সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
, ১২ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৬ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ১৩ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ২৮ পৌষ , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ

ফানা-বাক্বার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক-
মুনাফিক্ব বিশরকে হত্যা:
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فَلَا وَرَبِّكَ لَا يُؤْمِنُوْنَ حَتّٰى يُحَكِّمُوْكَ فِيْمَا شَجَرَ بَيْنَهُمْ ثُمَّ لَا يَجِدُوْا فِيْ أَنْفُسِهِمْ حَرَجًا مِمَّا قَضَيْتَ وَيُسَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا
অর্থ: “আপনার রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! তারা কস্মিনকালেও ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তারা আপনাকে তাদের সমস্ত বিষয়ে ফায়ছালাকারী হিসেবে মেনে না নিবে। তাদের অন্তরে কোনোরূপ সংকীর্ণতা অনুভব করবে না। অতঃপর তারা আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফায়ছালা মুবারক উনাকে বিনা চূ-চেরা, ক্বীল-ক্বালে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে মেনে না নিবে। ” (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নিসা শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৬৫)
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার তাফসীরে ইরশাদ মুবারক করেন, এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার শানে নুযূল সম্পর্কে বলা হয়- এক ব্যক্তির নাম ছিল বিশর। সে মুসলমান দাবি করতো, হাক্বীক্বত সে ছিল মুনাফিক্ব। এই মুনাফিক্ব বিশরের সাথে এক ইহুদীর গ-গোল হয়ে যায়। যখন গ-গোল হয়ে গেল, তখন মুনাফিক্ব বিশরকে ইহুদী বললো, ‘হে বিশর! এটার বিচার বা ফায়ছালা করতে হবে। ’ কে বিচার করবেন? ইহুদী বললো, ‘তোমাদের যিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নবী এবং রসূল, যিনি আখিরী নবী, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিচার করবেন। ’ মুনাফিক্ব বিশর মনে মনে চিন্তা করলো, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যদি বিচার করেন, উনি তো হক্ব বিচার করবেন, যেহেতু বিশর না হক্ব, ইহুদীর পক্ষে রায় চলে যাবে। তখন মুনাফিক্ব বিশর বললো যে, কেন; তোমাদের যে বিচারক- কা’ব ইবনে আশরাফ অথবা আবূ রফে ইহুদী রয়েছে তাদের কাছে চলো বিচারের জন্য। কিন্তু ইহুদী ব্যক্তি জানতো যে, কা’ব ইবনে আশরাফ অথবা আবূ রফে যদি বিচার করে, তাহলে তারা মুনাফিক্বী করবে, হেরফের করবে, তারা ঘুষ খেয়ে পক্ষপাতিত্ব করবে। কারণ পূর্বেও তারা এমন অনেক করেছে যার নযীর রয়েছে। তখন সেই ইহুদী অস্বীকার করে বললো- ‘না; নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিচার করবেন। ’ সেই ইহুদী এই কথা বলে মুনাফিক্ব বিশরকে বুঝিয়ে নিয়ে গেল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে। বিচার হয়ে গেল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিচার করলেন। রায় পড়লো ইহুদীর পক্ষে আর মুনাফিক্ব বিশরের বিরুদ্ধে। মুনাফিক্ব বিশর সেখানে তা বাহ্যিকভাবে মেনে নিলেও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দরবার শরীফ থেকে বের হয়ে বললো- ‘বিচারটা আমার মনপুতঃ হচ্ছে না। ’ না‘ঊযুবিল্লাহ! ইহুদী বললো, ‘হে বিশর! তুমি বল কি? তোমাদের যিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নবী এবং রসূল, যিনি আল আমীন উনার বিচার তোমার মনপুতঃ হয়নি? তাহলে তুমি কার বিচার মানবে?’ সেই যামানায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক অনুযায়ী সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বিচার করতেন। মুনাফিক্ব বিশর সে মনে করলো যে, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার খুব জালালী তবীয়ত মুবারক। উনার প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন-
اَشِدَّاءُ عَلَى الْكُفَّارِ
‘অর্থাৎ সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি কাফিরদের প্রতি কঠোর। ’ (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ফাত্হ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ২৯)
তিনি হয়তো আমার পক্ষেই রায় দিবেন এবং ইহুদী কাফির তার বিপক্ষে রায় দিবেন। মুনাফিক্ব বিশর সে ইহুদীকে নিয়ে গেল সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার কাছে বিচারের জন্য। ইহুদী খুব চালাক ছিলো, তাই সে বিষয়টা বুঝতে পেরে যাওয়া মাত্রই বললো, ‘হে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম! এই বিশর আমাকে নিয়ে এসেছে আপনার কাছে বিচারের জন্য; অথচ আমরা এই মাত্র সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দরবার শরীফ থেকে আসলাম। তিনি নিজে বিচার করে দিয়েছেন। রায় আমার পক্ষে দেয়া হয়েছে। কিন্তু বিশর সেই বিচার মানতে নারাজ। সেজন্য সে আমাকে আপনার কাছে নিয়ে এসেছে পুনরায় বিচার করার জন্য। ’ সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি একথা শুনে বললেন, ‘ঠিক আছে; তোমরা বসো, আমি তোমাদের বিচার করবো। উনি ঘরে প্রবেশ করলেন, ঘরে প্রবেশ করে সবচেয়ে ধারালো একটা তরবারী নিয়ে আসলেন। তরবারী এনে মুনাফিক্ব বিশরকে এক কোপে দু’ভাগ করে দিলেন। মুনাফিক্ব বিশরের দেহ থেকে মাথাটা আলাদা হয়ে গেলো এবং বিকট আওয়াজ হলো। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, ‘এটাই তোর বিচার। কারণ সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেই বিচার করেছেন, সেটা তুই মানিসনি। তোর একমাত্র শরঈ শাস্তি ও বিচার হচ্ছে মৃত্যুদ-। ’
অন্য বর্ণনায় রয়েছেন,
فَضَرَبَ بِهِ الْمُنَافِقَ حَتَّى بَرُدَ وَقَالَ هَكَذَا أَقْضِي بَيْنَ مَنْ لَمْ يَرْضَ بِقَضَاءِ رسول الله صلى الله عليه وسلم وهرب اليهودي
“তারপর সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি তরবারী দ্বারা মুনাফিক্ব বিশরকে আঘাত করেন, সে মারা যায়। আর সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফায়ছালা মুবারক যারা মানে না, তাদের বিচার আমি এভাবেই করে থাকি। সুবহানাল্লাহ! তখন ইহুদীটি পালিয়ে যায়। ”
যখন উনি মুনাফিক্ব বিশরকে হত্যা করে ফেললেন, তখন মুনাফিক্ব বিশরের আত্মীয়-স্বজন যারা ছিলো তারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে গিয়ে বললো, ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে আপনি বিচারের দায়িত্ব দিয়েছেন। উনি একজন মুসলমানকে হত্যা করে ফেলেছেন। ’ না‘ঊযুবিল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, ‘এটা কি করে সম্ভব? সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি তো খাছ ব্যক্তিত্ব মুবারক-
لَوْ كَانَ بَعْدِىْ نَبِىُّ لَكَانَ حَضْرَتْ عُمَرُ بْنُ الْـخَطَّابِ عَلَيْهِ السَّلَامُ
অর্থ: “আমার পরে যদি কেউ নবী হতেন, তাহলে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি নবী হতেন। ” সুবহানাল্লাহ!
কাজেই উনার পক্ষে এটা সম্ভব নয়। ঠিক আছে; উনাকে ডাকা হোক।
সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে ডেকে আনা হলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, ‘হে হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম! আপনি নাকি একজন মুসলমানকে হত্যা করেছেন?’ সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! মূলত আমি কোনো মুসলমানকে হত্যা করিনি; বরং একজন মুনাফিক্বকে শরঈ বিচার অনুযায়ী তার শরঈ শাস্তি মৃত্যুদ- দিয়েছি। সে মুনাফিক্ব ছিলো। কারণ আপনি যেই বিচার মুবারক করেছিলেন, সেই বিচার মুবারক সে মানেনি। সেজন্য আমি তাকে শাস্তিস্বরূপ মৃত্যুদ- দিয়েছি। ’ তখন বিশরের আতœীয়রা বললো, ‘সে যে মুনাফিক্ব ছিলো তার সাক্ষী কোথায়?’ তখন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, “হে হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম! ইসলামে সাক্ষী ছাড়া কোনো কথা গ্রহণযোগ্য নয়। ’ তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি চুপ করে রইলেন। সাথে সাথে মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং নিজে সাক্ষী হয়ে সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে জানিয়ে দিলেন-
فَلَا وَرَبِّكَ لَا يُؤْمِنُوْنَ حَتّٰى يُحَكِّمُوْكَ فِيْمَا شَجَرَ بَيْنَهُمْ ثُمَّ لَا يَجِدُوْا فِيْ أَنْفُسِهِمْ حَرَجًا مِمَّا قَضَيْتَ وَيُسَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا
অর্থ: “আপনার রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! তারা কস্মিনকালেও ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তারা আপনাকে তাদের সমস্ত বিষয়ে ফায়ছালাকারী হিসেবে মেনে না নিবে। অতঃপর তারা আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফায়ছালা মুবারক উনাকে বিনা চূ-চেরা, ক্বীল-ক্বালে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে মেনে না নিবে। ” (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নিসা শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৬৫)
কাজেই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী যারা করবে, সেটা সরাসরি হোক বা ইশারা ইঙ্গিতেই হোক, স্বাভাবিক অবস্থায় হোক অথবা মাতাল বা নেশাগ্রস্ত অবস্থায় হোক অর্থাৎ যেকোনো অবস্থায়ই হোক না কেনো- অবশ্যই অবশ্যই তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদ-। তারা নামধারী মুসলমান হোক, মুনাফিক্ব হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যেকোনো ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেনো। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। এই মৃত্যুদ- থেকে রেহাই পাওয়ার তাদের কোনো সুযোগ নেই এবং এই বিষয়ে কোনো প্রকার ওযর-আপত্তিও গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু তাই নয়, তাদেরকে শাস্তিস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলকভাবে মৃত্যুদ- দিতে হবে। তা সম্মানিত শরীয়ত উনার অন্যান্য হুকুম অমান্য করার কারণে যেরূপ কঠিন শাস্তি দেয়া হয়, তার চেয়ে আরো কোটি কোটি গুণ বেশি কঠিনভাবে যন্ত্রণাদায়ক ও লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি দিয়ে মৃত্যুদ- দিতে হবে। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একই হুকুম অর্থাৎ তাদেরও একমাত্র শরঈ শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদ-। এটাই সম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম। খিলাফত ক্বায়িম থাকলে তা অবশ্যই জারী করতে হবে।
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক ঈমান এবং উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী (১)
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার সম্মানিত ফতওয়া মুবারক অনুযায়ী ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, সেটা সরাসরি হোক বা ইশারা ইঙ্গিতেই হোক- তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহমিুস সালাম উনাদরে বমেছোল মহাসম্মানতি বুলন্দী শান মুবারক এবং উনাদরে মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি শান মুবারক উনার খলিাফ র্বণতি মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব
০৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার সম্মানিত ফতওয়া মুবারক অনুযায়ী ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, সেটা সরাসরি হোক বা ইশারা ইঙ্গিতেই হোক- তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
০৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল শান-মান মুবারক
০৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহমিুস সালাম উনাদরে বমেছোল মহাসম্মানতি বুলন্দী শান মুবারক এবং উনাদরে মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি শান মুবারক উনার খলিাফ র্বণতি মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড। তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যেকোনো ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড’
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহমিুস সালাম উনাদরে বমেছোল মহাসম্মানতি বুলন্দী শান মুবারক এবং উনাদরে মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি শান মুবারক উনার খলিাফ র্বণতি মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব
০৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সমস্ত জিন-ইনসানকে জাহান্নামে যত শাস্তি দেয়া হবে, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে সর্বনিকৃষ্ট ব্যক্তি শহীদ করেছে, তাকে এককভাবে সকলের অর্ধেক শাস্তি দেয়া হবে
০৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব- ‘ক্বিছ্ছাতুল গ্বরানীক্ব’
০৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ্ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ
০৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড। তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যেকোনো ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড’
০৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)