পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ مَسْعُوْدٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ صَلَاةُ الْـمَرَاَةِ فِـيْ دَارِهَا اَفْضَلُ مِنْ صَلَاتِـهَا فِـيْ مَسْجِدِهَا وَصَلَاتُـهَا فِـيْ بَيْتِهَا اَفْضَلُ مِنْ صَلَاتِـهَا فِـيْ دَارِهَا.
অর্থ : “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন খাতামুন নাবিয়্যীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহিলাদের বাড়ির নামায তাদের মসজিদের নামাযের চেয়ে উত্তম। আর বাড়ীর বাকি অংশ পড়ুন...
একটি কথা বলা জরুরী, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
قَدْ مُنِعَ صِيَامُ خَمْسَةِ اَيَّامٍ يَوْمُ الْعِيْدِ الْفِطْرِ وَ عِيْدِ الْاَضْحٰي وَ ثَلَاثَةِ اَيَّامٍ بَعْدَه
অর্থ : পাঁচদিনে রোযা রাখা নিষেধ করা হয়েছে, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আদ্বহা এবং ঈদুল আদ্বহার পরের তিনদিন”।
আরো বর্ণিত আছে-
قَالَ النَّبِىُّ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا تَصُوْمُوْا لِهذِه الْاَيَّامِ فَاِنَّهَا اَيَّامُ اَكْلٍ وَشُرْبٍ وَبِعَالٍ
অর্থ: নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন “তোমরা এই দিনগুলোতে রোযা রাখবে না। কেননা নিশ্চয়ই এই দিনগুলো পানাহার এবং হা বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত উসামা ইবনে যায়েদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি জান্নাতে প্রবেশের দরজায় দাঁড়িয়ে দেখলাম- যারা তাতে প্রবেশ করেছে তারা অধিকাংশ ছিল দুনিয়াতে দরিদ্র ও অসহায়। আর ধনী ও প্রভাবশালীদের আটকে দেয়া হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে যাদের জাহান্নামে যাওয়ার ফয়সালা হয়ে গেছে তাদের কথা আলাদা। এরপর আমি জাহান্নামে প্রবেশের দরজায় দাঁড়ালাম, সেখানে দেখলাম যারা প্রবেশ করেছে তাদের অধিকাংশই ছিলো নারী।
এই হাদীছ শরীফ পাঠ করে মানুষ অনেক পেরেশান হয়ে য বাকি অংশ পড়ুন...
বোরকা পরিধান করে হাত ও মুখ খোলা রেখে ঘর থেকে বের হওয়া জায়েজ নেই
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِىَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْه عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ الْمَرْأَةُ عَوْرَةٌ فَإِذَا خَرَجَتِ اسْتَشْرَفَهَا الشَّيْطَانُ وَأَقْرَبُ مَا تَكُونُ مِنْ رَبِّهَا إِذَا هِيَ فِي قَعْرِ بَيْتِهَا-
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়া’লা আনহু থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, মহিলাদের মাথা থেকে পা পর্যন্ত সমস্ত শরীর পর্দায় আবৃত থাকবে। কেননা, তারা যখন ঘর থেকে বের হয় তখন শয়তান তাদের দ্বারা পাপ কাজ সংঘটিত করার জন্য উকি ঝুকি মারতে বাকি অংশ পড়ুন...
ঈদুল আদ্বহা উনার সকালের গুরুত্ব:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضْرَتْ بُرَيْدَةَ رَضِىَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْهُ أَنَّ النَبِىَّ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ لَا يَخْرُجُ يَوْمَ الْفِطْرِ حَتّٰى يَطْعَمَ، وَكَانَ لَا يَأْكُلُ يَوْمَ النَّحْرِ شَيْئًا حَتّٰى يَذْبَحَ فَيَأْكُلُ مِنْ أضحيته (مسند احمد)
অর্থ: হযরত বুরায়দা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। “নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঈদুল ফিতরে না খেয়ে বের হতেন না অর্থাৎ খেয়ে বের হতেন। আর ঈদুল আদ্বহার সময় কোন কিছু খেতেন না যতক্ষণ পর্যন্ত যবেহ না করতেন। অতঃপর বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র যিলহজ্জ্ব শরীফ উনার চাঁদ উঠার পর যা করণীয়:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ أُمِرْتُ بِيَوْمِ الْأَضْحٰي عِيْدًا جَعَلَهُ اللهُ لِهٰذِهِ الْأُمُّةِ قَالَ لَه رَجُلٌ يَا رَسُوْلَ اللهِ أَرَأَيْتَ إِنْ لَمْ أَجِدْ إِلَّا مَنِيْحَةً أُنْثٰى أَفَأُضْحِيَّ بِهَا قَالَ لَا وَلٰكِنْ خُذْ مِنْ شَعْرِكَ وَأَظْفَارِكَ وَتَقُصَّ شَارِبَكَ وَتَحْلِقُ عَانَتَكَ فَذٰلِكَ تَمَامُ أُضْحِيَّتِكَ عِنْدَ اللهِ (ابو داود شريف)
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব মাহবুব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “দেখ- আমি দু’টো নসীহত তোমাদের জন্য রেখে যাচ্ছি। একটা হচ্ছে- কথা বলে, আর একটা কথা বলে না। যেটা কথা বলে সেটা হচ্ছে- পবিত্র কুরআন শরীফ। পবিত্র কুরআন শরীফ পড়ে পড়ে নসীহত হাছিল করবে। আর যেটা কথা বলে না, সেটা হচ্ছে- নির্বাক-মৃত্যু, কথা বলেনা। মৃত্যু দেখে দেখে নসীহত হাছিল করবে।”
কাজেই প্রত্যেক ব্যক্তিরই দায়িত্ব হচ্ছে পবিত্র কুরআন শরীফ পড়ে পড়ে নসীহত হাছিল করবেন এবং মৃত্যু দেখে দেখে নসীহত হাছিল করবেন, অন্তর থেকে দুনিয়ার মুহব্বত দূর করে দিবে বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা তওবা শরীফ উনার ৩৬নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ عِدَّةَ الشُّهُوْرِ عِنْدَ اللهِ اثْنَا عَشَرَ شَهْرًا فِيْ كِتَابِ اللّٰهِ يَوْمَ خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ مِنْهَا أَرْبَعَةٌ حُرُمٌ
অর্থ : নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট আসমান এবং যমিন সৃষ্টির শুরু থেকে মহান আল্লাহ পাক উনার কিতাবে গণনা হিসেবে মাসের সংখ্যা বারোটি। তন্মধ্যে চারটি হচ্ছে হারাম অর্থাৎ সম্মানিত মাস।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
وَعَنْ حَضْرَتْ أَبِيْ بَكْرَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبيِّ قَالَ إِنَّ الزَّمَانَ قَدِ اسْتَدَارَ كَهَيْئَتِه বাকি অংশ পড়ুন...












