অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে? দ্বীন ইসলাম বিদ্বেষী বিধর্মী ও বিধর্মীদের চুক্তির কাছে মুসলমান কখনও নিরাপদ নয় (পর্ব-১)
, ২৮ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৪ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বাতিলের ঘোষণা করেছিল। কিন্তু বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ করে বহু ব্যক্তি ও সংগঠন আদালতের দ্বারস্থ হয়। সেই সমস্ত মামলা একত্র করে এতদিন সুপ্রিম কোর্টে তার বিচার চলছিল। গত ২ জুলাই থেকে প্রধান বিচারক ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে মামলাটির ধারবাাহিক শুনানি চলছিল। গত ৫ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে রায়দানের কথা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে রায়দান স্থগিত রাখে বিশেষ সাংবিধানিক বেঞ্চ। জানানো হয়, ১১ ডিসেম্বর রায় ঘোষণা করা হবে। সেই মতো ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) রায় ঘোষণা করা হয়। পাঁচ বিচারকের সাংবিধানিক বেঞ্চ এদিন জানিয়ে দেয়, কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বাতিলের যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, তা সাংবিধানিক এবং বৈধ।
এই ঘোষণার আগে থেকেই কাশ্মীরে উত্তেজনা বাড়ার আশঙ্কায় মোতায়েন করা হয় ৩৮,০০০ সেনাসদস্য।
রোববার রাত থেকেই জম্মু ও কাশ্মীরের সমস্ত সংযোগ পরিষেবা ছিন্ন করে দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে। সোমবার মর্যাদা পরিবর্তনের বিল রাজ্যসভায় পাশ হয়ে যাবার পর কেটে গেছে একদিন। এখনও কাশ্মীরে নেই টেলিফোন, ইন্টারনেট ও মোবাইল পরিষেবা। ফলে, সেই অঞ্চলের মানুষের সাথে যোগাযোগ করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের রাজধানী শ্রীনগরসহ অন্যান্য অঞ্চলে ৫ আগস্ট মধ্যরাত থেকে জারি করা হয় ১৪৪ ধারা। কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয় যে শান্তি ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এমনটা করা হয়েছে। সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ ও বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতিসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের রাখা হয়েছে গৃহবন্দি।
১৪৪ ধারা জারি করার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। গোটা এলাকার সমস্ত স্কুল-কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ। দোকানপাটও বন্ধ থাকার ফলে বাজার স্তব্ধ হয়ে পড়েছে।
ভারত-ভাগের সময় ১৯৪৭ সালের ২৬ অক্টোবর কাশ্মীরের হরি সিং ভারতে অধিভুক্তির যে সম্মতিপত্রে স্বাক্ষর করেছিল, তাতে বেশ কিছু শর্ত ছিল। ওইসব শর্তানুসারে ১৯৪৯ সালে ভারতের সংবিধানের ৩৭০ নং অনুচ্ছেদ যুক্ত হয়। এই অনুচ্ছেদ অনুসারে কাশ্মীরের নিজস্ব সংবিধান থাকবে। এছাড়া সামরিক যোগাযোগ এবং পররাষ্ট্রনীতি ছাড়া অন্য কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হলে রাজ্য সরকারের অনুমোদন লাগবে। আর ৩৫ (ক) অনুচ্ছেদ অনুসারে কাশ্মীরের স্থায়ী বাসিন্দা কে হবে সেটা নির্ধারন করতেন রাজ্যের আইনপ্রণেতারা। ১৯৫৪ সালে রাষ্ট্রপতির নির্দেশে সাংবিধানিক আদেশের মধ্য দিয়ে রাজ্য-বিধানসভাকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের মতে, ৩৭০ অনুচ্ছেদের পথ ধরেই এই অনুচ্ছেদ এসেছে। এই অনুচ্ছেদের কারণে অন্য কোনো রাজ্যের বাসিন্দার কাশ্মীরের কোনো জায়গা-জমির মালিক হতে বাধা ছিল। সংবিধানের এই দুটি ধারা বাতিলের কারণে অন্য রাজ্যের লোকজন কাশ্মীরে গিয়ে জায়গা-জমি কিনতে পারবে এবং স্থায়ীভাবে বসবাস করতে পারবে। কাজেই এই আশঙ্কা বড় হয়ে সামনে আসছে যে, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মীরকে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে পরিণত করা হবে।
৪৭-এর ভারতভাগের সময় স্বাভাবিকভাবেই মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রদেশগুলো নিয়ে গঠিত হওয়ার কথা ছিল নতুন রাষ্ট্র পাকিস্তান। কাশ্মীর প্রশ্নাতীতভাবে ছিল মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল। ১৯৪১ সালের শেষ আদমশুমারি অনুযায়ী জম্মু-কাশ্মীর পাকিস্তানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কথা। কিন্তু তা হয়নি। জম্মু-কাশ্মীরের এক বিরাট অংশ চলে যায় ভারতের দখলে। এক্ষেত্রে ভারতের সবচেয়ে বড় অজুহাত হরি সিংয়ের শর্তসাপেক্ষে ভারতে অন্তর্ভুক্তির চুক্তি।
হরি সিংয়ের চুক্তিটি বাস্তবিকই একটি অজুহাতমাত্র। এক্ষেত্রে কুটকৌশল ও বন্দুকের নলই হচ্ছে ভারতের প্রধান অস্ত্র। কারণ, ভারতভাগের সময় ইন্ডিয়ান ইন্ডিপেন্ডেন্ট অ্যাক্ট ১৯৪৭ অনুসারে বিট্রিশ-ভারতের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ৪৬২টি প্রিন্সলি স্টেটকে (আংশিক স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল) হয় ভারত অথবা পাকিস্তানে যোগ দিতে হচ্ছিল। তবে যোগ দেয়ার প্রক্রিয়াটা শাসনকর্তার যোগদান, না গণরায়- কোন্টার দ্বারা নিষ্পত্তি হবে তা ছিল অস্পষ্ট। ভারতীয় ভূখন্ডের মধ্যে থাকা প্রায় সব স্টেট ভারতে যোগ দিল। পাকিস্তানের মধ্যে থাকা বেশ কিছু প্রিন্স যোগ দেয় পাকিস্তানে। তিনটি স্টেট স্বাধীন থাকার ইচ্ছা পোষণ করে, হায়দারাবাদ, জুনগর এবং জেঅ্যান্ডকে। ভারতের দক্ষিণে হায়দারাবাদ এবং জুনগরের প্রিন্স ছিলেন মুসলিম। প্রজাদের মধ্যে গরিষ্ঠতা ছিল হিন্দুদের। উভয় এলাকায় হিন্দু জনগণ বিক্ষোভ করে ভারতে যুক্ত হওয়ার পক্ষে। ভারতীয় বাহিনী অ্যাকশনে যায়। ফলে উভয় প্রিন্সলি স্টেট প্রিন্সের ইচ্ছার বিপরীতে জনতার ইচ্ছার কারণে ভারতের অংশ হয়। পরে গণভোটের মাধ্যমে ভারতীয় অ্যাকশনের বৈধতা নিশ্চিত করা হয়। অন্যদিকে জম্মু ও কাশ্মীরের প্রিন্স ছিলো হিন্দু, জনগণ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ। কিন্তু এখানে জনগণের ইচ্ছা পদদলিত হয়। জুনগর ও হায়দারাবাদে গণভোটের মাধ্যমে অঞ্চল দুটি ভারতের সাথে যুক্ত হয়েছে, কিন্তু কাশ্মীরের ক্ষেত্রে গণভোটের সুযোগ জনগণকে কখনোই দেওয়া হয়নি। যদিও তৎকালীন ভারতীয় নেতা জওয়াহের লাল নেহরু প্রকাশ্যে কাশ্মীরে গণভোট অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতিও ব্যক্ত করেছিল।
তাছাড়া ইতিহাসবিদেরা বলে, এই যোগদান চুক্তিও নানা কারণে বিতর্কিত। পূর্ব পরিকল্পিত যোগসাজসের ভিত্তিতেই তা সম্পন্ন হয়। কথিত আছে, ব্রিটিশ-ভারতের সরকার নতুন স্বাধীন ভারত সরকারের কাছে জম্মু কাশ্মীরের সার্বভৌমত্ব হস্তান্তরের জন্য আগেভাগেই একটি দলীল তৈরি করেছিল ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসে। শুধু দিন ও সাক্ষরের জায়গা খালি রাখা হয়েছিল। ওই দলিলেরই আগস্ট কেটে দিয়ে অক্টোবর লিখে তাতে স্বাক্ষর করা হয়। প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার ১ সেপ্টেম্বর ১৯৯৫-এর নিউজের বরাতে উল্লেখ করা হয় যে, ওই চুক্তির দলীল রাষ্ট্রীয় আর্কাইভ থেকে খোয়া গেছে। আমেরিকা, কিছু আরব ও ইউরোপীয় দেশের পক্ষ থেকে ওই দলীল দেখতে চাওয়া হয়েছিল, কিন্তু তার খোঁজ মেলেনি!
যাইহোক, এই ডকুমেন্ট যত বিতর্কিত ও অগ্রহণযোগ্যই হোক তা ভারতের সবচেয়ে বড় আইনী ডকুমেন্ট। এরই বলে কাশ্মীরে পরিচালিত হয়েছিল সেনা-অভিযান। সেই ডকুমেন্টের শর্ত অনুসারে ভারতের সংবিধানে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা সম্বলিত যে ধারা দুটি এতকাল ছিল, তা বাতিল করে চুক্তিভঙ্গ ও বিশ্বাসঘাতকতার পাশাপাশি দেশটির কর্ণধারগণ ভয়াবহ রকমের স্ববিরোধিতারও জন্ম দিলেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












