পত্রিকার পাতা খুললেই দেখা যায়- যুবক-যুবতীরা হারাম খেলায় মাতাল। এমন নেশায় আসক্ত যে মহাসম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম পর্দা, ছতর ঢাকার প্রতি গুরুত্ব দেয় না; বরং বেহায়াপনা, বিবস্ত্রপনা, মদ ইত্যাদি হাজারো হারাম অনুষঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে।
ইসলামী শরীয়ত উনার ফরয হুকুম নামায, রোযা, তাক্বওয়া-পরহেযগারীর কোনো মূল্যায়ন করারই যেন সময় নেই। এমন নেশায় বুঁদ হয়ে আছে যে- কাফির দেশের পতাকা মাথায় নিয়ে ঘুরছে। গাড়ি-বাড়ি দোকান পাটে পত পত করে উড়ছে কাফির দেশের পতাকা। কত নির্লজ্জ কাফির-প্রেম, খেলাপ্রেম। ন্যূনতম বিবেকবোধ নেই তাদের। তাদের দেশপ্রেম হারিয়ে গেছে।
ক বাকি অংশ পড়ুন...
এখনো স্পষ্ট মনে আছে। আমি স্কুলে যাওয়া শুরু করার কয়েকদিন পর থেকেই আমার দাদা আমাকে প্রায়ই বিভিন্ন উপদেশ দিয়ে বলতো- দুষ্ট ছেলেদের থেকে দূরে থাকবে। দাদার এ কথা শুনে চিন্তা করতাম- দুষ্ট ছেলে কাকে বলে? এ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে দাদা উত্তর দিলেন- যারা স্কুল ফাঁকি দেয়, মানুষের সাথে খারাপ ব্যবহার করে ও অশোভন ভাষায় কথা বলে। ছোট বেলায় দুষ্ট ছেলেদের কাছ থেকে কতটুকু দূরে ছিলাম জানি না, তবে এখন খুব ভালোভাবেই বুঝি- দুষ্ট ছেলেদের পরিচয় জানার কারণেই আজ আমি অনেক ভালো আছি।
মূল প্রসঙ্গে আসি...। দাদা ইন্তেকাল করার পর নিয়মিত পবিত্র কুরআন শরীফ তেলাওয়াত বাকি অংশ পড়ুন...
প্রচলিত সমাজ, পরিবেশ, পরিস্থিতি ইত্যাদির সাথে তাল মেলাতে গিয়ে মুসলমানগণ অনেকগুলো বিষয় এমনভাবেই ভুলে গেছে যে- কখনো সে তার বিপরীতটা ভাবতেও পারে না, কল্পনাও করতে পারে না। যেমন ইদানীং অনেক মানুষকে যখন বলি- ‘প্রাণীর ছবি তোলাতো হারাম। ’ আমার কথা শুনে- লোকগুলো এমনভাবে তাকায়, মনে হয়- আমি বুঝি অন্য কোনো গ্রহ থেকে এসেছি, এসে এমন অদ্ভুত কথা বলছি। তাদের এমন আচরণে প্রথম প্রথম আমি বিব্রত হলেও এখন সেটা অনেকটা সয়ে নিয়েছি। যখন তাদেরকে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের রেফারেন্স দিয়ে বুঝিয়ে বলি, তখন তারা কিছুটা আশ্বস্ত হলেও তাদের ঘোর যেন কাটে না। তারা বল বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেই লক্ষ্য করলে দেখা যাচ্ছে, মুসলমানগণের ফরয আমল তথা পর্দার বিরোধিতা, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মানহানি করা, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানি করা, মুসলমানগণের পবিত্র মসজিদ তৈরিতে বাধা প্রদান করা, মুসলমানগণকে নিজ ভিটা-মাটি থেকে উচ্ছেদ করা এবং মুসলমানগণের উপর সর্বপ্রকার যুলুম-নির্যাতন করা হচ্ছে।
আশ্চর্যের বিষয় যে, মুসলমানগণের দেশেও মুসলমানগণের পবিত্র কুরআন শরীফ উনার বিরুদ্ধে আইন পাস করা হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! মুসলমানগণের ধর্মী বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিপূর্বে বোর্ড পরীক্ষার খাতা মূল্যায়নে ওভার মার্কিং নিয়ে কিছু মতামত পেশ করেছিলাম। যার ইতিবাচক ফলাফল আমরা এসএসসি ২০২৫ইং পরীক্ষার রেজাল্টের মাধ্যমে লক্ষ্য করেছি। ফলে এইবার কিছুটা মেধার মূল্যায়ন ঘটেছে। আশা করি সামনের পরীক্ষাগুলোতেও মূল্যায়নের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।
এবার আরেকটি বিষয় নিয়ে মতামত পেশ করতে চাই সেটা হল পরীক্ষার হলে কক্ষ পরিদর্শকদের দায়িত্ব অবহেলা নিয়ে। পরীক্ষার হলে একে অপরের মধ্য শেয়ার করে বা খাতা দেখাদেখি করে লেখার একটা ট্রেডিশন হয়ে গেছে ফলে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী পড়ালেখা করার কোন প্রয়োজন বোধ করে না বাকি অংশ পড়ুন...
সোশ্যাল মিডিয়া ও ব্লগ:
ইসরায়েলি পণ্য চেনার উপায় নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ও ব্লগে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়। এই সূত্রগুলো ব্যবহার করে সহজেই নির্দিষ্ট পণ্যের উৎস শনাক্ত করা সম্ভব।
ফেসবুক, টুইটার এবং ইনস্টাগ্রামে ইসরায়েলি পণ্য শনাক্ত করা সহজ। অনেক সময় ট্রেন্ডিং পোস্ট এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা হয়। এই পোস্টগুলোতে প্রায়ই নির্দিষ্ট লোগো বা নাম উল্লেখ থাকে। সচেতন থাকলে আপনি সহজেই পণ্য চিনতে পারবেন।
বারকোড স্ক্যানার:
বিভিন্ন বারকোড স্ক্যানার অ্যাপ দিয়ে ইসরায়েলি পণ্য চেনা সম্ভব। বারকোড স্ক্যান করার পর উৎপাদন দেশ জানা যায়। বারকো বাকি অংশ পড়ুন...
প্যাকেজিং ডিজাইন:
ইসরায়েলি পণ্য চেনার অন্যতম উপায় হলো- প্যাকেজিং ও লোগো। পণ্যটির প্যাকেজিং এবং লোগোতে প্রায়ই হিব্রু ভাষার ব্যবহার দেখা যায়। ইসরায়েলি পণ্যের প্যাকেজিং ডিজাইন খুবই আকর্ষণীয়।
প্যাকেজিংয়ে উজ্জ্বল রঙ ব্যবহৃত হয়। প্যাকেটের গায়ে হিব্রু ভাষায় লেখা থাকে। হিব্রু অক্ষর চেনা সহজ। ইসরায়েলি পণ্য চেনা এভাবে সহজ হয়।
ইসরায়েলি কোম্পানির লোগো:
ইসরায়েলি কোম্পানির লোগো খুবই বিশেষ। লোগোতে প্রায়ই ডেভিডের তারা বা হিব্রু অক্ষর থাকে। কিছু লোগোতে দেশীয় প্রতীকও দেখা যায়। পণ্যের লেবেলে উৎপাদন স্থানের উল্লেখ থাকে। এই সমস্ বাকি অংশ পড়ুন...
(২)
নিচের টেবিলে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো-
বারকোড উৎপাদন স্থান
৭২৯ ইসরায়েল
ইসরায়েলি পণ্যের তালিকা:
Pepsi Coca Cola 7up KitKat
Nesta Nedo Maggi Noodles Nescafe
Nestle Disney Nike Intel Gillette
Loreal Apex Kodak Mirinda
-মুহম্মদ মুশফিকুর রহমান।
বাকি অংশ পড়ুন...
৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশ- বাংলাদেশ। তাহলে মুসলমান উনাদের সমস্ত আচার-অনুষ্ঠান বিশেষ করে পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করতে হবে। যা সরকারের জন্য ফরয।
এখন বিধর্মীদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের জন্য যদি স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ১০-১৫ দিন বন্ধ দিতে পারে, তাহলে ৯৮% মুসলমানদের জন্য কয়দিন বন্ধ দিতে হবে?
মূলত, পুরো মাসজুড়েই বিশেষ ছুটি ঘোষণা করে বিশেষ আয়োজনের ব্যবস্থা করতে হবে। যেন সবাই অত্যন্ত যওক-শওক উনার মাধ্যমে এ মাস উদযাপন করতে পারেন।
বাকি অংশ পড়ুন...
ইসরায়েলি পণ্য চেনার উপায় হলো, তাদের বারকোড নম্বর যাচাই করা এছাড়াও উৎপাদন স্থানের লেবেল চেক করা।
সন্ত্রাসী ইসরায়েলের বাংলাদেশে সর্বমোট ১৬টি কোম্পানি রয়েছে। ইসরায়েলি পণ্য চেনার জন্য কিছু সহজ পদ্ধতি আছে।
প্রথমত, বারকোড নম্বর ৭২৯ দিয়ে শুরু হলে সেটা ইসরায়েলি পণ্য। বারকোড দেখতে ছোট ছোট লাইন থাকে। এই লাইনগুলো সংখ্যা দিয়ে লেখা থাকে। বারকোডের সংখ্যা দেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
দ্বিতীয়ত, পণ্যের লেবেলে উৎপাদন স্থানের নাম উল্লেখ থাকে। যদি প্যাকেজিং বা পণ্যের গায়ে “গধফব রহ ওংৎধবষ” লেখা থাকে; তাহলে তা ইসরায়েলি পণ্য। লেবেলে পণ্যটি কো বাকি অংশ পড়ুন...
খেল-তামাশা, গান-বাজনা, নাচানাচি এগুলোই নাকি সংস্কৃতি চর্চা। এসকল বেশরা কাজগুলোর মাধ্যমে নাকি ছাত্র-ছাত্রীদেরকে অসাম্প্রদায়িকতার শিক্ষা দেয়া হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
এতে লাভ? লাভ হলো ছাত্র-ছাত্রীরা হারাম ও নাজায়িজ কাজের সাথে জড়িয়ে অবৈধ প্রেম-ভালবাসা শিখে এসবে ডুবে থাকবে। তাহলেই আস্তে আস্তে করে নতুন কোমলমতি মুসলিম প্রজন্মকে ইসলাম থেকে দূরে রাখা যাবে। তারা অসাম্প্রদায়িকতার নামে শিখবে নাস্তিক্যবাদ। নাউযুবিল্লাহ।
ঠিক এটাই চাচ্ছে বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারের আমলা-কর্তারা। এরকম একটা অটিস্টিক প্রজন্ম তৈরি করতে পারলেতো তাদেরই বাকি অংশ পড়ুন...
ইদানিং আন্তঃধর্মীয় সভার কথা খুব বেশি শুনা যাচ্ছে। সকল ধর্মের লোকদের নিয়ে এই সভা করা হয়। বাংলাদেশে কিছুদিন পুর্বে যখন পোপ এসেছিলো তখন সেও এই আয়োজন করে। মূলত এর মাধ্যমে মুসলমান উনাদের ঈমানী চেতনাকে বিলুপ্ত করাই মুল লক্ষ্য। যদিও এখন শুনা যাচ্ছে, কিন্তু এর ইতিহাস বহু পুরনো।
১২৫ বছর পুর্বে তথাকথিত কলম্বাসের আমেরিকা আবিষ্কারের ৪০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আমেরিকায় এক মেলার আয়োজন হয়েছিল। এই মেলায় অনেক রকম প্রদর্শনী ও অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়েছিল। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্ব ছিল ধর্মমহাসভা। পৃথিবীর ইতিহাসে এরকম ধর্মমহাসভা এই প্রথম। প্র বাকি অংশ পড়ুন...












