বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে কালোজিরার স্বাস্থ্য উপকারিতা:
কালোজিরাকে সব রোগের ওষুধ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। অন্যান্য সব ভেষজের মতো কালোজিরা নিয়েও গবেষণা কম হয়নি। ১৯৬০ সালে মিসরের গবেষকরা নিশ্চিত হন যে, কালোজিরায় বিদ্যমান নাইজেল-এর কারণে হাঁপানী উপশম হয়। জার্মানী গবেষকরা বলেছে, কালো জিরার অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-মাইকোটিক প্রভাব রয়েছে। এটি বোনম্যারো ও প্রতিরক্ষা কোষগুলোকে উত্তেজিত করে এবং ইন্টারফেরন তৈরী বাড়িয়ে দেয়।
আমেরিকার গবেষকরা কালোজিরার টিউমারবিরোধী প্রভাব সম্পর্কে মতামত দেয়। শরীরে ক্যান্সার উৎপাদনকারী ফ্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে কালোজিরার অনেক উপকারিতা বর্ণিত রয়েছে । এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ أَنَّ رَسُوْلَ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَا مِنْ دَاءٍ إِلَّا فِي الْحَبَّةِ السَّوْدَاءِ مِنْهُ شِفَاءٌ إِلَّا السَّامَ.
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মৃত্যু ছাড়া এমন কোন রোগ নেই কালোজিরায় যার আরোগ্য নেই। ” (মু বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فَـلَنْ تَـجِدَ لِسُنَّتِ اللهِ تَـبْدِيْلًا ۖ وَلَنْ تَـجِدَ لِسُنَّتِ اللهِ تَحْوِيْلًا
অর্থ: “আপনি মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক বা হুকুম মুবারক উনার কখনও পরিবর্তন পাবেন না এবং মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক বা হুকুম মুবারকে কোন রকম বিচ্যুতিও পাবেন না। ” (পবিত্র সূরা ফাতির শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৪৩)
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনারও কোন পরিবর্তন, কোন রকম বিচ্যুতি পাওয়া যাবে না। কারণ তিনি পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أم المؤمنين الثالثة الصّديقة عليها السّلام أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يُحِبُّ التَّيَمُّنَ فِي طُهُورِهِ إِذَا تَطَهَّرَ وَفِي تَرَجُّلِهِ إِذَا تَرَجَّلَ وَفِي انْتِعَالِهِ إِذَا انْتَعَلَ .
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ত্বহারাত গ্রহণ, মহাসম্মানিত নূরুল হুদা মুবারক (মহাসম্মানিত মহাপবিত্র মাথা মুবারক) আঁচড়ানো এবং মহাসম্মানিত ন বাকি অংশ পড়ুন...
মাটির ঘড়া-মাটির পাত্র বা মাটির পানির পাত্র মুবারক
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কখনো কখনো মাটির পাত্র বা মাটির পানির পাত্র মুবারক ব্যবহার করেছেন। অর্থাৎ মাটির পাত্রে খাদ্য খাওয়া ও পানীয় পান করা মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত।
মাটির পাত্র ব্যবহার সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَت سَهْلَ بْنَ سَعْدٍ رضي الله عنه أَنَّ أَبَا أُسَيْدٍ السَّاعِدِيَّ رضي الله عنه دَعَا النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي عُرْسِهِ، وَكَانَتِ امْرَأَتُهُ خَادِمَهُمْ يَوْمَئِذٍ، وَهِيَ الْعَرُوسُ، فَقَالَتْ أ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ اِنْ كُنْتُمْ تُحِبُّوْنَ اللهَ فَاتَّبِعُوْنِيْ يُحْبِبْكُمُ اللهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْ ۗ وَاللهُ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ ﴿٣١﴾ قُلْ أَطِيْعُوا اللهَ وَالرَّسُوْلَ ۖ فَإِنْ تَوَلَّوْا فَإِنَّ اللهَ لَا يُحِبُّ الْكَافِرِيْنَ﴿٣٢﴾
অর্থ: “আয় আমার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবূ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনি বলে দিন, যদি তোমরা মহান আল্লাাহ পাক উনাকে মুহব্বত করে থাক উনার মুহব্বত মুবারক হাছিল করতে চাও, তাহলে তোমরা আমাকে অনুসরণ কর অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে খরচ করার ও পালন করার ব্যাপারে হযরত খোলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের পবিত্র ক্বওল শরীফ:
এ প্রসঙ্গে বিশ্ব সমাদৃত ও সুপ্রসিদ্ধ পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার কিতাব “আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম ফী মাওলিদি সাইয়্যিদি উলদি আদম”-এর মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
قَالَ حَضْرَتْ اَبُوْ بَكْرِنِ الصِّدِّيْقُ عَلَيْهِ السَّلَامُ مَنْ اَنْفَقَ دِرْهَـمًا عَلٰى قِرَائَةِ مَوْلِدِ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম তিনি মিশরের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর যখন দুর্ভিক্ষ দেখা দিল, তখন ঐ দুর্ভিক্ষের প্রভাব গড়াতে গড়াতে কিনয়া’নে সাইয়্যিদুনা হযরত ইয়া’কূব আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র হুজরা শরীফ পর্যন্ত পৌছে যায়। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ইয়া’কূব আলাইহিস সালাম তিনি উনার আওলাদগণকে লক্ষ্য করে বললেন যে, হে আমার আওলাদগণ! আমি জানতে পেরেছি মিশরে একজন নতুন দায়িত্বশীল দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। যিনি অত্যান্ত সৎ ও দয়ালু। এই দুর্ভিক্ষের সময় তিনি মানুষের অভাব-অনটন দূর করার জন্য সামান্য অর্থ-কড়ির বিনিময়ে উট বোঝাই খাদ্যশস্য দিয়ে থাক বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহুম উনারা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছেন এবং পালন করার জন্য উৎসাহিত করেছেন:
এ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنَّهٗ كَانَ يُـحَدِّثُ ذَاتَ يَوْمٍ فِىْ بَيْتِهٖ وَقَائِعَ وِلَادَتِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِقَوْمٍ فَيَسْتَبْشِرُوْنَ وَيُـحَمِّدُوْنَ اللهَ وَيُصَلُّوْنَ عَلَيْهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَاِذَا جَاءَ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ حَلَّتْ لَكُمْ شَفَاعَتِىْ.
অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার পরিচয়ঃ
কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত, সর্বশ্রেষ্ঠ নিয়ামত, মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হচ্ছেন ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানার্থে খুশি মুবারক প্রকাশ করা এবং তাসবীহ-তাহলীল মুবারক পাঠ করা, উনার পূত-পবিত্র সম্মানিত জীবনী মুবারক উনার সামগ্রিক বিষয়ে আলোচনা করা।’ সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা ফাত্হ শরীফ উনার ৮-৯ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ ম বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলইহি ওয়া সাল্লাম উনার অসংখ্য-অগণিত হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম ছিলেন। তন্মধ্যে অন্যতম একজন জলীলুল ক্বদর, বিশিষ্ট ছাহাবী ছিলেন, সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি।
হযরত আবূ যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নিরিবিলি একাকী থাকতে পছন্দ করতেন। তাই ‘সবজা’ নামক একটা জায়গায় তিনি অবস্থান করতেন। তিনি একদিন উনার ক্ষেতে পানি দিচ্ছিলেন। উনার পরনে ছিল সদ্যধোয়া পরিষ্কার কাপড়; আর পানি দেয়ার কারণে সেই জমিটি ছিল কর্দমাক্ত।
এমন সময় একজন ল বাকি অংশ পড়ুন...












