মুসলিম দেশগুলোতে চাঁদ দেখার সুন্নতী পদ্ধতি বাদ দিয়ে মনগড়া নিয়মে মাস গণনা হচ্ছে। আমাদের দেশেও আরবী মাস শুরু নিয়ে বিভ্রান্তি করার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিশেষ একটি গোষ্ঠী। সামগ্রিকভাবে সকল বিষয়গুলো লক্ষ্য রেখে দেশের মুসলমানদের আমলের সুবিধার্থে আরবী মাসের সঠিক তারিখ জানাবার উদ্দেশ্যে এই আন্তর্জাতিক চাঁদ দেখা কমিটি ‘মাজলিসু রুইয়াতিল হিলাল’ গঠন করা হয়েছে। ১৪২৭ হিজরী সনের পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে রু’ইয়াতে হিলাল মজলিসের কার্যক্রম শুরু হয়। জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এই মজলিসের কার্যক্রম বিস্তৃত রয়েছে।
ম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- তোমরা পেরেশান হয়োনা, চিন্তিত হয়ো না তোমরাই কামিয়াবী হাছিল করবে বা (বিজয়ী) হবে যদি তোমরা মু’মিন হও।” (পবিত্র সূরা আলে ইমরান: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৩৯)
মু’মিন মু’মিনাগণের অভিভাবক স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। আর সারা কায়িনাতের সবকিছুর মালিক উনারা। উনাদের কুরবত, নৈকট্য, তায়াল্লুক, নিছবত হাছিলের কোশেশকারীদের উপর রহমত-বরকত, সাকীনা সদা বর্ষিত। যুগে যুগে উনারাই কামিয়াবী লাভ করেছেন এবং ভবিষ্যতে করবেন। মহান আল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
এদেশে ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান। এখানে মুসলমানদের পাঠ্যপুস্তকে সম্মানিত কুরআন শরীফ সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনাদের বিষয়গুলো থাকতে হবে। মুশরিকদের কোনো বিষয় এখানকার পাঠ্যপুস্তকে থাকতে পারবে না। মহান আল্লাহ পপাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিঃসন্দেহে কাফির-মুশরিকরা হলো নাপাক।” আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা কাফির-মুশরিকদের অনুসরণ করো না।”
তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে সর্বনিকৃষ্ট প্রাণী হলো এই কাফির-মুশরিকরা। নাউযুবিল্লাহ! বর্তমানে পাঠ্য-পুস্তকে কাফির-মুশরিকদের কুফরী শিক্ষা ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। নাউযুবিল্ বাকি অংশ পড়ুন...
এদেশে ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান। এখানে মুসলমানদের পাঠ্যপুস্তকে সম্মানিত কুরআন শরীফ সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনাদের বিষয়গুলো থাকতে হবে। মুশরিকদের কোনো বিষয় এখানকার পাঠ্যপুস্তকে থাকতে পারবে না। মহান আল্লাহ পপাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিঃসন্দেহে কাফির-মুশরিকরা হলো নাপাক।” আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা কাফির-মুশরিকদের অনুসরণ করো না।”
তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে সর্বনিকৃষ্ট প্রাণী হলো এই কাফির-মুশরিকরা। নাউযুবিল্লাহ! বর্তমানে পাঠ্য-পুস্তকে কাফির-মুশরিকদের কুফরী শিক্ষা ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। নাউযুবিল্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘ছোহবত ক্রিয়া করে।’
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, পরস্পর মুছাফাহা করো; এতে অন্তরঙ্গতা বৃদ্ধি পায়, মনের কালিমা দূর হয়। একে অন্যকে হাদিয়া দাও; এতে ভালোবাসা বৃদ্ধি হয় এবং হিংসা বিদ্বেষ দূর হয়। (মিশকাত শরীফ)
যাহিরী আলিমদের ছোহবত ইখতিয়ার করলে ইলম বৃদ্ধি হয়, কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত মা’রিফাত হাছিল হয় না। অভিজ্ঞদের ছোহবতে গেলে প্রত্যেক বিষয়ে চূড়ান্ত ফায়ছালা পাওয়া যায়। বৃদ্ধদের ছোহবতে গেলে চিন্তা শক্তি বৃদ্ধি পায় ও দুনিয়াবী অভিজ্ঞতা পয়দা হয়। রাজা-ব বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে সর্বোচ্চ ৪টা বিয়ের কথা বলেছেন ঠিকই; কিন্তু শর্তও আরোপ করেছেন। প্রয়োজনে করতে বলেছেন এবং সবার হক্ব সমানভাবে আদায় করতে বলেছেন। সবার হক্ব সমানভাবে আদায় করতে না পারলে একটি মাত্র বিয়ে করতে বলেছেন। কেউ যদি একাধিক বিয়ে করে, কিন্তু স্ত্রীদের সমান হক্ব আদায় না করে তাহলে তাদের ক্বিয়ামতের ময়দানে অর্ধাঙ্গ হয়ে উঠতে হবে- এটাও জানিয়ে দিয়েছেন। নাউযুবিল্লাহ!
এখন আমাদের বলার বিষয় হচ্ছে, আমাদের সমাজে সম্মানিত শরীয়ত উনার নাম ভাঙ্গিয়ে অনেকে বহুবিবাহ করে থাকে। এরা সম্মানিত শরীয়ত উনার নিয়ম-কা বাকি অংশ পড়ুন...
ভুয়া উন্নয়ন পরিসংখ্যান তৈরি ও ঋণের ফাঁদ এগুলোর পুরোটাই একটি আর্ন্তজাতিক চক্রের কাজ। এ চক্রের হয়ে কাজ করার বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ‘জন পার্কিন্স’ নামে তাদেরই এক এজেন্ট ‘গর্ব’ করে একটি বই লিখেছে। এই অর্থনৈতিক ঘাতকের বই থেকে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো। যা পড়লে বুঝা সহজ হবে- কিভাবে ভুয়া উন্নয়নের হিসাব-নিকাশের ফেরে একটি দেশকে জড়ানো হয় ও ঋণের জালে আবদ্ধ করা হয়। বইটির নাম- Confessions of Economic Hitman|(৫ম অংশ)
“...আমাজন তো পেট্রোলিয়ামের মহাসগরের উপরে ভাসছে। ওই অঞ্চলে আমাদের এমন সব এজেন্ট প্রয়োজন যারা স্থানীয়দের হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারবে। পীস কোরের চাকুরী বাকি অংশ পড়ুন...
পর্বতমালা আর হ্রদের সমাহারে মধ্য-ইউরোপের একটি দেশ সুইজারল্যান্ড। এটি ফেডারেল ধরনের একটি ছোট্ট রাষ্ট্র। দেশটির আয়তন ৪১ হাজার ২২৮ কিলোমিটার। স্থানীয় ভাষায় দেশটি ‘সুয়াতিনি’ নামে পরিচিত।
সুইজারল্যান্ড ১৬৪৮ সালে রোমানদের থেকে আলাদা হয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। দেশটির পশ্চিমে ফ্রান্স, উত্তরে জার্মানি, পূর্বে অস্ট্রিয়া ও দক্ষিণে ইতালি অবস্থিত। দেশটির জনসংখ্যা মাত্র ৮৩ লাখ। সুইজারল্যান্ডের রাজধানী বার্ন। দেশটির জনসংখ্যার ৭৫ শতাংশই জার্মানির অধিবাসী। এরা জার্মান ভাষায় কথা বলে। ২০% লোকের ভাষা ফ্রান্স, আর ৪% মানুষের ভাষা ইতালি। সুই বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা এই বাংলার প্রাচুর্যতা দেখে বলেছিলেন- ‘জান্নাতের দরজা’। এই ‘জান্নাতের দরজা’কে করায়ত্ত করার জন্য কাফিরদের ছিলো ব্যাপক খায়েশ। কিন্তু এদেশের মুসলমানদের ঈমানী জোশ আর জযবার কাছে তারা পরাস্ত হয়েছে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। এক সময় মুসলমানরা মহান আল্লাহ পাক উনার নাফরমানীতে মশগুল হয়ে কাফির-মুশরিক হিন্দুদের চক্রান্তে পা দিয়ে নিজেরা ‘হিন্দু বাবু’ সাজলো, হিন্দুদের ধুতি, পাঞ্জাবিকে নিজেদের সংস্কৃতি বানালো, ঘটি, বাটি আর পূজার প্রসাদে তৃপ্ত হতে লাগলো। আর এই নাফরমানী তাদেরকে শেষ পর্যন্ত ইংরেজদের গোলামীর শি বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রসারণবাদী ব্রিটেন তাদের উপনিবেশ মন্ত্রণালয় থেকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতি সাধনের লক্ষ্যে ওহাবী মতবাদ প্রতিষ্ঠার সূচনা লগ্নে যে কর্মসূচি তৈরি করে, তার ২য় বিষয়টি যা ছিল তাহলো: “......পবিত্র হজ্জ পালনের মতো ইবাদত-বন্দেগী নষ্ট করার লক্ষ্যে বিভিন্ন গোত্রের হাজীদের উপর চড়াও হয়ে তাদের মালামাল লুণ্ঠন এবং কতল করতে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।”
"Confession of British Spy and British enmity against Islam" নামক ব্রিটিশ গুপ্তচর হেমপারের স্বীকারোক্তিমূলক গ্রন্থটি হতে আরো জানা যায় যে, তাদের বক্তব্য হলো: “...........এই কর্মসূচির মাধ্যমে আমাদের কর্তব্য হচ্ছে ইসলামকে ধ্বংস করে দেয়ার বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক যিনি বানিয়েছেন সূর্যকে উজ্জ্বল আলোকময় করে আর চাঁদকে স্নিগ্ধ আলো বিতরণকারীরূপে। অতঃপর নির্ধারণ করেছেন এর জন্য মঞ্জিলসমূহ যাতে তোমরা চিনতে পারো বছরগুলোর সংখ্যা ও হিসাব।” (পবিত্র সূরা ইউনূস শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫)
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট আসমান-যমীনের সৃষ্টির শুরু হতে গণনা হিসেবে মাসের সংখ্যা ১২টি।” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ : পবি বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক যিনি বানিয়েছেন সূর্যকে উজ্জ্বল আলোকময় করে আর চাঁদকে স্নিগ্ধ আলো বিতরণকারীরূপে। অতঃপর নির্ধারণ করেছেন এর জন্য মঞ্জিলসমূহ যাতে তোমরা চিনতে পারো বছরগুলোর সংখ্যা ও হিসাব।” (পবিত্র সূরা ইউনূস শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫)
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট আসমান-যমীনের সৃষ্টির শুরু হতে গণনা হিসেবে মাসের সংখ্যা ১২টি।” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ : পবি বাকি অংশ পড়ুন...












