প্রতি এমন এক তথ্য প্রকাশ্যে এনেছে, যা ১৮৮ বছরের পুরনো ধারণাকে ভ্রান্ত বলে প্রমাণিত করেছে।
সর্প বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, আরও তিন ধরনের শঙ্খচূড়ের অস্তিত্ব রয়েছে পৃথিবীতে।
গত দু’দশক ধরে শঙ্খচূড় নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে সর্প বিশেষজ্ঞরা। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দীর্ঘ ১২ বছর শঙ্খচূড়ের দেহের গঠন এবং জিন সম্পর্কে গবেষণার পর কর্নাটকের ‘কলিঙ্গ সেন্টার ফর রেইনফরেস্ট ইকোলজি’র বিজ্ঞানীরা এই সিদ বাকি অংশ পড়ুন...
কয়েক বিলিয়ন বছর আগে চাঁদের রহস্যময়ী দূরবর্তী পৃষ্ঠে সক্রিয় আগ্নেয়গিরির প্রমাণ পাওয়া গেছে। চীনের চাং’ই-৬ মিশনের সময় সংগৃহীত নমুনার বিশ্লেষণে ৪২০ কোটি বছরেরও বেশি সময় আগের আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণে গঠিত ব্যাসল্ট শিলা পাওয়া গেছে। মার্কিন ও চীনা গবেষকদের যৌথ গবেষণায় এমনটি উঠে এসেছে। গত ১৫ নভেম্বর নেচার এবং সায়েন্স সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণা চাঁদের তুলনামূলক কম-আলোচিত ওই অঞ্চলের সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি খুলে দিয়েছে। পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান চাঁদের নিকটবর্তী পৃষ্ঠের আগ্নেয়গিরির ইতিহাস সম্পর্কে অনেক তথ্য পাওয়া গেলেও দূরবর্তী বাকি অংশ পড়ুন...
রসায়নবিদ্যার জগতে এক বড় পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে আমরা। শত বছর ধরে শেখানো এক গুরুত্বপূর্ণ সূত্র বদলে যাচ্ছে। ‘ব্রেডটের নীতি’ নামের এই সূত্রটিকে নিয়ে নতুনভাবে ভাবা শুরু হয়েছে। ১৯২৪ সাল থেকে জৈব রসায়নে এই নিয়ম পড়ানো হচ্ছিল।
নিয়মটি বলে, ছোট আকৃতির রিং সিস্টেম-যেখানে ৮টি বা তার কম পরমাণু থাকে-ব্রিজহেড অবস্থানে দ্বিবন্ধন স্থাপন করা সম্ভব নয়। কারণ এতে অণু অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে।
এই সূত্র জৈব রসায়নের অণু গঠনের পথে অনেকটাই দিকনির্দেশনা দিয়েছে। কিন্তু মার্কিন রসায়নবিদ বিজ্ঞানীরা নতুনভাবে ব্যাখ্যা করছে।
তারা এমন এক ধরনের অণু তৈরি বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৬০-এর দশকের একটি গবেষণায় দেখা যায়, যারা কাপড় ধৌত করার পেশায় নিয়োজিত ছিল তারা অনেক বেশি আয়োডিনের সংস্পর্শে আসতো। আর তাদের রক্ত এবং মূত্রে আয়োডিনের মাত্রা বেশি ছিল।
সম্প্রতি সাগরের শৈবাল সমৃদ্ধ উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাসকারী স্কুলগামী শিশুদের ওপর গবেষণা করেছে আয়ারল্যান্ডের গবেষকরা। সেই অঞ্চলে বায়ুতে আয়োডিন গ্যাসের স্তর অনেক বেশি ছিল। এই শিশুদের মূত্রে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি আয়োডিন পাওয়া গেছে। অপরদিকে যারা কম শৈবালযুক্ত উপকূলীয় বা গ্রামীণ এলাকায় বাস করছিল তাদের মূত্রে আয়োডিনের মাত্রা কম ছিল। তবে উভয় অঞ্চলের শিশুরা যেসব খাদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
চা গাছগুলোর মাথা কাটলে অর্থাৎ ছাঁটাই করা হলে গাছের উৎপাদনশীলতা তুলনামূলক বাড়ে। তবে প্রুনিং মানে চা গাছের পুরোপুরি মাথা ছাঁটাই নয়। অন্তত একটি মাত্র ডাল রেখে দেওয়া হয় সূর্যোলোক থেকে খাদ্য গ্রহণের জন্য।
শুধু চা গাছই কেন? অন্যান্য গাছের ডালপালাও ছাঁটাই করা হয়। কৃষি অফিসের তথ্য মতে, পুরনো গাছে ডাল-পালা ছাঁটাই করা প্রয়োজন, যাতে করে বেশি পরিমাণ আলো-বাতাস চলাচল করতে পারে এবং পোকা-মাকড়ের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। গাছে ফল ধরা অবস্থায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে গাছের পরিধির দিকে যেসব ডালপালা থাকে তাদের চাইতে কেন্দ্রের দিকে অবস্থিত ডালপালা বাকি অংশ পড়ুন...
একটি গ্রামে কৃষিজীবী ছাড়াও বিভিন্ন পেশার লোকের বসবাস থাকে। গ্রাম সাধারণত বড় শহর থেকে দূরে অবস্থিত হয়। গফরগাঁও উপজেলায় এমন একটি গ্রাম আছে, যার নাম শরীফগঞ্জ। যেখানে রয়েছে একটি বাড়ি, সেই বাড়িতে বসবাস করেন স্বামী-স্ত্রী। গ্রামটির বাসিন্দা স্কুল শিক্ষক মাসুদ মল্লিক ও তার স্ত্রী মাহফুজা বেগম।
বাড়িতে বসবাসকারীরা মূলত মোঘল শাসক মানসিংহের বংশধর। মানসিংয়ের বংশধর যোজার সিং দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করে এখানে বাড়ি নির্মাণ করে বসবাস করতে থাকেন। স্কুলশিক্ষক মোহাম্মদ মাসুদ মল্লিক তার চতুর্থ বংশধর।
৬ একর জায়গা নিয়ে শরীফগঞ্জ গ্রাম গড়ে উঠে। গ বাকি অংশ পড়ুন...












