দ্বাদশ হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ হযরত শাহ ওলীউল্লাহ মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
ﻛُـﻨْﺖُ ﻗَﺒْﻞَ ذٰﻟِﻚَ ﺑِـﻤَﻜَّﺔَ ﺍﻟْـﻤُﻌَﻈَّﻤَﺔِ ﻓِـىْ ﻣَﻮْﻟِﺪِ ﺍﻟﻨَّﺒِـﻰِّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ وَﺳَﻠَّﻢَ ﻓِـﻰْ ﻳَﻮْمِ وِﻻَدَﺗِﻪٖ وَﺍﻟﻨَّﺎسُ ﻳُﺼَﻠُّﻮْنَ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﻨَّﺒِـﻰِّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ وَﺳَﻠَّﻢَ وَﻳَﺬْﻛُـﺮُوْنَ اِرْﻫَﺎﺻَﺎتِهِ ﺍﻟَّﺘِـىْ ﻇَﻬَﺮَتْ ﻓِـىْ وِﻻَدَتِهٖ وَمَشَاهِدَهٗ ﻗَـﺒْﻞَ ﺑَﻌْﺜَـﺘِﻪٖ ﻓَﺮَاَﻳْﺖُ اَﻧْﻮَﺍرًا ﺳَﻄَـﻌَﺖْ دُﻓْﻌَﺔً وَﺍﺣِﺪَةً لَا اَقُوْلُ اِنِّـىْ اَدْرَكْـتُهَا ﺑِـﺒَﺼَﺮِ الْـجَسَدِ وَلَا اَﻗُﻮْلُ اَدْرَكْـتُهَا ﺑِـﺒَﺼَﺮِ ﺍﻟﺮُّوْحِ ﻓَﻘَﻂْ اَﻟﻠﻪُ اَعْلَمُ ﻛَـﻴْﻒَ كَانَ ﺍلْاَﻣْﺮُ ﺑَـﻴْـﻦَ ﻫٰ বাকি অংশ পড়ুন...
৯ম হিজরী শরীফ উনার মুহাররামুল হারাম শরীফ মাসটা ছিলো ২৯শা। এগুলো মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনি পুরোটাই আমাকে দেখিয়েছেন এবং জানিয়েছেন। তারপর এই যে তাহ্রীমের আয়াত শরীফের আগে নাযিল হয়েছে, পরে নাযিল হয়েছে কতোটুকু, তাখীরের আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছে। এটা উনি বলেছেন। এগুলিতো কোনো কিতাবে নেই। মানুষ অন্য রকম চিন্তা করে। উনি দেখানোর পর দেখলাম যে, মানুষ যে প্রকার বলে বিষয়টা সে প্রকার না আসলে। উনি বললেন যে, না; এভাবে না। এভাবে নাযিল হয়েছে। তারপর এই ঘটনা। তারপরে এটা নায বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
মশহুর একটা ওয়াক্বেয়া রয়েছে। এক ব্যক্তি ছিলো। যার নাম- মুহম্মদ বিন হারূন বখলী। এই ঘটনাটা বর্ণনা করেছেন স্বয়ং সুলত্বানুল আরিফীন হযরত বাইযীদ বোস্তামী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নিজেই। তিনি বলেন, আমি একবার হজ্জে গেলাম। হজ্জে যাওয়ার পরে হজ্জ করলাম। হজ্জ যখন সম্পাদন হয়ে গেলো, তখন আমি যিনি খ্বালিক্ব যিনি মালিক রব আল্লাহ পাক উনার দিকে রুজু হলাম। রুজু হয়ে বললাম- বারে এলাহী! এ বছর কতো লোক হজ্জ করলো? কার হজ্জ ক্ববূল হলো? কারটা ক্ববূল হলো না? তখন যিনি খ্বালিক্ব যিনি মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে জানানো হলো, এই ব বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ جَلَسَ نَاسٌ مِّنْ اَصْحَابِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَخَرَجَ حَتّٰى اِذَا دَنَا مِنْهُمْ سَـمِعَهُمْ يَتَذَاكَرُوْنَ قَالَ بَعْضُهُمْ اِنَّ اللّٰهَ اتَّـخَذَ حَضْرَتْ اِبْرَاهِيْمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ خَلِيْلًا وَقَالَ اٰخَرُ حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ كَلَّمَهٗ تَكْلِيْمًا وَقَالَ اٰخَرُ فَحَضْرَتْ عِيْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ كَلِمَةُ اللهِ وَرُوْحُهٗ وَقَالَ اٰخَرُ حَضْرَتْ اٰدَمُ عَلَيْهِ السَّلَامُ اِصْطَفَاهُ اللّٰهُ تَعَالـٰى فَخَرَجَ عَلَيْهِمْ رَسُوْلُ اللّٰهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَالَ قَدْ سَـمِعْتُ كَلَامَكُمْ وَعَج বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি সাধারণভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বলেছেন-
اَنِ اشْكُـرْ لِــىْ وَلِـوَالِدَيْكَ
“তোমরা আমার শুকুরগুজারী করো এবং তোমাদের পিতা-মাতার শুকুরগুজারী করো।” এটা আমভাবে। কিন্তু হাক্বীক্বত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের শুকুরগুজারী করতে হবে। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
নিশ্চয়ই প বাকি অংশ পড়ুন...
দৈনিক মাত্র ১০ বার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠকারীর জন্য বিশেষ ৪টি সুসংবাদ মুবারক:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
هَبَطَ الْمَلَائِكَةُ الْاَرْبَعَةُ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ حَضْرَتْ جِبْرِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَحَضْرَتْ مِيْكَائِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَحَضْرَتْ اِسْرَافِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَحَضْرَتْ عَزْرَائِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَقَالَ حَضْرَتْ عَزْرَائِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ يَا حَبِيْبِىْ يَا سَيِّدَنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ نَعَمْ يَا حَضْرَتْ عَزْرَائِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ مَنْ صَلَّ عَلَيْكَ عَشَرَةً صَبَاحًا وَمَسَاءً اَخَذْتُ رُوْحَهٗ كَمَا تُأْخَ বাকি অংশ পড়ুন...
নফসের অনুসারী ব্যক্তি অশ্লীল-অশালীন ও শরীয়তের খিলাফ কার্যকলাপের উপর দৃঢ় থেকেই তওবা করা ব্যতীত মারা যাওয়ার পরেও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুরূদ শরীফ উনার সম্মানার্থে সম্মানিত জান্নাত মুবারক লাভ এবং অত্যন্ত সুখ-শান্তিতে আবস্থান:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اِنَّ اِمْرَاَةً كَانَ لَهَا وَلَدٌ مُسْرِفٌ عَلٰى نَفْسِهٖ وَكَانَتْ تَأْمُرُهٗ بِالْخَيْرِ وَتَنْهَاهُ عَنِ الْفَحْشَاءِ وَالْمُنْكَرِ وَفِىْ رِوَايَةٍ اُخْرٰى وَكَانَتْ تَأْمُرُهٗ بِالتَّوْبَةِ فَلَمْ يَفْعَلْ وَالْقَضَاءُ وَالْقَدَرُ غَالِبَانِ عَلَيْهِ فَمَاتَ وَهُوَ مُصِرٌّ عَلٰى مَا كَانَ عَلَيْهِ فَحَزِنَتْ عَلَيْهِ اُمُّهٗ حُزْنًا شَدِيْدًا حَيْثُ مَاتَ عَلٰى غَيْرِ تَوْبَةٍ فَ বাকি অংশ পড়ুন...












