ভারতীয় রাজাকারদেরও চিহ্নিত করতে হবে
এডমিন, ১১ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৫ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন, ৩রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ২০ই মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) আপনাদের মতামত

বরং দেখা যাচ্ছে, ওই সকল দেশদ্রোহী, ইংরেজ দস্যুদের দালালদেরকে এদেশে এখন সম্মানের পাত্র বানানো হচ্ছে!! বিষয়টি খুবই দুঃখজনক ও আশঙ্কার! উদাহরণত ১৯০৫-এ ইংরেজ দস্যুদের দালাল, বঙ্গভঙ্গ বিরেধিতা করে কবিতা রচনাকারী, বক্তব্য দানকারী, ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতাকারী তথা বাংলার মানুষদের শিক্ষা বিরোধী রবীন্দ্রের কেন এত এত কুকর্মের বিচার হচ্ছে না? যে কিনা সারা জীবন এই বাংলা ভূমের বিরোধিতা করেছে, এ অঞ্চলের মানুষদের উন্নয়নের বিরোধিতায় ইংজেরদের সাথে হাত মিলিয়েছে। এদেশের সম্পদ চুরি করে ‘বাবু’ সেজেছে। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো- সে ছিলো চরম মুসলমানবিরোধী, ইসলামবিদ্বেষী।
অথচ একটি বিশেষ গোষ্ঠী আজ এদের কুকর্মগুলো ঢেকে দেয়ার চক্রান্ত করছে, তাদেরকে বিরাট ও প্রকান্ড কিছু বানানোর চেষ্টা করছে। এর ফলাফল কি দেশের জন্য ভালো কিছু আনতে পারবে? পারবে না। তাই মুসলমানের দেয় ট্যাক্সের টাকা দিয়ে পরিচালিত এই বাংলাদেশ সরকারের জন্য সবসময়ই মুসলমানদের অধিকার, মুসলমানদের অনুভূতিকে সর্বোচ্চ সম্মান-মর্যাদা দেয়া দায়িত্ব-কর্তব্য। দেশের মুসলমানগণ এই ইংরেজ দালাল, ভারতীয় দালালদেরও বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে চায়। এমনকি কোন দালাল মরে গেলেও তার মরনোত্তর বিচার করে ইতিহাসকে কলঙ্কমুক্ত করতে হবে।
-রওনক আলম।