বর্তমানে বাংলাদেশে ইহুদী মালিকানাধীন বহুজাতিক নব্য নীলকর কোম্পানিগুলি মার্কিন গমসহ কিছু জেনেটিক্যালী মডিফাইড ফুড আমদানী করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অথচ একটি সমীক্ষায় দেখা যায়, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে শতকরা ৬৯ ভাগ চাষযোগ্য অনাবাদী জমি রয়ে গিয়েছে। এই জমিগুলি যদি সরকারী-বেসরকারী উদ্যোগে আবাদ করা হয় তবে এমনিতেই প্রয়োজনের চাইতে অনেক বেশি ফলন উপহার নিয়ে আসতে পারে। তাহলে কেন নব্য নীলকরেরা বাংলাদেশে নীলচাষের আধুনিক রূপ জি এম ও ফুডের প্রচলন ঘটাতে চাইছে?
...........
যে সব দেশে জি এম শস্য চাষ শুরু হয়েছে, সেই সব দেশের কৃষক ও সরকারের আর্থি বাকি অংশ পড়ুন...
সারা রাস্তায় হেঁটে হেঁটে এসে মসজিদে এসেই টুপ করে চেয়ারে বসেই নিজেকে কি জানি মনে করা হচ্ছে? এটা ভুলে যাওয়া চলবে না- এটা ক্ষমতা দেখানোর জায়গা নয়, এটা সমস্ত ক্ষমতার যিনি মালিক, যিনি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা দেন ও যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নেন সেই খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মসজিদ তথা বাইতুল্লাহ।
তাই সতর্ক হওয়া উচিত- কখনোই মসজিদে চেয়ারে বসে নামায পড়া উচিত নয়। এটা চরম বেয়াদবি ও মূর্খতার শামিল।
সকল মুসুল্লীদের সাথে সাথে মসজিদ কমিটিরও উচিত যে সকল মসজিদে চেয়ার আছে সেগুলো অতিসত্বর মসজিদ থেকে বের করার ব্যবস্থা করা। দুনিয়াদারদের র বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার সম্মানিত কিতাব পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে কারা আল্লাহওয়ালা প্রকৃতির মানুষ আর কারা শয়তান প্রকৃতির মানুষ সেটা বর্ণনা করে দিয়েছেন। আল্লাহওয়ালা মানুষ উনাদের পরিচয় দিতে গিয়ে পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ উনার ৬৩ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন যে, যারা আল্লাহওয়ালা উনাদের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে উনারা হাক্বীক্বীভাবে ঈমান গ্রহণ করেন। তাক্বওয়া বা পরহেযগারী অবলম্বন করেন। অর্থাৎ উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার শ্রেষ্ঠতম রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা সকলেই আল্লাহওয়ালা হও। ’
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ইলিম হচ্ছে দু’প্রকার। প্রথমতঃ ক্বলবী ইলিম, যা উপকারী ইলিম। দ্বিতীয়তঃ জবানী ইলিম, যা আদম সন্তানের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে দলীল স্বরূপ। ” (দারিমী শরীফ, মিশকাত শরীফ, কানযুল উম্মাল)
ক্বল্ব্ অর্থ হচ্ছে অন্তর। ক্বলবী ইলিম হচ্ছে অন্তর বা ক্বল্ব্ পরিশুদ্ধ করার ইলিম। যে ইলিম অর্জন করলে অন্তরের বদখাছলত দূর হয়ে নেক খাছলত বা নেক স্বভাব পয়দা হয়।
জবানী ইলিম হচ্ছে, ইলমে ফিক্বাহ বা ইলমে শরীয়ত। ইলমে ফিক্বাহ মাদরা বাকি অংশ পড়ুন...
মোবাইলফোন এখন ছোট-বড়, ছেলে-মেয়ে সবাই ব্যবহার করে। মোবাইলফোনে ইন্টারনেটের ব্যবহারও সর্বত্র। ইন্টারনেটের এই অবাধ ব্যবহারে দেশের উঠতি বয়সের শিশু, কিশোর, যুবক থেকে শুরু করে সকলেই যে পর্নো দেখা, অশ্লীল ছবি-ভিডিও দেখাসহ নানা রকম বেহায়াপনায় যুক্ত হচ্ছে সেটা কারোই অজানা নয়। শুধু এসবই নয়, খুন-খারাবি, চুরি-ডাকাতি কিভাবে করা যায় এসবের সিনেমা নাটকও ইন্টারনেটের মাধ্যমে তারা দেখে থাকে।
আর এসব কিছু দেখা থেকেই শুরু হয় নারীটিজিং, সম্ভ্রম হরণে, শ্লীলতাহানি। আবার খুন খারাবি, চুরি-ডাকাতির নাটক-সিনেমা দেখে শিশু-কিশোররা প্র্যাকটিক্যালি এসব অ বাকি অংশ পড়ুন...
বেপর্দার কারণে আজ সমাজে নানা অপরাধ সৃষ্টি হচ্ছে। মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি নছীহত মুবারক করে থাকেন এই বলে যে, শুধু বেপর্দার কারণে সমাজের বেশিরভাগগ অপরাধ সংঘটিত হয়। শুধু পর্দা করেই মহিলারা সমাজকে এই বেশিরভাগ অপরাধ থেকে রক্ষা করতে পারে।
বেপর্দার রহস্যটা কী সকলের জানা দরকার। মহিলারা তাদের রূপ পরপুরুষকে দেখাতে পছন্দ করে আর পুরুষ এই রূপে মুগ্ধ হয়ে থাকে! নাউযুবিল্লাহ!
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহিলাদের প্রতি পুরুষের আকর্ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে ইহুদী মালিকানাধীন বহুজাতিক নব্য নীলকর কোম্পানিগুলি গোল্ডেন রাইস এবং বিটিবেগুন এর মতো জেনেটিক্যালী মডিফাইড ফুড আমদানী করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অথচ একটি সমীক্ষায় দেখা যায়, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে শতকরা ৬৯ ভাগ চাষযোগ্য অনাবাদী জমি রয়ে গিয়েছে। এই জমিগুলি যদি সরকারী-বেসরকারী উদ্যোগে আবাদ করা হয় তবে এমনিতেই প্রয়োজনের চাইতে অনেক বেশি ফলন উপহার নিয়ে আসতে পারে। তাহলে কেন নব্য নীলকরেরা বাংলাদেশে নীলচাষের আধুনিক রূপ জি এম ও ফুডের প্রচলন ঘটাতে চাইছে?
অন্য প্রাণীর জিন কৃষিবীজে ঢুকিয়ে জেনেটিক্যাললি মোডিফাইড ফুড বা জি বাকি অংশ পড়ুন...
পত্রিকার পাতা খুললেই দেখা যায়- যুবক-যুবতীরা হারাম খেলায় মাতাল। এমন নেশায় আসক্ত যে মহাসম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম পর্দা, ছতর ঢাকার প্রতি গুরুত্ব দেয় না; বরং বেহায়াপনা, বিবস্ত্রপনা, মদ ইত্যাদি হাজারো হারাম অনুষঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে।
ইসলামী শরীয়ত উনার ফরয হুকুম নামায, রোযা, তাক্বওয়া-পরহেযগারীর কোনো মূল্যায়ন করারই যেন সময় নেই। এমন নেশায় বুঁদ হয়ে আছে যে- কাফির দেশের পতাকা মাথায় নিয়ে ঘুরছে। গাড়ি-বাড়ি দোকান পাটে পত পত করে উড়ছে কাফির দেশের পতাকা। কত নির্লজ্জ কাফির-প্রেম, খেলাপ্রেম। ন্যূনতম বিবেকবোধ নেই তাদের। তাদের দেশপ্রেম হারিয়ে গেছে।
ক বাকি অংশ পড়ুন...
এখনো স্পষ্ট মনে আছে। আমি স্কুলে যাওয়া শুরু করার কয়েকদিন পর থেকেই আমার দাদা আমাকে প্রায়ই বিভিন্ন উপদেশ দিয়ে বলতো- দুষ্ট ছেলেদের থেকে দূরে থাকবে। দাদার এ কথা শুনে চিন্তা করতাম- দুষ্ট ছেলে কাকে বলে? এ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে দাদা উত্তর দিলেন- যারা স্কুল ফাঁকি দেয়, মানুষের সাথে খারাপ ব্যবহার করে ও অশোভন ভাষায় কথা বলে। ছোট বেলায় দুষ্ট ছেলেদের কাছ থেকে কতটুকু দূরে ছিলাম জানি না, তবে এখন খুব ভালোভাবেই বুঝি- দুষ্ট ছেলেদের পরিচয় জানার কারণেই আজ আমি অনেক ভালো আছি।
মূল প্রসঙ্গে আসি...। দাদা ইন্তেকাল করার পর নিয়মিত পবিত্র কুরআন শরীফ তেলাওয়াত বাকি অংশ পড়ুন...
প্রচলিত সমাজ, পরিবেশ, পরিস্থিতি ইত্যাদির সাথে তাল মেলাতে গিয়ে মুসলমানগণ অনেকগুলো বিষয় এমনভাবেই ভুলে গেছে যে- কখনো সে তার বিপরীতটা ভাবতেও পারে না, কল্পনাও করতে পারে না। যেমন ইদানীং অনেক মানুষকে যখন বলি- ‘প্রাণীর ছবি তোলাতো হারাম। ’ আমার কথা শুনে- লোকগুলো এমনভাবে তাকায়, মনে হয়- আমি বুঝি অন্য কোনো গ্রহ থেকে এসেছি, এসে এমন অদ্ভুত কথা বলছি। তাদের এমন আচরণে প্রথম প্রথম আমি বিব্রত হলেও এখন সেটা অনেকটা সয়ে নিয়েছি। যখন তাদেরকে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের রেফারেন্স দিয়ে বুঝিয়ে বলি, তখন তারা কিছুটা আশ্বস্ত হলেও তাদের ঘোর যেন কাটে না। তারা বল বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেই লক্ষ্য করলে দেখা যাচ্ছে, মুসলমানগণের ফরয আমল তথা পর্দার বিরোধিতা, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মানহানি করা, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানি করা, মুসলমানগণের পবিত্র মসজিদ তৈরিতে বাধা প্রদান করা, মুসলমানগণকে নিজ ভিটা-মাটি থেকে উচ্ছেদ করা এবং মুসলমানগণের উপর সর্বপ্রকার যুলুম-নির্যাতন করা হচ্ছে।
আশ্চর্যের বিষয় যে, মুসলমানগণের দেশেও মুসলমানগণের পবিত্র কুরআন শরীফ উনার বিরুদ্ধে আইন পাস করা হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! মুসলমানগণের ধর্মী বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিপূর্বে বোর্ড পরীক্ষার খাতা মূল্যায়নে ওভার মার্কিং নিয়ে কিছু মতামত পেশ করেছিলাম। যার ইতিবাচক ফলাফল আমরা এসএসসি ২০২৫ইং পরীক্ষার রেজাল্টের মাধ্যমে লক্ষ্য করেছি। ফলে এইবার কিছুটা মেধার মূল্যায়ন ঘটেছে। আশা করি সামনের পরীক্ষাগুলোতেও মূল্যায়নের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।
এবার আরেকটি বিষয় নিয়ে মতামত পেশ করতে চাই সেটা হল পরীক্ষার হলে কক্ষ পরিদর্শকদের দায়িত্ব অবহেলা নিয়ে। পরীক্ষার হলে একে অপরের মধ্য শেয়ার করে বা খাতা দেখাদেখি করে লেখার একটা ট্রেডিশন হয়ে গেছে ফলে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী পড়ালেখা করার কোন প্রয়োজন বোধ করে না বাকি অংশ পড়ুন...












