মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে কালোজিরার অনেক উপকারিতা বর্ণিত রয়েছে । এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنَّ رَسُوْلَ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَا مِنْ دَاءٍ اِلَّا فِى الحَبَّةِ السَّوْدَاءِ مِنْهُ شِفَاء إِلَّا السَّامَ
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মৃত্যু ছাড়া এমন কোন রোগ নেই কালোজিরায় যার আরোগ্য নেই।” (ম বাকি অংশ পড়ুন...
৪৬।
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট উপস্থিত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনাকে একটি সফরজল ফল দিয়ে ইরশাদ মুবারক করলেন, এগুলো নিন, এগুলো অন্তরকে শান্তি দেয়। (ইবনে মাজাহ শরীফ)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরও ইরশাদ মুবারক করেন- আপনারা সফরজল খান এতে হৃদপি-ের জন্য উপকারিতা রয়েছে, যা বুকের ভারী ভাব থেকে রক্ষা করে। (কানযুল উম্মাল)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি সাল্লাম তিন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ سَلْمَانَ الْفَارِسِيِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي رَجَبٍ يَوْمٌ وَلَيْلَةٌ مَنْ صَامَ ذَلِكَ الْيَوْمَ، وَقَامَ تِلْكَ اللَّيْلَةَ كَانَ كَمَنْ صَامَ مِنَ الدَّهْرِ مِائَةَ سَنَةٍ، وَقَامَ مِائَةَ سَنَةٍ وَهُوَ ثَلَاثٌ بَقَيْنَ مِنْ رَجَبٍ.
অর্থ: হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাসে এমন একটি দিন ও একটি রাত রয়েছে, যে এদিন রোযা রাখবে, আর র বাকি অংশ পড়ুন...
এখানে সম্মানিত হানাফী মাযহাব অনুযায়ী “পবিত্র ছলাতুত তাসবীহ” নামায আদায় করার নিয়মটিই উল্লেখ করা হলো।
প্রথমতঃ এই বলে নিয়ত করবে যে-
نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكْعَتَىْ صَلٰوةِ التَّسْبِيحِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللّٰهِ تَعَالٰى مُتَوَجِهَا إلى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ اللهُ أَكْبَرُ.
অতঃপর পবিত্র তাকবীরে তাহরীমা বেঁধে পবিত্র ছানা শরীফ পাঠ করবে, পবিত্র ছানা শরীফ পাঠ করে পবিত্র সূরা-ক্বিরাআত পাঠ করার পূর্বেই ১৫ বার নিম্নোক্ত তাসবীহ মুবারক পাঠ করবে।
سُبْحَانَ اللهِ وَالْحَمْدُ لِلّٰهِ وَلَا اِلٰهَ إِلَّا اللهُ وَاللهُ أَكْبَرُ.
উচ্চারণ: “সুবহানাল্লাহি ওয়ালহামদু লিল্লাহি ওয়া লা-ই বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি কোন মৃতব্যাক্তির শোকে দুর্বল হয়ে পড়াদের তালবীনা খাওয়ার জন্য নছিহত মুবারক করেছেন। তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি- তালবীনা রোগাক্রান্ত ব্যক্তির হৃদপিন্ডের জন্য আরামদায়ক, হৃদপি-কে সক্রিয় করে এবং ব্যাথা ও দুঃখকষ্ট দূর করে।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “যখন নূরে মু বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আশূরা মিনাল মুহররম তথা ১০ই মুহররম শরীফ উনার দিন মেশক মিশ্রিত সুরমা চোখে দিবে, তার পরবর্তী এক বছর চোখে কোনো রোগ হবে না। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরও ইরশাদ করেন, তোমরা ‘ইসমিদ সুরমা’ ব্যবহার কর, এতে তোমাদের চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি পাবে।
চোখে ‘সুরমা’ দেয়ার সুন্নতী নিয়ম: একটি সুন্নতী নিয়ম হলো, প্রথমে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সিরকা কতোইনা উত্তম খাদ্য, হে মহান আল্লাহ পাক! সিরকার উপর আপনার অশেষ রহমত কেননা এটি আমার পূর্ববর্তী হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরও খাদ্য ছিল এবং যে ঘরে সিরকা থাকবে সে ঘর কখনো দারিদ্রতার মুখ দেখবে না।”
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরও ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ঘরে সিরকা আছে, সে ঘর তরকারীশূন্য নয়।”
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ ابْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنَّ نَبِيًّا مِنَ الْأَنْبِيَاءِ شَكَا اِلَى اللهِ عَزَّ وَجَلَّ الضَّعْفَ فَاَمَرَهٗ بِأَكْلِ الْبَيْضِ.
অর্থ : “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন। নিশ্চয়ই হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্য থেকে একজন হযরত নবী আলাইহিস সালাম তিনি শারীরিক দুর্বলতা বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে জানতে চাইলে মহান বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক: একটি জিহাদের সময় হযরত ছাবাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনারা একটি সামুদ্রিক মাছ কুদরতী রিযিক হিসেবে পেয়ে সেটা গ্রহণ করেন। এবং জিহাদ শেষে উনারা তার একটি অংশ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে পেশ করলেন এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তা থেকে খেলেন।” সুবহানাল্লাহ!
সুন্নতী খাদ্য এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরণের সুন্নতী সামগ্রী পেতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র, সাইয়্যিদুল বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অসংখ্য-অগণিত হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম ছিলেন। তন্মধ্যে অন্যতম একজন বিশিষ্ট ছাহাবী ছিলেন সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি।
হযরত আবূ যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একজন জলীলুল ক্বদর ছাহাবী। তিনি নিরিবিলি একাকী থাকতে পছন্দ করতেন। তাই ‘সবজা’ নামক একটা জায়গায় তিনি অবস্থান করতেন। তিনি একদিন উনার ক্ষেতে পানি দিচ্ছিলেন। উ বাকি অংশ পড়ুন...












