ইদানীং মিডিয়াগুলো খ্রিস্টানদের বিশেষ দিন ২৫ ডিসেম্বর-এর ক্রিসমাস দিবসকে ‘বড়দিন’ নামে প্রচার করে যাচ্ছে। মিডিয়ার কারণে অনেকেই এখন ইচ্ছায় অনিচ্ছায় খ্রিস্টানদের এ দিনকে ‘বড়দিন’ হিসেবে বলেও থাকে। নাউযুবিল্লাহ! অথচ খ্রিস্টানদের কাছেই এ দিনটি ‘ক্রিসমাস ডে’ হিসেবে পরিচিত। এবং তারা এ নামেই তাদের এ অনুষ্ঠান পালন করে থাকে। কিন্তু এক শ্রেণীর দালাল ও ফিতনা সৃষ্টিকারী মিডিয়া ও সংস্থাগুলো মুসলমানদের দেশে বিশেষ করে বাংলাদেশে ‘ক্রিসমাস ডে’ নামক অনুষ্ঠানটিকে ‘বড়দিন’ নাম প্রচার করছে।
খ্রিস্টানরা তাদের নবী ও রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
নারিকেল দ্বীপের মত ১৫০টা দ্বীপ আছে আরাকানে।
এই অঞ্চলটা এত উর্বর যে, বলা হয় এখানে চাষ ছাড়া এমনিতে দানা ফেলে দিলেও শস্য জন্মে।
আরাকানকে দেখে বৃটিশরা বলতো, এটা এই অঞ্চলের ‘রাইস বোল’।
এখানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় আর উর্বর মাটির কারণে এখানে প্রচুর ধান, নারিকেল, পামসহ খাদ্যশস্য জন্মে।
সামনের পৃথিবী হবে এমন, যাদের খাদ্য উৎপাদন ক্ষমতা যত বেশী থাকবে, তারাই অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকবে।
কারণ, বাকী যা কিছু থাকুক বা না থাকুক, খাবার আপনার লাগবেই। খেতে আপনাকে হবেই।
এই কারণে আমেরিকান, ইউরোপীয় আরদালিরা আফ্রিকায় হাজার হাজার একর কৃষি জমি কিনে র বাকি অংশ পড়ুন...
দেশ এখন এক চরম সংকটকালীন সময় অতিক্রম করছে। দেশের ভেতরে বাইরে দু’দিক থেকেই দেশ নিয়ে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র চলছে। গোটা দেশের সার্বভৌমত্ব চরম হুমকীর মুখে রয়েছে।
যখন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীকে আদিবাসী নাম দিয়ে পাবর্ত্য অঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করার তৎপরতা চলছে। কথিত ঐক্যমত্য কমিশন পাহাড়ী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সাথে বৈঠকের মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদ ও বিচ্ছিন্নতাবাদকে বৈধতা দেয়ার চেষ্টা করছে।
লাখ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে মানবিক সহায়তার পরিবর্তে আরাকান আর্মির জন্য কথিত মানবিক করিডোর দেয়ার চেষ্ঠা চলছে। মিয়ানমারের সাথে যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরী হচ্ছে।
জাত বাকি অংশ পড়ুন...
ঠোঁট কেটে রান্না করা লোয়া:
জন্ম ইংল্যান্ডে। ১ম দিকে ছিলো পকেটমার। এরপর চুরিসহ অনেক অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। তারপর আমেরিকায় এসে ১৭২২ সালে একটি দস্যু দলের নেতৃত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়ে নৌদস্যু হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে লোয়া। গোড়ার দিকে পোর্ট রোজওয়েতে নোঙর তোলা ১৩টি মাছ ধরার জাহাজ লুট করে লোয়ার দল। বিভিন্ন জাহাজ লুট করার পর বন্দিদের ঠোঁট কেটে রান্না করে তাদের সেটা খেতে বাধ্য করতো লোয়ার।
দস্যুদের মানচিত্র তৈরিকারী টমাস টিউ:
‘পাইরেট রাউন্ড’ নামে পরিচিত নৌদস্যুদের মানচিত্রটি তৈরি করে টমাস। পরে হেনরি এভারি এবং উইলিয়াম কিডের মতো বাকি অংশ পড়ুন...
চৌকিদার ও চৌকিদারনী উভয়ে স্বঘোষিত ‘রাজা ও রানী’ পদবী দাবী করে কোন যুক্তিতে সাধারণ পাহাড়ী জনগোষ্ঠীর কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে একর প্রতি জুম ফসলের ৪২ পয়সা? এই অধিকার বাংলাদেশের ঠিক কোন আইনে সিদ্ধ? কে দিয়েছে তাদের?
বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমি তাই উচ্চকিত চিৎকারে বলি, “এই সমস্ত সন্ত্রাসী সিস্টেম আমি মানিনা।” আমি পাহাড়ে এই রক্তচোষা সমস্ত সন্ত্রাসী সিস্টেমের বিলুপ্তি চাই।
একজন গরীব কৃষক রক্ত পানি করে ফসল ফলান। সেই ফসলের ৪২ পয়সা যায় রাজাকার ত্রিদিবের সন্তান দেবাশীষের ঘরে। ইয়ায়ন ইয়ান সেই অর্থ দিয়ে হাতে উল্কি আঁকে। জেনে রাখো ওট বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি ঢাকার একটি মসজিদে নামাযের জন্য যাওয়া হলো। মসজিদে প্রবেশ করতেই আমি অত্যন্ত বিস্মিত হয়ে থমকে দাঁড়ালাম। কিন্তু মসজিদে আসা যাওয়া করা বহু মানুষের কারো মধ্যেই সামান্যতম অস্বাভাবিকতা দেখলাম না। এমনকি মসজিদে দাঁড়ি টুপি এবং লম্বা জামা পরিধান করা লোকদেরও নির্বিঘেœ ও নিশ্চিন্ত মনে আসা-যাওয়া দেখলাম।
হ্যাঁ পাঠক! সবার স্বাভাবিক চলাচলের মাঝেও আমার থমকে যাওয়ার কারণ ছিলো- মসজিদের প্রবেশমুখেই বসানো সিসি ক্যামেরা। কিছুুদিন আগে সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানতে পেরেছিলাম- প্রশাসন কথিত সন্ত্রাসবাদ ঠেকানোর অজুহাতে মসজিদে মসজিদে সিসি ক বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে বাংলাদেশে ইহুদী মালিকানাধীন বহুজাতিক নব্য নীলকর কোম্পানিগুলি আ¤্রকিা থেকে এর মতো জেনেটিক্যালী মডিফাইড ফুড গম, সয়াবিন ইত্যাদি আমদানী করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
অথচ একটি সমীক্ষায় দেখা যায়, এইসব খাবার বাংলাদেশীদের স্বাস্থের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাছাড়া এই খাবারগুলো দেশের কৃষির জন্যও হুমকিস্বরূপ।
এই ক্ষতির বিষয়গুলো প্রকাশ্য ও প্রমাণিত হওয়ার পরও একশ্রেণীর পশ্চিমা দালালগুলো বাংলাদেশে জিএমও ফুডের প্রচলন ঘটাতে চাইছে।
জিএমও ফুড খেলে কি ক্ষতি হতে পারে:
১) প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।
২) গর্ভবতী নারী খেলে তার সন্ত বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইয়াফ ইবনে হিমার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- ক্বিয়ামতের দিন কিছু শ্রেণীর লোক জান্নাতে প্রবেশ করবেন। এবং কিছু শ্রেণীর লোক জাহান্নামে প্রবেশ করবে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
তিন শ্রেণীর লোক সম্মানিত জান্নাত উনার মধ্যে প্রবেশ করবেন।
(১) ন্যায় পরায়ন শাসক ও বিচারক যিনি অকাতরে সকলকে দান করেন এবং যাকে সৎ কাজ করার তাওফীক দেয়া হয়েছে।
(২) এমন দয়াল বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশ বেনিয়াদের পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতবর্ষের সংস্কৃত ভাষার কথিত প-িতসম্প্রদায় তাদের ধর্মীয় ভাষা ‘সংস্কৃত’ কেন্দ্রীক বাংলা ভাষা, সাহিত্য, ব্যাকরণ এবং বাংলা পরিভাষা ও শব্দ তৈরি করে বাংলা ভাষাকে সংস্কৃতের মধ্যে ডুবিয়ে শেষ করে দিতে চেয়েছে। তারা বাংলা ভাষাকে ধর্মের বিপরীত লোকদের ভাষা অর্থাৎ মুসলমানদের ভাষা মনে করতো। এজন্য তারা বাংলাকে কখনও ভালো চোখে দেখেনি। বার বার তারা বাংলা ভাষাকে দাবিয়ে রাখার অপচেষ্টা করেছে। সেনযুগে বাংলা ভাষা নিষিদ্ধকরণ, ব্রিটিশ আমলে বাংলা ভাষার সংস্কৃতকরণ তথা বিকৃতিকরণসহ বাংলা ভাষার উপর নানান রকম নিপ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ إِنَّمَا حَرَّمَ رَبِّيَ الْفَوَاحِشَ مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَمَا بَطَنَ وَالإِثْمَ وَالْبَغْيَ بِغَيْرِ الْحَقِّ وَأَن تُشْرِكُواْ بِاللّهِ مَا لَمْ يُنَزِّلْ بِهِ سُلْطَانًا وَأَن تَقُولُواْ عَلَى اللّهِ مَا لاَ تَعْلَمُونَ
অর্থ: আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, আমার রব তায়ালা তিনি সমস্ত প্রকার অশ্লীল বিষয়সমূহ হারাম করেছেন সেটা প্রকাশ্য হোক এবং অপ্রকাশ্য হোক। আর হারাম করেছেন সমস্ত গুনাহের কাজ, অন্যায়-অত্যাচার। মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে এমন বস্তুকে শরীক করা, তিনি যার কোন সনদ বা দলীল নাযিল করেননি। আর মহান আল্লাহ পাক বাকি অংশ পড়ুন...
দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনে ইলিশ মাছের অবদান প্রায় ১২ শতাংশ। বার্ষিক উৎপাদন প্রায় তিন লাখ ৪৬ হাজার মেট্রিক টন, যার বাজার মূল্য দশ হাজার কোটি টাকারও বেশি।
আর জিডিপিতে ইলিশ মাছের অবদান প্রায় এক শতাংশ।
ওয়ার্ল্ডফিশের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশ বাংলাদেশে উৎপাদিত হচ্ছে।
বাংলাদেশে ইলিশের চারটি প্রজনন ক্ষেত্র এবং ছয়টি অভয়াশ্রম আছে।
ইলিশ আহরণে নিষেধাজ্ঞাকালে কাছাকাছি দেশগুলোর জেলেরা গোপনে আমাদের পানিসীমায় ঢুকে ইলিশ শিকার করে নিয়ে যায়। ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, লাওস, চীন তাদের দৈত্যাকার বিশাল ফিশিং বোট দিয়ে দিনরা বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যামানায় ভিডিও, ক্যামেরা ছিলো না; কিন্তু সেই সময় চবি অঙ্কন করা হতো। ওগুলো থেকেই ইহুদী-খ্রিস্টান তারা মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আক্বীদা ধ্বংস করার জন্যই মূলত এই ভিডিও ক্যামেরা তৈরি করেছে। ওই সময়ে ছবি অঙ্কন করা হারাম ছিলো। আর সেগুলোর থেকেই মূলত ভিডিও ক্যামেরা তৈরি করা হয়েছে। এইজন্য ভিডিও ক্যামেরা বা স্টিল ক্যামেরা দ্বারা ছবি তোলা হারাম।
আবার দেখুন সেগুলো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সময়ে জায়িয ছিলো সেগুলো বর্ বাকি অংশ পড়ুন...












