প্রকৃত হিসাব মতে, ১ কোটিরও বেশি শুধু গরুই কুরবানী হয়ে থাকে প্রতিবছর। প্রশ্ন হলো, এত বিপুল পরিমাণ কুরবানীর জন্য যতবেশি আয়োজন, প্রস্তুতি ও সময় প্রয়োজন সেটা কি আমাদের দেশের গরু-ছাগল ব্যবসায়ী ও এর ক্রেতারা পেয়ে থাকেন? যারা গরু ব্যবসার সাথে জড়িত ও যারা প্রতিবছর গরু কুরবানী দিয়ে থাকেন, তারাই জানেন- তারা যে এর জন্য কতবেশি বিড়ম্বনা, হয়রানি ও চাপ সহ্য করে থাকেন।
এরই মধ্যে অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য, সরকার এবার কুরবানীর গরু-ছাগল ইত্যাদি কেনাবেচার জন্য মাত্র ৩ দিন সময় বেঁধে দিয়েছে। শুধু এতটুকু নয়, বিভিন্ন ভুয়া অজুহাত তুলে কুরবানীর পশুর হা বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের পাশের দেশ মুশরিক ভারতীয়রা পরগাছা ইসরায়েলে মুসলিম গণহত্যার পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছে। এমনকি ফিলিস্তিনে গিয়েও মুসলমানদের উপরে গণহত্যা চালাচ্ছে। এবং ভারতেও মুসলমানদের উপর ব্যাপক গণহত্যা চলছে; মুসলমানদের মসজিদ-
মাদরাসা, কবরস্থান এমনকি হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মাজার শরীফ পর্যন্ত তারা ভাঙচুর করছে। নাঊযুবিল্লাহ!
তাই মুসলমান হিসেবে প্রতিবাদের প্রথম স্তর হিসেবে ভারতীয় পণ্যসমূহ বর্জন করুন। যার তালিকা নিচে দেওয়া হলো-
> Parle G এ এবং অন্যান্য ভারতীয় বিস্কুট। [বাংলাদেশি biscuit এর মান ওদের চেয়ে অনেক ভালো!]
&g বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারী আমলা-কামলাদের মুখে একটি কথা প্রায়ই শোনা যায়, “কারো সাথে বৈরিতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব”। যদিও আমরা বোধশক্তি হওয়ার পর থেকেই প্রতিযোগিতামূলক একটি পৃথিবীতে বড় হই এবং দিন দিন এই প্রতিযোগিতার মাত্রা বাড়ছেই। এই দুনিয়াতে কোনো প্রাণীই শত্রু ব্যতীত জন্মগ্রহণ করে না। যেই প্রাণী তার শত্রু সম্পর্কে সচেতন নয় তাকে অবশ্যই মরতে হবে।
ইউরোপীয় নৌ-দস্যুরা সমুদ্রপথে যখন ভারতবর্ষে আসতো, তখন তারা মরিশাস নামক একটি দ্বীপে তাদের জাহাজগুলো নোঙর করতো। ঐ দ্বীপে ‘ডোডো’ নামের একটি পাখি বাস করতো, যাদেরকে নৌ-দস্যুরা ধরে ধরে খেতো। ঐসব ডোডো পাখিগুল বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারী আমলা-কামলাদের মুখে একটি কথা প্রায়ই শোনা যায়, “কারো সাথে বৈরিতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব”। যদিও আমরা বোধশক্তি হওয়ার পর থেকেই প্রতিযোগিতামূলক একটি পৃথিবীতে বড় হই এবং দিন দিন এই প্রতিযোগিতার মাত্রা বাড়ছেই। এই দুনিয়াতে কোনো প্রাণীই শত্রু ব্যতীত জন্মগ্রহণ করে না। যেই প্রাণী তার শত্রু সম্পর্কে সচেতন নয় তাকে অবশ্যই মরতে হবে।
ইউরোপীয় নৌ-দস্যুরা সমুদ্রপথে যখন ভারতবর্ষে আসতো, তখন তারা মরিশাস নামক একটি দ্বীপে তাদের জাহাজগুলো নোঙর করতো। ঐ দ্বীপে ‘ডোডো’ নামের একটি পাখি বাস করতো, যাদেরকে নৌ-দস্যুরা ধরে ধরে খেতো। ঐসব ডোডো পাখিগুল বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের পাশের দেশ মুশরিক ভারতীয়রা পরগাছা ইসরায়েলে মুসলিম গণহত্যার পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছে। এমনকি ফিলিস্তিনে গিয়েও মুসলমানদের উপরে গণহত্যা চালাচ্ছে। এবং ভারতেও মুসলমানদের উপর ব্যাপক গণহত্যা চলছে; মুসলমানদের মসজিদ-মাদরাসা, কবরস্থান এমনকি হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মাজার শরীফ পর্যন্ত তারা ভাঙচুর করছে। নাঊযুবিল্লাহ!
তাই মুসলমান হিসেবে প্রতিবাদের প্রথম স্তর হিসেবে ভারতীয় পণ্যসমূহ বর্জন করুন। যার তালিকা নিচে দেওয়া হলো-
> এয়ারটেল (Airtel) [আপনার Airtel sim টা ফেলে দিন, বাংলাদেশী ভালো sim আছে]
> Lays chips, Kurkure chips [Lays এর বিকল বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারি আমলা ও প্রশাসন হিন্দুত্ববাদী রবীন্দ্রও তার মতাদর্শকে যেভাবে প্রচার-প্রসারে নেমেছে তা দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ তথা ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠি মুসলমানদের সংস্কৃতির সাথে কতটুকু সামঞ্জস্যপূর্ণ, সেটা ভেবে দেখা অত্যন্ত জরুরী। নচেৎ প্রশ্ন থেকে যায়, তাহলে কি পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার তাহযীব-তামাদ্দুন অসম্পুর্ণ? নাউযুবিল্লাহ!
কখনোই নয়। বরং মুসলমানদের তাহযীব-তামাদ্দুন এতই পরিপূর্ণ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ যে অমুসলিম বিধর্মীদের মাঝে যতটুকু সভ্যতার ছায়া দেখা যায় তাও তারা মুসলমানদের কাছ থেকেই চুরি করে শিখেছে।
বড় একটি বিষয় হলো- বাংলাদেশের মত এ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরবানী ইসলামী শরীয়ত উনার ওয়াজিব বিধান। ওয়াজিব কুরবানী না দিলে তাকে ওয়াজিব তরকের কারণে কঠিন গুনাহে গুনাহগার হতে হবে। নাউযুবিল্লাহ! কাজেই এই ওয়াজিব কুরবানী যাতে সহজে-সুষ্ঠুভাবে ইতমিনানের সহিত করা যায় সেই ব্যবস্থা করতে হবে।
কুরবানীদাতাকে যেন এই ওয়াজিব কুরবানী দিতে গিয়ে ভোগান্তি শিকার হতে না হয় সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে। যানজটের অজুহাত দিয়ে সরকার পশুরহাটের সংখ্যা কমিয়ে ফেললে একদিকে কুরবানীদাতার জন্য পশু ক্রয়ে ভোগান্তি শিকার হতে হবে। অপরদিকে পশু ব্যবসায়ীদের জন্য কষ্টের কারণ হবে, পশু ব্যবসায় ধস নামবে।
কাজেই সরকার বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা মুসলমান। মুসলমান অর্থই হলো মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন খ্বাতামুন নাবিয়্যীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রতি আনুগত্যের সহিত আত্মসমর্পণ করা। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন খ্বাতামুন নাবিয়্যীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যা আদেশ মুবারক করেছেন তা পালন করা ফরয।
মূলকথা হচ্ছে, পবিত্র কুরবানী হলো যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার বাকি অংশ পড়ুন...
আইন-শৃঙ্খলা ব্যবস্থা জোরদার করার অজুহাতে সরকারিভাবে রাজধানীজুড়ে হারাম ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা বসানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এর আগে রাজধানীর বহুতল ভবনগুলোতে সিসি ক্যামেরা বসানোর জন্য ভবন মালিকদের অনুরোধ জানিয়েছে সরকার। পাশাপাশি কোনো ভবন থেকে ককটেল বা বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটলে তার দায়ও ভবন মালিকদেরই নিতে হবে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
সিসিটিভি ও সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে চুরি-ডাকাতি, হত্যাকা- ইত্যাদি অপরাধ ঠেকানো যায় না। তাৎক্ষণিকভাবে অপরাধ ঠেকাতে হলে ঘটনাস্থলে প্রয়োজনীয় সংখ্যক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সৎ নিরাপত্তা কর্মী; যেমন- বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে একটি ঘটনা বর্ণিত আছে। একবার এ ব্যক্তি কোনো একটি মজলিসে বসা ছিলো। তার উপস্থিতিতেই কিছু লোক সেখানে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের নিয়ে কটূক্তিকর কিছু কথা বললো। লোকটি শুনেও না শুনার ভান করে থাকলো। অতঃপর সে বাসায় ফিরে ঘুমিয়ে পড়ার পর স্বপ্নে দেখতে লাগলো- স্বয়ং নূর নবীজি হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি লোকটিকে লক্ষ্য করে বলছেন- হে ব্যক্তি উঠো বসো এবং শুনো, তোমার সামনে হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের শানে কটূক্তি করা হলো, অথচ তুমি কেনো কোনো প্রতিবাদ করোনি কেন? লোকটি এ কথা শুন বাকি অংশ পড়ুন...
স্যাটেলাইটের ছবি থেকে দেখা গেল সোমালিয়ার পুন্টল্যান্ডের বোসাসো বিমানবন্দরের কাছে স্থাপন করা রাডার।
সোমালিয়ার আধা স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল পুন্টল্যান্ডের বোসাসো বিমানবন্দরকে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীদের সম্ভাব্য হামলা থেকে রক্ষা করার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত এই বছরের শুরুতে সেখানে একটি সামরিক রাডার মোতায়েন করেছে। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত একাধিক সূত্র লন্ডন-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আইকে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত মার্চ মাসের শুরুর দিকে স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা গেছে, বিমানবন্দরের কাছে ইসরাইলের তৈরি ইএলএম-২০৮৪ থ্রিডি অ্যাক্টিভ ইল বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতের মুসলিমরা আজ একটি সুপরিকল্পিত জাতিগত নির্মূলের শিকার। হিন্দুত্ববাদের রক্তপিপাসু চক্র, যার মূল কেন্দ্রে রয়েছে আরএসএস, মুসলিমদের শুধু ধর্মীয়ভাবে নয়-জাতিগতভাবেও নিশ্চিহ্ন করে দিতে চায়।
মনে রাখবেন- ভারতে যেটা চলছে সেটা শুধু নিপীড়ন নয়; বরং সেটা একটা পূর্ণাঙ্গ জাতিগত নির্মূলের ব্লুপ্রিন্ট!
মাদরাসা ধ্বংস, ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া, মসজিদ ভাঙা, গরু ও লাভ জিহাদের নামে খুন, মুসলিম ব্যবসা বর্জন-এগুলো বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়।
বরং এগুলো হচ্ছে একটি কেন্দ্রীয় এজেন্ডার অংশ-যার লক্ষ্য হলো ভারতীয় মুসলিমদের অস্তিত্বকে সামাজিক, অর্থনৈতিক বাকি অংশ পড়ুন...












