কেমন হওয়া উচিত নবজাতকের গড় ওজন?
এটি শিশুর বর্ণ বংশ বা গোত্র অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, পূর্ণ-মেয়াদে জন্মগ্রহণকারী ১০ জন শিশুর মধ্যে ৮ জন ৫ পাউন্ড থেকে ৮ পাউন্ড ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ করে।
আপনার নবজাতকের ওজন যদি উল্লেখিত সীমারেখার মধ্যে থাকে তবে তার আকার নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই। যদি তার ওজন এর চেয়ে বেশি বা কম হয় তবে আপনার চিকিৎসক নিশ্চয়ই তার সুস্থতা নিশ্চিত করার জন্য কিছু পরীক্ষা বা পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দিতে পারে।
জন্মের পর নবজাতকের ওজন হ্রাস :
হাসপাতাল থেকে ছাড়ার পর যদি আপনার নবজাতকের ওজন ৫ থেকে ১০ শতাংশ বাকি অংশ পড়ুন...
জার্মান মেয়ে তানিয়া পোলিং। পাশ্চাত্যের আর দশটা মেয়ের মতোই ছিল তার উচ্ছৃঙ্খল জীবন। তার কাছে জীবনের অর্থ ছিল, খাও দাও ফুর্তি কর। কিন্তু হামবুর্গের একটি বিপণী কেন্দ্রে বোরকা পরিহিতা একজন মুসলিম নারী তার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিল। এ নারীকে লক্ষ্য করে সে এবং তার কয়েকজন বান্ধবী বোরকা নিয়ে উপহাস করে বলেছিলো, ‘অসুস্থ রোগীর মতো এ কী পোশাক তুমি পরেছ?’ কিন্তু ঐ মহিলা এর উত্তরে দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, ‘এ পোশাকই মানসিক সুস্থতা ও ভারসাম্যের নিদর্শন এবং বোরকাই নারীকে দেয় স্বাধীনতা ও সামাজিক নিরাপত্তা’। এরপর তারা নিজ নিজ পথে ফিরে গেল। কিন্তু সামান বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাই সত্যের মাপকাঠি
মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা বাক্বারা শরীফের ১৩৭ নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন,
فَإِنْ آمَنُـوْا بِـمِثْلِ مَا آمَنْـتُمْ بِهٖ فَـقَدِ اهْتَدَوْا ﴿১৩৭﴾ سورة البقرة
যদি তারা আপনাদের মতো (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মতো) ঈমান আনতে পারে; অবশ্যই তারা হিদায়েত লাভ করবে।
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
قَالَ ابْنُ مَسْعُوْدٍ رَضِيَ اللهُ تَـعَالٰـى عَنْهُ مَنْ كَانَ مُسْتَـنًّا فَـلْـيَسْـتَـنَّ بِـمَنْ قَدْ مَاتَ فَإنَّ الْـحَيَّ لَا تُـؤْمَنُ عَلَيْهِ الْفِتْــنَـةُ أُولٰئِكَ أَصْحَابُ مُـحَمَّدٍ صَلَّى الل বাকি অংশ পড়ুন...
একজন বুযুর্গ ব্যক্তির অত্যন্ত ধনী এক মুরীদ ছিল। সে অনেক ব্যস্ততা থাকা সত্ত্বেও প্রতিদিন সন্ধ্যার সময় তার শায়েখ উনার ছোহবত ইখতিয়ার করতো। খানকা শরীফের নিকটবর্তী সদর রাস্তায় কিছু গরীব ও অন্ধ ভিক্ষুক ভিক্ষা করতো। একদিন এক অন্ধ ভিক্ষুককে দেখে লোকটির দয়া হলো। তাকে পাঁচ টাকা দান করে সে ছোহবতে চলে গেলো।
পরের দিন মুরীদ আবার ছোহবতের জন্য যাওয়ার পথে ঐ অন্ধ ফকীরকে দেখল। সে আরেকজন অন্ধ ফকীরকে বলছে, ‘গতকাল এক ব্যক্তি আমাকে পাঁচ টাকা হাদিয়া দিয়েছে। তা দিয়ে আমি শরাবখানায় গিয়ে শরাব পান করেছি এবং আনুষঙ্গিক আরো কিছু খারাপ কাজ করেছি।’ মুরী বাকি অংশ পড়ুন...
শীতে শিশুদের নিরাপদ রাখার প্রধান শর্ত হলো গরম কাপড় পরানো। তবে না বুঝে অস্বস্তিকর গরম কাপড় পরাবেন না। যেহেতু বড়দের চেয়ে শিশুদের শীতের অনুভূতি বেশি থাকে, তাই শীতের তীব্রতা বুঝে শিশুকে শীতের কাপড় পরাতে হবে।
শীতে শিশুর ডায়রিয়া:
শীতকালে শিশুর ডায়রিয়ার মূল কারণ খাদ্যনালিতে রোটাভাইরাসের অবস্থান। এটি মুখের মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে খুব সহজেই প্রবেশ করে। শিশুকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরি। এ সময় শিশুর স্বাভাবিক খাবার বন্ধ করা যাবে না। ছয় মাসের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে ২-৩ ঘণ্টা পরপর মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। ছোট ইসতিনজার বাকি অংশ পড়ুন...












