পলিনেট হাউস হচ্ছে নেট, পলি এবং স্টিলের অবকাঠামো দিয়ে তৈরি চাষযোগ্য কৃষিঘর। চারপাশে নেট দিয়ে ঘেরা হয়। আর ওপরের অংশে থাকে পলিথিন। পলিনেট হাউস তৈরি করতে প্রয়োজন তাপমাত্রা সহনশীল বিশেষ পলিথিন ও তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণকারী মেশিন। এর সাথে জৈব সার আর নারিকেলের ছোবড়া পেচিয়ে বিশেষ উপাদান তৈরি করতে হয়। ভেতরে যেসব সবজির আবাদ করা হবে, সেগুলোর প্রয়োজন অনুযায়ী তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। আর এর ভেতরের অংশে চাষাবাদের জন্য পলিমাটি, ভরাট বালি, ছাই, গোবর সার, খৈলসহ নানা উপকরণ মিশ্রণে প্রস্তুত করা হয় চাষের জমি। সেখানে পলিথিনের আচ্ছাদন ব্যবহার কর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাবেক প্রধান বিচারক এস কে সিনহা ৭১’র মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি কার্যকর হওয়া জামাত নেত মীর কাসেম আলীর ভাইয়ের কাছ থেকে বড় অংকের টাকা পেয়েছে।
এমন অভিযোগ করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। এ সম্পর্কে তার জয়ের বক্তব্য- নিন্দিত সাবেক প্রধান বিচারক সিনহা সম্প্রতি নিউ ইয়র্ক এসেছিলো। সেখানে সে গোপনে যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেমের ভাই মামুনের সাথে দেখা করে। আমরা জানতে পেরেছি মামুনের কাছ থেকে সে বড় অংকের টাকা পেয়েছে। টাকাটা তাকে দেয়া হয়েছে আমাদের সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার বাকি অংশ পড়ুন...
পশ্চিম আফ্রিকার ছোট্ট একটি দেশ গাম্বিয়া। রাষ্ট্রীয় নাম গাম্বিয়া ইসলামি প্রজাতন্ত্র। এটি আফ্রিকা মহাদেশের মূল ভূখন্ডের ক্ষুদ্রতম দেশ। দেশটির উত্তর, পূর্ব ও দক্ষিণ দিকে সেনেগাল দ্বারা পরিবেষ্টিত। আর পশ্চিমে রয়েছে মহাসাগর। অথৈই নীল পানিরাশির আটলান্টিক মহাসাগর।
গাম্বিয়া নদী থেকেই দেশটির নামকরণ। নদীটি দেশের মধ্যভাগ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে পতিত হয়েছে। আর এই নদীকে কেন্দ্র করেই মূলত গাম্বিয়া। সাগর উপকূল থেকে মহাদেশের প্রায় ৩২০ কিলোমিটার অভ্যন্তর পর্যন্ত চলে গেছে। তবে এর সর্বোচ্চ প্রস্থ মাত্র ৫০ কিলোমিটার। বাকি অংশ পড়ুন...
ঘড়ির ছবি আঁকা:
কাগজের ওপর কলম বা পেন্সিল দিয়ে ঘড়ির ছবি আঁকার মাধ্যমে আপনার মেধা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যেতে পারে। মেধা মূল্যায়নের জন্য নিউরোলজিস্ট বা স্নায়ু বিশেষজ্ঞরা এই পরীক্ষাটি করে থাকেন।
এজন্য যাকে পরীক্ষা করা হচ্ছে তাকে কাগজের ওপর একটি ঘড়ি আঁকতে দেয়া হয়। প্রথমে বৃত্ত, তারপর সঠিক ক্রম অনুযায়ী সংখ্যা ও সবশেষে সূচ বা ঘড়ির কাঁটা।
কেউ কেউ ঘড়িতে বেলা ২:৪৫ ও ১১:১০ মিনিটের ছবি আঁকার পরামর্শ দেন। এক্ষেত্রে কেউ যদি ছবিটি আঁকতে অনেক সময় নেন। ছবি আঁকার নির্দেশ বুঝতে এবং সে অনুযায়ী আঁকতে অসুবিধা হলে এর পেছনে স্মৃতিশক্তি ও মেধা কমে যা বাকি অংশ পড়ুন...
ডায়াবেটিস হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে, এর মধ্যে নতুন একটি কারণ আবিষ্কার করেছেন বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা। তারা জানিয়েছেন, গবেষণার মাধ্যমে ডায়াবেটিসের নতুন যে কারণ আবিষ্কার করা হয়েছে, সেটি হলো- আইএপি (ইন্টেস্টিনাইল অ্যালকেলাইন ফসফেটাস) কমে যাওয়া। আর আইএপি কমে যাওয়া ডায়াবেটিসের অন্যতম প্রধান কারণ। আবিষ্কারের এ বিষয় ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় বড় ভূমিকা রাখবে বলে আশা করেন বিজ্ঞানীরা।
গত বুধবার দুপুরে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আবিষ্কারের এ তথ্য তুলে ধরেন গবেষক দলের প্রধান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্ বাকি অংশ পড়ুন...
একটি সূর্য আর তার চারপাশে আটটি গ্রহ নিয়ে সৌরজগৎ। সূর্যের শক্তিতেই টিকে আছে আটটি গ্রহের এই পরিবার। কিন্তু এমন নক্ষত্রের কথা ভাবা যায় যেটি ১৩ লাখ গ্রহকে টিকিয়ে রাখতে পারে, হতে পারে তাদের শক্তির অন্যতম উৎস!
আমরা যে ছায়াপথে আছি সেই আকাশগঙ্গায় আবিষ্কৃত এরকম একমাত্র সূর্য বা নক্ষত্র হচ্ছে ইটা কারিনা। সূর্যের চেয়ে প্রায় দেড়শ’ গুণ বড় এবং হাজার গুণ বেশি উজ্জ্বল এ নক্ষত্রকে ইংরেজিতে বলা হয় সুপার স্টার। বাংলায় বলা যায় মহাতারকা বা বিশাল নক্ষত্র। পৃথিবী থেকে ইটা কারিনার দূরত্ব প্রায় সাড়ে সাত হাজার আলোকবর্ষ। তবে আকাশগঙ্গার বাইরে অন্য ক বাকি অংশ পড়ুন...
প্রাচীন বিশ্বের অন্যতম অত্যাশ্চর্য মিশরের পিরামিড নিয়ে রহস্যের শেষ নেই। হাজার হাজার বছর আগে নির্মিত এই বিশাল কাঠামো নিয়ে রহস্যও চলছে হাজার বছর ধরে। এত আগে কি কৌশলে এত বড় স্থাপনা তৈরি করতে পেরেছিল মিশরীয়রা, সে প্রশ্ন আধুনিককালের বিজ্ঞানীদের যুগ যুগ ধরে ভাবাচ্ছে। এবার হয়তো তার একটা নির্ভরযোগ্য জবাব পাওয়া গেল।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটির একদল বিজ্ঞানী মনে করছে, তারা সম্ভবত গিজা কমপ্লেক্সসহ ৩১টি পিরামিড কিভাবে তৈরি হয়েছিল, সেই রহস্যের সমাধান করেছে। চার হাজার বছরেরও বেশি সময় আগে নির্মিত হয়েছিল এগুলো। গবেষকদলটি স্যাটেলাই বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীর দুই মেরু সাধারণত পৃথিবীর ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি, এই দুই মেরুর চৌম্বকীয় ক্ষেত্র পৃথিবীর স্যাটেলাইট যোগাযোগ থেকে শুরু করে রেডিও সিগন্যাল, মোবাইলের সিগন্যালের ক্ষেত্রেও এটি প্রভাব ফেলে। আর এ নিয়েই চিন্তায় রয়েছে বিজ্ঞানীরা।
সাধারণত পৃথিবীর ভিতর থেকে আসা ম্যাগনেটিক ফিল্ডের উপর অনেককিছু নির্ভর করে। পৃথিবীর বাইরের স্তরে যে গলিত লোহা থাকে, সেখান থেকে একটি ক্ষেত্র তৈরি হয়। পাশাপাশি, ক্ষতিকারক সূর্য বিকিরণ রোধ করতেও সাহায্য করে।
তবে এই ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তিত হয়। বিজ্ঞানীরা বলছে, সাধারণত ধীরে ধী বাকি অংশ পড়ুন...
৫৭টি মুসলিম দেশের নাম সম্পর্কে জানা প্রতিটি মুসলমানের দায়িত্ব। কেননা একজন মুসলমান হিসাবে তার অপর মুসলিম ভাই সম্পর্কে জানা খুবই জরুরী। মুসলমানরা সম্মানিত ইসলাম উনার অনুসারী। অধিকাংশ মুসলমান উত্তর ও মধ্য আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বাস করে।
বর্তমানে পৃথিবীতে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের সংখ্যা বলা হয়ে থাকে ৪৭টি। কিন্তু ওআইসি (ইসলামি সহযোগিতা সংস্থা) সদস্যভুক্ত মুসলিম দেশগুলোর সংখ্যা ৫৭টি। ওআইসির সদস্যভুক্ত বাকি ১০টি দেশে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকলেও সে সকল দেশে মুসলিমগণ ২য় বৃহত্তম জনগোষ্ঠী।
সহজভাবে বাকি অংশ পড়ুন...
৫৭টি মুসলিম দেশের নাম সম্পর্কে জানা প্রতিটি মুসলমানের দায়িত্ব। কেননা একজন মুসলমান হিসাবে তার অপর মুসলিম ভাই সম্পর্কে জানা খুবই জরুরী। মুসলমানরা সম্মানিত ইসলাম উনার অনুসারী। অধিকাংশ মুসলমান উত্তর ও মধ্য আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বাস করে।
বর্তমানে পৃথিবীতে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের সংখ্যা বলা হয়ে থাকে ৪৭টি। কিন্তু ওআইসি (ইসলামি সহযোগিতা সংস্থা) সদস্যভুক্ত মুসলিম দেশগুলোর সংখ্যা ৫৭টি। ওআইসির সদস্যভুক্ত বাকি ১০টি দেশে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকলেও সে সকল দেশে মুসলিমগণ ২য় বৃহত্তম জনগোষ্ঠী।
সহজভাবে বাকি অংশ পড়ুন...
মালি এখন দরিদ্র দেশ হলেও একসময় ছিল ধনী ও সচ্ছল দেশ। সেই ইতিহাস অনেকটাই অকল্পনীয়।
১৪ শতাব্দীতে ইউরোপে যখন দুর্ভিক্ষ আর খাদ্যাভাবে লাখ লাখ মানুষ মারা যায়, তখন খাবারের অভাব কি মালির লোকজন তা জানত না। আর ইতিহাসে গত এক হাজার বছরের মধ্যে সবচেয়ে ধনবান যে ব্যক্তি ছিলেন মালির মুসলিম রাজা ‘মানসা মুসা।’
উপনিবেশ মালির এই দুরবস্থার জন্য দায়ী। এক সময়কার বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম উপনিবেশিক শক্তি ফ্রান্স ১৯০৪ সালে মালি দখল করে নেয়। পরে ১৯৬০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ফরাসি উপনিবেশের কবল থেকে স্বাধীনতা লাভ করে মালি। এরপরও ফ্রান্স মালির আর্থ-রাজনৈ বাকি অংশ পড়ুন...
গত ১৪ মে বিশাল আকারের এক গ্রহাণু পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে গেছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মঙ্গলবার বিশাল আকারের এক গ্রহাণু পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে গেছে। তবে এতে পৃথিবীর কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
নাসা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, মহাকাশের ৩৬৮ ফুটের একটি বিশাল গ্রহাণু পৃথিবীর কাছ দিয়ে চলে গেছে। এটি পৃথিবীর সঙ্গে কোনো রকম আঘাত করেনি। তবে এটি পৃথিবী থেকে ১৮ হাজার ৫০০ কিলোমিটার দূরত্বে ছিল।
গ্রহাণুটি পৃথিবীর কাছাকাছি এবং এর মহাকর্ষীয় গতি তীব্র হলেও এটি পৃথিবীর থেকে নিরাপদ দূরত্বে ছিল বলে বাকি অংশ পড়ুন...












