সারা বছরই খেজুরের আমদানি ও বিক্রি থাকে বেশি। সেজন্য জানুন ভালো খেজুর চেনার কিছু উপায় সম্পর্কে।
১। খেজুর যেন অতিরিক্ত শুকনা না হয়। এ ধরনের খেজুর শক্ত হয় খেতে। খেজুরের গায়ে কিছুটা ময়েশ্চার থাকা চাই।
২। খোলা নয়, প্যাকেটজাত খেজুর কিনবেন সবসময়। এগুলোতে মেয়াদ উল্লেখ করা থাকে।
৩। প্রতিটি খেজুর আলাদা থাকে এমনটা দেখে কিনবেন। একসঙ্গে দলা পাকানো খেজুর কিনবেন না।
৪। অনেক দিনের পুরনো খেজুরের গায়ে সাদাটে এক ধরনের দাগ পড়ে যায়। কেনার সময় তাই দেখেশুনে কিনবেন।
ছবি
কল করার সময় যে শব্দ শুনলে বুঝবেন রেকর্ড হচ্ছে
আপনার অজান্তে অপর প্রান্তের বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
কিতাবে একটি ওয়াকিয়া বর্ণিত রয়েছে। এক ব্যক্তি ছিল গরিব ও আলিম। একবার অসুস্থতার কারণে তিনি তিন দিন যাবৎ কোন কাজ করতে পারলেন না। চতুর্থ দিন ছিল পবিত্র আশূরা শরীফ উনার দিন। তিনি পবিত্র আশূরা শরীফ উনার দিনে ভালো খাওয়ার ফযীলত মুবারক সম্পর্কে জানতেন। তখন ছিল কাজীদের (বিচারকদের) যুগ। এলাকার কাজী ছাহেব ধনী ব্যক্তি ছিল।
গরিব আলিম ব্যক্তি তিনি কাজী ছাহেবের কাছে পবিত্র আশূরা শরীফ উনার ফযীলত মুবারক উনার কথা বলে এবং নিজের অসুস্থতা ও পরিবারের অভুক্ত থাকার কথা উল্লেখ করে ১০ সের আটা, ১০ সের গোশত ও ২ দিরহাম হাদিয়া অথবা ক বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
পবিত্র আশূরা শরীফ উপলক্ষে দু’দিন রোযা রাখা খাছ সুন্নত মুবারক ও বেমেছাল ফযীলত মুবারক লাভের উছীলা:-
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عن حضرت ابن عباس رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم صوموا التاسع والعاشر وخالفوا فيه اليهود.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা ৯ ও ১০ই মুহররম শরীফ রোযা রেখে ইহুদীদের খিলাফ অর্থাৎ বিপরীত আমল করো। ” (তিরমিযী শরীফ , কিতাবু ছ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলুন, যদি তোমরা প্রকৃতই মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত চাও, তবে আমাকে অনুসরণ করো, তবেই মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের মুহব্বত করবেন এবং তোমাদের গুনাহ ক্ষমা করবেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি পরম ক্ষমাশীল ও দয়ালু। (সূরা আলে ইমরান শরীফ: আয়াত শরীফ ৩১)
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত, ক্ষমা ও দয়া পেতে হলে আখেরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করার কোনই বিকল্প নেই। সেই চিন্তাধারা থেকেই ম বাকি অংশ পড়ুন...
উটের গোশ্তকে আরবীতে لَـحْمُ الْبَعِيْرِ اَوِ لَـحْمُ الْبُدْنَةِ (লাহমুল বা‘য়ীর বা লাহমুল বুদনাহ্) বলা হয়। উটের গোশ্ত খাওয়া খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভূক্ত। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার মধ্যেই রয়েছে সর্বপ্রকার ভালাই। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে খইরে কাছির অর্থাৎ সর্বপ্রকার ভালাই হাদিয়া মুবারক করেছেন। আর তিনি যে সমস্ত খাদ্যসমূহ গ্রহণ করেছেন সেই খাদ্যসমূহ উনাদের মধ্যেই রয়েছে সর্বপ্রকার শিফা। সুবহানাল্লাহ!
হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা মহাসম্মানিত আমল মুবারক করেছেন, যে সব বস্তু বা সামগ্রী মুবারক ব্যাবহার মুবারক করেছেন, যে সমস্ত পোশাক মুবারক পরিধান মুবারক করেছেন এবং যে সকল মহাসম্মানিত খাদ্য মুবারক গ্রহণ করেছেন সেগুলোই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক পালন করা, সুন্নতী খাদ্য মুবারকসমূহ গ্রহণ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয। আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নতী খাদ্য সমূহ উনাদের মধ্যে অন্যতম হলেন “মহাসম্মানিত ও মহাপব বাকি অংশ পড়ুন...












