সর্বক্ষেত্রেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ করেছেন। তবে যেক্ষেত্রে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ হতে কোন বিষয়ে অনুসরণ না করার নির্দেশ রয়েছে, তা ব্যতীত সকলক্ষেত্রেই অনুসরণ করতেন। তবে নিষেধকৃত বিষয় আমল না করাটাও অনুসরণ-অনুকরণের অন্তর্ভুক্ত।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে, একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কিতাব থেকে দলীল:
স্বয়ং হযরত ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নিজেই বলেছেন, ‘খাছ মু’মিন উনাদের জন্য প্রতিটি দিনই ঈদ। ’ সুবহানাল্লাহ! এবং তিনি আরো বলেছেন, ‘খাছ মু’মিন উনাদের জন্য দুনিয়ার যমীনে এবং পরকালে প্রত্যেকটা সময় ঈদ। ’ সুবহানাল্লাহ!
যেমন- হযরত ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘লাত্বায়িফুল মা‘আরিফ’ কিতাবের ২৭৮ নং পৃষ্ঠায় বলেন,
كُلُّ يَوْمٍ كَانَ لِلْمُسْلِمِيْنَ عِيْدًا فِى الدُّنْيَا فِاِنَّهٗ عِيْدٌ لَّهُمْ فِى الْجَنَّةِ يَجْتَمِعُوْنَ فِيْهِ عَلٰى زِيَارَةِ رَبِّهِمْ وَيَتَجَلّ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লাইলাতুর রগাইব শরীফ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত:
১ম মাস- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রজবুল হারাম শরীফ:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ঘটনা মুবারক:
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রাত্রি মুবারক-এ অসংখ্য-অগণিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ঘটনা মুবারক সংঘটিত হন। সুবহানাল্লাহ! যেমন- ‘শরফুল মুস্ত¡ফা’ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার রক্ষণাবেক্ষণকারী সম্মানিত ফেরেশতা আলাইহিস সালাম উনাকে নির্দেশ মুবারক প্রদান করলেন, ম বাকি অংশ পড়ুন...
৯৯ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তা’লীম মুবারক نُوْرُ الْوَحْىِ مُبَارَكٌ নূরুল ওয়াহ্ই মুবারক
১০০ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিসিম মুবারক উনার চামড়া মুবারক نُوْرُ الْاُنْسِ مُبَارَكٌ নূরুল উন্স মুবারক
১০১ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিসিম মুবারক উনার হাড় মুবারক نُوْرُ الرِّضَا مُبَارَكٌ নূরুর রিদ্বা মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র দুরূদ শরীফ লেখার কারণে বিশেষ নিয়ামত লাভ:
এ প্রসঙ্গে কিতাবে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي الْحَسَنِ الْمَيْمُوْنِيْ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ رَأَيْتُ الشَّيْخَ أَبَا عَلِي اَلْحَسَنَ بْنَ عُيَيْنَةَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ فِي الْمَنَامِ بَعْدَ مَوْتِهِ وَكَأَنَّ عَلَى أَصَابِعِ يَدَيْهِ شَيْئًا مَكْتُوْبًا بِلَوْنِ الذَّهَبِ أَوْ بِلَوْنِ الْزَعْفَرَانِ فَسَأَلْتُهُ عَنْ ذَالِكَ وَقُلْتُ يَا أُسْتَاذُ أَرَى عَلَى أَصَابِعِكَ شَيْئًا مَلِيْحًا مَكْتُوْبًا مَا هُوَ قَالَ يَا بُنَيَّ هَذَا لِكِتَابَتِيْ لَحَدِيْثِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِيْ حَدِيْثِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “হযরত আবুল হাসান মাইমূনী রহমতুল্লাহি আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লাইলাতুর রগাইব শরীফ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত:
১ম মাস- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রজবুল হারাম শরীফ:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লাইলাতুর রাগাইব শরীফ:
যেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রাত্রি মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ অনুষ্ঠিত হন, সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রাত্র মুবারকেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার থেকে কুদরতীভাবে সাইয়্যিদাতুনা হয বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ:
কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছেন, সাইয়্যিদুনা হযরত ওয়াহাব আলাইহিস সালাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ দেখে বাড়িতে গিয়ে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যাওজাতুম মুকাররমাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত র্বারাহ্ আলাইহাস সালাম উনার নিকট সমস্ত ঘটনা মুবারক বর্ণনা করেন এবং বলেন, সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানি বাকি অংশ পড়ুন...
মুক্বদ্দিমাহ্:
মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত প্রকার আমল থেকে পবিত্র। তবে তিনি একখানা আমল মুবারক করেন, সেটা আবার দায়িমীভাবে। এক মুহূর্তের জন্যও তিনি এই আমল মুবারক থেকে জুদা হন না। হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের জন্যও এই আমল মুবারক আবশ্যক করে দিয়েছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ اللَّهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى النَّبِيِّ يَاأَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا صَلُّوا عَلَيْهِ وَسَلِّمُوا تَسْلِيمًا
অর্থ: “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন-
২নং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ
كَانَ فِىْ بَنِىْ اِسْرَائِيْلَ رَجُلٌ عَصَى اللهَ مِائَتَـىْ سَنَةٍ ثُمَّ مَاتَ فَاَخَذُوْا بِرِجْلِهٖ فَاَلْقَوْهُ عَلـٰى مَزْبَلَةٍ فَاَوْحَى اللهُ اِلـٰى حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ اَنِ اخْرُجْ فَصَلِّ عَلَيْهِ قَالَ يَا رَبِّ بَنُوْ اِسْرَائِيْلَ شَهِدُوْا اَنَّهٗ عَصَاكَ مِائَتَىْ سَنَةٍ فَاَوْحَى اللهُ اِلَيْهِ نَعَمْ هٰكَذَا كَانَ اِلَّا اَنَّهٗ كَانَ كُلَّمَا نَشَرَ التَّوْرَاةَ وَنَظَرَ اِلَـى اسْمِ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ صَلَّى الله عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَبَّلَهٗ وَوَضَعَهٗ عَلـٰى عَيْنَيْهِ وَصَلّٰـى عَلَيْهِ فَشَكَرْتُ لَهٗ ذٰلِكَ وَغَفَرْتُ ذُنُوْبَهٗ وَزَوَّ বাকি অংশ পড়ুন...












