মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَـلِـىٍّ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَرْبَعَةٌ اَنَا لَـهُمْ شَفِيْعٌ يَّوْمَ الْقِيَامَةِ اَلْـمُكْرِمُ لـِذُرِّيَّـتِـىْ وَالْقَاضِىْ لَـهُمْ حَوَائِجَهُمْ وَالسَّاعِىْ لَـهُمْ فِـىْ اُمُوْرِهِمْ عِنْدَ اضْطِرَارِهِمْ اِلَيْهِ وَالْمُحِبُّ لَـهُمْ بِقَلْبِهٖ وَلِسَانِهٖ.
অর্থ: সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি ক্বিয়ামতের দি বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামের দৃষ্টিতে ও ইসলামের নামে ভোট, নির্বাচন, পদপ্রার্থী হওয়া কখনোই গ্রহণযোগ্য নয় সে প্রসঙ্গে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاللهِ لاَ نُوَلِّى عَلٰى هٰذَا الْعَمَلِ أَحَدًا سَأَلَهٗ وَلاَ أَحَدًا حَرَصَ عَلَيْهِ
অর্থ: এই কাজে (শাসক পদে) যারা পদপ্রার্থী হয় বা পদের আকাঙ্খা করে আমরা তাদের পদ দেই না। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
যেখানে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নির্বাচন পদ্ধতি শুধু অপছন্দই করেননি সাথে সাথে নিষেধও করেছেন। তাহলে নির্ব বাকি অংশ পড়ুন...
► হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে:
(২৯) হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার প্রশংসা করা জায়েয নেই। নাঊযুবিল্লাহ! (লোগাতুল হাদীছ ২/৩৬)
(৩০) হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ও হযরত আমর ইবনে আস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনারা দুষ্টপ্রকৃতির ছিলেন। নাঊযুবিল্লাহ! (লোগাতুল হাদীছ ২/৩৬)
(৩১) দ্বীন ইসলামের সমস্ত কিছু মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু নষ্ট করে দিয়েছেন। নাঊযুবিল্লাহ! (লোগাতুল হাদীছ ৩/১০৪)
(৩২) হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার কথা দলীল নয়। নাঊযুবি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عِمْرَانَ بْنِ حُصِينٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـى عَنْهُ، أَنَّ امْرَأَةً مِنْ جُهَيْنَةَ أَتَتْ نَبِيَّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم وَهِيَ حُبْلَى مِنَ الزِّنَا فَقَالَتْ يَا نَبِيَّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم! أَصَبْتُ حَدًّا، فَأَقِمْهُ عَلَيَّ، فَدَعَا نَبِيُّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم وَلِيَّهَا. فَقَالَ: ্রأَحْسِنْ إِلَيْهَا فَإِذَا وَضَعَتْ فَائْتِنِي بِهَاগ্ধ فَفَعَلَ، فَأَمَرَ بِهَا فَشُكَّتْ عَلَيْهَا ثِيَابُهَا، ثُمَّ أَمَرَ بِهَا فَرُجِمَتْ، ثُمَّ صَلَّى عَلَيْهَا، فَقَالَ حَضْرَتْ عُمَرُ عَلَيْهِ السَّلَامُ: أَتُصَلِّي عَلَيْهَا يَا نَبِيَّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم، وَقَد বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَدِمَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْمَدِينَةَ وَلَـهُمْ يَوْمَانِ يَلْعَبُوْنَ فِيْهِمَا فَقَالَ مَا هٰذَانِ الْيَوْمَانِ، قَالُوا كُنَّا نَلْعَبُ فِيْهِمَا فِي الْـجَاهِلِيَّةِ، فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِنَّ اللهَ قَدْ اَبْدَلَكُمْ بِـهِمَا خَيْرًا مِنْهُمَا يَوْمَ الْاَضْحٰى وَيَوْمَ الْفِطْرِ.
অর্থ : হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মদীনা শরীফ তাশরীফ মুবারক নি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ عَنِ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قال لَوْ كَانَ لاِبْنِ آدَمَ وَادِيَانِ مِنْ مَالٍ لاَبْتَغَى ثَالِثًا، وَلاَ يَمْلأُ جَوْفَ ابْنِ آدَمَ إِلاَّ التُّرَابُ
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন।
তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যদি আদম সন্তানকে ধন-সম্পদে পরিপূর্ণ দুটি উপত্যকাও দেয়া হয় (তবুও সে পরিতৃপ্ত থাকবে না। ) তারপরও সে তৃতীয়টির জন্য আশা-আকাঙ্খা করবে। মূলত মানুষের প বাকি অংশ পড়ুন...
রজম আরবী শব্দ এর অর্থ প্রস্তর নিক্ষেপ করা। সম্মানিত শরীয়ত মতে- বিবাহিত ব্যক্তি ব্যভিচারে লিপ্ত হলে, যদি পুরুষ হয় তাকে কোন উঁচু স্থানে রেখে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করা। আর যদি নারী হয় তবে তাকে বুক পর্যন্ত মাটির নিচে রেখে তারপর পাথর মেরে তাকে হত্যা করাকে রজম বা ছঙ্গেছার বলা হয়।
৪র্থ হিজরীতে রজম বা ছঙ্গেছারের বিধান জারি হয়। তা হলো- এক লোক কোন এক ইহুদী নারীর সঙ্গে ব্যাভিচারে লিপ্ত হয়। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট এ বিষয়ে সমাধান চাওয়া হলে তিনি প্রস্তর নিক্ষেপের মাধ্যমে ব্যাভিচারকা বাকি অংশ পড়ুন...
স্বাধীনা মেয়েদেরকে প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হওয়ার সময় চেহারা ঢাকার নির্দেশ মুবারক দিয়ে যিনি খ¦ালিক, যিনি মালিক, যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُل لِأَزواجِكَ وَبَناتِكَ وَنِساءِ المُؤمِنينَ يُدنينَ عَلَيهِنَّ مِن جَلابيبِهِنَّ ذلِكَ أَدنى أَن يُعرَفنَ فَلا يُؤذَينَ -
অর্থ: মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি মহাসম্মানিতা মহাপবিত্রা হযরত উম্মাহাতুল মুমিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, মহাসম্মানিতা মহাপবিত্রা আপনার হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম এবং মুমিনগণ উনাদের বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَت أُمِّ عَطِيَّةَ رَضِىَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْها قَالَتْ كُنَّا نُنْهَى أَنْ نُحِدَّ عَلَى مَيِّتٍ فَوْقَ ثَلاَثٍ إِلاَّ عَلَى زَوْجٍ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَعَشْرًا وَلاَ نَكْتَحِلَ وَلاَ نَتَطَيَّبَ وَلاَ نَلْبَسَ ثَوْبًا مَصْبُوغًا إِلاَّ ثَوْبَ عَصْبٍ، وَقَدْ رُخِّصَ لَنَا عِنْدَ الطُّهْرِ إِذَا اغْتَسَلَتْ إِحْدَانَا مِنْ مَحِيضِهَا فِي نُبْذَةٍ مِنْ كُسْتِ أَظْفَارٍ وَكُنَّا نُنْهَى عَنِ اتِّبَاعِ الْجَنَائِزِ-
অর্থ: হযরত উম্মু আতিয়্যা রদ্বিয়াল্লাহ তায়া’লা আনহা থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, ইন্তিকালকৃত ব্যক্তির জন্য আমাদেরকে তিন দিনের অধিক শোক পালন করা হতে নিষেধ করা হতো। কিন্তু আহালের ক্ষেত্রে চার মা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
قَالَ رَسُول اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ نَظَرَ إلَى مَحَاسِنِ امْرَأَةٍ أَجْنَبِيَّةٍ عَنْ شَهْوَةٍ صُبَّ فِي عَيْنَيْهِ الْآنُكُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ-
অর্থ: সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি পর-নারীর সৌন্দর্যের প্রতি কুপ্রবৃত্তির তাড়নায় দৃষ্টি করলো, কিয়ামতের দিন তার দু’চোখে গলিত সিসা ঢেলে দেয়া হবে।
(বাহরুর রায়িক-৮/২১৮, নাছবুর রা-ইয়াতি লিয-যাইলায়ী-৪/২৪০, ফতহুল ক্বদীর-১০/২৫, দুরারুল হুক্কাম শরহু গুরারিল আহকাম-১/ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرة عَمَّارِ بْنِ يَاسِرٍ رضى الله تعالي عنه ، عَنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ثَلَاثَةٌ لَا يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ أَبَدًا: الدَّيُّوثُ مِنَ الرِّجَالِ، وَالرَّجُلَةُ مِنَ النِّسَاءِ، وَمُدْمِنُ الْخَمْرِ.
অর্থ: হযরত আম্মার বিন ইয়াসার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তিন ব্যক্তি কখনই জান্নাতে প্রবেশ করবে না
(১) দাইয়ূছ (যে পুরুষ নিজে পর্দা করে না এবং তার অধীনস্থ মহিলাদের পর্দা করায় না)
(২) ঐ সকল মহিলা যে পুরুষ বেশ বাকি অংশ পড়ুন...












