আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৮ই শাওওয়াল শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার রাতে) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “এটা বুঝা কঠিন বিষয়। এখন ফিক্বির করতে হবে। এ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেমন কায়িনাতের কোনো কিছুর মুহ্তায নন, ঠিক তেমনিভাবে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত সৃষ্টির কোনো কিছুর মুহ্তায নন। সুবহানাল্লাহ! তিনি সৃষ্টির শুরুতেই মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে, মহাসম্মানিত দীদার মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন। সুবহানাল্লাহ! আলমে খ¦লক্বের শেষ সীমানা হচ্ছে আরশে আযীম মুবারক। এর উপরে হচ্ছে আলমে আমর। এটাও সৃষ্টির মধ্যে বাকি অংশ পড়ুন...
এরপরে বললেন, এটা আরেকটু বুঝার জন্য সহজ। যেটা আমরা বলি সব সময়। অনেকে হয়তো বুঝেনা। যে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালিমা শরীফখানা। মহান আল্লাহ পাক উনার মধ্যে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি প্রবেশ করেননি, উনিও উনার মধ্যে প্রবেশ করেননি। দুইজন পাশাপাশি। মহান আল্লাহ পাক উনি সৃষ্টি মুবারক করে রেখেছেন। এখন সেখান থেকে মহান আল্লাহ পাক উনি যখন সৃষ্টি মুবারক করলেন, তখন দেখা গেলো আসলে কিছুই নেই। শুধু মহান আল্লাহ পাক উনি আর উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হ বাকি অংশ পড়ুন...
আর আরেকটা হলো-
وَمَا يَـنْطِقُ عَنِ الْـهَوٰى. اِنْ هُوَ اِلَّا وَحْىٌ يُّـوْحـٰـى
‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক ছাড়া উনি কোনো কথা মুবারক বলেন না, কোনো কাজ মুবারক করেন না, কোনো সম্মতি মুবারক প্রকাশ করেন না।’
সেটা কি? সেটা হচ্ছে- ঐ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ-
يَا حَبِيْبْ صَـلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنَا وَاَنْتَ وَمَا سِوَاكَ خَلَقْتُ لِاَجْلِكَ
“আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি এবং আপনি। আর আপনি ছাড়া যা কিছু রয়েছে সমস্ত কিছু আমি আপনার সন্তুষ্টি মুবারক উনার জন্যই বাকি অংশ পড়ুন...
আর ‘সূরা কাওছার শরীফ’ বুঝতে হবে। কিভাবে বুঝতে হবে? ‘সূরা কাওছার শরীফ’-এ বলা হচ্ছে-
اِنَّا اَعْطَيْـنـٰكَ الْكَوْثَـرَ. فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْـحَرْ. اِنَّ شَانِـئَكَ هُوَ الْاَبْـتَـرُ
প্রথম।
اِنَّا اَعْطَيْـنـٰكَ الْكَوْثَـرَ
‘নিশ্চয়ই আমি আপনাকে কাওছার হাদিয়া মুবারক করেছি।’
এখানে ঐ কাওছার অর্থে না। এখানে আমভাবে সমস্ত খায়ের-বরকত আপনাকে হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে। এই অর্থে। এরপর- فَصَلِّ অর্থ এখানে কি হবে? এখানে ছলাত অন্য কিছু না। এখানে অর্থ হবে-
اِنَّ اللهَ وَمَلٰٓئِكَتَهٗ يُصَلُّوْنَ عَلَى النَّبِـىِّ
“নিশ্চয়ই যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার সকল সম্মানিত হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেমন কায়িনাতের কোনো কিছুর মুহ্তায নন, ঠিক তেমনিভাবে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত সৃষ্টির কোনো কিছুর মুহ্তায নন। সুবহানাল্লাহ! তিনি সৃষ্টির শুরুতেই মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে, মহাসম্মানিত দীদার মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন। সুবহানাল্লাহ! আলমে খ¦লক্বের শেষ সীমানা হচ্ছে আরশে আযীম মুবারক। এর উপরে হচ্ছে আলমে আমর। এটাও সৃষ্টির মধ্যে বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৮ই শাওওয়াল শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার রাতে) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “কুদরতের বিষয়টা জানতে চায় কে? কারা কারা জানত বাকি অংশ পড়ুন...












