একটি গ্রামে কৃষিজীবী ছাড়াও বিভিন্ন পেশার লোকের বসবাস থাকে। গ্রাম সাধারণত বড় শহর থেকে দূরে অবস্থিত হয়। গফরগাঁও উপজেলায় এমন একটি গ্রাম আছে, যার নাম শরীফগঞ্জ। যেখানে রয়েছে একটি বাড়ি, সেই বাড়িতে বসবাস করেন স্বামী-স্ত্রী। গ্রামটির বাসিন্দা স্কুল শিক্ষক মাসুদ মল্লিক ও তার স্ত্রী মাহফুজা বেগম।
বাড়িতে বসবাসকারীরা মূলত মোঘল শাসক মানসিংহের বংশধর। মানসিংয়ের বংশধর যোজার সিং দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করে এখানে বাড়ি নির্মাণ করে বসবাস করতে থাকেন। স্কুলশিক্ষক মোহাম্মদ মাসুদ মল্লিক তার চতুর্থ বংশধর।
৬ একর জায়গা নিয়ে শরীফগঞ্জ গ্রাম গড়ে উঠে। গ বাকি অংশ পড়ুন...
আকাশের রাজা ও শিকারের শক্তিমান যোদ্ধা ঈগল। এই পাখির উড়ার গতি, শক্তিশালী নখ আর শিকারের অসাধারণ কৌশল যে কাউকে মুগ্ধ করে। বলা হয় এটি শুধু একটি শিকারি পাখিই নয়, বরং এটি শক্তি ও সাহসের প্রতীক। আজ জানবো সেই ঈগলের রহস্যময় জীবন ও তার শিকারের অসাধারণ কৌশল সম্পর্কে।
অবিশ্বাস্য দৃষ্টিশক্তি:
প্রথমেই আসে ঈগলের দৃষ্টিশক্তি। যা আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টির এক বিস্ময়কর ক্ষমতা। গবেষণা বলছে মানুষের তুলনায় ঈগলের চোখ ৪ থেকে ৫ গুণ বেশি শক্তিশালী, যার ফলে তারা অনেক দূর থেকে শিকারকে দেখতে সক্ষম। গবেষণায় বলা হয়, কিছু প্রজাতির ঈগল প্রায় ২ মাইল তথা ১০ হা বাকি অংশ পড়ুন...
সালাদ জাতীয় এই সবজি খেলে শরীর থাকে সুস্থ। তাই নিয়মিত বিটরুট খেতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। এটি রুট জাতীয় খাবার। অর্থাৎ মূল হলো বিট।
এই সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, বিটা ক্যারোটিন থেকে শুরু করে নানা উপকারী উপাদান। যা ব্লাড প্রেসার কমায়, অন্যদিকে বাড়ায় স্মৃতিশক্তি। তাই প্রতিদিন এই খাবার খেতে পারেন।
এক্ষেত্রে বিট রান্না করে খাওয়া যেতে পারে। আবার এর রস করেও পান করা সম্ভব। বিটের জুস নিয়মিত খেলে অনেক গুরুতর সমস্যার সমাধান হতে পারে। চলুন তবে আর দেরি না করে জেনে নেই বিটের চমকপ্রদ কিছু গুণ সম্পর্কে।
স্মৃতিভ্রম দূর করে:
বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশান্ত মহাসাগরে সলোমন দ্বীপপুঞ্জের কাছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবালের সন্ধান পেয়েছে বিজ্ঞানীরা। গত বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দিয়েছে তারা। সন্ধান পাওয়া প্রবালটি এতটাই বড় যে সলোমন দ্বীপপুঞ্জের স্বচ্ছ পানির বুকে ভেসে বেড়ানো গবেষকরা শুরুতে ভেবেছিলো এটি কোনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষ।
সামুদ্রিক বাস্তুসংস্থান বিশেষজ্ঞ এনরিক সালা বলেছে, ‘যখনই আমরা ভাবছি যে পৃথিবী নামক এই গ্রহে আবিষ্কার করার মতো আর কিছুই বাকি নেই, তখনই আমরা প্রায় একশ কোটি ছোট ছোট প্রবাল কীট (পলিপ) নিয়ে গঠিত বড় আকারের প্রবালের সন্ধান পেয়ে গেলাম। যেটিতে প্রাণস্পন্দন আছে, র বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে বেশ সহজলভ্য হয়ে উঠছে স্ট্রবেরি। রঙিন ও আকর্ষণীয় দেখতে এই ফল খেতেও দারুণ সুস্বাদু। তবে এখানেই শেষ নয়, স্ট্রবেরি খাওয়ার রয়েছে অসংখ্য উপকারিতা। টক-মিষ্টি স্বাদের এই ফল খেলে একসঙ্গে অনেকগুলো উপকার পাওয়া যাবে। এছাড়া এর জুস, জ্যাম, জেলিও বেশ সুস্বাদু। জেনে নিন স্ট্রবেরি খেলে শরীরে কি ধরণের উপকার পাওয়া যায়-
১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে:
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। কারণ ইহা সব ধরনের ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া নির্মূলে সহায়ক। আপনি যদি নিয়মিত স্ট্রবেরি খান তাহলে তা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে দারুণভাবে কাজ করবে। স্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাপ্লাবন ও হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার নৌকা নিয়ে ঘটনা মানুষের কাছে খুব পরিচিত। আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে মহাপ্লাবনের আগে বিশাল একটি নৌকা তৈরি করেন হযরত নূহ আলাইহিস সালাম। কিন্তু উনার সম্প্রদায় আসলে কোথায় বাস করত? আর উনার সেই নৌকাই বা কোথায়?
কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাওয়া সেই নৌকা নিয়ে এখনও আগ্রহের কমতি নেই। কিন্তু কোথায় আছে সেই নৌকার ধ্বংসাবশেষ? তা আজও রহস্যে ঘেরা। ১৯৫৯ সালে তুরস্কের পূর্বাঞ্চলে পাহাড়ের ওপরে জাহাজ আকৃতির একটি স্থান সন্ধান পান ক্যাপ্টেন ইলহান দুরুপিনার নামে এক মানচিত্রকর। অনেকেই দাবি করেন, এটাই সেই নৌকার ধ্ বাকি অংশ পড়ুন...
চীনের মহাপ্রাচীরের পর মানুষের তৈরি সবচেয়ে বড় স্থাপনার দেশ বেনিন। নিজেদের প্রতিরক্ষার জন্য ছয় শতাব্দী আগে প্রি-মেকানিক্যাল যুগে প্রায় সাড়ে ছয় হাজার বর্গফুটের বিশাল দেয়াল স্থাপন করেছিল তারা। বিস্মিত না হয়ে উপায় নেই। তবে আজ আমরা বেনিনের স্থাপত্যশৈলী আর সহস্রাব্দের ঐতিহ্য নিয়ে কথা বলবো না।
আমরা কথা বলতে চাই বেনিনের ইসলাম আর মুসলমানদের নিয়ে।
বেনিনের দক্ষিণে গিনি উপসাগর; আর এই গিনি উপসাগর ঘেঁষেই ১২১ কিলোমিটারের দীর্ঘ তটরেখা রয়েছে। যা বেনিনে দ্বীন ইসলাম প্রবেশ ও প্রচারে মুখ্য ভূমিকা রেখেছে। অনুন্নত এই জনপদে মধ্যপ্রাচ্যসহ ইউ বাকি অংশ পড়ুন...
পশ্চিম আফ্রিকার রাষ্ট্রপতিশাসিত একটি প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র বেনিন। দেশটির রাষ্ট্রীয় নাম রিপাবলিক অব বেনিন।
রাজধানীর নাম পোর্টো-নভোয়া। দেশের বৃহত্তম নগরীর নাম কোটোনো। এটি আফ্রিকার ক্ষুদ্রতম দেশগুলোর মধ্য থেকে একটি। এর আগের নাম ছিল দাহোমি।
বেনিনের বর্তমান অর্থনীতি কৃষিনির্ভর। বেনিন ১৯৬০ সালের ১ আগস্ট ফরাসি উপনিবেশবাদ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করতে সক্ষম হয়। আর ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ সালে জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে।
দেশটির বেশির ভাগ মানুষই দিনমজুর আর কৃষক।
সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) তথ্য অনুযায়ী দেশটিতে বর্তমা বাকি অংশ পড়ুন...












