মালিকুত তামাম, ক্বাসিমুন নিআম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক উনার বরকত ও ফযীলত (৪)
, ১৩ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৭ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ১৪ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ২৯ পৌষ , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
হযরত খালিদ বিন ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার বিজয় লাভের রহস্য:
হযরত খালিদ বিন ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার বিজয়ের কথা কারোই অজানা নয়। প্রত্যেক জিহাদেই তিনি বিজয় লাভ করতেন। কিন্তু এই বিজয় লাভের মূল কারণ কি? এ বিষয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ ও তারীখের কিতাবে বিভিন্ন ওয়াক্বেয়া বর্ণিত রয়েছে। যা থেকে বুঝা যায় উনার বিজয় লাভের মূল কারণ ছিলো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাত্হ মুবারক উনার বরকত। সুবহানাল্লাহ!
কিতাবে বর্ণিত রয়েছে- ইয়ারমুক জিহাদের দিন হযরত খালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বীরের বেশে কাফির সৈন্যদের দিকে অগ্রসর হলেন। অপর পক্ষে নাসতূর নামক কাফিরদের এক শক্তিশালী যোদ্ধা বের হলো। উভয়ের মধ্যে অনেকক্ষণ ধরে যুদ্ধ চলতে থাকলো। হঠাৎ হযরত খালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার ঘোড়া হোঁচট খেয়ে পড়ে গেল। হযরত খালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ঘোড়ার মাথায় এসে পড়লেন এবং উনার টুপি মুবারক মাটিতে পড়ে গেলো। সুযোগ পেয়ে কাফির নাসতূর উনার পিছনে চলে আসলো। কিন্তু হযরত খালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বার বার চিৎকার করে উনার সাথীদের বলছিলেন, আমার টুপি মুবারক আমাকে দিন, আপনাদের প্রতি মহান আল্লাহ পাক তিনি রহমত মুবারক করুন। উনার গোত্র বনী মাখযূমের এক ব্যক্তি দৌড়ে এসে উনার হাতে টুপি মুবারক তুলে দিলেন। তিনি সাথে সাথে টুপি মুবারক মাথায় দিয়ে নাসতুরের সাথে পূনরায় যুদ্ধ শুরু করলেন। অবশেষে সেই কাফির নাসতূরাকে তিনি জাহান্নামে পাঠিয়ে দিলেন। এ ঘটনার পর উনাকে জিজ্ঞাসা করা হলো, আপনি এটা কি করলেন, শত্রুতো আপনার পিঠের উপর এসে পড়েছিলো। কিন্তু আপনি টুপি মুবারক উনার চিন্তায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন এর কারণ কি?
সাইফুল্লাহিল মাসলূল হযরত খালিদ বিন ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বললেন, ঐ টুপি মুবারকে যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦াতামুন নায়িবয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাত্হ মুবারক (চুল মুবারক) রয়েছেন। যার বরকতে প্রত্যেক জিহাদে মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে বিজয় দান করেন। এজন্যই আমি ঐ টুপি মুবারক উনার সন্ধানে ব্যাকুল হয়ে পড়েছিলাম। মহান আল্লাহ পাক তিনি না করুন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাত্হ মুবারক উনার বরকত আমার কাছ থেকে চলে যেয়ে কোনো মুশরিকের হাতে যেয়ে পড়ে। ’
সেটাই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ الْحَمِيْدِ بْنِ جَعْفَرٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ أَبِيْهِ اَنَّ حَضْرَتْ خَالِدَ بْنَ الْوَلِيْدِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَقَدَ قَلَنْسُوَةً لَه يَوْمَ الْيَرْمُوْكِ فَقَالَ اطْلُبُوْهَا فَلَمْ يَجِدُوْهَا فَقَالَ اُطْلُبُوْهَا فَوَجَدُوْهَا فَاِذَا هِىَ قَلَنْسُوَةٌ خَلَقَةٌ فَقَالَ حَضْرَتْ خَالِدٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اعْتَمَرَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَحَلَقَ رَأْسَه فَابْتَدَرَ النَّاسُ جَوَانِبَ شَعْرِهِ فَسَبَقْتُهُمْ اِلٰى نَاصِيَتِهِ فَجَعَلْتُهَا فِىْ هٰذِهِ الْقَلَنْسُوَةِ فَلَمْ أَشْهَدْ قِتَالًا وَهِىَ مَعِىْ اِلَّا رُزِقْتُ النَّصْرَ
অর্থ: “হযরত আব্দুল হামীদ ইবনে জা’ফর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার সম্মানিত পিতা থেকে বর্ণনা করেন। সম্মানিত ইয়ারমূক জিহাদের দিন হযরত খালিদ বিন ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার সম্মানিত টুপি মুবারক হারিয়ে যায়। তিনি সৈন্যদেরকে উনার সম্মানিত টুপি মুবারক খোজার জন্য নির্দেশ মুবারক দেন। উনারা প্রথমে খুজে পাননি। অতঃপর আবার নির্দেশ মুবারক দেন, তখন উনারা সেই সম্মানিত টুপি মুবারক ছিন্ন অবস্থায় খুজে পান। তারপর হযরত খালিদ বিন ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত উমরা মুবারক করার পর উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুরুল ফাতহ মুবারক হলক্ব করেন। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা দ্রুত উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক উনার চতুর্পাশ্বে ছুটে আসেন। আমি সবার আগে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল হুদা মুবারক উনার সামনের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক উনার নিকট পৌঁছি এবং তা লাভ করি। অতঃপর সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক (আমার) এই সম্মানিত টুপি মুবারক উনার মাঝে স্থাপন করি। এরপর আমি যে কোনো জিহাদ মুবারকে উপস্থিত হয়েছি সবসময়ই আমার সাথে এই সম্মানিত টুপি মুবারক ছিলেন এবং আমি মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে সাহায্যপ্রাপ্ত হয়েছি, বিজয় লাভ করেছি। ” সুবহানাল্লাহ! (আল মুস্তাদরাক আলাছ ছহীহাইন ৩/৩৩৮, মু’জামুল কাবীর ৪/১৪২, দালায়েলুন নুবুওওয়াহ্ ৬/২৪৯ ইত্যাদি)
অন্য বর্ণনায় রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ الْحَمِيْدِ بْنِ جَعْفَرٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ أَبِيْهِ اَنَّ حَضْرَتْ خَالِدَ بْنَ الْوَلِيدِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَقَدَ قَلَنْسُوَةً لَه يَوْمَ الْيَرْمُوْكِ فَطَلَبَهَا حَتّٰى وَجَدَهَا وَقَالَ اِعْتَمَرَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَحَلَقَ رَأْسَه فَابْتَدَرَ النَّاسُ جَوَانِبَ شَعْرِهِ فَسَبَقْتُهُمْ اِلٰى نَاصِيَتِهِ فَجَعَلْتُهَا فِىْ هٰذِهِ الْقَلَنْسُوَةِ فَلَمْ أَشْهَدْ قِتَالًا وَهِيَ مَعِىْ إِلَّا رُزِقْتُ النَّصْرَ
অর্থ: “হযরত আব্দুল হামীদ ইবনে জা’ফর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার সম্মানিত পিতা থেকে বর্ণনা করেন। সম্মানিত ইয়ারমূক জিহাদের দিন হযরত খালিদ বিন ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার সম্মানিত টুপি মুবারক হারিয়ে যায়। অনেক খোজার পর সেই সম্মানিত টুপি মুবারক খুজে পান। তারপর হযরত খালিদ বিন ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত উমরা মুবারক করার পর উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল হুদা মুবারক হলক্ব করেন। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা দ্রুত উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক উনার চতুর্পাশ্বে ছুটে আসেন। আমি সবার আগে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল হুদা মুবারক উনার সামনের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক উনার নিকট পৌঁছি এবং তা লাভ করি। অতঃপর সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক (আমার) এই সম্মানিত টুপি মুবারক উনার মাঝে স্থাপন করি। এরপর আমি যে কোনো জিহাদ মুবারকে উপস্থিত হয়েছি সবসময়ই আমার সাথে এই সম্মানিত টুপি মুবারক ছিলেন এবং আমি প্রত্যেক জিহাদেই মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে সাহায্যপ্রাপ্ত হয়েছি, বিজয় লাভ করেছি। ” সুবহানাল্লাহ! (খছাইছুল কুবরা লিস সুয়ূতী ১/১১৭)
-হাফিয মুহম্মদ ইমামুল হুদা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক ঈমান এবং উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী (১)
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার সম্মানিত ফতওয়া মুবারক অনুযায়ী ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, সেটা সরাসরি হোক বা ইশারা ইঙ্গিতেই হোক- তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহমিুস সালাম উনাদরে বমেছোল মহাসম্মানতি বুলন্দী শান মুবারক এবং উনাদরে মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি শান মুবারক উনার খলিাফ র্বণতি মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব
০৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার সম্মানিত ফতওয়া মুবারক অনুযায়ী ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, সেটা সরাসরি হোক বা ইশারা ইঙ্গিতেই হোক- তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
০৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল শান-মান মুবারক
০৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহমিুস সালাম উনাদরে বমেছোল মহাসম্মানতি বুলন্দী শান মুবারক এবং উনাদরে মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি শান মুবারক উনার খলিাফ র্বণতি মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড। তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যেকোনো ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড’
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহমিুস সালাম উনাদরে বমেছোল মহাসম্মানতি বুলন্দী শান মুবারক এবং উনাদরে মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি শান মুবারক উনার খলিাফ র্বণতি মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব
০৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সমস্ত জিন-ইনসানকে জাহান্নামে যত শাস্তি দেয়া হবে, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে সর্বনিকৃষ্ট ব্যক্তি শহীদ করেছে, তাকে এককভাবে সকলের অর্ধেক শাস্তি দেয়া হবে
০৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব- ‘ক্বিছ্ছাতুল গ্বরানীক্ব’
০৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ্ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ
০৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড। তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যেকোনো ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড’
০৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)