সাইয়্যিদাতা নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতান নিসায়ি আলাল আলামীন, জান্নাতী মেহমান, সাইয়্যিদাতাল উমাম হযরত শাহ নাওয়াসী ক্বিবলাতাইন আলাইহিমাস সালাম উনারা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৯শে শা‘বান শরীফ ইয়াওমুল আরবিয়া শরীফ (বুধবার) বা’দ ফযর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! উনারা হচ্ছেন- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আল বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার ২৯শে যিলক্বদ শরীফ লাইলাতুল খমীস শরীফ (বৃহস্পতিবার) ৪র্থ তলা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খানকাহ শরীফ বা’দ ছোহবত মুবারক ইরশাদ মুবারক করেন, “(১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার ৮ই যিলক্বদ শরীফ ইয়াওমুল খ¦মীস শরীফ) দেখলাম, ইবলীস আর ইবলিসের সাথে একটা সাগরি বাকি অংশ পড়ুন...
উনি আরোহন মুবারককালে কোনো পশু মলমুত্র ত্যাগ করতো না:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
كَانَ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِذَا رَكِبَ دَابَّةً لَا تَبُوْلُ وَلَا تَرُوْثُ وَهُوَ رَاكِبُهَا
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন কোনো পশুর উপর আরোহন মুবারক করতেন, তিনি যতক্ষণ পর্যন্ত আরোহন মুবারক অবস্থায় থাকতেন, ততক্ষণ পর্যন্ত ঐ পশু কখনও ইস্তিঞ্জা করতো না (মলমূত্র ত্যাগ করতো না।” সুবহানাল্লাহ! (আস সীরাতুল হালাবিয়্যাহ্ ২/৪২৩)
তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহ বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “لِــيَـعْـبُـدُوْنِ (লিইয়া’বুদূন) থেকে لِــيُـصَلُّـوْنِ (লিইউছল্লূন) পর্যন্ত ৮টি মাক্বাম মুবারক রয়েছেন। সেগুলো হচ্ছেন-
১. لِــيَــعْـبُـدُوْنِ - (লিইয়া’বুদূন) ইবাদতের মাক্বাম। তারপর
২. لِــيُـحْسِنُــوْنِ - (লিইউহ্সিনূন) ইহ্সানের মাক্বাম। তারপর
৩. لِــيَــقْـرَبُــوْنِ - (লিইয়াক্ব বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল হুদা মুবারক উনার মধ্যে উকুন ছিলো না:
বিভিন্ন কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
لَمْ يَكُنْ فِيْهِ قُمَّلٌ لِاَنَّهٗ نُوْرٌ وَلِاَنَّ اَصْلَهٗ مِنَ الْعُفُوْنَةِ وَلَا عُفُوْنَةَ فِيْهِ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল হুদা মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাথা মুবারক) উনার মধ্যে উকুন ছিলো না। কেননা তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ! আর উকুন হওয়ার মূল কারণ হলো অপরিচ্ছন্নতা। আর উনার মাঝে সেটা ছিলো না।” সুবহানাল্লাহ! (শিফাউ বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বাদশ হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ হযরত শাহ ওলীউল্লাহ মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেন,
اَخْـبَـرَنِـىْ سَيِّدِىَ الْوَالِدُ قَالَ كُـنْتُ اَصْنَعُ فِـىْ اَيَّامِ الْـمَوْلِدِ طَعَامًا صِلَةً بِالنَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَمْ يَفْتَحْ لِـىْ سَنَةً مِّنَ السِّنِـيْـنَ شَىْءٌ اَصْنَعُ بِهٖ طَعَامًا فَلَمْ اَجِدْ اِلَّا حِـمَّصًا مَقْلِـيًّا فَقَسَمْتُهٗ بَـيْـنَ النَّاسِ فَرَاَيْـتُـهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وبَـيْـنَ يَدَيْهِ هٰذِهِ الْـحِمَّصُ مُـبْـتَهِجًا بَشَّاشًا
অর্থ: “আমার সম্মানিত পিতা (হযরত আব্দুর রহীম মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি) আমাকে বলেছেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হু বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাক্বওয়া মুবারক উনার উপর মশা-মাছি বসতো না:
আল্লামা হযরত ইমাম হালাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
اِنَّ الذُّبَابَ لَا يَقَعُ عَلٰى ثِيَابِهٖ فَضْلًا عَنْ جَسَدِهِ الشَّرِيْفِ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিসিম মুবারক) উনার সম্মানার্থে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাক্বওয়া মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লিবাস মুবারক) উনার উপর মশা-মাছি বসতো না।” সুবহানাল্লাহ! (আস সীরাতুল হালাবিয়্যাহ্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লামা হযরত ইমাম আবুল বারাকাত আব্দুল্লাহ ইবনে আহমদ ইবনে মাহমূদ হাফিযুদ্দীন নাসাফী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৭১০ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ ‘মাদারিকুত তান্যীল ওয়া হাক্বাইকুত তা’ওইল (তাফসীরে নাসাফী শরীফ)’ উনার মধ্যে বলেন,
اِنَّ سَيِّدَنَا حَضْرَتْ اَلْفَارُوْقَ الْاَعْظَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ لِرَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنَا قَاطِعٌ بِكِذْبِ الْمُنَافِقِيْـنَ لِاَنَّ اللهَ عَصَمَكَ مِنْ وُقُوْعِ الذُّبَابِ عَلـٰى جِلْدِكَ لِاَنَّهٗ يَقَعُ النَّجَاسَاتِ فَيَتَلَطَّخُ بِـهَا فَلَمَّا عَصَمَكَ اللهُ مِنْ ذٰلِكَ الْقَدْرِ مِنَ الذَّرِّ فَكَيْفَ لَا يَعْصِمُكَ عَنْ صُحْبَةِ م বাকি অংশ পড়ুন...












