যদি বাচ্চার ওজন সপ্তাহে ৭ আউন্সের বেশি বাড়ে তাহলে? যদি এটি কেবল এক সপ্তাহের মধ্যে ঘটে থাকে তবে আপনার শিশু হয়তো বাড়ন্ত পর্যায়ের মাঝামাঝিতে আছে।
কিছু নবজাতক অন্যদের তুলনায় খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়। যদি এমন হয়ে থাকে যে, আপনি শুধু তাকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন তবুও তার ওজন বৃদ্ধি পাচ্ছে তবে এমন ভাবার কারণ নেই যে আপনি তাকে বেশি খাওয়াচ্ছেন, কারণ শুধুমাত্র বুকের দুধ খাওয়া বাচ্চারা সাধারণত প্রয়োজনের অতিরিক্ত দুধ খায় না। হতে পারে অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি তার ক্রমবর্ধমান ক্ষুধার একটি চিহ্ন।
যদি আপনার শিশু বোতলের মাধ্যমে দুধ পান করে থাকে তবে কিছ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَا تَجْعَلُوْا دُعَاءَ الرَّسُوْلِ بَيْنَكُمْ كَدُعَاءِ بَعْضِكُمْ بَعْضًا
অর্থ: তোমরা পরস্পর পরস্পরকে যেভাবে সম্বোধন করে থাকো সেভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্বোধন করো না। (পবিত্র সূরা নূর: আয়াত শরীফ নং ৬৩)
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝেই রয়েছে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ।” সুবহানাল্লাহ!
আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি আমার পবিত্র সুন্নত উনাকে মুহব্বত করলো প্রকৃতপক্ষে সে যেন আমাকেই মুহব্বত করলো। আর যে ব্যক্তি আমাকে মুহব্বত করলো সে আমার সাথেই পবিত্র জান্নাত উনার মধ্যে অবস্থান করবে।” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
মধুপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, দু’টি প্রতিষেধক গ্রহণ করো মধু এবং পবিত্র কুরআন শরীফ। (ইবনে মাজাহ শরীফ: কিতাবুত ত্বিব: হাদীছ শরীফ নং ৩৪৫২)
অন্য বর্ণনায় বর্ণিত রয়েছে- উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাল্ওয়া ও মধু বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
سَلَامٌ عَلَيْهِ يَوْمَ وُلِدَ وَيَوْمَ يَـمُوتُ وَيَوْمَ يُبْعَثُ حَيًّا
অর্থ: হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম উনার প্রতি সম্মানিত সালাম অর্থাৎ সম্মানিত রহমত, বরকত, সাকীনা, সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক। যেদিন তিনি বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন, যেদিন তিনি বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন এবং যেদিন তিনি পুনরুত্থিত হবেন। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা মারইয়াম: আয়াত শরীফ ১৫)
হযরত ঈসা রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত শা বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
ডা. জাকির নায়েক এক প্রশ্নের উত্তরে বলেছে যে, কুরআনে এমন কোন দলীল নেই যা মহিলাদের মসজিদে যেতে নিষেধ করে। এমনকি কোন হাদীছও এমন নেই যেখানে বলা হয়েছে যে, মহিলারা মসজিদে যেতে পারবে না। বরং এর বিপরীতে অনেক হাদীছ আছে। সহীহ বুখারী শরীফ-এ আছে যখন তোমার স্ত্রী মসজিদে যাওয়ার অনুমতি চায় তখন তাদের নিষেধ কর না। (হাদীছ নং ৮৩২)
এমনকি সহীহ বুখারীতে আছে, যদি তোমার স্ত্রী রাতের বেলায়ও মসজিদে যেতে চায় তাহলে তাকে অনুমতি দাও। হাদীছ নং ৮২৪। মুসলিম শরীফ-এ আরও আছে, হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। মহিলাদের জন্য মসজি বাকি অংশ পড়ুন...
সাধারণ মানুষ বুখারী শরীফের নাম শুনে, ছিহাহ ছিত্তাহ্’র নাম শুনে ধরেই নেয় এখানে যা আছে সব বর্ণনাই চোখ বুঝে গ্রহণযোগ্য। কিন্তু এ ধারণা করার সুযোগ কোথায়? কারণ পবিত্র হাদীছ শরীফ লিপিবদ্ধ হওয়ার প্রাক্কালেই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ইমামদের সবোর্চ্চ সর্তকতার পরও বিভিন্ন বাতিল ফিরকা যেমন- রাফিজী, খারেজী, মুরজিয়া, মুশাব্বিহা ইত্যাদি বাতিল ফিরকার বিভিন্ন বাতিল কথা বিভিন্ন জায়গায় ঢুকে গেছে।
এ কারণে রাজারবাগ শরীফের প্রাণপ্রিয় মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি উছূল মুবারক শিক্ষা দিয়েছেন যে, বাকি অংশ পড়ুন...












