পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের হক্ব হচ্ছে, সন্তানকে পবিত্র দ্বীনী তা’লীম দিবে, সম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম আহকাম শিক্ষা দিয়ে যথাযথভাবে পালনের সু-ব্যবস্থা নিবে। সন্তানের হক্ব যদি পিতা-মাতা আদায় না করে, তাহলে পিতা-মাতাকে সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিকোণ থেকে জবাবদিহী করতে হবে ।
অতএব, পিতা-মাতাসহ সকল অভিভাবকের দায়িত্ব কর্তব্য হলো- তাদের সন্তানদেরকে সম্মানিত শরীয়ত উনার নির্দেশ মুবারক পালনে সতর্ক করা। এ বিষয়ে অভিভাবকদের দায়িত্বশীল হতে হবে। অন্যথায় দায়িত্ব অবহেলার কারণে- পরকালে কঠিন জবাবদিহির মুখোমুখি হতে হবে।
-মুহম্মদ তাসনীম। বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১১ হিজরী সনের পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ আরবিয়া (বুধবার) সকাল বেলা মারীদ্বী শান মুবারক থেকে ছিহ্হাতী শান মুবারক প্রকাশ করেছিলেন। তাই উক্ত মুবারক দিন আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ হিসেবে মশহূর।
সম্মানিত ইসলামী বিভিন্ন পর্ব আরবী মাস বা চন্দ্র মাসের বিভিন্ন তারিখের সাথে সংশ্লিষ্ট। আবার আরবী মাসগুলো হয় ২৯ অথবা ৩০ দিনে। সে অনুযায়ী ১১ হিজরী সনের ছফর মাস ছিল ৩০ দিনে এবং এই দিনটিই ছিল সে মাসের শেষ আরবিয়া (বুধবার)। ফলে এ দিনটি উদযাপনের ক্ষেত্রে তারিখের হিসাব না ক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সন্তুষ্ট করার জন্য মু’মিন-মুত্তাক্বী উনারা সর্বদা উদগ্রীব থাকেন। সবসময় তালাশ করেন কিভাবে সেই শ্রেষ্ঠতম নিয়ামত মুবারক লাভ করা যায়, কোথায় পাওয়া যায়, কখন পাওয়া যায়? এ চিন্তায় সর্বদা বিভোর থাকেন উনারা। সুবহানাল্লাহ!
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ উনার নিয়ামত মুবারক লাভ করেছিলেন। আর উনাদের অনুসরণে পরবর্তী মু’মিন-মুত্তাক্বী উনারাও সেই দিন ও সময় তালাশ করেন। বাকি অংশ পড়ুন...
‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’ উনার অর্থ হলো শেষ আরবিয়া (বুধবার)। অর্থাৎ পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ আরবিয়া (বুধবার)কেই বলা হয় “আখিরী চাহার শোম্বাহ” শরীফ। এ দিনটি হচ্ছে সকল মুসলমান পুরুষ-মহিলা উনাদের জন্য মহা খুশির দিন। কারণ যিনি নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়াবী দৃষ্টিতে বেশ কিছুদিন মারীদ্বী শান মুবারক প্রকাশ করার পর এই মুবারক দিনটিতে ছিহহাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন এবং মসজিদে নববী শরীফ উনার বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, একদা আমি এবং খাতুনে জান্নাত হযরত আন নুরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দরবার শরীফে গেলাম। আমরা দেখলাম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কাঁদছেন। আমরা সবিনয়ে আরয করলাম, ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি এভাবে কেন কাঁদছেন? তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আমি সম্মানিত মি’রাজ শরীফ উনার রাত্রিতে মহিলাদেরকে কঠিন আয বাকি অংশ পড়ুন...
শব্দ বা আওয়াজ হয় এমন অলংকার পরিধান করা হারাম
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَت بُنَانَةَ مَوْلَاةِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ حَسَّانَ الْأَنْصَارِيِّ رَضِىَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْه عَنْ حَضْرَتْ اُمّ الْمُؤْمِنِيْنَ سَيِّدَتنَا الثَّالِثَة الصِّدِّيْقَة عَلَيْهَا السَّلَامُ قَالَتْ بَيْنَمَا هِيَ عِنْدَهَا إِذْ دُخِلَ عَلَيْهَا بِجَارِيَةٍ وَعَلَيْهَا جَلَاجِلُ يُصَوِّتْنَ فَقَالَتْ لَا تُدْخِلْنَهَا عَلَيَّ إِلَّا أَنْ تَقْطَعُوا جَلَاجِلَهَا وَقَالَتْ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ لَا تَدْخُلُ الْمَلَائِكَةُ بَيْتًا فِيهِ جَرَسٌ-
অর্থ: হযরত আব্দুর রহমান ইবনে হাসসান আল-আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়া’লা আনহু উনার একজন আ বাকি অংশ পড়ুন...
মাত্র দুটি অক্ষর কিন্তু এর ব্যাপ্তি অনেক বেশি। এই পৃথিবীতে সবাই সুখী হতে চায় কিন্তু জানে না সুখের পায়রাটা কোথায়? সুখ হৃদয়ের একটি অনুভূতি। ছূফীরা যাকে বলে ‘তাত্মাইন্নুল ক্বুলূব’- হৃদয়ের প্রশান্তি। মানুষের হৃদয় বেশি সময় এটা ধরে রাখতে পারে না। অশান্ত চিত্ত, নফসে আম্মারা শুধু ডালে ডালে ঘুরে বেড়ায়, সুখের সন্ধান পায় না। নফসে আম্মারা হলো অস্থির চিত্ত, কোনো কিছুতে সে সন্তুষ্ট নয়। আরো চাই, আরো চাই হলো তার ইচ্ছা। এ ক্ষুধা মেটানো অসম্ভব। অশান্ত চিত্তকে সুখী করা যাবে না। এর ঊর্ধ্বগতিকে নিম্নমুখী করতে হবে। অতৃপ্ত ক্ষুধা শয়তানের স্বভা বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতের কাশ্মীরে মন্দিরে পুরোহিত ও হিন্দু পুলিশ দিয়ে সম্ভ্রম হারানো ও মাথায় পাথর মেরে হত্যা করা আসিফার খবরটি সবাই জানেন। মুসলমান মেয়েকে ধর্ষণ করায় অভিযুক্তরা কাশ্মীরের হিন্দুদের নিকট এখন হিরো হিসেবে গণ্য হচ্ছে।
পুরো খবরটির মধ্যে যে অংশটি উল্লেখযোগ্য, তা হলো ধর্ষক মন্দিরের পুরোহিতের পুরো পরিবার, নাবালক ছেলেও এই জঘন্য কর্মকা-ের সাথে জড়িত। নাবালকটি তার চাচাতো ভাইকে উত্তর প্রদেশের মীরাট থেকে কাশ্মীরে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল ৮ বছরের আসিফাকে ধর্ষণ করার জন্য। ৮ দিন পাশবিক নির্যাতন শেষে যখন আসিফাকে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত হয়, তখন ধর্ষণ বাকি অংশ পড়ুন...












