আগামীকাল ৮ই মার্চ হচ্ছে বিশ্বজুড়ে মুসলিম মহিলাদের ধর্মীয় অধিকার ছিনিয়ে নেয়ার কালো দিবস। তথাকথিত নারীদিবস বা সিডও সনদ দিবস। নারীর তথাকথিত মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা তথা বল্গাহারা, বেপরোয়া জীবনের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ১৯৭৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক সিডও সনদ পাস করে। বিশ্বের অনেক দেশ সনদটি মেনে নিলেও সৌদি আরবসহ কিছু দেশ এখনো সনদে স্বাক্ষর করেনি।
সনদের অধিকাংশ ধারাগুলি পবিত্র কুরআন শরীফ-পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের সম্পূর্ণ উল্টো এবং ইসলামি আইন ও জীবনব্যবস্থার সম্পূর্ণ বিপরীত। সিডও সনদের অধিকাং বাকি অংশ পড়ুন...
ঈসায়ী সালের ৮ই মার্চ পালিত হবে তথাকথিত আন্তর্জাতিক নারী দিবস। কথিত নারী দিবসে জাতিসংঘের সেøাগান হয় ‘নারীর ক্ষমতায়ন, মানবতার ক্ষমতায়ন : মূর্ত করে তুলুন’। অর্থাৎ নারীর আরো বেশি ক্ষমতায়ন দরকার, স্বাধীকার দরকার। তাহলে মানবতার উন্নয়ন হবে। নারীকে যথাযোগ্য মর্যাদা দিতে হবে।
অথচ ভারতের বিজেপি’র নেতারা প্রায় জনসভায় ঘোষণা দেয়, “মুসলমান নারীদেরকে কবর থেকে তুলে সম্ভ্রমহরণ করা উচিত। নাউযুবিল্লাহ!
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাংলাদেশের পত্র-পত্রিকার পাতায় কিংবা পৃথিবীর কোথাও কোনো নারীবাদীকে এ কথার প্রতিবাদ করতে দেখা যায়না।
বোঝা গেল, তাদ বাকি অংশ পড়ুন...
দোয়া কবুলের ৫টি রাতের মধ্যে ১টি রাত এই মাসেই। মূর্খরা ভাগ্য রজনী বোঝে না। আসলে আত্মার খুলুছিয়াত না থাকলে বুঝবে কি করে? এ রজনী সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট পবিত্র আয়াতে কারীমা থাকা সত্ত্বেও উলামায়ে ‘সূ’ ও বাতিল ফিরকার লোকেরা সমাজে বিভ্রান্তি ছড়ায়। মহান আল্লাহ পাক তিনি এই মূর্খদের আক্বল দান করুন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বিষয়টি স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। মূর্খরা বলে- ‘শবে বরাত’ শব্দটা মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে নেই। সাধারণ মুসলমানদের প্রতারণার জন্য এটাই যথেষ্ট। ‘ বাকি অংশ পড়ুন...
উন্নয়নের জোঁক!! দেশজুড়ে ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, বিদ্যুৎ প্রকল্প, আবহাওয়া ও পানিবায়ু প্রকল্প ইত্যাদি নামে যত প্রকল্প হচ্ছে এগুলোই একেকটি ‘উন্নয়নের জোঁক’।
এসব উন্নয়নের ভুয়া প্রকল্প দেখিয়েই বাড়ানো হয় দেশের জনগণের নিত্য প্রয়োজনীয় সবকিছুর দাম। কিন্তু প্রশ্ন হলো- উন্নয়ন হলে তো দাম কমার কথা, কিন্তু বাড়ে কেন? কারন কথিত এসব উন্নয়নের হিসাব-নিকাশে রয়েছে নানারকম ছলছাতুরী ও প্রতারণা।
ভুয়া উন্নয়ন পরিসংখ্যান তৈরি ও ঋণের লোভনীয় ফাঁদ এগুলোর পুরোটাই একটি বিশেষ আর্ন্তজাতিক অমুসলিম-বিধর্মী চক্রের কাজ। এসব কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বাকি অংশ পড়ুন...
এই রাইস দিয়ে রাতকানা রোগ সারাতে চায় কোম্পানি:
এই রাইস দিয়ে বাংলাদেশ, ফিলিপাইনের রাতকানা রোগ সারাতে চায় কোম্পানি। কোম্পানির বয়ান হচ্ছে এই রাইসে বিটা ক্যারোটিন উৎপাদনকারি জিন ট্রান্সফার করা হয়েছে, ফলে এই রাইস খেলেই অপুষ্টির শিকার গরিব মানুষ ‘ভিটামিন এ’র অভাব দূর করে রাতকানা থেকে রক্ষা পাবেন।
কিন্তু কোম্পানির এই বয়ানের সাথে অনেক বিশেষজ্ঞই একমত নন, তাদের মতে এই রাইস দিয়ে ‘ভিটামিন এ’ এর ঘাটতি দূর করার একচেটিয়া প্রচার সঠিক নয়। ধান কেটে নেবার পর কতটা সময় এই পুষ্টি ধানে থাকে এবং রান্নার পরে কতখানি অবশিষ্ট থাকে তা নিয়ে অনেক সন্দেহ বাকি অংশ পড়ুন...
৬. পাটের সুবিধার মধ্যে আছে উত্তম নিরোধক এবং অ্যান্টিস্ট্যাটিক বৈশিষ্ট্য, সেইসঙ্গে কম তাপ পরিবাহিতা এবং মাঝারি আর্দ্রতা পুনরুদ্ধার করা। পাটের অন্য সুবিধার মধ্যে আছে শব্দ নিরোধক বৈশিষ্ট্য।
৭. পাটের অন্য তন্তুর (কৃত্রিম এবং প্রাকৃতিক) সঙ্গে মিশ্রিত হওয়ার ক্ষমতা আছে। প্রাকৃতিক আরামদায়ক তন্তুর চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পাট এবং অন্য প্রাকৃতিক তন্তু যা তুলার সঙ্গে মিশ্রিত করা যায়, তার চাহিদা বাড়বে। ফলস্বরূপ পাট বা তুলার সুতা ভেজা প্রক্রিয়াকরণে কম খরচে কাপড় তৈরি করবে। এ ছাড়া পাটকে উলের সঙ্গেও ব্লেন্ড করা যায়।
৮. পাটের কিছু লক্ষ্য বাকি অংশ পড়ুন...
পাট প্রাকৃতিক আঁশ, যা সোনালি আঁশ নামে পরিচিত। বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান অর্থকরী ফসল। বিশ্বে বাণিজ্যের তন্তুর মধ্যে এবং টেক্সটাইল ফাইবার উৎপাদনে তুলার পরেই পাটের স্থান। পাটের আঁশ পট, কোষ্ট, নলিতা নামেও পরিচিত। বিশ্বব্যাপী ব্যবহার, উৎপাদন এবং প্রাপ্যতার দিক থেকে এটি তুলার পরে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভিজ্জ ফাইবার। পাটের আঁশের উপাদান হলো আলফা এবং হেমি সেলুলোজ-৮৫%, লিগনিন-১১.৫%, অ্যাশ-১.৬%, নাইট্রোজেনাস যৌগ-১% এবং অন্যান্য-০.৯%। পাট সেলুলোজ, লিগনিন, হেমি-সেলুলোজ, মোম, পেকটিন, প্রোটিন এবং খনিজ পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত একটি লিগনোসেলুলোজি বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা সকলেই জানি, ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের মূল পটভূমি ছিলো ৭০-এর নির্বাচন। আর সেই ৭০ এর নির্বাচনের সময় শেখ মুজিবুর রহমান যে শাসনতন্ত্র (সংবিধান) প্রণয়ন করেছিলেন, সেখানে কিন্তু একটি বিশেষ আশ্চর্যজনক বিষয় ছিলো। সেটি কিন্তু বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নকারী নেতা-কর্মীরা আড়াল করতে চায়। বঙ্গবন্ধু ৭০-এর নির্বাচনের সেই মেনিফেস্টোর মৌলিক বৈশিষ্ট্যের দ্বিতীয় অনুচ্ছেদের নামই ছিলো ‘ইসলাম’। যেখানে স্পষ্ট লেখা ছিলো- “জনসংখ্যার বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের প্রিয় ধর্ম হলো ইসলাম। আওয়ামীলীগ এই মর্মে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে শাসনতন্ত্রে সুস্পষ্ট গ্য বাকি অংশ পড়ুন...
অসাম্প্রদায়িকতা আর ধর্ম নিরপেক্ষতার কথা বলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে যেভাবে ইসলাম শিক্ষা শূন্য করা হচ্ছে, এটা কি করে দেশের মূল জনগোষ্ঠী মুসলমানের সাথে যায়?
নাকি কথিত শিক্ষানীতি প্রণয়নকারীরা ইসলামী শিক্ষা বাদ দেয়াকেই অসাম্প্রদায়িক ও ধর্ম নিরপেক্ষ শিক্ষা বলতে চায়? নাউযুবিল্লাহ!
কতবড় প্রতারণা করা হচ্ছে এদেশের মূল জনগোষ্ঠী মুসলমানদের সাথে!!!
এ দেশের সরকার থেকে শুরু করে যত আমলা-কামলা আছে সকলেতো মুসলমানদের টাকা দিয়েই তাদের সংসার চালায়। এখানে নাস্তিক বা বিধর্মীরা কত পার্সেন্ট? তাদের কতটাকা দেশের জন্য ব্যয় হয়? সেটা কি ০.০০০৯ এর বে বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানগণ আজ নিজেদের অনেক দুর্বল ও অসহায় মনে করে। হীনম্মন্যতায় ভোগে। কিন্তু আসলে ব্যপারটি কখনোই এরকম হওয়ার কথা ছিলো না।
মুসলমান আজ কোন অন্যায়, অত্যাচারের বিরুদ্ধে বলতে কার্পণ্য করে, হারাম-নাজায়িজ কাজের প্রতিবাদ করতে চায় না। কিন্তু মুসলমানরা যদি প্রতিবাদ স্বরূপ নিজেরাই আজ টিভি দেখা বন্ধ করে দেয়, তাহলে কি টিভি চ্যানেল ব্যবসা বন্ধ হবে না? অবশ্যই বন্ধ হবে। কারন দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। আর যারা টিভিতে হারাম-নাজায়িজ সিনেমা, নাটক করে তারা সর্বসাকুল্যে মাত্র লাখখানেক। দেশের মানুষ যদি আজ এদেরকে কোন পাত্তা না দেয়, এদের সিনেমা-ন বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানগণ আজ নিজেদের অনেক দুর্বল ও অসহায় মনে করে। হীনম্মন্যতায় ভোগে। কিন্তু আসলে ব্যপারটি কখনোই এরকম হওয়ার কথা ছিলো না।
মুসলমান আজ কোন অন্যায়, অত্যাচারের বিরুদ্ধে বলতে কার্পণ্য করে, হারাম-নাজায়িজ কাজের প্রতিবাদ করতে চায় না। কিন্তু মুসলমানরা যদি প্রতিবাদ স্বরূপ নিজেরাই আজ টিভি দেখা বন্ধ করে দেয়, তাহলে কি টিভি চ্যানেল ব্যবসা বন্ধ হবে না? অবশ্যই বন্ধ হবে। কারন দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। আর যারা টিভিতে হারাম-নাজায়িজ সিনেমা, নাটক করে তারা সর্বসাকুল্যে মাত্র লাখখানেক। দেশের মানুষ যদি আজ এদেরকে কোন পাত্তা না দেয়, এদের সিনেমা-ন বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি কোনো পর্যায়েই দুর্নীতি বন্ধ নেই। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা সবক্ষেত্রেই শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। দেশ ও জনগণের সচেতনতার জন্য ধারাবাহিকভাবে এখানে উল্লেখ করা হলো:
চুরি সিস্টেম লসে বিদ্যুতে সর্বনাশ
অসৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশেই লুট
চুরির ক্ষতি দেখানো হচ্ছে সিস্টেম লস হিসেবে
বছরে নেই সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা
মেলে না কাঙ্খিত সেবা, আছে গ্রাহক হয়রানি
সিস্টেম লসের নামে বিদ্যুৎ চুরি থামছেই না। দিনের পর দিন প্রকাশ্যে অসৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এ চুরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। চুরির বিদ্যুৎ বাকি অংশ পড়ুন...












