সোশ্যাল মিডিয়া ও ব্লগ:
ইসরায়েলি পণ্য চেনার উপায় নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ও ব্লগে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়। এই সূত্রগুলো ব্যবহার করে সহজেই নির্দিষ্ট পণ্যের উৎস শনাক্ত করা সম্ভব।
ফেসবুক, টুইটার এবং ইনস্টাগ্রামে ইসরায়েলি পণ্য শনাক্ত করা সহজ। অনেক সময় ট্রেন্ডিং পোস্ট এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা হয়। এই পোস্টগুলোতে প্রায়ই নির্দিষ্ট লোগো বা নাম উল্লেখ থাকে। সচেতন থাকলে আপনি সহজেই পণ্য চিনতে পারবেন।
বারকোড স্ক্যানার:
বিভিন্ন বারকোড স্ক্যানার অ্যাপ দিয়ে ইসরায়েলি পণ্য চেনা সম্ভব। বারকোড স্ক্যান করার পর উৎপাদন দেশ জানা যায়। বারকো বাকি অংশ পড়ুন...
প্যাকেজিং ডিজাইন:
ইসরায়েলি পণ্য চেনার অন্যতম উপায় হলো- প্যাকেজিং ও লোগো। পণ্যটির প্যাকেজিং এবং লোগোতে প্রায়ই হিব্রু ভাষার ব্যবহার দেখা যায়। ইসরায়েলি পণ্যের প্যাকেজিং ডিজাইন খুবই আকর্ষণীয়।
প্যাকেজিংয়ে উজ্জ্বল রঙ ব্যবহৃত হয়। প্যাকেটের গায়ে হিব্রু ভাষায় লেখা থাকে। হিব্রু অক্ষর চেনা সহজ। ইসরায়েলি পণ্য চেনা এভাবে সহজ হয়।
ইসরায়েলি কোম্পানির লোগো:
ইসরায়েলি কোম্পানির লোগো খুবই বিশেষ। লোগোতে প্রায়ই ডেভিডের তারা বা হিব্রু অক্ষর থাকে। কিছু লোগোতে দেশীয় প্রতীকও দেখা যায়। পণ্যের লেবেলে উৎপাদন স্থানের উল্লেখ থাকে। এই সমস্ বাকি অংশ পড়ুন...
(২)
নিচের টেবিলে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো-
বারকোড উৎপাদন স্থান
৭২৯ ইসরায়েল
ইসরায়েলি পণ্যের তালিকা:
Pepsi Coca Cola 7up KitKat
Nesta Nedo Maggi Noodles Nescafe
Nestle Disney Nike Intel Gillette
Loreal Apex Kodak Mirinda
-মুহম্মদ মুশফিকুর রহমান।
বাকি অংশ পড়ুন...
৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশ- বাংলাদেশ। তাহলে মুসলমান উনাদের সমস্ত আচার-অনুষ্ঠান বিশেষ করে পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করতে হবে। যা সরকারের জন্য ফরয।
এখন বিধর্মীদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের জন্য যদি স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ১০-১৫ দিন বন্ধ দিতে পারে, তাহলে ৯৮% মুসলমানদের জন্য কয়দিন বন্ধ দিতে হবে?
মূলত, পুরো মাসজুড়েই বিশেষ ছুটি ঘোষণা করে বিশেষ আয়োজনের ব্যবস্থা করতে হবে। যেন সবাই অত্যন্ত যওক-শওক উনার মাধ্যমে এ মাস উদযাপন করতে পারেন।
বাকি অংশ পড়ুন...
ইসরায়েলি পণ্য চেনার উপায় হলো, তাদের বারকোড নম্বর যাচাই করা এছাড়াও উৎপাদন স্থানের লেবেল চেক করা।
সন্ত্রাসী ইসরায়েলের বাংলাদেশে সর্বমোট ১৬টি কোম্পানি রয়েছে। ইসরায়েলি পণ্য চেনার জন্য কিছু সহজ পদ্ধতি আছে।
প্রথমত, বারকোড নম্বর ৭২৯ দিয়ে শুরু হলে সেটা ইসরায়েলি পণ্য। বারকোড দেখতে ছোট ছোট লাইন থাকে। এই লাইনগুলো সংখ্যা দিয়ে লেখা থাকে। বারকোডের সংখ্যা দেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
দ্বিতীয়ত, পণ্যের লেবেলে উৎপাদন স্থানের নাম উল্লেখ থাকে। যদি প্যাকেজিং বা পণ্যের গায়ে “গধফব রহ ওংৎধবষ” লেখা থাকে; তাহলে তা ইসরায়েলি পণ্য। লেবেলে পণ্যটি কো বাকি অংশ পড়ুন...
খেল-তামাশা, গান-বাজনা, নাচানাচি এগুলোই নাকি সংস্কৃতি চর্চা। এসকল বেশরা কাজগুলোর মাধ্যমে নাকি ছাত্র-ছাত্রীদেরকে অসাম্প্রদায়িকতার শিক্ষা দেয়া হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
এতে লাভ? লাভ হলো ছাত্র-ছাত্রীরা হারাম ও নাজায়িজ কাজের সাথে জড়িয়ে অবৈধ প্রেম-ভালবাসা শিখে এসবে ডুবে থাকবে। তাহলেই আস্তে আস্তে করে নতুন কোমলমতি মুসলিম প্রজন্মকে ইসলাম থেকে দূরে রাখা যাবে। তারা অসাম্প্রদায়িকতার নামে শিখবে নাস্তিক্যবাদ। নাউযুবিল্লাহ।
ঠিক এটাই চাচ্ছে বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারের আমলা-কর্তারা। এরকম একটা অটিস্টিক প্রজন্ম তৈরি করতে পারলেতো তাদেরই বাকি অংশ পড়ুন...
ইদানিং আন্তঃধর্মীয় সভার কথা খুব বেশি শুনা যাচ্ছে। সকল ধর্মের লোকদের নিয়ে এই সভা করা হয়। বাংলাদেশে কিছুদিন পুর্বে যখন পোপ এসেছিলো তখন সেও এই আয়োজন করে। মূলত এর মাধ্যমে মুসলমান উনাদের ঈমানী চেতনাকে বিলুপ্ত করাই মুল লক্ষ্য। যদিও এখন শুনা যাচ্ছে, কিন্তু এর ইতিহাস বহু পুরনো।
১২৫ বছর পুর্বে তথাকথিত কলম্বাসের আমেরিকা আবিষ্কারের ৪০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আমেরিকায় এক মেলার আয়োজন হয়েছিল। এই মেলায় অনেক রকম প্রদর্শনী ও অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়েছিল। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্ব ছিল ধর্মমহাসভা। পৃথিবীর ইতিহাসে এরকম ধর্মমহাসভা এই প্রথম। প্র বাকি অংশ পড়ুন...
সম-অধিকার নিয়ে এত হইচই। কিন্তু কথিত এই ‘সম-অধিকার’ শুধুমাত্র অমুসলিম-বিধর্মী ও বেপর্দা নারীদের ক্ষেত্রেই কেন বেশি উচ্চারিত হয়। হিন্দুরা পূজা করবে, বৌদ্ধরা ফানুস ওড়াবে, উপজাতিরা বৈসাবি করবে তখনই সম-অধিকারের পতাকাবাহীদের দেখা যায়। তখন দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়, যানজট সৃষ্টি করে মণ্ডপে পূজা হতে থাকে। উচ্চ শব্দে ঢোল-তবলা ও উলুধ্বনি হতে থাকে। রং ছিটাছিটি হতে থাকে। নাউযুবিল্লাহ!
কিন্তু যখন মুসলমান নারী পর্দা করতে চায়, তখন নিরাপত্তার অজুহাতে তার চেহারা খুলতে বলা হয়, তাকে ছবি তুলতে বাধ্য করা হয়, পর্দা করলে চাক বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশ আমল হতেই ইসলামী শিক্ষাকে পাঠ্যসূচি থেকে সরিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র শুরু হয়। যার ধারাবাহিকতা এখনও চলমান। অতীতে বিভিন্নভাবে মুসলমানরা শিশুদের ইসলামী শিক্ষা দিতো। সন্তান সঠিক পথে থাকার শিক্ষা পেত। কিন্তু বর্তমানে বিনোদনের নামে বেপরোয়া অনলাইন মাধ্যমের কারণে তরুণ সমাজ এখন বিপথগামী হচ্ছে। এক্ষেত্রে ইসলামী শিক্ষা থাকলে তারা এগুলো থেকে বিরত থাকার জন্য বিবেকের তাড়না অনুভব করতো।
অথচ ইসলামী শিক্ষা (দ্বীনী শিক্ষা) আজ এদেশ থেকে বিদায় করা হচ্ছে। শিক্ষাব্যবস্থা থেকে দ্বীনী শিক্ষাকে প্রায় উঠিয়ে দেয়া হয়েছে। যা সমাজ ধ্বংসের কা বাকি অংশ পড়ুন...
শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশের শিক্ষানীতিতে বা সিলেবাসে দ্বীন ইসলাম উনার বিশেষ ব্যক্তিত্বগণ উনাদের জীবনী মুবারক আলোচিত হবে, পঠিত হবে- এটাই স্বাভাবিক। কোনো বিধর্মী বা অমুসলিমদের জীবন-ইতিহাস কোমলমতি মুসলিম ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষার্থীদের পাঠ্যপুস্তকে থাকতে পারে না।
মুসলিম ব্যক্তিত্বগণ উনাদের মধ্যে বিশেষ করে এই উপমহাদেশের জন্য কাইয়্যুমে আউওয়াল, ইমামে রব্বানী হযরত শায়েখ আহমদ ফারূক্বী মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কথা না বললেই নয়। এ উপমহাদেশসহ সারাবিশ্বে পবিত্র দ্বীন ইসলাম প্রচার-প্রসার সবই হয়েছে উ বাকি অংশ পড়ুন...
হানাদার দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইল ও ইহুদী মালিকানা ও পরিচালনায় যাবতীয় কোম্পানীর পণ্য বর্জনের জন্য গাজার মুসলমানদের রক্তে রঞ্জিত পণ্যসমূহ চিনে নেই-
৮. মিডিয়া ও বিনোদন:
সিএনএন:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম, যা ইসরায়েলে কার্যক্রম পরিচালনা করে।
ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেল:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল, যা ইসরায়েলে কার্যক্রম পরিচালনা করে।
-মুহম্মদ মুশফিকুর রহমান।
বাকি অংশ পড়ুন...
বেশ কয়েক বছর আগে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা র’ নিয়ে আমাদের দেশে একটি বই বেরিয়েছিলো। বইটির মাধ্যমে না জানা অনেক চাঞল্যকর তথ্য সেসময় আমরা পেয়েছিলাম। বইটির নাম “বাংলাদেশে র”। এর লেখক সাবেক সেনাসদস্য ও বাংলাদেশ ডিফেন্স জারনাল-এর সম্পাদক লে. জে. (অব) আবু রুশদ।
বইটির কিছু তথ্য লেখকের ভাষায় হুবহু উপস্থাপন করা হলো। তিনি লিখেছেন:
বাংলাদেশ সরকারের ভেতরে-বাহিরে ৩০ হাজার র’-এর এজেন্ট তৎপর শিরোনামে তিনি লিখেছেন, “মন্ত্রী, এমপি, আমলা, রাজনীতিবিদ, শিল্পপতি, ব্যবসায়ী, বুদ্ধিজীবী, লেখক, কবি, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, শিল্পী, প্রকাশক, অফিসার, কর্মচারী বাকি অংশ পড়ুন...












