তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যে কোন ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু তাই নয়, তাদেরকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলকভাবে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। তা শরীয়তের অন্যান্য বিধান অমান্য করার কারণে যেরূপ কঠিন শাস্তি দেয়া হয়, তার চেয়ে আরো লক্ষ কোটি গুণ বেশি কঠিনভাবে লাঞ্ছনাদায়ক শরঈ শাস্তি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একই হুকুম’
হযরত ইমাম আহমদ শিহাবুদ্দীন খাফাজী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
(وَاحْتَجَّ حَضْرَتْ اِبْرَاهِيْمُ بْنُ حُسَيْنِ بْنِ خَالِدِ ۣ الْفَقِ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম শাফেয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেছেন,
اَلْعِلْمُ وَالتَّوْحِيْدُ فِـىْ جَانِبٍ ...............وَّحُبُّ اَهْلِ الْبَيْتِ فِـىْ جَانِبٍ
অর্থ: “সম্মানিত ইলম এবং তাওহীদ মুবারক এক পাশে আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুহব্বত মুবারক এক পাশে। ” সুবহানাল্লাহ! (মুখতাছরুত তোহফাহ ১/৭, ছব্বুল আযাব ১/৩২০)
অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুহব্বত মুবারক ব্যতীত সম্মানিত ইলিম মুবারক ও সম্মানিত তাওহীদ মুবারক দ্বারা কেউ কোনো ফায় বাকি অংশ পড়ুন...
তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যে কোন ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু তাই নয়, তাদেরকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলকভাবে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। তা শরীয়তের অন্যান্য বিধান অমান্য করার কারণে যেরূপ কঠিন শাস্তি দেয়া হয়, তার চেয়ে আরো লক্ষ কোটি গুণ বেশি কঠিনভাবে লাঞ্ছনাদায়ক শরঈ শাস্তি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একই হুকুম’
বিশিষ্ট ফক্বীহ, ইমাম, শাইখুল মাদীনাহ, ক্বাযীউল মাদীনাহ হযরত ইমাম আবূ মুছ‘আব আহমদ ইবনে আবূ বকর ক্বাসিম ইবনে হারিছ ইব বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اِنَّـمَا اَنَا قَاسِمٌ وَاللهُ يُعْطِيْ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি হলেন দাতা। আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হলেন কুল-কায়িনাতবাসীর সমস্ত নিয়ামত মুবারক বণ্টনকারী। সুবহানাল্লাহ!
বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ خَاتِمِ الْمُهَاجِرِيْنَ عَلَيْهِ السَّلَامُ (سَيِّدِنَا حَضْرَتْ اَلْعَبَّاسِ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ عَلَيْهِمَا السَّلَامُ) اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَا بَالُ اَقْوَامٍ اِذَا جَلَسَ اِلَيْهِمْ اَحَدٌ مِّنْ اَهْلِ بَيْتِـىْ قَطَعُوْا حَدِيْثَهُمْ وَالَّذِىْ نَفسِىْ بِيَدِهٖ لَا يَدْخُلُ قَلْبَ امْرَئِ ۣ الْاِيْـمَانُ حَتّٰى يُـحِبَّهُمْ لِلّٰهِ وَلِقَرَابَتِـىْ
অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত খ¦াতিমুল মুহাজিরীন আলাইহিস সালাম (সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস ইবনে আব্দুল মুত্ত্বলিব আলাইহিমাস সালাম) উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাস বাকি অংশ পড়ুন...
তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যে কোন ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু তাই নয়, তাদেরকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলকভাবে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। তা শরীয়তের অন্যান্য বিধান অমান্য করার কারণে যেরূপ কঠিন শাস্তি দেয়া হয়, তার চেয়ে আরো লক্ষ কোটি গুণ বেশি কঠিনভাবে লাঞ্ছনাদায়ক শরঈ শাস্তি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একই হুকুম’
হযরত ইমাম কাযী আবুল ফযল ‘আয়ায রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
وَقَالَ بَعْضُ عُلَمَائِنَا اَجْمَعَ الْعُلَمَاءُ عَلـٰى اَنَّ مَنْ دَعَا عَل বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
قُلْ لَّا اَسْاَلُكُمْ عَلَيْهِ اَجْرًا اِلَّا الْمَوَدَّةَ فِى الْقُرْبـٰى
অর্থ: “(আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি সমস্ত বান্দা-বান্দীদেরকে, উম্মতদেরকে, তামাম কায়িনাতবাসী সবাইকে) বলে দিন যে, তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাওয়া হচ্ছে না, প্রতিদান চাওয়া হচ্ছে না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। বরং তোমাদের জন বাকি অংশ পড়ুন...
তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যে কোন ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু তাই নয়, তাদেরকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলকভাবে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। তা শরীয়তের অন্যান্য বিধান অমান্য করার কারণে যেরূপ কঠিন শাস্তি দেয়া হয়, তার চেয়ে আরো লক্ষ কোটি গুণ বেশি কঠিনভাবে লাঞ্ছনাদায়ক শরঈ শাস্তি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একই হুকুম’
হযরত ইমাম কাযী আবুল ফযল আয়ায রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
وَقَالَ حَضْرَتْ عَبْدُ اللهِ بْنُ الْحَكَمِ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مَنْ سَبَّ ا বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ اِمَامِ الْاَوَّلِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَـيْهِ السَّلَامُ قَالَ اِنَّ النَّبِـىَّ صَلَّى الله عَلَـيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَـقُوْلُ نَـحْنُ اَهْلُ بَـيْتٍ طَهَّرَهُمُ اللهُ مِنْ شَجَرَةِ النُّـبُـوَّةِ وَمَوْضِعِ الرِّسَالَـةِ وَمُـخْتَلِفِ الْمَلَائِكَةِ وَبَـيْتِ الرَّحْـمَةِ وَمَعْدِنِ الْعِلْمِ
“ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সবসময় ইরশাদ মুবারক করতেন, আমরা মহাসম্মানি বাকি অংশ পড়ুন...
তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যে কোন ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু তাই নয়, তাদেরকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলকভাবে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। তা শরীয়তের অন্যান্য বিধান অমান্য করার কারণে যেরূপ কঠিন শাস্তি দেয়া হয়, তার চেয়ে আরো লক্ষ কোটি গুণ বেশি কঠিনভাবে লাঞ্ছনাদায়ক শরঈ শাস্তি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একই হুকুম’
ফক্বীহুল মাগরিব, শাইখুল মালিকিয়্যাহ হযরত ইমাম আবূ ‘আব্দিল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আব্দিস সালাম ইবনে সাহনূন ইবনে সা‘ঈদ আত বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالُوْا يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَتـٰى وَجَبَتْ لَكَ النُّبُوَّةُ قَالَ وَاٰدَمُ بَيْـنَ الرُّوْحِ وَالْـجَسَدِ.
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার জন্য মহাসম্মানিত নুবুুওওয়াত ও রিসালাত মুবারক কখন হতে নির্ধারণ করা হয়েছে অর্থাৎ আপনি কখ বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব, মুরাদ ও সমগ্র কায়িনাতের মালিক হিসেবে সৃষ্টি মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি অংশ পড়ুন...












