বাংলাদেশের এমপি, মন্ত্রীদের নিয়ে অনেকেই অনেক কিছু বলেন। সব আলোচনার উপসংহারে একটি সংশয় উঠে আসে- আমাদের দেশের মন্ত্রী, এমপিরা জন্মগতভাবে মুসলিম হলেও আত্মিকভাবে কি?
আসলে এ প্রশ্নটি আসে দেশের এমপি, মন্ত্রীদের কিছু মন্তব্য এবং কর্মকা-ে। যেমন প্রধানমন্ত্রীসহ দেশের অন্যান্য মন্ত্রী, এমপিরাও মাঝে মাঝে বলে, “পবিত্র মদীনা সনদ উনার অনুসরণে দেশ চলবে”, “দেশে পবিত্র কুরআন শরীফ-পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন প্রণয়ন করা হবে না”, এবং “ধর্মের দোহাই দিয়ে মহিলাদের ঘরে আটকে রাখা যাবে না।” এসব প্রথম মন্তব্যগুলো একটির সাথে আরেকটি সাংঘর্ষিক বাকি অংশ পড়ুন...
৭১-এ যারা দেশদ্রোহিতা করেছে, দেশের স্বাধীনতার বিরেধিতা করেছে তাদেরকে তাদের কৃত অপরাধের কারণে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছে ও হচ্ছে। দেশবাসী এতে অনেকটাই স্বস্তি পেয়েছে। কিন্তু দেশবাসীর জন্য একটি অস্বস্তি রয়ে গেছে। সেটা হলো- যারা ৭১-এর আগে এদেশ, এ বাংলা ভূমির বিরুদ্ধে ছিলো তাদের বিচার কবে হবে? যারা ইংরেজ লুটেরা দস্যুদের সহযোগিতা করেছিলো, দেশের বিরুদ্ধে কবিতা রচনা করেছিলো, এদেশের সম্পদে নিজেদেরকে বিত্তশালী করেছিলো। সে সব রাজাকার, দেশদ্রোহীদের বিচারের আওতায় আনা হচ্ছে না কেনো?
বরং দেখা যাচ্ছে, ওই সকল দেশদ্রোহী, ইংরেজ দস্যুদ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই অপচয়কারীরা শয়তানের ভাই।” (পবিত্র সূরা বনী ইসরাইল শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৭)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সৌন্দর্যই হচ্ছে অহেতুক অপ্রয়োজনীয় সর্বপ্রকার কাজকর্ম থেকে বিরত থাকা।” (পবিত্র তিরমিযী শরীফ)
এছাড়া খেলাধুলা সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “সমস্ত খেলাধুলা বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সর্ম্পকে যে একেবারে অজ্ঞ, গ-মুর্খ তাকেই আরবী ভাষায় জাহিল বলে এবং জিহালতের মাত্রা যার মধ্যে বেশি পরিলক্ষিত হয় তাকে বলা হয় চরম জাহিল।
উল্লেখ্য, চাঁদ ও সূর্যের সাথে সম্মানিত মুসলমানদের ইবাদত বন্দেগীর বিষয়টি জড়িত। পবিত্র ঈদ কবে পালিত হবে সে বিষয়টি ফায়ছালা হয় নতুন চাঁদ দেখার মাধ্যমে। আর পবিত্র ঈদ উনার নামায কখন পড়বে, সে বিষয়টি নির্ধারিত হয় সূর্যের মাধ্যমে।
প্রত্যেকেই জানে যে, পৃথিবীর সকল দেশে চাঁদ ও সূর্য একসাথে ওঠেও না এবং অস্তও যায় না। প্রত্যেক দেশেই চাঁদ ও সূর্য উদয় ও অস্ত যাওয়ার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। এই প বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “আকাশ পৃথিবী ও এতদ্বয়ের মধ্যে যা আছে, তা আমি ক্রীড়াচ্ছলে সৃষ্টি করিনি।” (পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬)
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “সমস্ত প্রকার খেলাধুলাই হারাম।” (মুস্তাদারেকে হাকিম শরীফ) অর্থাৎ সম্মানিত শরীয়ত, সর্বপ্রকার খেলাধুলাকেই হারাম ঘোষণা করেছেন।
এ দেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান। আর রাষ্ট্রদ্বীন হিসেবে সম্মানিত ‘ইসলাম’ উনাকেই গ্রহণ কর বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৭৫ সালে সউদী আরবের ‘কিং ফয়সাল স্পেশালিস্ট হাসপাতাল’-এ নিয়োগ পেয়েছিল আমেরিকার বোস্টনের চিকিৎসক ডা. স্যেমুর গে। সে ছিল কথিত সউদী রাজপরিবারের ব্যক্তিগত চিকিৎসক। সউদীতে তিন বছর কর্মরত থাকাকালে তার অভিজ্ঞতা নিয়ে রচিত ‘বিইয়ন্ড দি ভেইল’ অত্যন্ত আলোচিত একটি বই। উক্ত বইতে সউদী রাজপরিবারের দ্বিমুখী চরিত্র, লাম্পট্য ও ভণ্ডামির বিশদ বিবরণ রয়েছে।
স্যেমুর গ্রে যখন সউদীতে তার কর্মক্ষেত্রে যোগ দিতে যাচ্ছিল, তখন প্লেনে দুটো সউদী যুবতী ছিল অত্যন্ত স্বল্পবসনা। বইটির বাংলা অনুবাদে রয়েছে যে- “ফরাসি ফ্যাশন দুরস্ত পোশাক-আশাকে সজ্জিত-স্ক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে দাখিল হও। (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-২০৮)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ইহুদী ছিলেন। পরে মুসলমান হয়ে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছাহাবিয়াতের মর্যাদা মুবারক লাভ করলেন। তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান দরবার শরীফ উনার মাঝে যাওয়া-আসা করতেন।
একদিন কিছু উটের গোশত হাদিয়া আসলো। তখন নূরে মুজাসসাম, বাকি অংশ পড়ুন...
(৩) শিশুদের এই প্রথা থেকে রক্ষা করা হয়েছিল মুসলিম শাসনামলে। সম্রাট শাহজাহান উনার সময় নিয়ম ছিল কোনো অবস্থাতেই যেসব মহিলাদের সন্তান আছে তাদের দাহ হতে দেয়া হবে না। (XVII. "Economic and Social Developments under the Mughals" from Muslim Civili“ation in India by S. M. Ikram edited by Ainslie T. Embree Nwe York: Columbia University Press, 1964. This page maintained by Prof. Frances Pritchett, Columbia University)
(৪) সবচেয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হয় সম্রাট আওরঙ্গজেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সময়। ১৬৬৩ ঈসায়ী সালের ডিসেম্বর মাসে তিনি রুল জারি করেন, যেকোনো পরিস্থিতিতে মুঘল কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত দেশের কোথাও সতীদাহ প্রথা জারি করতে সরকারি অনুমতি দেয়া হবে না।
ইউরোপীয় পর্যটকদের বর্ণনা অনুযায়ী সম্র বাকি অংশ পড়ুন...
পড়ালেখা শিখাচ্ছেন- সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে। যেন বড় হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে, ভালো কোনো চাকরি বা ব্যবসার মাধ্যমে সচ্ছলভাবে থাকতে পারে এই আশায়। কিন্তু একজন মুসলিম হিসেবে এটাই কি আপনার এবং আপনার সন্তানদের ভবিষ্যৎ? না, কখনোই নয়। বরং আমাদের আসল ভবিষ্যৎ হলো ‘পরকাল’। এই দুনিয়ার সচ্ছলতা, একটু সুখ সেটা কত বছরের জন্য? এরপর কি হবে, কোথায় যেতে হবে, কোথায় থাকতে হবে? মুসলিম হিসেবে তা আপনাকে যেমন অনুভব করতে হবে, তেমনি সেই অনুভূতি আপনার সন্তানদের মাঝেও সৃষ্টি করে দিতে হবে। সঠিক মত-পথ তথা ইসলামী শরীয়ত মুতাবিক চললে জান্নাতের অবারিত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হারাম থেকে হারামেরই সৃষ্টি হয়।”
এ চিরন্তন সত্য কথার আলোকে হারাম খেলাধুলা থেকে নিম্নলিখিত হারামগুলো পয়দা হয়।
১. সময় নষ্ট হয়।
২. পয়সা নষ্ট হয়।
৩. কাজ নষ্ট হয়।
৪. ফরয নামায কাযা হয়। তরকও হয়।
৫. ছতর খোলা হয়।
৬. ফাসেক-ফুজ্জার, বে-দ্বীন-বদদ্বীনদের সাথে থাকা হয়।
৭. বিধর্মীদের নিয়মাবলী গ্রহণ করা হয়।
৮. নানান দুর্ঘটনায় স্বাস্থের ক্ষতি হয়।
৯. প্রতিযোগিতার নামে হারামে মশগুল করা হয়।
১০. নানা ধরণের জুয়া-জুয়া ধরা হয়।
১১. পরস্পরের প্রতি প্রতিহিংসা বিদ্বেষ পয়দা হয়।
১২. সমাজে ফিতনার সৃষ্টি হয়।
১ বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমান-ঈমানদার সকলেই মৃত্যু পরবর্তী জিন্দেগী আখিরাত তথা পরকালের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে। কিন্তু দুনিয়ার কর্মব্যস্ত জীবন, নিজের জীবন, নিজের পরিবারের প্রতি ভালোবাসা ইত্যাদি নানা কারণগুলো অনন্তকালের জিন্দেগী আখিরাত তথা পরকালকে ভুলিয়ে রাখে। অথচ এই ভুলে যাওয়াই মানুষের জীবনের সবচাইতে বড় ভুল ও বড় ক্ষতির কারণ। মৃত্যু পরবর্তী জীবনের জন্য কেউ যদি নেক আমলসমূহ থেকে নিজেকে বঞ্চিত রাখে তাহলে তার জন্য যে কত কঠিন আযাব-গযব ও শাস্তি রয়েছে তা সকলেরই স্মরণে রাখা উচিত। পরকালের আযাব-গযব ও শাস্তির ভয়াবহত স্থানের নাম জাহান্নাম।
জাহান্নাম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মু’মিন মুসলমানদেরকে সতর্ক করে দিয়ে ইরশাদ মুবারক করেন, “অবশ্যই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবে ইহুদী ও মুশরিকদেরকে।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)
প্রাচীনকাল তথা অন্ধকার যুগের অসভ্যতা থেকে আমরা ক্রমেই সভ্য হচ্ছি, এটা অধুনাবাদীদের ভাষ্য। পশ্চিমা বিশ্বের অনুকরণ আমাদেরকে আধুনিক আর সভ্য করছে- এটাও সভ্য মানুষের ভাষ্য, “যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হয়”। এই কথা “যুগের” স্থলে “শয়তানের” বললে মন্দ কি? কে কত সভ্য আর সম্মানিত তা নির্ণয় করা হয় কে কত পশ্চিমা অর্থাৎ ইহুদী-মুশরিকও নাছারাদের অনুসার বাকি অংশ পড়ুন...












