অনিচ্ছাকৃত ভুল বা ছাপার ভুল বলে পার পাওয়ার চেষ্টা করলেও আসলে তা কোন মতেই সত্য নয়। পবিত্র দ্বীন ইসলাম শিক্ষার সাথে নৈতিক শিক্ষা যুক্ত করে পবিত্র দ্বীন ইসলামকে অপূর্ণ ও হেয় প্রতিপন্ন করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
নতুন পাঠ্যক্রমে সব সাবজেক্টেই পবিত্র দ্বীন ইসলাম এবং সম্মানিত মুসলমানকে অবহেলিত ও হেয় করে প্রকাশ করা হয়েছে। ৯৮ ভাগ মুসলমান জনগোষ্ঠীর এদেশে এসব বৈরী কাজ করা চরম আত্মঘাতী। (পর্ব-১)
, ২৫ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১০ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ০৮ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ২৪ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বই ফেরত নেয়ার পর সাতক্ষীরা সদরের টাউন সুলতানপুর সরকারি বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় তলায় একটি কক্ষে স্তূপ করে রাখা তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইগুলো। একই চিত্র রয়েছে সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন সরকারি স্কুলগুলোতে।
উল্লেখ্য পাঠ্য পুস্তকে ইসলামের অবমাননা এবারই প্রথম নয়। নিকট অতীতে বহুবার হয়েছে।
এর আগে ২০১৩ সালে লেখা হয়েছে, দেবদেবীর নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া হালাল! নবম দশম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ সরকারি পাঠ্য বইয়ে তা প্রচার করা হয়েছে। বইটির শরিয়তের উত্স অধ্যায়ে ইসলাম অবমাননার ওই ধৃষ্টতার বিষয়টি পাওয়া গেছে। ৮২ নম্বর পৃষ্ঠায় হালাল-হারাম অংশে হারাম বিষয় ও দ্রব্যের তালিকায় উল্লেখ করা হয়েছে-‘দেবদেবীর বা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত হারাম।’ বইটিতে ইসলামী শরিয়ত হালাল-হারাম’ এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে আল্লাহ পাক উনার সঙ্গে দেবদেবীকে সমান্তরাল (নাউযুবিল্লাহ) করে দেয়া হয়েছে। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফের ১৭৩ নং আয়াত শরীফে বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের উপর হারাম করেছেন, মৃত জীব, রক্ত, শূকরের গোশত এবং সেসব প্রাণী মহান আল্লাহ পাক ব্যতীত অপর কারও নামে উৎসর্গ করা হয়।’
জানুয়ারিতে নবম-দশম শ্রেণীর ২০১৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন ওই বইটি তুলে দেয়া হয়। সরকার জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) বইটি প্রকাশ করে।
১৭৮ পৃষ্ঠার বইটিতে মোট পাঁচটি অধ্যায়। প্রথম অধ্যায় ‘আকাইদ ও নৈতিক জীবন’, দ্বিতীয় অধ্যায় ‘শরিয়তের উত্স’, তৃতীয় অধ্যায় ‘ইবাদত’, চতুর্থ অধ্যায় ‘আখলাক’ এবং পঞ্চম অধ্যায় ‘আদর্শ জীবনচরিত’। এর মধ্যে ৮১ ও ৮২ পৃষ্ঠায় শরিয়তের উত্স অধ্যায়ের পাঠ-২৪ (শরিয়তের আহকাম সংক্রান্ত পরিভাষা) ‘হালাল-হারাম’ বিষটি আলোচনা করা হয়েছে। ৮২ পৃষ্ঠায় হালাল-হারামের সংজ্ঞাও দেয়া হয়েছে। সেখানে লেখা হয়েছে যেহেতু হারাম সীমিত সংখ্যক, সেহেতু নিম্নে বর্তমান সমাজে প্রচলিত কতিপয় হারাম বিষয় ও দ্রব্যের তালিকা উল্লেখ করা হলো- ১. মৃত জীবজন্তু (তবে মৃত মাছ খাওয়া হারাম নয়), ২. রক্ত পান করা (তবে হালাল জন্তুর গোশত লেগে থাকা রক্ত হারাম নয়), ৩. মানুষের গোশত খাওয়া, ৪. শূকরের গোশত খাওয়া, ৫. দেবদেবীর বা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া। এরকম ১৭ নম্বর তালিকা পর্যন্ত হারাম বিভিন্ন বিষয় ও দ্রব্যের তালিকা দেয়া হয়েছে। বইটিতে ইসলামী শরিয়তবিরোধী দেবদেবীর সঙ্গে কেন মহান আল্লাহ পাক উনার সমান্তরাল তুলনা করায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এনসিটিবি, বইটির লেখক ও সম্পাদকের দায়ী করেছে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও আলেম সমাজ।
বইটির প্রচ্ছদের পরের পৃষ্ঠায় এর লেখক ও সম্পাদকের নাম দেয়া আছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষক বইটি রচনা করে। এরা হলো ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক মুহাম্মদ আবদুল মালেক, ড. মুহাম্মদ আবদুর রশীদ ও আরবি বিভাগের ড. মোহাম্মদ ইউছুফ। বইটি সম্পাদনা করেছে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান। বইয়ের প্রসঙ্গ-কথা লিখেছে এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোস্তফা কালামউদ্দিন। এরা সবাই সরকার সমর্থক শিক্ষক হিসেবে পরিচিত। সুতরাং সমলোচনার ঝড় সরকারের ভেতর ঘাপটি মেরে থাকা হিন্দুত্ববাদীদের উপরই বর্তায়।
পাশাপাশি উল্লেখ্য, নতুন পাঠ্যপুস্তকেও ইসলামি ঐতিহ্য: চরমভাবে উপেক্ষিত হয়েছে। যাকে অভিজ্ঞমহল বলেছেন ‘অকল্পনীয় আত্মঘাতী’।
২০২৩ সাল থেকে সারাদেশে নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে প্রথম, ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণিতে স্কুল ও মাদরাসায় অভিন্ন পাঠ্যপুস্তকে পাঠদান শুরু হচ্ছে। নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী মাধ্যমিক স্তরে পঠিতব্য দশটি বিষয় হল- বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান, গণিত, শিল্প ও সংস্কৃতি, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, জীবন ও জীবিকা, ডিজিটাল প্রযুক্তি, বিজ্ঞান ও ধর্মশিক্ষা। এ বিষয়গুলো যেমন স্কুলে পাঠদান করা হবে তেমনি সমানভাবে মাদরাসায়ও পাঠদান করা হবে। নতুন শিক্ষাক্রমের পাইলটিং কার্যক্রম ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।
মাদরাসার শিক্ষকগণ বলছে, ৭ম শ্রেণীর পাঠ্যপুস্তক এখনো সামনে আসেনি। তবে পাইলটিং কার্যক্রমের জন্য ৬ষ্ট শ্রেণিতে যে পাঠ্যপুস্তক প্রদান করা হয়েছে, এগুলোর বিভিন্ন বিষয় এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ট মানুষের বিশ্বাস, আদর্শ, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথে, বিশেষত মাদরাসা শিক্ষার সাথে সাংঘর্ষিক। এগুলো মাদরাসা তো দূরে, এ দেশের স্কুলেও পাঠদান করার উপযোগী নয়। শিক্ষকরা মাদরাসার জন্য স্বতন্ত্র পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ণের দাবি জানিয়ে আসলেও তার কোনো সুরাহা হয়নি।
এনসিটিবির দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, ২০২৩ সাল থেকে ধাপে ধাপে নতুন এই শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু হবে। ২০২৩ সালে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি এবং ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু করা হবে। ২০২৪ সালে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি এবং অষ্টম ও নবম শ্রেণি এই শিক্ষাক্রমের আওতায় আসবে। ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণি যুক্ত হবে। ২০২৬ সালে একাদশ ও ২০২৭ সালে যুক্ত হবে দ্বাদশ শ্রেণি। ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বই ছাপানোর কার্যক্রম চলছে।
পাইলটিং এর জন্য নির্ধারিত ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ১০টি পাঠ্যপুস্তকের মধ্যে ৯টি পাঠ্যপুস্তকে অত্যন্ত সুকৌশলে ইসলামী আদর্শ ও সংস্কৃতিকে পাশ কাটিয়ে ভিনদেশী কৃষ্টি-কালচার তুলে ধরা হয়েছে। ৯টি বই থেকে বিষয়গুলো তুলে ধরা হচ্ছে।
বাংলা: এই বইয়ে কাল্পনিক ও অবাস্তব ছড়া, হিংসা-বিদ্বেষ ও ঝগড়া শেখানোর মতো কল্পনানির্ভর শিক্ষাহীন গল্পের পাশাপাশি কিউআর কোড স্ক্যানের মাধ্যমে গান শোনা, গান শেখা, বাদ্যযন্ত্র যেমন, হারমোনিয়াম, বাঁশি, তবলা, ঢোল ইত্যাদি ব্যবহারের প্রতি উৎসাহিত করা হয়েছে। পাশাপাশি ক্রিকেট খেলা ও টেলিভিশনের সামনে বসার আগ্রহ সৃষ্টির ব্যবস্থা করা হয়েছে। ষষ্ঠ শ্রেণির আগের বাংলা বইতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে একটি কবিতা থাকলেও নতুন বইতে তা রাখা হয়নি। উনার সম্পর্কিত নতুন কোনো প্রবন্ধ, কবিতা কিংবা ছড়া অন্তর্ভুক্তও করা হয়নি।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












