মহাসম্মানিত সুন্নতি খাবার হারিসাহ্ তৈরির উপাদান:
উপকরণ: গম, তেহারি সাইজ গোশত (সাথে চর্বি থাকবে), গোল মরিচ, দারুচিনি, হলুদ গুড়ো, পেঁয়াজ, ধনে গুড়ো, ধনে পাতা ইত্যাদি।
মহাসম্মানিত সুন্নতি খাবার হারিসাহ্ তৈরির পদ্ধতি:
ধনেপাতা ছাড়া সব মসলা দিয়ে গোশত রান্না করুন। ৬ ঘন্টা পূর্বে ভেজানো গম বিচূর্ণ করে রান্নার জন্য চুলায় বসিয়ে দিন। সাথে রান্না করা গোশত ঢেলে দিন। কিছুক্ষণ জাল দিয়ে অর্ধেক ধনেপাতা ঢেলে দিন। ৫ মিনিট পর নামিয়ে উপরে অবশিষ্ট ধনে পাতা ছিটিয়ে দিন। তৈরি হয়ে গেল পুষ্টিকর হারিসাহ্।
এই সুন্নতি খাবারের সাথে মিল রয়েছে বাজারে পাওয়া হা বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে একদল কথিত সুশীল রয়েছে, যারা সংস্কৃতির দোহাই দিয়ে বোরকার বিরুদ্ধে বলে থাকে। যদিও বাস্তবতা হলো, আজ থেকে কয়েক দশক আগেও বাঙালি মুসলমানের সামাজিক জীবনে পর্দা ও বোরকার কোন বিকল্প ছিল না।
এই বোরকাবিরোধীদের সবচেয়ে বড় আখড়া হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ও ছবির হাট-চারুকলা এলাকাটি। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বাঙালী ভিসি ছিলেন এ এফ রহমান, তার পরে ভিসি হয়েছিল রমেশ মজুমদার (আর সি মজুমদার)। রমেশ মজুমদার তার আত্মজীবনী ‘জীবনের স্মৃতিদীপে’তে ভাইস চ্যান্সেলর এ এফ রহমান প্রসঙ্গে উল্লেখ করেছে-
“নিয়ম অনুসারে গভর্নরের বাড়িতে ক বাকি অংশ পড়ুন...
ইলিশ মাছের কোনো কিছুই ফেলনা নয়। গোটা মাছটা দিয়ে বিভিন্ন রকমের সুস্বাদু রেসিপি হয়। কাঁটার কারণে অনেকে ইলিশ মাছের লেজ খেতে চায় না। কিন্তু এই লেজ দিয়ে ভর্তা বানালে সেই লেজ ভর্তা দিয়ে অনায়াসেই ভাত খেয়ে নেয়া যায়।
উপকরণ: ইলিশ মাছের লেজ, দেশী মরিচ গুড়া, গোল মরিচ গুড়া, হলুদ গুড়া, সরিষার তেল, পেঁয়াজ, লেবুর রস. ধনে পাতা এবং পরিমাণ মতো লবণ।
রন্ধন প্রণালী: প্রথমে লেজ ভালো করে পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। অতঃপর হলুদের গুড়া, গোল মরিচের গুড়া ও সরিষার তেল দিয়ে মেখে রাখতে হবে। এরপর কড়াইয়ে তেল গরম করে নিন। গরম তেলে ইলিশের লেজ ভালো করে ভেজে নিন। অতঃপর ঠান্ বাকি অংশ পড়ুন...
ফুলশয্যায় করনীয়:
১২. প্রথমতঃ আহলিয়ার কুশলাদী জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। তার সাথে খোশ ঘটনা বর্ণনা করবে। আহলিয়ার একান্ত আপন, হিতাকাঙ্খী, মুহব্বতকারীর পরিচয় দিতে হবে। অবস্থা স্বাভাবিক হলে একান্ত নির্জনবাসের জন্য দূত পাঠাতে পারে। অর্থাৎ আহলিয়ার শরীরে হাত দেয়া, বুছা বা চুম্বন করতে পারবে। অন্যথায় ধৈর্য্য ধারণ করতে হবে যতক্ষণ না স্বাভাবিক বা ফ্রি না হয়।
১৩. আহলিয়া হচ্ছে আহালের অর্ধাঙ্গিনী। কাজেই তার সমস্ত শরীরে হাত দেয়া, বুছা বা চুম্বন দেয়া, দেখা, স্পর্শ করা জায়েয। আহলিয়া চরম উত্তেজিত না হওয়া পর্যন্ত একান্ত নির্জনবাসের দিকে মনোনিবেশ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৩ জন হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত খিদমত মুবারক-এ সম্মানিত তাশরীফ মুবারক নেয়ার ধারাবাহিকক্রম মুবারক অনুযায়ী তিনি হচ্ছেন ‘আর রবি‘য়াহ তথা ৪র্থ’ । এজন্য উনাকে ‘উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ আলাইহাস সালাম’ বলা হয়। তিনি সকলের মাঝে ‘উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম’ হিসেবে বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আবু উছমান আন নাহদি রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন; নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যদি কাউকে ফুল উপহার দেয়া হয়, সে যেন তা ফিরিয়ে না দেয়। কেননা তা জান্নাত থেকে আনা হয়েছে। (তিরমিযী শরীফ)
গন্ধরাজ কোষ্ঠকাঠিন্য ও কৃমিনাশক। জ্বর, জন্ডিস, নিদ্রাহীনতা দূর করে। অজীর্ণতা, স্নায়ুরোগ ও হিস্টোরিয়ার জন্য এটি বেশ উপকারী। এন্টিসেপটিক হিসেবে গন্ধরাজ বাহ্যিকভাবে ব্যবহৃত হয়। রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে এটি বেশ কার্যকর। মায়োলোসাইটিক লিউকোমিয়ার চিকিৎসার জন্য ওষুধের গুরুত্বপূর্ণ উপাদা বাকি অংশ পড়ুন...
শুধু শীতকাল নয়, অনেকেরই সারাবছর পায়ের গোড়ালি ফাটে। এর কারণ- গোড়ালির ত্বকের শুষ্কতা বা স্তরীভূত মরাকোষ।
অনেক বেশি হাঁটাচলা, দিনের দীর্ঘসময় দাঁড়িয়ে কাজ করা, ডিহাইড্রেশন ইত্যাদির কারণেও সারাবছর পা ফাটতে পারে। দীর্ঘদিনের পা ফাটা সমস্যা দূর করতে ছোট ছোট কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখা জরুরি।
পা ফাটা রোধ করতে-
যদি খোলা স্যান্ডেল বা জুতো পরার অভ্যাস থাকে, তাহলে ১০ দিনে অন্তত একবার পেডিকিওর করা উচিত।
যাদের সবসময়ই পা ফাটে তারা কখনই পা শুষ্ক রাখবেন না। প্রতিবার ভেজানোর পর ভালোভাবে মুছে পায়ের গোড়ালি ও পুরো পাতায় সুন্নতী জয়তুন তেল লাগাতে হবে।
প বাকি অংশ পড়ুন...
গরুর পায়া বা নেহারি খেতে অনেকেই বেশ পছন্দ করেন। কিন্তু রান্নার সঠিক নিয়মটি অনেকেরই অজানা। এই খাবার সম্পর্কে যে জানে সেই বলতে পারবে এর স্বাদের গোপন রহস্য।
নেহারি রান্নায় গরুর পায়ার সাথে হাড়সহ গরুর গোশতও নিতে হবে। গরুর পায়া ও গোশত ভালো করে কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। এবার একটি বড় পাত্রে তেল গরম করে নিয়ে গরুর পায়া ও হাড়সহ গোশত লাল করে ভেজে তুলে রাখতে হবে। এরপর এই তেলেই বড় করে কুচি করা পরিমাণ মতো পিঁয়াজও ভেজে তুলে রাখুন।
পরিমাণ মতো আদা ও রসুন বাটা, বড় ও ছোট এলাচ, শাহী জিরা, লবঙ্গ, দারুচিনি, গোল মরিচ দিয়ে সামান্য আচে ভেজে নিতে হবে এই তেলেই বাকি অংশ পড়ুন...












