পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হারাম থেকে হারামেরই সৃষ্টি হয়।”
এ চিরন্তন সত্য কথার আলোকে হারাম খেলাধুলা থেকে নিম্নলিখিত হারামগুলো পয়দা হয়।
১. সময় নষ্ট হয়।
২. পয়সা নষ্ট হয়।
৩. কাজ নষ্ট হয়।
৪. ফরয নামায কাযা হয়। তরকও হয়।
৫. ছতর খোলা হয়।
৬. ফাসেক-ফুজ্জার, বে-দ্বীন-বদদ্বীনদের সাথে থাকা হয়।
৭. বিধর্মীদের নিয়মাবলী গ্রহণ করা হয়।
৮. নানান দুর্ঘটনায় স্বাস্থের ক্ষতি হয়।
৯. প্রতিযোগিতার নামে হারামে মশগুল করা হয়।
১০. নানা ধরণের জুয়া-জুয়া ধরা হয়।
১১. পরস্পরের প্রতি প্রতিহিংসা বিদ্বেষ পয়দা হয়।
১২. সমাজে ফিতনার সৃষ্টি হয়।
১ বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমান-ঈমানদার সকলেই মৃত্যু পরবর্তী জিন্দেগী আখিরাত তথা পরকালের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে। কিন্তু দুনিয়ার কর্মব্যস্ত জীবন, নিজের জীবন, নিজের পরিবারের প্রতি ভালোবাসা ইত্যাদি নানা কারণগুলো অনন্তকালের জিন্দেগী আখিরাত তথা পরকালকে ভুলিয়ে রাখে। অথচ এই ভুলে যাওয়াই মানুষের জীবনের সবচাইতে বড় ভুল ও বড় ক্ষতির কারণ। মৃত্যু পরবর্তী জীবনের জন্য কেউ যদি নেক আমলসমূহ থেকে নিজেকে বঞ্চিত রাখে তাহলে তার জন্য যে কত কঠিন আযাব-গযব ও শাস্তি রয়েছে তা সকলেরই স্মরণে রাখা উচিত। পরকালের আযাব-গযব ও শাস্তির ভয়াবহত স্থানের নাম জাহান্নাম।
জাহান্নাম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মু’মিন মুসলমানদেরকে সতর্ক করে দিয়ে ইরশাদ মুবারক করেন, “অবশ্যই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবে ইহুদী ও মুশরিকদেরকে।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)
প্রাচীনকাল তথা অন্ধকার যুগের অসভ্যতা থেকে আমরা ক্রমেই সভ্য হচ্ছি, এটা অধুনাবাদীদের ভাষ্য। পশ্চিমা বিশ্বের অনুকরণ আমাদেরকে আধুনিক আর সভ্য করছে- এটাও সভ্য মানুষের ভাষ্য, “যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হয়”। এই কথা “যুগের” স্থলে “শয়তানের” বললে মন্দ কি? কে কত সভ্য আর সম্মানিত তা নির্ণয় করা হয় কে কত পশ্চিমা অর্থাৎ ইহুদী-মুশরিকও নাছারাদের অনুসার বাকি অংশ পড়ুন...












