শীতে নিজের পা ও ঠোঁট সুস্থ রাখতে বিশেষ যতœ নিতে হবে। পা ও ঠোঁট ফাটার কারণগুলো জেনে তা প্রতিকার ও প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিলে সহজে এমন সমস্যা থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
পা ও ঠোঁট কেন ফাটে?
শীতকালে বাতাসে পানীয়বাষ্পের পরিমাণ কমে যায়। আবহাওয়া শুষ্ক থাকে।
শুষ্ক ও ঠাণ্ডা আবহাওয়ার কারণে আমাদের ত্বকও শুষ্ক হয়ে পড়ে। শুষ্কতার প্রভাব সব থেকে বেশি দেখা যায় পা ও ঠোঁটে। পা ও ঠোঁট ফাটা শুরু হয়। শীতকালে বেশির ভাগ মানুষ স্বাভাবিকের তুলনায় কম পানি পান করে।
এ কারণে শরীরের ত্বকের শুষ্কতা রোধ করা সম্ভব হয় না। এটাও পা ও ঠোঁট ফাটায় প্রভাব রাখে।
পানিশূন্ বাকি অংশ পড়ুন...
যাদের সাইনাসের সমস্যা আছে, শীতকাল এলে তারা বেশ অসুবিধায় পড়েন। বিশেষত যাদের ঠা-াজনিত জটিলতা আছে তারা একটু বেশিই রোগাক্রান্ত হন। ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাক বাহক হিসেবে সাইনাসে প্রদাহের সৃষ্টি করে। সাইনাস হলো নাকের আশপাশের ছোট ছোট গহ্বর বা প্রকোষ্ঠ। এগুলো বাতাস দ্বারা পূর্ণ থাকে এবং শরীরে বাতাস চলাচলে সাহায্য করে। অসুস্থ হলে সাইনাস কোষগুলো তরল (ফ্লুইড) দ্বারা পূর্ণ হয়ে যায়। এতে তীব্র প্রদাহের সৃষ্টি হয়। তখন এ অবস্থাকে বলা হয় সাইনোসাইটিস। অ্যালার্জির কারণেও এমন হয়।
সাইনোসাইটিসের লক্ষণ ও উপসর্গ :
১.নাক ভার হয়ে থাকে এবং নাক বাকি অংশ পড়ুন...
ছোট্ট একজন বালক, তখনও মক্তবে যাওয়া শুরু করেননি। বাসাতেই মায়ের কাছে তা’লীম নেন। মা ছিলেন অত্যন্ত বিচক্ষণ এবং আল্লাহওয়ালী মহিলা। তিনি উনার সন্তানকে তাওয়াক্কুল (আল্লাহ পাক উনার উপর পরিপূর্ণ ভরসা করা) শিক্ষা দিতে চাইলেন। উনার ছেলে মিষ্টি খেতে খুব পছন্দ করতেন। তাই তিনি একদিন ছেলেকে ডেকে আদর করে বললেন, ‘বাবা! আপনি যদি নিয়মিত নামায কালাম আদায় করেন, যিকির ফিকির করেন, আপনার প্রতিদিনের ছবক্ব সম্পন্ন করেন, তাহলে মহান আল্লাহ পাক আপনাকে প্রতিদিন মিষ্টি হাদিয়া করবেন।’ ছেলে খুব খুশি হলেন। এরপর থেকে প্রতিদিন ছেলে যখন নামায-কালাম, যিকির-ফিকি বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে খুশি প্রকাশ করা
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
رِضْوَانٌ مِّنَ اللّٰـهِ أَكْبَـرُ ﴿৭২﴾ سورة التوبة
খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক সবচেয়ে বড়। [সূরা তওবা শরীফ: ৭২]
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاللّٰهُ وَرَسُوْلُهٗ أَحَقُّ أَنْ يُـرْضُوْهُ إِنْ كَانُـوْا مُؤْمِنِـيْـنَ ﴿৬২﴾ سورة التوبة
মহান আল্লাহ পাক এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (উনারাই সন্তুষ্টি লাভের) অধিক হক্বদার বা উপযুক্ত, যদি তার বাকি অংশ পড়ুন...
‘তাযকিরাতুল আউলিয়া’ গ্রন্থে উল্লেখ আছে, হযরতুল আল্লামা মাওলানা জালালুদ্দীন রুমী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার পীর সাহেব, হযরত শামস তাবরিজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার ইন্তিকালের পূর্বে মহান আল্লাহ পাক প্রদত্ত নিয়ামত আল্লামা রুমী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনাকে প্রদান করার জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে ইলহাম প্রাপ্ত হয়ে রোম দেশের দিকে রওয়ানা করেন। পথিমধ্যে এক জঙ্গলের পার্শ্বে দেখতে পেলেন যে, এক বৃদ্ধা মহিলা সম্মুখে একটি মৃত যুবক ছেলেকে নিয়ে খুব কান্নাকাটি করছে। তখন হযরত শামস তাবরিজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বৃদ্ধা মহিলাকে বাকি অংশ পড়ুন...
পরকালে নেককার ও বদকারদের অবস্থা কিরূপ হবে
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে আরো ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে,
قَالُوْا بَلٰى قَدْ جَاءَنَا نَذِيْـرٌ فَكَذَّبْـنَا وَقُـلْنَا مَا نَـزَّلَ اللّٰـهُ مِنْ شَيْءٍ إِنْ أَنْـتُمْ إِلَّا فِـيْ ضَلَالٍ كَبِيْرٍ ﴿৯﴾ وَقَالُوْا لَوْ كُنَّا نَسْمَعُ أَوْ نَـعْقِلُ مَا كُنَّا فِيْ أَصْحَابِ السَّعِيْـرِ ﴿১০﴾ فَاعْتَـرَفُـوْا بِذَنْبِهِمْ فَسُحْقًا لِّأَصْحَابِ السَّعِيْـرِ ﴿১১﴾ إِنَّ الَّذِيْنَ يَـخْشَوْنَ رَبَّـهُمْ بِالْغَـيْبِ لَـهُم مَّغْفِرَةٌ وَأَجْرٌ كَبِيْـرٌ ﴿১২﴾ سورة الملك
তখন অপরাধীরা বলবে, অবশ্যই আমাদের কাছে সতর্ককারী এসেছিলেন। অতঃপর আমরা মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছি এবং আমরা বলেছি, মহান আল্লাহ পাক তিনি ক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَأَسِرُّوْا قَـوْلَكُمْ أَوِ اجْهَرُوْا بِهٖ إِنَّهٗ عَلِيْمٌ بِذَاتِ الصُّدُوْرِ ﴿১৩﴾ أَلَا يَـعْلَمُ مَنْ خَلَقَ وَهُوَ اللَّطِيْفُ الْـخَبِيْـرُ ﴿১৪﴾ هُوَ الَّذِيْ جَعَلَ لَكُمُ الْأَرْضَ ذَلُوْلًا فَامْشُوْا فِـيْ مَنَاكِبِهَا وَكُلُوْا مِنْ رِّزْقِهٖ ۖ وَإِلَيْهِ النُّشُوْرُ ﴿১৫﴾ أَأَمِنْـتُمْ مَّنْ فِـي السَّمَاءِ أَنْ يَـخْسِفَ بِكُمُ الْأَرْضَ فَإِذَا هِيَ تَـمُوْرُ ﴿১৬﴾ سورة الملك
তোমরা তোমাদের কথাগুলো গোপন রাখো বা প্রকাশ করো, নিশ্চয়ই তিনি অন্তরের অন্তঃস্থলের খবর জানেন। তিনি কি জানবেন না, যিনি সৃষ্টি করেছেন! তিনি সূক্ষ¥াতিসূক্ষ¥ বিষয়ের খবর রাখেন। তিনি যমী বাকি অংশ পড়ুন...
শীতকালে সাধারণত শ্বাসকষ্টের সমস্যা অনেকটাই বাড়ে। শিশু থেকে বয়স্ক অনেকেই শ্বাসকষ্টে ভোগেন। শ্বাসকষ্টের অন্যতম কারণ হল অ্যাজমা। বাংলায় প্রচলিত হাঁপানি রোগই অ্যাজমা। এটি শ্বাসনালির একটি দীর্ঘস্থায়ী বা ক্রনিক প্রদাহজনিত সমস্যা। অ্যাজমার কারণে শ্বাসনালিতে বিভিন্ন কোষ বিশেষত ইয়োসিনোফিল ও অন্যান্য কোষের উপাদান জমা হয় এবং শ্বাসনালিকে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়াশীল করে তোলে। পরিবেশের সাধারণ বস্তুগুলোর প্রতি অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়াশীল হয় বলে অ্যাজমা রোগীর শ্বাসনালির পথও সংকীর্ণ হয়। তখন রোগী শ্বাসকষ্ট, শুকনা কাশি, বুক জ্যাম হওয়া বাকি অংশ পড়ুন...












