সভ্যতার বড়াই আজ করছে যারা
তারাই ছিল মূলতঃ অসভ্য,
মুসলমানগণই শিখিয়েছেন
যা আজ পরিশীল ও সুসভ্য।
সহস্রাব্দের পুরানো ইতিহাস
শত শত মাদ্রাসা জামিয়া শরীফ,
ক’জন মুসলিম জানে এ বিষয়,
করেনা তারা স্বজাতির তা’রীফ!
এ জাহানের সকল কোনা
যাদের ছোঁয়ায় পেলো পূর্ণতা,
কজন জানে, মুসলমান উনারাই
প্রবর্তন করেন নগর সভ্যতা।
শুমারী, শুল্ক, বয়স্ক ভাতা
নিত্য নতুন নাগরিক সৌকর্য,
অথচ সবই ছিলো পুরাতন বিধি
মুসলিম খিলাফতেরই ঔদার্য।
মুসলিম সভ্যতা চুরি করে আজ
সভ্য সেজেছে মুশরিক কাফের,
ইতিহাসই বলে, জানতো না তারা
সাধারণ রীতি নীতি শৌচকর্মের।
নিজের ইতিহা বাকি অংশ পড়ুন...
সূর্যমুখী ফুলের মতো
হবো আমি শায়েখমুখী।
চির জীবন কাটাবো আমি
উনার নূরানী ছূরত দেখি।
দূরে ছুটে যাবো না কভু
থাকবো শুধু উনাতে মিশি।
অন্তঃকাল রবো আমি
মামদূহ-আহাল উনাদের পাশাপাশি।
চাঁদ হয়ে গো ওই সূর্য হতে
পাবো যে, আলোক দিবা-নিশি।
সেই আলোতেই দেখে নিবো
হাবীবী-রববী নাজরাশি।
এই জীবনের চাবিকাঠি
দিয়েছি মম পিতারে সপি।
শিশু হয়ে ঘুরবো যে আমি
মামদূহ মামদূহ জপি।
উনার ক্বদমে শির রাখিবো
তিনি যে মোর মহামুনীব।
উনার ক্বদম চুমেই বাঁচিবো
এটা যে মোর মহানছীব।
উনার মুবারক জুব্বাতে
লুকিয়ে রবো যে অনুক্ষণ।
ছোট থেকে বড় হবো আমি
উনার ¯েœহেই প্ বাকি অংশ পড়ুন...
ফরিয়াদ ভেজি আক্বা
প্রতিটি মুনাজাতে,
আবাদুল আবাদ যেন
থাকি আপনার নিসবতে।
যেখানেই পা ফেলি
হয়ে যায় চোরাবালি,
সুখ ভেবে বারেবার
দুঃখকে ছুঁয়ে ফেলি।
দামানে ধূলি যদি
থাকে আমার আখিতে,
হতাশার করিডোরে
কে পারে বাঁধিতে?
মুবারক পরশ চাই
অধমের রুহুতে,
আবাদুল আবাদ যেন
থাকি আপনার নিসবতে।
বাকি অংশ পড়ুন...
মু’মিনী দিল রয় বিলকুল উজালা
বেমেছাল স্মৃতিময় শানে কারবালা।
ত্যাগী মহিমায় উঠে ফুটে হাক্বীক্বত
খোদায়ী খায়ের হেথা হুরমত
ইনফাক্ব ফি ছাবীলিল্লাহ কেবল
আউওয়াল আখিরে শানে কারবালা।
মাল ছামান ফের জান ও কুরবান
উজার রহে হরদম সম্মান
লিল্লাহিয়াতেই চাহে ইহা কেবল
নূরী রুহু কামিয়াব শানে কারবালা।
ইমামুছ ছালিছ কামালে কামাল
যুগ যুগান্তরে তিনিই উজাল
যবিহুল্লাহ হয়ে রন তিনি কেবল
চমকেন হরদম শানে কারবালা।
ইমামী আহাল ছোহবতে উজার
ইলাহী ইশকে সবেই বেক্বারার
মাক্ববুলুল্লাহ উনারা কেবল
কায়িনাত জুড়ে শানে কারবালা।
হাবীবী লখতে জিগারী দেহে বাকি অংশ পড়ুন...
ময়দানে কারবালারই
ইতিহাস শুনি মুসলমান
হুসাইনি মায়ায় মোদের প্রান
দূর্বারে রয় আগুয়ান ॥
ইতিহাস শুনি মুসলমান
ইতিহাস শুনি মুসলমান
হাজারো চিঠিতে কুফিয়ান
ইমামজীকে করে আহবান
জালিম ইয়াজিদ করে ছলনা
জুলুম করতে হটেনা
দেখ মুমিন মুসলমান
ইতিহাসের সত্য লিখন ॥
ইয়াজিদ আহলে নবীকে
কারবালায় রাখে আটকে
হায় পানিরও পিপাসায়
ইমাম পরিবার কাতরায়
পাশেই ফোরাতের পানি
ইয়াজিদ দেয়না করিতে পান ॥
হযরত ক্বাছীম বিন হাসান
জিহাদের মাঠে চলে যান
বীর বাহাদুর যুদ্ধেই গুলজার
বেঈমান নাশেন বেশুমার
কাফিরদের গুপ্ত হামলায়
শহীদী শরাব করিলেন পাণ ॥
ঐ নকশায়ে নব বাকি অংশ পড়ুন...
মেশকে আম্বর সুভাসে
মেতেছে সারা জাহান,
বাহারী কারুকাজ ধরায়
সেজেছে খুব আলীশান।
আক্বা শাহযাদা ধ্বনী
দেয় দোলা....... এলেন
মাদানীবাগে মদীনাওয়ালা।
মাদানীবাগে মদীনাওয়ালা
মাদানীবাগে মদীনাওয়ালা।
জান্নাতী বাগে আজ
মনোরম বাহারী সাজ,
আগমনে এ ধরায়
কায়িনাতের মহারাজ
প্রতি কণ্ঠে উঠে
ছল্লি আলা........ এলেন
মাদানীবাগে মদীনাওয়ালা।
কোটি কন্ঠে মীলাদ পাঠে
ফালইয়াফরাহু বেশুমার,
নবরূপে ঈদ উদযাপন
আলীশান তাবারুক আহার।
শুকরিয়া ঞ্জাপনে উঠে
মাশাল্লাহ...... এলেন
মাদানীবাগে মদীনা ওয়ালা।
বাকি অংশ পড়ুন...
হৃদয়ের খামে
লিখেছি যে নাম,
সর্বসেরা শাহযাদা
খলিফাতুল উমাম।
আমার মনের ক্যানভাসে
আমি লিখেছি সে নাম,
সর্বসেরা শাহযাদা
খলিফাতুল উমাম।
দরদ মাখা তুলি দিয়ে
আচর টেনেছি,
সেই আচড়ে মুহাব্বতের
আবির মেখেছি,
যেই মহানের অযুদ পাকে
ফিদা মন ও প্রাণ,
সর্বসেরা শাহযাদা
খলিফাতুল উমাম।
দিদার পেতে এই হৃদয়ে
তুফান উঠেছে,
তাবাসসুমের আশায় চোখের
নিদ্রা ছুটেছে,
যেই মহানের অপেক্ষাতে
থাকি সুবহশাম,
সর্বসেরা শাহযাদা
খলিফাতুল উমাম।
হাজার তারায় আকাশ যখন
মিটিমিটি জ্বলে,
তখন খুজি শাহযাদাকে
চিত্ত মহলে,
দিবারাতে ক্বাছিদাতে
ডাকি অবিরাম,
সর্বসেরা শ বাকি অংশ পড়ুন...
কবুল করে নিন- আম্মাজী ক্বিবলা
কাছে টেনে নিন- আম্মাজী ক্বিবলা।
ক্ষমারই পরশ আমি হাদিয়া চাই
সাইয়্যিদা ক্বিবলা,
অনন্তকালের তরে মঞ্জুর করুন
সাইয়্যিদা ক্বিবলা,
গাইরুল্লাহর মোহে পরে এই অভাগা
গিয়েছি দূরে
সুপথে ডেকে আনার মতো কেউ নেই
দুনিয়া জুড়ে।
আপন কেবল আপনি ও দরদী
শাফিয়া মাওলা
ক্বদমে রুযু হতে মিটিয়ে দিন
সমস্ত বালা।
হরফের বাকে বাকে জেগে থাকে
শত বাসনা,
গোলামের মনে এরূপ যুদা মাগো
সইতে পারি না।
দিদারে শান্ত হবে দুটি আখি
ক্লান্ত হবে না,
নাযাতের কালে হবে এটাই আমার
শ্রেষ্ঠ উছিলা।
একাকী রই দাড়িয়ে সকাল সন্ধ্যা
পেতে সাকিনা,
জানিনা আ বাকি অংশ পড়ুন...
উম্মুল উমাম ইয়া আম্মিজান
দয়ালু মালিকা মেহেরবান
পাক শান-মান ব্যাপক আলীশান
আপনাতে মুগ্ধ হয় জাহান
চারিদিকে গভীর আঁধার
হৃদয় জুড়ে শুধুই হাহাকার
হাতছানি দিয়ে ডাকুন আমায়
আয় রে সন্তান ঘরে ফিরে আয়
এই ডাকের আশায় আছি বেঁচে
আঁধারি এই দুনিয়া মাঝে
ডেকে নিন আমায় করে ইহসান
আজীবন থাকব ধরে দামান
হৃদ আকাশে ঘোর অমাবস্যা
ইয়া রাহনুমা আপনি ভরসা
চাঁদকে আমি পাই না খুঁজে
ফায়েযি জ্যোতি দানুন হৃদে
ধন্য হবো পাপি গোলাম
পেলে ফায়েযি ছোঁয়া অধম
পাক শানে ছানা-ছিফত দায়িমান
করে যাবো অধম নাদান
কুবরাজি আবির নিয়ে ধরায়
ছিদ্দীকায়ি ইলমের আভায়
জাহান মাঝ বাকি অংশ পড়ুন...












