এক লোক প্রতিদিন বাদশাহর দরবারে যেত এবং একটা ঘোষণা দিত। বাদশাহর সামনেই সে বলতো, ‘নেক লোকদের সাথে তোমরা সদ্ব্যবহার করো। আর যারা দুষ্ট, দুরাচার, ফাসেক-ফুজ্জার, তাদেরকে তাদের আমলের উপর ছেড়ে দাও। তাদের বিচারের কোশেশ করো না। তাদের আমলই তাদের বিচার করবে।’ এই ঘোষণা দেয়ার কারণে বাদশাহ লোকটাকে খুব পছন্দ করতো এবং পুরস্কার দিত। এটা দেখে বাদশাহর কিছু সভাসদদের হিংসা হলো। তারা ভাবলো, ‘এই লোকটাকে বাদশাহ এত ইনাম দেয়, পুরস্কার দেয়! অথচ সে কিছুই করে না! সে শুধু একটা কথাই ঘোষণা করে। সুতরাং তাকে দরবার থেকে সরিয়ে দিতে হবে।’
একদিন সেই লোকটা ঘোষণা শেষ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সুসংবাদ প্রদানকারী ও সতর্ককারী
(পূর্বে প্রকাশের পর)
স্মরণীয় যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উম্মতের মাঝে নিয়ামত স্বরূপ প্রেরণ করেছেন। উনার আগমনের পূর্বে তাদের পরষ্পরের মাঝে শত্রুতা বিরাজ ছিল এবং সবাই ছিল জাহান্নামের কিনারে কিন্তু উনার আগমনের কারণে শত্রুতা দূর হয়ে পরস্পরের মাঝে ভ্রাতৃত্ব বন্ধন তৈরী হয়েছে; এমনকি তিনি তাদেরকে জাহান্নামের কিনার থেকে রক্ষা করেছেন। এই বিষয়গুলো মহান আল বাকি অংশ পড়ুন...
মানতিকের ইমাম হযরত ইমাম ফখরুদ্দীন রাযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মাদরাসায় লেখাপড়া শেষ করেছেন। তিনি কিতাবে পড়েছেন, ইলমে ফিক্বাহ ও ইলমে তাসাউফ উভয় প্রকার ইলমই অর্জন করতে হবে। প্রত্যেকের জন্য সেটা ফরয। তিনি তো ইলমে ফিক্বাহ অর্জন করেছেন মাদরাসায় গিয়ে। কিন্তু তখন পর্যন্ত উনার ইলমে তাসাউফ অর্জন করা হয়নি। তাই তিনি ইলমে তাসাউফ অর্জন করার জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হযরত নাজীবুদ্দীন কুবরা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার দরবার শরীফ গেলেন। গিয়ে বললেন, হুযূর! আমি আপনার কাছে বাইয়াত হতে এসেছি।
হযরত নাজীবুদ্দীন কুবরা রহমাতুল্লাহি আলাইহি তি বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সুসংবাদ প্রদানকারী ও সতর্ককারী
মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আহযাব শরীফ-এর ৪৫-৪৭ নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন,
يَا أَيُّـهَا النَّـبِـيُّ إِنَّا أَرْسَلْنَاكَ شَاهِدًا وَمُـبَشِّـرًا وَنَـذِيـرًا ﴿৪৫﴾ وَدَاعِـيًا إِلَى اللّٰـهِ بِإِذْنِـهٖ وَسِرَاجًا مُّنِـيْـرًا ﴿৪৬﴾ وَبَشِّرِ الْمُؤْمِنِـيـْنَ بِأَنَّ لَـهُمْ مِّنَ اللّٰـهِ فَضْـلًا كَبِـيْـرًا ﴿৪৭﴾ سورة الاحزاب
হে নবী পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে শাহিদ তথা উপস্থিত বা প্রত্যক্ষদর্শী, সুসংবাদ প্রদানকারী ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করেছি এবং মহান আল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
গুনাহ থেকে নিজেকে হিফাযত করার পুরষ্কার
হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে সবচেয়ে খুবসুরত ছিলেন হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম। আর হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমাতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মধ্যে খুবসুরত ছিলেন হযরত ইউসুফ ইবনে হুসাইন রয়ী রহমাতুল্লাহি আলাইহি।
তিনি একবার এক কাফেলার সাথে সফরে বের হলেন। পথিমধ্যে রাত হয়ে যাওয়ায় এক গোত্র প্রধানের বাড়িতে উঠলেন। সেই গোত্র প্রধানের এক মেয়ে ছিল। সে হযরত ইউসুফ ইবনে হুসাইন রয়ী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনাকে দেখে মুগ্ধ হলো এবং উনাকে অনৈতিক কাজের প্রস্তাব দিলো। পাপ থেকে বাঁচার জন্য হযরত ইউসুফ ইব বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে খুশি প্রকাশ করা
( পূর্বে প্রকাশের পর )
এখানে বলা হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উপস্থিত বা সাক্ষ্যদাতা, যারা খুশি প্রকাশের লক্ষ্যে উনার দিকে রুজু হয় তাদের জন্য তিনি সুসংবাদ প্রদান করেন আর যারা রুজু হয় না তাদেরকে ভয় প্রদর্শন বা সতর্ক করেন। তারা (বান্দারা) যেন মহান আল্লাহ পাক উনাকে বিশ্বাস করার সাথে সাথে উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেও বিশ্বাস করে বাকি অংশ পড়ুন...












