আমাদের পাশের দেশ মুশরিক ভারতীয়রা পরগাছা ইসরায়েলে মুসলিম গণহত্যার পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছে। এমনকি ফিলিস্তিনে গিয়েও মুসলমানদের উপরে গণহত্যা চালাচ্ছে। এবং ভারতেও মুসলমানদের উপর ব্যাপক গণহত্যা চলছে; মুসলমানদের মসজিদ-মাদরাসা, কবরস্থান এমনকি হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মাজার শরীফ পর্যন্ত তারা ভাঙচুর করছে। নাঊযুবিল্লাহ!
তাই মুসলমান হিসেবে প্রতিবাদের প্রথম স্তর হিসেবে ভারতীয় পণ্যসমূহ বর্জন করুন। যার তালিকা নিচে দেওয়া হলো-
> Hawkins, Prestige প্রেসার কুকার ও ক্রোকারিজ [বাংলাদেশি কিয়াম করধস ব্যবহার করুন, মান ভাল দ বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের পাশের দেশ মুশরিক ভারতীয়রা পরগাছা ইসরায়েলে মুসলিম গণহত্যার পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছে। এমনকি ফিলিস্তিনে গিয়েও মুসলমানদের উপরে গণহত্যা চালাচ্ছে। এবং ভারতেও মুসলমানদের উপর ব্যাপক গণহত্যা চলছে; মুসলমানদের মসজিদ-মাদরাসা, কবরস্থান এমনকি হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মাজার শরীফ পর্যন্ত তারা ভাঙচুর করছে। নাঊযুবিল্লাহ!
তাই মুসলমান হিসেবে প্রতিবাদের প্রথম স্তর হিসেবে ভারতীয় পণ্যসমূহ বর্জন করুন। যার তালিকা নিচে দেওয়া হলো-
> দোকানে পেঁয়াজ, রসুন, ডাল কেনার সময় ইন্ডিয়ান এর পরিবর্তে দেশীটা খুঁজবেন। [আমাদের বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি বছর রাজধানী ঢাকা শহরে পবিত্র কুরবানীর হাটের সংখ্যা না বাড়িয়ে বরং হ্রাস করা হচ্ছে। আগের বছর ঢাকা শহরে অস্থায়ী হাটের সংখ্যা যা ছিলো এবার আরও কমিয়ে আনা হয়েছে। অথচ গত বছরের তুলনায় এবার কুরবানীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে, তাই কুরবানীর হাটের সংখ্যা আরো বৃদ্ধি করা উচিত ছিলো। কিন্তু প্রশাসন সেটা না করে উল্টো হাটের সংখ্যা কমিয়ে দিয়েছে, যা সত্যিই আশ্চর্যজনক।
আমি প্রশাসনের এ সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করছি এবং গত বছরের তুলনায় এবারে হাটের সংখ্যা আরো বৃদ্ধি করার দাবি জানাচ্ছি।
-মুহম্মদ আবু ইউসুফ।
বাকি অংশ পড়ুন...
দেখা যাচ্ছে, প্রতি বছর পবিত্র কুরবানীর ঈদের ঠিক আগ মুহূর্তে একটি মহল কুরবানীর পশুর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের লিপ্ত হয়। যেমন-‘কুরবানীর পশুতে জীবাণু আছে’ কিংবা ‘মোটাতাজা গরুতে বিষ আছে’ ইত্যাদি।
অথচ এ সকল দাবি সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ও অস্তিÍত্বহীন। প্রকৃতপক্ষে কথিত অ্যানথ্রাক্স ও মোটাতাজাকরণে বিষ- এগুলো হচ্ছে এক ধরনের গুজব, যা দ্বারা মুসলমানদের কুরবানী থেকে বিরত রাখতে কাফির-মুশরিকরা ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই করে থাকে।
যে গোষ্ঠীটি প্রতি বছর এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে এদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার করা উচিত। তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলে বে বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের পাশের দেশ মুশরিক ভারতীয়রা পরগাছা ইসরায়েলে মুসলিম গণহত্যার পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছে। এমনকি ফিলিস্তিনে গিয়েও মুসলমানদের উপরে গণহত্যা চালাচ্ছে। এবং ভারতেও মুসলমানদের উপর ব্যাপক গণহত্যা চলছে; মুসলমানদের মসজিদ-মাদরাসা, কবরস্থান এমনকি হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মাজার শরীফ পর্যন্ত তারা ভাঙচুর করছে। নাঊযুবিল্লাহ!
তাই মুসলমান হিসেবে প্রতিবাদের প্রথম স্তর হিসেবে ভারতীয় পণ্যসমূহ বর্জন করুন। যার তালিকা নিচে দেওয়া হলো-
> Raymond ফেব্রিক ও টেইলর।
> সব রকম উধনঁৎ (ডাবুর), Godrej (গোদরেজ) ও Amul (আমুল) পণ্য।
> Birla Ultratec বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খলিক্ব, যিনি মালিক, যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَا تَنسَ نَصِيبَكَ مِنَ الدُّنْيَا
অর্থ: দুনিয়াতে তুমি তোমার অধিকার ভুলে যেওনা। (পবিত্র সূরা ক্বছাছ : আয়াত শরীফ ৭৭)
দুনিয়াতে নিজেদের অধিকার গুলো ভুলে যাওয়া যাবেনা বরং আদায় করে নিতে হবে, এটাই মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ মুবারক, তাই পবিত্র কুরবানী সম্পর্কে মুসলমানদের অধিকারগুলোও ভুলে গেলে চলবেনা, এখানে পবিত্র কুরবানী উপলক্ষে মুসলমানদের অধিকার এবং দাবীসমূহ উল্লেখ করা হলো-
১। পবিত্র কুরবানী উপলক্ষে সরকারীভাবে আর্থিক সহায়তা করতে হবে, বিশেষ বাজেট প্রণয়ন করতে হবে।
বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের পাশের দেশ মুশরিক ভারতীয়রা পরগাছা ইসরায়েলে মুসলিম গণহত্যার পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছে। এমনকি ফিলিস্তিনে গিয়েও মুসলমানদের উপরে গণহত্যা চালাচ্ছে। এবং ভারতেও মুসলমানদের উপর ব্যাপক গণহত্যা চলছে; মুসলমানদের মসজিদ-মাদরাসা, কবরস্থান এমনকি হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মাজার শরীফ পর্যন্ত তারা ভাঙচুর করছে। নাঊযুবিল্লাহ!
তাই মুসলমান হিসেবে প্রতিবাদের প্রথম স্তর হিসেবে ভারতীয় পণ্যসমূহ বর্জন করুন। যার তালিকা নিচে দেওয়া হলো-
> Jatak, Set wet, Wild Rain deodorant spray (পারফিউম ও স্প্রে)
> Cello, Montex, Nataraj, Camel পেন্সিল, রঙপেন্সিল, কলম, রঙ।
> বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানদের দেশে প্রতিবারই পাড়ায়-পাড়ায়, মহল্লায়-মহল্লায়, মোড়ে-মোড়ে পূজামন্ডপ বসাতে দেখা যায়। সংখ্যালঘুরা পাড়ায়-পাড়ায়, মহল্লায়-মহল্লায় পূজামন্ডপ বসাতে পারে তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমানদের সুবিধার্থে কেন প্রতিটি এলাকায় কুরবানীর হাট বসানো হবে না?
মুসলমানদের জন্য প্রতিটি এলাকা, পাড়া-মহল্লা সবখানইে কুরবানীর হাট বসাতে হবে, যাতে কুরবানীর পশু কিনতে মুসলমানদের কষ্ট করতে না হয়। পশুর হাট দূরে হলে যানজট বাড়বে, ভোগান্তি বাড়বে, ছিনতাই বাড়বে, পশু নিয়ে আসতে হয়রানি বাড়বে এছাড়াও আরো অনেক সমস্যা হতে পারে। সুতরাং প্রশাসনকে কারো প্ বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের পাশের দেশ মুশরিক ভারতীয়রা পরগাছা ইসরায়েলে মুসলিম গণহত্যার পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছে। এমনকি ফিলিস্তিনে গিয়েও মুসলমানদের উপরে গণহত্যা চালাচ্ছে। এবং ভারতেও মুসলমানদের উপর ব্যাপক গণহত্যা চলছে; মুসলমানদের মসজিদ-মাদরাসা, কবরস্থান এমনকি হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মাজার শরীফ পর্যন্ত তারা ভাঙচুর করছে। নাঊযুবিল্লাহ!
তাই মুসলমান হিসেবে প্রতিবাদের প্রথম স্তর হিসেবে ভারতীয় পণ্যসমূহ বর্জন করুন। যার তালিকা নিচে দেওয়া হলো-
> Videocon, Whirlpool (India Made) দেশি Walton Brand কিনুন]
> Titan ঘড়ি [অনেক সমমানের ঘড়ি বাজারে আছে এরচেয়ে কম দা বাকি অংশ পড়ুন...
প্রকৃত হিসাব মতে, ১ কোটিরও বেশি শুধু গরুই কুরবানী হয়ে থাকে প্রতিবছর। প্রশ্ন হলো, এত বিপুল পরিমাণ কুরবানীর জন্য যতবেশি আয়োজন, প্রস্তুতি ও সময় প্রয়োজন সেটা কি আমাদের দেশের গরু-ছাগল ব্যবসায়ী ও এর ক্রেতারা পেয়ে থাকেন? যারা গরু ব্যবসার সাথে জড়িত ও যারা প্রতিবছর গরু কুরবানী দিয়ে থাকেন, তারাই জানেন- তারা যে এর জন্য কতবেশি বিড়ম্বনা, হয়রানি ও চাপ সহ্য করে থাকেন।
এরই মধ্যে অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য, সরকার এবার কুরবানীর গরু-ছাগল ইত্যাদি কেনাবেচার জন্য মাত্র ৩ দিন সময় বেঁধে দিয়েছে। শুধু এতটুকু নয়, বিভিন্ন ভুয়া অজুহাত তুলে কুরবানীর পশুর হা বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের পাশের দেশ মুশরিক ভারতীয়রা পরগাছা ইসরায়েলে মুসলিম গণহত্যার পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছে। এমনকি ফিলিস্তিনে গিয়েও মুসলমানদের উপরে গণহত্যা চালাচ্ছে। এবং ভারতেও মুসলমানদের উপর ব্যাপক গণহত্যা চলছে; মুসলমানদের মসজিদ-
মাদরাসা, কবরস্থান এমনকি হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মাজার শরীফ পর্যন্ত তারা ভাঙচুর করছে। নাঊযুবিল্লাহ!
তাই মুসলমান হিসেবে প্রতিবাদের প্রথম স্তর হিসেবে ভারতীয় পণ্যসমূহ বর্জন করুন। যার তালিকা নিচে দেওয়া হলো-
> Parle G এ এবং অন্যান্য ভারতীয় বিস্কুট। [বাংলাদেশি biscuit এর মান ওদের চেয়ে অনেক ভালো!]
&g বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারী আমলা-কামলাদের মুখে একটি কথা প্রায়ই শোনা যায়, “কারো সাথে বৈরিতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব”। যদিও আমরা বোধশক্তি হওয়ার পর থেকেই প্রতিযোগিতামূলক একটি পৃথিবীতে বড় হই এবং দিন দিন এই প্রতিযোগিতার মাত্রা বাড়ছেই। এই দুনিয়াতে কোনো প্রাণীই শত্রু ব্যতীত জন্মগ্রহণ করে না। যেই প্রাণী তার শত্রু সম্পর্কে সচেতন নয় তাকে অবশ্যই মরতে হবে।
ইউরোপীয় নৌ-দস্যুরা সমুদ্রপথে যখন ভারতবর্ষে আসতো, তখন তারা মরিশাস নামক একটি দ্বীপে তাদের জাহাজগুলো নোঙর করতো। ঐ দ্বীপে ‘ডোডো’ নামের একটি পাখি বাস করতো, যাদেরকে নৌ-দস্যুরা ধরে ধরে খেতো। ঐসব ডোডো পাখিগুল বাকি অংশ পড়ুন...












