চতুর্থ প্রমাণ (তৃতীয় অংশ)
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়:
এই কথা বলার আর অপেক্ষাই রাখে না যে, সমাজতন্ত্র ও গণতন্ত্রের প্রত্যেক শাসকই হচ্ছে- চরম অত্যাচারী, যালিম, লুটেরা, স্বৈরাচার, গোমরাহ্, পথভ্রষ্ট, বিভ্রান্ত, গোমরাহ্কারী, পথভ্রষ্টকারী, বিভ্রান্তকর। কারণ, ইচ্ছায় হোক; আর অনিচ্ছায় হোক- তারা প্রত্যেকেই ইহুদী, খ্রিস্টান ও কাফির, মুশরিকদের গোলাম, তাদের একান্ত অনুগত ভৃত্য, তাদের একান্ত এজেন্ট অর্থাৎ দালাল। আর যারা ইহুদী, খ্রিস্টান ও কাফির, মুশরিকদের গোলাম, তাদের এ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত নুসাইবাহ্ বিনতে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
(দ্বিতীয় অংশ)
হযরত নুসাইবাহ্ বিনতে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার আওলাদ হযরত আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনিও আঘাতপ্রাপ্ত হন এবং উনার জখমের স্থান থেকে ফিনকি দিয়ে রক্ত বের হতে থাকে। তখন হযরত নুসাইবাহ্ বিনতে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি একটি পট্টি দিয়ে উনার আওলাদ উনার জখমের স্থান বেঁধে দিয়ে বলেন,
انْهَضْ بُنَيَّ فَضَارِبِ القَوْمَ
‘হে আমার সন্তান যান, উঠুন। আবার গিয়ে কাফিরদের সাথে সম্মানিত জিহাদ মুবারক করুন বাকি অংশ পড়ুন...
চতুর্থ প্রমাণ (দ্বিতীয় অংশ)
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সুস্পষ্টভাবে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন, সম্মানিত নুুবুওওয়াত মুবারক উনার পর অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক। সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার পর রাজতন্ত্র। রাজতন্ত্রের পর অত্ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত নুসাইবাহ্ বিনতে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
(প্রথম অংশ)
হযরত নুসাইবাহ্ বিনতে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি ছিলেন একজন বিশিষ্ট আনছার মহিলা ছাহাবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা। উনার সম্মানিত কুনিয়াত মুবারক হচ্ছেন ‘হযরত উম্মু উমারাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা’। তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার ‘বনূ নাজ্জার গোত্রে’ বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেন। তিনি আকাবার দ্বিতীয় বাইয়াতের সময় সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি উহুদ, হুদায়বিয়াহ্, খাইবার, বাকি অংশ পড়ুন...
চতুর্থ প্রমাণ (প্রথম অংশ)
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়:
عَنْ حَضْرَتْ حُذَيْفَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَكُوْنُ النُّـبُوَّةُ فِيْكُمْ مَا شَاءَ اللهُ اَنْ تَكُوْنَ ثُـمَّ يَرْفَعُهَا اللهُ تَعَالـٰى ثُـمَّ تَكُوْنُ خِلَافَةً عَلـٰى مِنْهَاجِ النُّـبُوَّةِ مَا شَاءَ اللهُ اَنْ تَكُوْنَ ثُـمَّ يَرْفَعُهَا اللهُ تَعَالـٰى ثُـمَّ تَكُوْنُ مُلْكًا عَاضًّا فَتَكُوْنُ مَا شَاءَ اللهُ اَنْ تَكُوْنَ ثُـمَّ يَرْفَعُهَا اللهُ تَعَالـٰى ثُـمَّ تَكُوْنُ مُلْكًا جَبْرِيَّةً فَيَكُوْنُ مَا شَاءَ اللهُ اَنْ يَّكُوْنَ ثُـمَّ يَرْفَعُهَا اللهُ تَعَالـٰى ثُـمَّ বাকি অংশ পড়ুন...
১৩ জন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নেয়ার ধারাবাহিকক্রম মুবারক অনুযায়ী সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, আফযালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আস সাবি‘আহ্ আত্বওয়ালু ইয়াদান আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন ‘আস সাবি‘আহ্ অর্থাৎ সপ্তম’ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পরে মহান আল্লাহ পাক উনার কায়িনাতে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব হচ্ছেন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি। উনার শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা বর্ণনা মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! উনার শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবরক সম্পর্কে অনেক সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ রয়েছেন। তিনিই একমাত্র সেই সুমহান ব্যক্তিত্ব মুবারক, যাঁর সম্মানিত শান মুবার বাকি অংশ পড়ুন...
তৃতীয় প্রমাণ
عَنْ حَضْرَتْ ثَوْبَانَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَليْهِ وسَلَّمَ يُقْتَلُ عِنْدَ كَنْزِكُمْ هٰذَا ثَلَاثَةٌ كُلُّهُمُ ابْنُ خَلِيْفَةٍ وَفِىْ رِوَايَةٍ اُخْرٰى وُلْدُ خَلِيْفَةٍ ثُـمَّ لَا يَصِيْرُ اِلـٰى وَاحِدٍ مِّـنْـهُـمْ وَفِىْ رِوَايَةٍ اُخْرٰى لَا يَصِيْرُ الْاَمْرُ اِلـٰى وَاحِدٍ مِّـنْـهُـمْ ثُـمَّ تَطْـلُعُ الرَّايَاتُ السُّوْدُ مِنْ قِـبَلِ الْمَشْرِقِ فَيَقْتُلُوْنَكُمْ قَتْلًا لَّـمْ يُقْتَلْهُ قَوْمٌ ثُـمَّ ذَكَرَ شَيْـئًا لَّا اَحْفَظُه فَقَالَ فَاِذَا رَاَيْتُمُوْهُ فَبَايِعُوْهُ وَلَوْ حَبْوًا عَلَى الثَّلْجِ فَاِنَّه خَلِيْفَةُ اللهِ الْمَهْدِىُّ
অর্থ: “হযরত ছাওবান রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, তিনি বলে বাকি অংশ পড়ুন...
উম্মী অর্থ নিরক্ষর করে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারতেছেন। এ বিষয়ে একটি বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা-
পবিত্র কুরআন শরীফে অন্যান্য আরো কিছু আয়াত শরীফ আছে তার শাব্দিক অর্থগুলো হচ্ছে-
হযরত আদম ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম বলেছেন-
ربنا ظلمنا انفسنل
অর্থ: হে আমার রব! আমি নিজের প্রতি জুলুম করেছি। (পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৩)
হযরত ইউনূছ আলাইহিস সালাম বলেন-
اني كنت من الظالمين
অর্থ: নিশ্চয়ই আমি জালিমদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেছি। (পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮৭)
এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে, তারা কি এটা বলতে পারবে যে, আদম আলাইহিস সালাম জালিম বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বিতীয় প্রমাণ
(২য় অংশ)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সুস্পষ্টভাবে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন যে,
يَكُوْنُ اخْتِلَافٌ عِنْدَ مَوْتِ خَلِيْفَةٍ فَيَخْرُجُ رَجُلٌ مِّنْ اَهْلِ الْمَدِيْــنَـةِ هَارِبًا اِلـٰى مَكَّةَ
“একজন মহাসম্মানিত খলীফা আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের সময় নেতৃস্থানীয় লোকদের মধ্যে ইখতিলাফ দেখা দিবে যে, উনার পরে কে খলীফা হবেন। তখন একজন ব্যক্তি অর্থাৎ হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার দিকে রওয়ানা হবেন। ” বাকি অংশ পড়ুন...
৩জন বিশেষ সেনাপতি উনাদের বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
৮ম হিজরী শরীফ-এ সম্মানিত মুতার জিহাদ সংঘটিত হন। এই জিহাদ মুবারক-এ পরপর ৩জন বিশেষ সেনাপতি উনারা সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন। প্রথমে সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ঘোষিত প্রথম সেনাপতি হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি। উনার পর সম্মানিত পতাকা মুবারক হাতে নেন সম্মানিত দ্বিতীয় সেনাপতি হযরত জা’ফর ইবনে আবী ত্বালিব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি। তিনি উনার ঘ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামে পাকে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
অর্থ: হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আমি আপনার আলোচনা মুবারক বুলন্দ করেছি। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা ইনশিরাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ لَوْ كَانَ الْبَحْرُ مِدَادًا لِكَلِمَاتِ رَبِّي لَنَفِدَ الْبَحْرُ قَبْلَ أَنْ تَنْفَدَ كَلِمَاتُ رَبِّي وَلَوْ جِئْنَا بِمِثْلِهِ مَدَدًا
অর্থ: হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি কায়িনাতবাসীকে জানিয়ে দিন, তারা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাপবিত্র কালাম মুবারক উনার একটি শব্দের ব্যা বাকি অংশ পড়ুন...












