বাংলাদেশে মুসলমানরা মেজরিটি হলেও তাদের দ্বীনি উৎসবকে (যেমন ঈদুল আজহা) সর্বজনীন হিসেবে গণ্য করা হয় না, অথচ হিন্দুদের দুর্গাপূজা, তাদের কথিত ধর্মীয় উৎসব হওয়ার পরও, ‘সার্বজনীন’ বলে প্রচারিত হচ্ছে। এ নিয়ে আমার প্রশ্ন, সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমাদের উৎসব ‘সার্বজনীন’ না হয়ে, সংখ্যালঘুদের একটি উৎসব কীভাবে ‘সার্বজনীন’ বলে বিবেচিত হয়? আমি মনে করি, দুর্গাপূজাকে ‘সার্বজনীন’ উৎসব হিসেবে বর্ণনা করা, লেখা, বলা, প্রচার করা থেকে বিরত থাকা উচিত। কারণ, এটি একটি নির্দিষ্ট ধর্মের আচার-অনুষ্ঠান। এটাকে ‘সার্বজনীন’ বলার ক্ষেত্রে কোনো যুক্তি দেখি না।
ব বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের শিল্প কারখানাগুলোতো উচ্চপদসমূহ দখল করে রেখেছে ভারত-শ্রীলংকার কর্মকর্তারা। এদেরকে ছাটাই করতে হবে। যে দেশে বিপুল পরিমাণ জনগোষ্ঠী বেকার, সেই দেশে ভীনদেশী মানুষকে চাকুরী দেয়া চলবে না। প্রয়োজন হলে দেশী জনশক্তিতে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রশিক্ষণের পর বাংলাদেশীদেরকেই চাকুরী দিতে হবে। এতে একদিকে যেমন বাংলাদেশীদের মধ্যে বেকারত্ব কমবে, তেমনি বিদেশী মুদ্রা সাশ্রয় হবে, ফলে অর্থনীতিও বাচবে। বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের শিল্প কারখানাগুলোতো উচ্চপদসমূহ দখল করে রেখেছে ভারত-শ্রীলংকার কর্মকর্তারা। এদেরকে ছাটাই করতে হবে। যে দেশে বিপুল পরিমাণ জনগোষ্ঠী বেকার, সেই দেশে ভীনদেশী মানুষকে চাকুরী দেয়া চলবে না। প্রয়োজন হলে দেশী জনশক্তিতে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রশিক্ষণের পর বাংলাদেশীদেরকেই চাকুরী দিতে হবে। এতে একদিকে যেমন বাংলাদেশীদের মধ্যে বেকারত্ব কমবে, তেমনি বিদেশী মুদ্রা সাশ্রয় হবে, ফলে অর্থনীতিও বাচবে। বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের শিল্প কারখানাগুলোতো উচ্চপদসমূহ দখল করে রেখেছে ভারত-শ্রীলংকার কর্মকর্তারা। এদেরকে ছাটাই করতে হবে। যে দেশে বিপুল পরিমাণ জনগোষ্ঠী বেকার, সেই দেশে ভীনদেশী মানুষকে চাকুরী দেয়া চলবে না। প্রয়োজন হলে দেশী জনশক্তিতে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রশিক্ষণের পর বাংলাদেশীদেরকেই চাকুরী দিতে হবে। এতে একদিকে যেমন বাংলাদেশীদের মধ্যে বেকারত্ব কমবে, তেমনি বিদেশী মুদ্রা সাশ্রয় হবে, ফলে অর্থনীতিও বাচবে। বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের শিল্প কারখানাগুলোতো উচ্চপদসমূহ দখল করে রেখেছে ভারত-শ্রীলংকার কর্মকর্তারা। এদেরকে ছাটাই করতে হবে। যে দেশে বিপুল পরিমাণ জনগোষ্ঠী বেকার, সেই দেশে ভীনদেশী মানুষকে চাকুরী দেয়া চলবে না। প্রয়োজন হলে দেশী জনশক্তিতে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রশিক্ষণের পর বাংলাদেশীদেরকেই চাকুরী দিতে হবে। এতে একদিকে যেমন বাংলাদেশীদের মধ্যে বেকারত্ব কমবে, তেমনি বিদেশী মুদ্রা সাশ্রয় হবে, ফলে অর্থনীতিও বাচবে। বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের শিল্প কারখানাগুলোতো উচ্চপদসমূহ দখল করে রেখেছে ভারত-শ্রীলংকার কর্মকর্তারা। এদেরকে ছাটাই করতে হবে। যে দেশে বিপুল পরিমাণ জনগোষ্ঠী বেকার, সেই দেশে ভীনদেশী মানুষকে চাকুরী দেয়া চলবে না। প্রয়োজন হলে দেশী জনশক্তিতে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রশিক্ষণের পর বাংলাদেশীদেরকেই চাকুরী দিতে হবে। এতে একদিকে যেমন বাংলাদেশীদের মধ্যে বেকারত্ব কমবে, তেমনি বিদেশী মুদ্রা সাশ্রয় হবে, ফলে অর্থনীতিও বাচবে। বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা প্রায় ৯৮% হচ্ছে মুসলমান। অথচ বাংলাদেশে পাঠ্যক্রম হচ্ছে সেক্যুলার। নাউযুবিল্লাহ। অবিলম্বে এ সেক্যুলার পাঠ্যক্রম বাতিল করতে হবে। পাঠ্যক্রমে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক জীবনী অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। পাঠ্যক্রমে দ্বীন ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। এর ব্যতিক্রম কোন পাঠ্যক্রম জনগণ গ্রহণ করবে না। বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা প্রায় ৯৮% হচ্ছে মুসলমান। অথচ বাংলাদেশে পাঠ্যক্রম হচ্ছে সেক্যুলার। নাউযুবিল্লাহ। অবিলম্বে এ সেক্যুলার পাঠ্যক্রম বাতিল করতে হবে। পাঠ্যক্রমে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক জীবনী অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। পাঠ্যক্রমে দ্বীন ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। এর ব্যতিক্রম কোন পাঠ্যক্রম জনগণ গ্রহণ করবে না। বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা প্রায় ৯৮% হচ্ছে মুসলমান। অথচ বাংলাদেশে পাঠ্যক্রম হচ্ছে সেক্যুলার। নাউযুবিল্লাহ। অবিলম্বে এ সেক্যুলার পাঠ্যক্রম বাতিল করতে হবে। পাঠ্যক্রমে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক জীবনী অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। পাঠ্যক্রমে দ্বীন ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। এর ব্যতিক্রম কোন পাঠ্যক্রম জনগণ গ্রহণ করবে না। বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা প্রায় ৯৮% হচ্ছে মুসলমান। অথচ বাংলাদেশে পাঠ্যক্রম হচ্ছে সেক্যুলার। নাউযুবিল্লাহ। অবিলম্বে এ সেক্যুলার পাঠ্যক্রম বাতিল করতে হবে। পাঠ্যক্রমে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক জীবনী অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। পাঠ্যক্রমে দ্বীন ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। এর ব্যতিক্রম কোন পাঠ্যক্রম জনগণ গ্রহণ করবে না। বাকি অংশ পড়ুন...












