হানাদার দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইল ও ইহুদী মালিকানা ও পরিচালনায় যাবতীয় কোম্পানীর পণ্য বর্জনের জন্য গাজার মুসলমানদের রক্তে রঞ্জিত পণ্যসমূহ চিনে নেই-
৪. প্রসাধনী ও ব্যক্তিগত যতœ:
লরিয়াল:
ফরাসি প্রসাধনী ব্র্যান্ড, যা ইসরায়েলে কার্যক্রম পরিচালনা করে।
গার্নিয়ার:
লরিয়াল কোম্পানির একটি ব্র্যান্ড।
ভ্যাসলিন:
ইউনিলিভার কোম্পানির একটি ব্র্যান্ড, যা ইসরায়েলে কার্যক্রম পরিচালনা করে।
ডাভ:
ইউনিলিভার কোম্পানির একটি ব্র্যান্ড।
পন্ডস:
ইউনিলিভার কোম্পানির একটি ব্র্যান্ড।
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে গান-বাদ্য করা, শ্রবণ করা কিংবা শুনানোর আয়োজন করা সবই কবীরা গুনাহ ও হারাম। বিভিন্নভাবে মুসলিম সমাজে এই হারাম প্রবেশ করেছে। বর্তমানে মোবাইল ব্যবহার করা যোগাযোগের অন্যতম প্রধান পন্থা হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। সেটাকেই ইহুদী-নাছারা চক্র মোক্ষম হাতিয়ার হিসেবে লুফে নিয়েছে। তারা যখন দেখলো মুসলমানদের তৃণমূল পর্যায়ে এই মোবাইল ব্যবহার সম্প্রসারিত হয়েছে তখন তারা কলা-কৌশলে মোবাইলে বিভিন্ন প্রকার হারাম গান-বাদ্য মিউজিক রিংটোন হিসেবে ঢুকিয়ে দিলো। নাঊযুবিল্লাহ!
শুধু এতোটুকুই নয়, তারা পবিত্র কুরআন শরীফ বাকি অংশ পড়ুন...
আধুনিকতা আজ সভ্যতাকে চোখ বেঁধে গহীন জঙ্গলে নিয়ে যাচ্ছে। এমনিভাবে মানবতা, সভ্যতা যখন ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে তখনই মহান আল্লাহ পাক যিনি খালিক্ব মালিক রব একজন হযরত নবী-রসূল পাঠিয়ে ধ্বংস প্রায় মানবতাকে উদ্ধার করেছেন।
বিভিন্ন সময় বাস্তবতার প্রয়োজনে বিভিন্ন মহান আল্লাহ পাক উনার নাযিলকৃত দ্বীন উনার মতে পথ হারা মানবতাকে রক্ষা করেছেন। কালে বিপন্ন মানবতাকে একমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনার নাযিলকৃত দ্বীন উনাকে বাঁচিয়েছে।
মানুষ আজ আধুনিকতার কষাঘাতে সেই মহান আল্লাহ পাক উনার নাযিলকৃত দ্বীন উনাকে তুচ্ছ জ্ঞান করছে। আজ তারা নিজেদের দ্ব বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে মসজিদ কমিটিগুলোতে দেখা যায়, যে যতবেশি মসজিদে টাকা-পয়সা দেয় বা এলাকায় যে যত প্রভাবশালী তাদেরকেই কমিটির সভাপতি-সেক্রেটারী করা হয়। এ কারণে দেখা যায়, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাতো বটেই পাড়ার বড় বড় সন্ত্রাসীদেরকেও অনেক সময় কমিটির সদস্য হিসেবে রাখা হয়। নাউযুবিল্লাহ! আর এ সকল ফাসিক-ফুজ্জার কমিটি সদস্যদের তোয়াজ করেই মসজিদের ইমামতীর দায়িত্ব নিয়ে থাকে উলামায়ে সূ’রা। আর ওই কমিটিকেই রাজি-খুশি করার প্রতিযোগিতায় থাকে ওই সকল কথিত ইমাম-খতীব উলামায়ে ছুরা। কারণ কমিটিকে যে যত সন্তুষ্ট রাখতে পারবে সে ইমাম-খতীব ততবেশি সুযোগ-সুবিধা ভোগ কর বাকি অংশ পড়ুন...
হানাদার দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইল ও ইহুদী মালিকানা ও পরিচালনায় যাবতীয় কোম্পানীর পণ্য বর্জনের জন্য গাজার মুসলমানদের রক্তে রঞ্জিত পণ্যসমূহ চিনে নেই-
৩. প্রযুক্তি:
ইন্টেল:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রযুক্তি কোম্পানি, যার ইসরায়েলে গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্র রয়েছে।
আইবিএম:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রযুক্তি কোম্পানি, যার ইসরায়েলে কার্যক্রম রয়েছে।
নকিয়া:
ফিনল্যান্ডভিত্তিক টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি, যা ইসরায়েলে কার্যক্রম পরিচালনা করে।
বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি বিশ্বের বিভিন্ন বিধর্মীদের দেশের পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে, অমুসলিম দেশগুলো থেকে মুসলমানদের একে একে বের করে দেয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে কাফির-মুশরিকরা। গ্রেফতার কিংবা নির্যাতনের শিকার হওয়ার আগে মুসলমানরা জানতেও পারছে না যে, কী কারণে তাকে গ্রেফতার কিংবা নির্যাতন করা হচ্ছে।
মুসলমানগণ তাদের অজ্ঞতার কারণে এর প্রকৃত কারণ উপলব্ধি করতে না পারলেও মহান আল্লাহ পাক তিনি মূল কারণটি আগেই পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ঘোষণা করে দিয়েছেন। পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নিশ্চয়ই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের ঢাকার জনসংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে কেন? এর উত্তর খোঁজার জন্য আপনাকে বিশেষজ্ঞ হতে হবে না। এখানে কর্মসংস্থানের সুযোগ পক্ষপাতিত্বমূলকভাবে অনেক বেশি। ফলে মানুষ প্রতিনিয়ত এখানে ভিড় করছে জীবনের তাগিদে। বেশিরভাগ অফিস-আদালতের হেডকোয়ার্টার ঢাকায় হওয়ায় মানুষের চাপ বাড়ছে। বাংলাদেশে যেটুকু শিল্পায়ন হয়েছে, যতটুকু বিনিয়োগ হয়েছে বা হচ্ছে, তার প্রায় পুরোটাই ঢাকা, চট্টগ্রাম বা ঢাকার আশপাশের এলাকাকেন্দ্রিক।
কর্মের খোঁজে, শ্রম বিক্রির খোঁজে গরিব মানুষগুলো এসব শিল্পঘন এলাকায় ভিড় করছে। শ্রমের অভিবাসন হচ্ছে, যা টেকসই উন্নয়নের বাকি অংশ পড়ুন...
হানাদার দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইল ও ইহুদী মালিকানা ও পরিচালনায় যাবতীয় কোম্পানীর পণ্য বর্জনের জন্য গাজার মুসলমানদের রক্তে রঞ্জিত পণ্যসমূহ চিনে নেই-
২. খাদ্যদ্রব্য:
ম্যাগি:
নেসলে কোম্পানির একটি ব্র্যান্ড, যা সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক এবং ইসরায়েলে কার্যক্রম পরিচালনা করে।
কিটক্যাট:
নেসলে কোম্পানির একটি ব্র্যান্ড।
নেসক্যাফে:
নেসলে কোম্পানির একটি ব্র্যান্ড।
কেএফসি:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ফাস্ট ফুড চেইন, যা ইসরায়েলে ফ্র্যাঞ্চাইজি পরিচালনা করে।
পিজা হাট:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ফাস্ট ফুড চেইন, যা ইসরায়েলে ফ্র্যাঞ বাকি অংশ পড়ুন...
যখন অন্যায়কে মানুষ অন্যায় মনে করে না তখন। যখন পাপ করে মানুষ গর্ব করে তখন। তাদের কিন্তু মুসলিম নাম, খোঁজ নিলে হয়তো দেখাও যাবে মা-বাবা নামাজী। কিন্তু সন্তান যে ইসলাম থেকেই বের হয়ে যাচ্ছে সেদিকে তার বা তার পরিবারের কারোরই খেয়াল নেই।
এজন্য আল্লাহ পাক কুরআন শরীফে বলে দিয়েছেন- “তাদের রয়েছে অন্তর, তা দ্বারা তারা বুঝে না; তাদের রয়েছে চোখ, তা দ্বারা তারা দেখে না এবং তাদের রয়েছে কান, তা দ্বারা তারা শুনে না। তারা চতুষ্পদ জন্তুর মত; বরং তারা অধিক পথভ্রষ্ট। তারাই হচ্ছে গাফেল। ” (পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ -১৭৯)
কোনো হারামকে হাল বাকি অংশ পড়ুন...
বিধর্মীরা মুসলমানদের চিরশত্রু। তারা মুসলমানদের ঈমানের ক্ষতি, আমলের ক্ষতি, জান-মাল, ইজ্জত-আবরুর ক্ষতি করতে চায়, মুসলমানদের বসত বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করতে চায়, মুসলমানদের দেশগুলো একের পর এক দখল করতে চায়, তাই তারা মুসলমানদের উপর নানাভাবে যুলুম-অত্যাচার, নির্যাতন নিপীড়ন চালায়। মুসলমানদের দেশ দখলের হীন চক্রান্তে তারা লিপ্ত থাকে। তার জ্বলন্ত প্রমাণ হলো পরগাছা ইসরাইল।
ইরানের পারমানবিক স্থাপনাকে ধ্বংসের অজুহাত দিয়ে গত ১৩ জুন তারা ইরানের উপরও আক্রমণ করেছে। আর মার্কিনিরা তাদের অস্ত্র ও গোলাবারুদ দিয়ে সহায়তা করছে। নাউযুবিল্লাহ! ইরান বাকি অংশ পড়ুন...
বিধর্মীরা মুসলমানদের চিরশত্রু । তারা মুসলমানদের ঈমানের ক্ষতি, আমলের ক্ষতি, জান-মাল, ইজ্জত-আব্রুর ক্ষতি করতে চায়, মুসলমানদের বসত বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করতে চায়, মুসলমানদের দেশগুলো একের পর এক দখল করতে চায়, তাই তারা মুসলমানদের উপর নানাভাবে যুলুম-অত্যাচার, নির্যাতন নিপীড়ন চালায়। মুসলমানদের দেশ দখলের হীন চক্রান্তে তারা লিপ্ত থাকে। তার জলন্ত প্রমান হলো পরগাছা ইসরাইল।
গাজা উপত্যাকাকে দখল করার মানসে ইসরাইল গাজায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে, প্রায়ই ৭০ হাজার মুসলমানকে শহীদ করেছে নাউযুবিল্লাহ! তার মধ্যে শিশু, বৃদ্ধ, নারীও রয়েছে। স্কুল, কল বাকি অংশ পড়ুন...
বিধর্মীরা মুসলমানদের চিরশত্রু। মুসলমানদের ঈমানের ক্ষতি, আমলের ক্ষতি, জান-মাল, ইজ্জত-আব্রু উনার ক্ষতি করতে চায়, মুসলমানদের তাদের বসত বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করতে চায়, মুসলমানদের দেশগুলো একের পর এক দখল করতে চায়, মুসলমানদের ধর্মান্তর করে নিজেদের ধর্মে দীক্ষিত করতে চায়, মুসলমানদের দেশে নিজেদের অপকৃষ্টি কালচারকে চাপিয়ে দিতে চায়, মুসলমানদের জ্ঞান-বিজ্ঞান চুরি করে নিজেদের নামে চাপিয়ে দেয়, মুসলমান জ্ঞান-বিজ্ঞানীদের নাম বিকৃতি করে,মুসলমানদের সংখ্যা হ্রাস করার জন্যেই তার তাদের দেশ জন্ম নিয়ন্ত্রনকে চাপিয়ে দেয়। তাই তারা মুসলমানদের উপর না বাকি অংশ পড়ুন...












