মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا كَانَ لِمُؤْمِنٍ وَّلَا مُؤْمِنَةٍ اِذَا قَضَى اللهُ وَرَسُوْلُه اَمْرًا اَنْ يَّكُوْنَ لَـهُمُ الْـخِيَرَةُ مِنْ اَمْرِهِمْ وَمَنْ يَّعْصِ اللهَ وَرَسُوْلَه فَقَدْ ضَلَّ ضَلَالًا مُّبِيْنًا
অর্থ: কোন মু’মিন নর-নারীর জন্য জায়িয হবেনা, মহান আল্লাহ পাক এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যে ফায়ছালা করেছেন, সে ফায়ছালার মধ্যে চু-চেরা, ক্বীল ও ক্বাল করা অর্থাৎ নিজস্ব মত পোষণ করা। আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, الساكت عن الحق فهو شيطان أخرس অর্থ: “যে বা যারা সত্য বলা থেকে বিরত থাকে, তারা বোবা শয়তান। ” না‘ঊযুবিল্লাহ! (কাশফুল আসরার শারহু উছূলিল বায্দাওই ৩/১৪, ফুছূলিল বাদাই’ ফী উছূলিল শারাই’ ২/১৪২ ইত্যাদি) বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মি’রাজ শরীফ বিশ্বের সকল মুসলমানাদের জন্য খুবই তাৎপর্যম-িত এবং ফযীলতপূর্ণ দিন। যে ব্যক্তি পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার দিনে অর্থাৎ পবিত্র ২৭ তারিখে রোযা রাখবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে পাঁচ বছর রোযা রাখার ফযীলত দান করবেন। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র রজবুল হারাম মাস নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার সাথে সম্পৃক্ত হওয়ায় যে ব্যক্তি এ মাসের কোনো এক রাতে ইবাদত করবেন তিনি এক বৎসর রাতে ইবাদত করার ছওয়াব পাবেন। সুবহানাল্লাহ!
তাই পবিত্র মি’রাজ উনার রাতে ইবাদত-বন্দেগী, তওবা বাকি অংশ পড়ুন...
বিভিন্ন রাবী ও ঐতিহাসিকগণের বর্ণনায় হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার সন ও তারিখ নিয়ে বিভিন্ন মত পরিলক্ষিত হয়। তবে মশহূর ও বিশুদ্ধ মত, যা পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা প্রমাণিত, তাহলো- পবিত্র মাহে রজবুল হারাম উনার ২৬ তারিখ দিবাগত রাত অর্থাৎ ২৭ তারিখ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) রাতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়াবী ৫১তম বয়স মুবারকে অর্থাৎ আন বাকি অংশ পড়ুন...
ফাদাক বাগানের ওয়ারিশত্ব বিষয়ে হাদীছ শরীফগ্রন্থ অনুসন্ধান করে এখন পর্যন্ত ৩৬টি সনদে বর্ণিত রেওয়ায়েত পাওয়া যায়। পাঁচ জন বিশিষ্ট ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের থেকে এ বর্ণনাগুলো এসেছে। ৩৬ টি বর্ণনার মধ্যে ১১ টি বর্ণনা হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত আবু তোফায়েল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত আমর ইবনে ওয়াসিলা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত উম্মে হানী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা থেকে বর্ণিত।
উপরোক্ত ৪ জন ছাহাবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের বর্ণনাসমূহে আপত্তিকর কথাটি নেই। বাকি ২৫ টি বর্ণ বাকি অংশ পড়ুন...
চিত্র : উপজাতি সন্ত্রাসীদের চাঁদা আদায়ের একটি রশিদ।
জেএসএস হলো বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র উপজাতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। এটিই মূলত উপজাতিদের অধিকারের দাবির অন্তরালে রাষ্ট্রবিরোধী তৎপরতা, অব্যাহত চাঁদাবাজি, সশস্ত্র কার্যক্রম, হানাহানি, খুন-গুম করে সমগ্র পার্বত্য চট্টগ্রামকে অশান্ত করে আসছে। বাংলাদেশের জন্মের পর উপজাতিরা পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্ত্বশাসন-স্বাধীনতার দাবিসহ মোট চার দফা দাবি পেশ করে। দাবিগুলো সংবিধান ও দেশ বিরোধী হওয়ার কারণে সে সময় দাবিগুলো প্রত্যাখ্যান করা হয়। এটি মে বাকি অংশ পড়ুন...
খেজুর :
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ঘরে খেজুর নেই, সেই ঘরে যেন কোন খাবারই নেই। (আবূ দাঊদ শরীফ: কিতাবুত ত্বয়ামাহ্: বাবু ফিত তামরী: হাদীছ শরীফ নং ৩৮৩১)
অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...












