অ্যান্টার্কটিকা নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় বিজ্ঞানীরা
, ২৪ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ১৭ সাবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ০১ পৌষ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
বিশ্বের বৃহত্তম তুষার মরুভূমি অ্যান্টার্কটিকা। মাইলের পর মাইল শুভ্র বরফে ঢাকা। এই জনশূন্য তুষারাবৃত মহাদেশটিকে নিয়ে বিজ্ঞানীদের কৌতূহলও বেশ। তবে এই বরফের দেশেও আর শান্তি নাই। নতুন কিছু লক্ষ¥ণ বিজ্ঞানীদের ভাবিয়ে তুলছে।
নতুন গবেষণায় সেখানেই খানিক বিপদের আঁচ পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীরা দেখেছে, আন্টার্কটিকার খুব গুরুত্বপূর্ণ এক অংশে বরফ প্রায় নেই বললেই চলে। আপাতত তাতে সমস্যা না হলেও আগামী দিনে বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাব তীব্র হতে পারে।
অ্যান্টার্কটিকার মেঘ নিয়েও চিন্তিত বিজ্ঞানীদের একাংশ। গবেষণায় দেখা গেছে, এই অঞ্চলের মেঘে বরফকণার পরিমাণ ক্রমশ কমে যাচ্ছে। যে সমস্ত কণা মেঘে বরফ জমাট বাঁধানোর জন্য প্রয়োজন, সেই সমস্ত কণার অভাব দেখা দিয়েছে অ্যান্টার্কটিকার বেশ কিছু অংশে। আগামী দিনে তা ভূখ-টির বাকি অংশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। তার উপরে বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাব তৈরি করতে পারে বিপজ্জনক কোনও পরিস্থিতি।
মেঘের ভিতরে বরফের স্ফটিককণা তৈরির জন্য বেশ কিছু সূক্ষ¥ বহিরাগত কণার প্রয়োজন হয়। তার মধ্যে খনিজ ধুলো, বাতাসের সঙ্গে উড়ে আসা মাটি, ছাই থাকতে পারে। থাকতে পারে জীবন্ত কোনও প্রাণীর থেকে আসা প্রোটিন সমৃদ্ধ কণা। এগুলিকে আইস নিউক্লিয়েটিং পার্টিক্ল বা আইএনপি বলা হয়। মেঘ সাধারণত তেমন ঠান্ডা হয় না। কিন্তু আন্টার্কটিকার আকাশে মেঘের মধ্যে বাতাসে ভাসমান এই ধরনের কণার সাহায্যে তৈরি হয় বরফ। আন্টার্কটিকা সংলগ্ন দক্ষিণ সমুদ্রে এই কণার অভাবই ভাবিয়ে তুলেছে বিজ্ঞানীদের।
অ্যান্টার্কটিকার বিভিন্ন অংশ থেকে বাতাসের নমুনা সংগ্রহ করেছিলো জার্মানির একদল গবেষক। নমুনা পরীক্ষা করে তারা বিস্মিত। তারা বলেছে, বহিরাগত কণা বা আইএনপির বাহুল্য হ্রাস পাওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে ওই অঞ্চলে জৈবিক উপাদানের অভাব। বরফের ঘনত্ব সবচেয়ে কম ছিলো আন্টার্কটিকার দক্ষিণতম দুইটি স্থানে। আগামী দিনে তা মহাদেশটির বাকি অংশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম (৪)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা অবশ্যই সত্যের মাপকাঠি; অস্বীকারকারীরা কাট্টা কাফির (১)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দু‘আ বা মুনাজাত (১১তম অংশ)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম (৩)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়ার যমীনে অবস্থানকালীন সময়ে ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ যে রোযা মুবারক রাখতেন সে রোযা মুবারক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ উনার দিনে হওয়াটা ছিলো একটি বিরল ঘটনা (২)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত হাযির-নাযির শান মুবারক (১)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রাণীর ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িজ
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আল্লাহওয়ালী মহিলা উনাদের তিনটি বৈশিষ্ট্য-
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পুরুষের জন্য কমপক্ষে একমুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












